নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চারিদিকে নাগিণীরা ফেলিছে নিঃশ্বাস.......

সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত...............।

তায়েফ আহমাদ

ঘুমাতে অত্যন্ত ভালোবাসি। আর ভালোবাসি পড়তে। স্বপ্ন দেখি একটি স্বপ্নীল পৃথিবীর। সত্যকে ভালোবাসি, হোক তা নিজের মতের বিপরীত।

তায়েফ আহমাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনে যা পড়েছি-২ (সঞ্জীবের লোটাকম্বল)

২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৪৬

স্বপ্ন দিনের কথোপকথন!



তখন ক্লাস টেনে পড়ি। নাকের নিচে সদ্য গজানো গোঁফের রেখা। উড়ু উড়ু রঙিন মন। পাঠ্যবইয়ের চাইতে বাইরের গল্পের বই-উপন্যাসের (তখনকার মুরুব্বিদের ভাষায় "আউট বই") দিকেই ঝোঁক বেশি। তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা আর কুয়াশার ঘোর কেটে গিয়েছে। হুমায়ুন-ইকবালের সংগ্রহে সবে হাত দিতে শুরু করেছি। বড় ভাইদের সুবাদে একটা দুটো সুনীল-সমরেশ-শীর্ষেন্দুতেও হাত পড়ছে।

এমনি সময় এক বন্ধুর বাসায় গিয়ে চোখে পড়ল নতুন একটা বই; নাম লোটাকম্বল।



দুই খন্ডের বই। সে সময় আমাদের বন্ধু মহলে প্রত্যেকেরই একটা না একটা কিঞ্চিত অশ্রাব্য উপনাম ছিল। সুমন নামের এমনই একজনের উপনাম দিয়েছিলাম "লোটা"। ফলে লোটাকম্বল অর্থ না জানা থাকলে ও আমার মাথায় নামটা ধাক্কা দিল। বন্ধুকে বলে সেদিনই বাসায় নিয়ে এসে পড়তে বসলাম (বসলাম বলা ঠিক হলো না! গল্পের বই আমি সারা জীবনই শুয়ে শুয়ে পড়েছি)। কিন্তু, একী! এ সব কী ছাই পাশ লিখেছে! কিছুই তো বোঝা যায় না! দুই-তিন পৃষ্ঠা কষ্টে-সৃষ্টে এগিয়ে ক্ষান্ত দিলাম। পাঠ্য বইয়ের বাইরে অন্য কোন বই হাতে আসার পর চেষ্টা পড়তে না পারার প্রথম ও শেষ উদাহরন হয়ে রইল এই বই।



এরপর গুনে গুনে আটটি বছর চলে গেলো। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ করে বেকার জীবন শুরু করলাম। এই সময়ে কত কত বই পড়ে ফেলেছি। মাঝে মাঝে "লোটাকম্বল" টাও হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করেছি। কিন্তু, অবস্থা তথৈবচ। দুই থেকে তিন পৃষ্ঠা যাবার পরই ফুয়েল খতম!



তারপর একদিন। রাত গভীর হয়েছে। হাতে নতুন কোন বই নেই। ডিভিডি কালেকশন ও শেষ। কী মনে করে হাতে তুলে নিলাম বইটা। এবার, কী যাদু ভর করলো কে জানে! পাতার পর পাতা উড়ে চলল। কী দারুন কাহিনী। এটাই কি আমি এতদিন না পড়ে বসেছিলাম! মনে পড়ে গেলো বনফুলের "পাঠকের মৃত্যু" গল্পটার কথা। আমার ক্ষেত্রে বুঝি উল্টো পুরান!



দুই খন্ডের বই। প্রায় আটশ' পৃষ্ঠা জুড়ে এর কাহিনীর বিস্তার। বইয়ের নিজের ভাষায়, "ভেঙে যাওয়া যৌথ পরিবারের পটভূমিকায় দাঁড়িয়ে নিঃসঙ্গ এক পৌঢ়, হিমালয়ের মত যাঁর ব্যক্তিত্ব, অসম্ভব যাঁর আদর্শনিষ্ঠা, আপাত কঠোর যেন প্রুশীয়ান জেনারেল অথচ ভেতরে ভেতরে কুসুম কোমল। আর সেই মানুষটির একমাত্র মাতৃহারা যুবক সন্তান, মাঝে দুই পুরুষের ব্যবধান। পূর্বপুরুষ উত্তর পুরুষে সঞ্চারিত করতে চায় জীবনের শ্রেষ্ঠ গুণ আর মূল্যবোধ। মানুষের মত মানুষ করে তুলতে চায়।....দুই পুরুষের মূল্যবোধ আর দৃষ্টিভঙ্গির ঠোকাঠুকির মধ্যে আর এক পুরুষ। তিনি বৃদ্ধ মাতামহ। আধ্যাত্মিকতার বাতিটি তুলে যিনি খুঁজে পেতে চান সেই চির-চাওয়া পরমপুরুষটিকে..."



হ্যাঁ, উপন্যাসের মূল চরিত্র বিশোর্ধ্ব যুবকের পলাশ চট্টোপাধ্যায়। পিন্টু নামে পরিচিত এই যুবকের জবানিতেই গল্প এগিয়ে চলেছে। শৈশবে মাতৃহারা এই পরিবারে মৃত্যু একের পর এক আঁচড় মেরে ছিনিয়ে নিয়ে গিয়েছে এক একজন কাছের স্বজনকে। পাত্রের তলানিতে এসে রয়ে গিয়েছে পিন্টু আর তদীয় পিতা হরিশঙ্কর চট্টোপাধ্যায়। হরিশঙ্কর একজন ম্যান অফ ওয়ার্ড। কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী মানুষ। কর্মফল ছাড়া আর কিছুই বিশ্বাস করেন না, এমনকি ঈশ্বরকে ও নন। অন্যদিকে, পিন্টুর মাতামহ রাজনারায়ন মুখোপাধ্যায় একজন কঠোর ঈশ্বরবিশ্বাসী মানুষ। ভাগ্যের লিখনের উপর সবকিছু সঁপে দিয়ে চলতে চান।



এই দুইয়ের মাঝে পড়ে স্যান্ডউইচের দশা পিন্টুর। পিতার কঠোর অনুশাসন তার মাঝে তৈরী করে প্রবল সংসারবিরাগ। সে সন্ন্যাসী হতে উদ্বুদ্ধ হয়। অন্যদিকে, উঠতি বয়সের টান তাঁকে জাগতিক লোভ-লালসার দিকে, রিপু তাড়নার দিকে টেনে নিতে চায়। তারই পথ ধরে তার জীবনে একের পর এক আসে ছায়া, মায়া, কণক, উষা, অপর্ণা, সুরঞ্জনা, মুকুলিকা সহ আরো অর্ধডজন নারী চরিত্র। কারো সাথে তার এক পলকের সম্পর্ক আর কারো সাথে সারা জীবনের। স্বভাবজাত ভীতু প্রকৃতির পিন্টু চায় বন্ধু দীনুর মত ডাকাবুকো হতে কিংবা সুখেনের মত পাড়া কাঁপানো প্রেমিক হতে, কিন্তু পারে না। মনের একাংশ চায় সাধু সংসর্গে থাকতে আর অদৃষ্ট বারে বারে তাকে সরিয়ে নিয়ে যায় আরো দূরে। এ যেন পিন্টুর ভেতর দিয়ে ঐ বয়সের আমার নিজের মনস্তত্ত্বকেই তুলে ধরা হচ্ছে।



এর মাঝেই আছেন মাতুল জয়নারায়ন মুখোপাধ্যায়। অসাধারণ প্রতিভাধর সংগীতজ্ঞ। সংসারে থেকে ও সংসারবিরাগী মানুষ। ভীষন আবেগী। ভাগ্নেকে প্রতি মূহুর্তে সংগীতের মাঝে ডুবিয়ে দিতে চান। কণ্ঠের অক্ষমতায় পিণ্টু সেটিও ঠিকমত পারেনা। এমনি করেই নানান ঘাত-প্রতিঘাতে এগিয়ে যায় জীবন। ভাল-মন্দে নানামুখী অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হয় পিন্টুর জীবন। অবশেষে, মুকুলিকাই (মুকু) হয়ে ওঠে তার ঠিকানা। মুকুর মাঝেই সে খুঁজে পায় জীবনের আস্বাদ। সংসার বিরাগী মন নিয়েই শুরু হয় তার গৃহী জীবন।



এই সাধারণ একটা গল্পই লেখকের বর্ণনাগুণে, তাঁর স্বভাবসুলভ হাস্যরসের মিশ্রনে তীব্র শ্লেষ আর ব্যঙ্গ ঢেলে হয়ে ওঠে অসাধারণ। এখানে তিনি জীবনদর্শণের গল্প বলেছেন। মানুষের বেঁচে থাকার অবলম্বনের কথা বলেছেন। বলেছেন সমাজচেতনার কথা। তুলে এনেছেন সমাজের ভালোমন্দ সকল শ্রেনীর মানুষের কথা। ভালোর মাঝে মন্দ দিক কিংবা খারাপের মাঝে ভালো দিক তুলে ধরতেও কার্পণ্য করেন নি। আরো বলেছেন নৈতিক জীবনযাপনের প্রয়োজনীয়তা; পাতায় পাতায় দিয়েছেন কবি-সাহিত্যিকদের উদ্ধৃতি। উপন্যাসের চরিত্রগুলো কথায় কথায় টেনে আনছে প্রবাদ-উদ্ধৃতি-গল্প। এ যেন এক উপন্যাসের ভেতরে ছোট ছোট অনেকগুলো গল্প। কিন্তু, মজার ব্যাপার হলো এতোকিছুর পরেও একে অতীব জ্ঞানের কচকচানি মনে হয় না। অদ্ভুত এক আবেশ জড়িয়ে থাকে।



এসব কিছুর মাঝে ও একটু খটকা রয়ে যায়। লেখকের অদৃষ্টবাদী চিন্তা-চেতনার প্রভাব খুব বেশী চোখে পড়েছে, বিশেষ করে দ্বিতীয় খন্ডে। কাহিনীর বিস্তৃতিকে একটু ছড়িয়ে দিয়ে হুট করে গুটিয়ে এনেছেন তিনি এ খন্ডে। এছাড়া ছোটদাদুর চরিত্রটিকে ও বেশ আরোপিত মনে হয়। এ ছোট্ট চরিত্র হরিশঙ্কর আর পিন্টুর চরিত্রের বিকাশের পথ রুদ্ধ করে রেখেছে শেষ পর্যন্ত।



যাই হোক, সব কিছুর পরেও বাঙলা ভাষায় এটি একটি অবশ্যপাঠ্য উপন্যাস। চাঁদের ও তো কলঙ্ক আছে, সে কলঙ্ক কি চাঁদের সৌন্দর্য্যকে আটকে রাখতে পেরেছে? যিনি এখনো পড়েন নি, তিনি জানতেই পারেন নি যে, তিনি কী মিস করে চলেছেন। পড়ে ফেলবেন আশা করি।



শেষ কথাঃ গত সপ্তাহে ব্লগের পুরনো পোষ্ট ঘাঁটতে গিয়ে সনামধন্য ব্লগার জটিলের এই পোষ্টটি পড়েই লোটাকম্বলের কথা মনে পড়ে গেলো। গত কয়েকদিনে আবার গোগ্রাসে গিলেছি ঐ দুই খন্ড। জটিলকে ধন্যবাদ।



বইটি হতে আমার প্রিয় কয়েকটা উদ্ধৃতি দিয়ে শেষ করছি-



১."কলঙ্কী বলিয়া ডাকে সব লোকে

তাহাতে নাহিক দুখ,

তোমার লাগিয়া কলঙ্কের হার

গলায় পরিতে সুখ।"- চন্ডীদাস।



২."There are only three things to be done with a woman. You can love her, suffer for her, or turn her into literature"-. Lawrence Durell



৩."নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে

রয়েছ নয়নে নয়নে,

হৃদয় তোমারে পায়না জানিতে

হৃদয়ে রয়েছ গোপনে।"- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



৪. "There is an eye that never sleeps

Beneath the wing of night;

There is an ear that never shuts

When sink the beams of light."- James C. Wall­ace



৫. "Every man is a volume, if you know how to read him."- William Ellery Channing






জীবনে যা পড়েছি-১ (ভিক্টর হুগোর "লা মিজারেবল")

মন্তব্য ৪২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫১

নকীবুল বারী বলেছেন: আমার কিশোর বয়সটা সুনীল সমরেশ না দিয়ে শুরু হয়ে, শুরু হয়ে ছিলো লেভ তলস্তয় দিয়ে। রুশ প্রকাশনীর বাংলা আনুবাদগুলো দিয়ে।

লোটাকম্বল পড়ি নাই, পড়ার আশা রইলো

২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লেভ তলস্তয় দিয়ে??
আপনি ভাগ্যবান।

২| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫৪

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: লোটাকম্বল দুইটা থান ইট। অনবদ্য। পড়ছি নাইনটেনে

২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৫৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কন কি?
দুই থান ইট!
নতুন উপমা?

৩| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:০৮

শূন্য আরণ্যক বলেছেন: +

২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ৩:১৯

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: হুদাই পিলাস দিলেন!
আর কিছু না?

৪| ২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৫:৫৫

মে ঘ দূ ত বলেছেন: লোটাকম্বল আমার পড়া শ্রেষ্ঠ উপন্যাস গুলোর একটি। অসম্ভব ভালো লেগেছে বইটির প্রথম পর্ব। দ্বিতীয় পর্ব যদিও তেমন করে টানেনি। শুধু বইটির উক্তিগুলো মুখস্থ করার জন্য হলেও দুইবার পড়েছি। নারী চরিত্রগুলোর মাঝে আমার কণককেই সবচে মনে ধরেছে।

আপনার বিশ্লেষণ ভালো লেগেছে।

+

২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: দ্বিতীয় পর্বের ব্যাপারে সবারই একটু বিতৃঞ্চা রয়েছে।
আর এত এত উক্তি-উদ্ধৃতি! মাত্র দুইবার পড়ে মনে রাখলেন কি করে?
বিশ্লেষন ভালোলাগার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৩৪

তনুজা বলেছেন: প্রিয় বই না সবথেকে প্রিয় বই জানি না
নামধাম অনেক কিছু ভুলে গেছি--কিন্তু পড়ার সময় যে আনন্দ পেয়েছিলাম সেটা ভুলিনি

ধন্যবাদ --সিরিজটা কন্টিনিউ করেন , পরে তুলে নেব ক'পর্ব হলে

২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৪

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এত কিছু মনে রেখে কী হবে?
পড়ার সময় যে আনন্দ পেয়েছেন-সেটাই মূল কথা।
সিরিজ কন্টিনিউ করার চেষ্টা থাকবে।

৬| ২৯ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:৩৭

আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:

লোটাকম্বল একটা অসাধারণ বই ।

২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৫

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: সে কথাই তো বললাম!
অন্যরকম একটা বই।

৭| ২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৪

মে ঘ দূ ত বলেছেন: পড়েছি বলেছি কিন্তু মুখস্ত হয়েছে তাতো বলিনি :P

একটা খাতায় বেশিরভাগ উক্তিগুলো টুকে নিয়েছিলাম।

২৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: তাহলে তো আপনার-আমার একই কাহিনী! মিলে গেল।
হাহাহা

৮| ২৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১১:৫৩

ভেবে ভেবে বলি বলেছেন: জলদি জলদি লিঙ্কটা দিয়ে ফেলো তো বাছাধন......;)

৩০ শে মে, ২০০৯ ভোর ৬:০৬

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কিসের লিঙ্ক?

৯| ৩০ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:০৬

ভেবে ভেবে বলি বলেছেন: লোটা কম্বল ডাউনলোডের লিঙ্ক।

৩০ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লিঙ্ক জানা নেই।

১০| ৩১ শে মে, ২০০৯ রাত ১:১৫

পাথুরে বলেছেন: অফটপিকঃ Click This Link

৩১ শে মে, ২০০৯ সকাল ১০:০২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: দ্যাইখা আইতাছি।

১১| ৩১ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৮

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এইটা পড়া হয় নাই। এত মুটা মুটা বই পড়তে গেলে ভয় লাগে!

৩১ শে মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: তাইলে চিকনা চিকনা বই পড়া শুরু করেন!

১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৩

আসাদুজ্জামান সোহাগ বলেছেন: আমার পড়া কয়েকটি প্রিয় বইয়ের একটি।। ঠিক বোঝাতে পারলাম না কতটা প্রিয়...

অসাধারন একটা বই...

না পড়লে জীবনের অন্যতম একটা বই হয়তো মিস করে যাবেন!!!

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৩৩

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: অসাধারন একটা বই...........
নিঃসন্দেহে।

১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৯

জেরী বলেছেন: আমার পড়া ভালোলাগার একটা বই "লোটাকম্বল"

০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ধন্যবাদ। এতদিন পরে এসে কমেন্ট করে যাওয়ার জন্য।

১৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৩৪

জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: অসাধারণ গল্প।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:৪৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: নিঃসন্দেহে।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

নির্বাসন বলেছেন: আর কোনো বই এত মজা করে পড়িনি...দারুন...পুরো বইতে রসবোধ অসাধারণ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ঠিকই বলেছেন।
রসবোধের ক্ষেত্রে এ বইয়ের জবাব নেই।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

অন্ধ দাঁড়কাক বলেছেন: আমি একটু বেশী ছোটবেলা থেকেই এইসব পড়তে শুরু করে দিয়েছিলাম। বুঝি না বুঝি গোগ্রাসে নাইন-টেনের মধ্যেই মোটা মোটা সব বই পড়া শেষ। তখন যা বুঝিনি পরের আরো কয়েক রিভিশনে ঐগুলাও বুঝে নিয়েছিলাম।

লোটা কম্বল আমার পড়া মজার বইগুলার মধ্যে একটা। আপনার রিভিউ ভালো লাগলো।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:০০

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মজার সেই মূল বই এবং পঁচা এই রিভিউ- দু'টোই পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

১৭| ০৬ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:০২

এস এম সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দারুন একটা বই!!

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১৯

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: সন্দেহ নেই।:)

১৮| ০৬ ই জুন, ২০১০ ভোর ৫:২১

ছন্দ্বহীন বলেছেন: বর্নণা পড়ে তো বইটি পড়তে ইচ্ছা করছে..সুফ্ট কপির লিংক থাকলে দেন প্লিজ!
++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০৬ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: সফট কপি নেই।
সংগ্রহ করে পড়ে ফেলুন।

১৯| ০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৬

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: ভাল লাগল। আমার নেক্সট রিভিউ এ এই বইটি ছিল। ভাগ্যিস আপনার লেখাটি নজড়ে পরেছে না হলে একই বই নিয়ে দুটি রিভিউ চলে আসত
++++++++++++

০৭ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: আপনার রিভিউটাও দিয়ে দিন। কোন সমস্যা তো দেখছি না! একই বই নিয়ে একাধিক রিভিউ হতেই পারে। আপনার দৃষ্টিভঙ্গিটাও জানি?:):)

২০| ০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫১

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: আপনার চেয়ে গুছিয়ে লেখতে পারব না।বাদ
হুগোর একটি কমজনপ্রিয় কিন্তু আমার প্রিয় বই এর রিভিউ দিব

০৮ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: কোন বইটি? কালো তীর??

২১| ১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:১৬

রেজোওয়ানা বলেছেন: এটাও আমার পছন্দের অন্যতম।
৭/৮ বার পড়া হয়ে গেছে।

হরিশঙ্করের ব্যক্তিত্য জটিল, কিন্তু এমন মানুষ কি আসলেই আছে এখনকার সমাজে?
শেষটা একটু বেশি অলৈকিক হয়ে গেছে, এছাড়া ওভারওল দারুন........

এই রিভিউটাও...................++

১৫ ই জুন, ২০১০ রাত ৮:২৩

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: খুঁজে বের করে পড়ার জন্য প্রথমেই ধন্যবাদ।:)
হরিশঙ্করদের পাওয়াটা কষ্টকর!:(
শেষটুকু আমারো ভাল লাগে নি.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.