নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দুঃখ হীন পৃথিবী

দুঃখ হীন পৃথিবী

একশত সিপাহী ঢাল-তলোয়ার লইয়া যে ক্ষমতা না রাখে, অনুতাপের হাত তাহার চেয়ে অধিক ক্ষমতা রাখে।

দুঃখ হীন পৃথিবী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বদলে যাওয়া জেনিকে যেমন দেখেছি

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮



জেনিকে দেখলে আর চোখ ফেরানো যায়না, কি এক অপূর্ব রূপে বিধাতা তৈরী করেছে। চোখ দুটি হরিনের মত মায়াবি, গায়ের রং দুধে আলতার ন্যায়। পরীর রাজ্যের শাহজাদির চেয়ে কিছুতেই কম নই, কোন কোন ক্ষেত্র কিছুটা বেশি হতে পারে।
আজকাল মেয়েটা কেমন পর্দার মধ্যে চলে এসেছে, হিজাব সাথে আরবীয় বোরহা এবং হাতে পায়ে কাল মোজা। জেনিকে দেখে কেও কল্পনাও করবেনা এক মাস আগেও এই মেয়েটা জিন্স এর টি-শার্ট পরে চলাফেরা করতো, কেমন একটা সেক্সি সেক্সি ভাব ছিল। জেনির চলার পথে কেও যদি সেক্সি বলতো তাখলে জেনিটা কেমন মজা পেত, ইউনিভার্সিটির ফ্রেন্ড থেকে শুরু করে আত্নীয় স্বজন সবাই চাইতো জেনিটার সাথে প্রেম করতে। কিন্তু জেনি কেমন জানি ক্ষ্যাত মার্কা ছেলেদের পাত্ত দিতনা।
তবে বাতাশে উড়ে বেরাত জেনির দুই তিনটা বয়ফ্রেন্ড আছে, আমার কেন জানি বিশ্বাস হতনা। এত সুন্দর একটা মেয়ে কিছুতেই এমন হতে পারেনা।
ছুটির দিনে বেশিরভাগ সময়টা কাটত জেনির সাথে গল্প করে, কি মিষ্টি একটা চেহারা মায়ায় পরিপূর্ণ চোখ। যতই গল্প করতাম আরো গল্প করার ইচ্ছা জাগতো কিন্তু নির্দিষ্ট একটা সময়ের পরে ঠিকই সে চলে যেত আর আমি ওর চলে যাওয়ার পথে তাকিয়ে থাকতাম অপলক নয়নে।

আজকার জেনি বোরহা পরাতে কেমন জানি একটু আন্টি আন্টি মনে হয়, কিছুতেই বুঝার উপায় নেই এই সেই জেনি যার পিছনে এলাকার সব ছেলেরা লাইন দিয়ে বসে থাকত।
আমি তো একদিন জেনিদের বাসায় গিয়ে পুরাই বেক্কেল হয়ে গেছি, বোরখা পরে একজন বাসা থেকে বাহির হচ্ছে আর আমি গিয়ে সালাম দিয়ে বল্লাম "খালাম্মা জেনি কি বাসায় আছে?"
হিহিহি করে হেসে দিয়ে বল্ল "জ্বী আপনার সামনে জেনি দাড়িয়ে আছে"
কি যে এক লজ্জায় পরেছিলাম, এক প্রকার দৌড়ে বেচে ছিলাম সেই দিনের মত। তারপর থেকে একটা চিহ্ন খুজে নিলাম যে হাতে পায়ে মোজা থাকলে জেনি আর না থাকলে জেনির মা।

আমার বাবা মায়ের সাথে জেনির বাবা মায়ের অনেক ভাল সম্পর্ক, মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে বাবা মাকে বলি জেনিকে এই ঘরের বউ করে নিয়ে আসতে। কিন্তু পরক্ষনেই হিসাব করে দেখি বাবা কিছুতেই এমন সুন্দর পরিপারটি একটা মেয়ের সাথে আমার মত একটা ক্ষ্যাত ছেলের বিয়ে দেবেনা, বাবা সব সময় অন্যের ছেলেমেয়েকে অনেকটা গুরুত্ব দিয়ে থাকে। অনেক হিসাব করে দেখেছি আগামী মাসে মামা আসলে উনাকে দিয়ে বাবা মায়ের সাথে কথা বলাব, মামার কথা আমার পরিবারের কেও ফেলতে পারবেনা। তাছাড়া বাবা মাও জেনিকে খুব পছন্দ করে, যে দিন জেনি জিন্স পেন্ট আর শার্ট ছেড়ে শাড়ি পরে এসেছিল মা প্রথম দেখাতেই বলেছিল "তর মত একটা মেয়ে যদি আমার ঘরে বউ হত কতইনা ভাল লাগতো, কিন্তু আমার ছেলেটাযে একটা বলদ ওর বউ করে তোর জীবনটা নষ্ট করতে পারিনা"
জেনিটা শুধুই হেসেছে কিছুই বলেনি, হাসিতে কেমন কেমন জানি লোকানো কথা ছিল।
জেনির ধার্মীক চলা ফেরাতে ওর পরিবার থেকে আমার পরিবার সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছে, এই সুযোগেই আমাকে কাজটা করে ফেলতে হবে আরতো মাত্র ২০/২৫ দিন তারপরই মামা আসবে।

২৫/২৪/২৩ এমন করে আমি মামা আসার দিন গোনছি আর দিনে ২/৩বার ফোন করে মামাকে জিজ্ঞাস করি "তুমি কি তারাতারি আসতে পারবানা, এতদিন পরেই আসতে হবে" মামাও কেমন জানি একটা রহস্যজনক আচরন করতো, মনেহত সবাই মিলে কেমন জানি একটা প্লান করছে। কেনজানি মাঝে মাঝে মনে হত, হঠাৎ করেই মামা এসে বলছে "শরীফ আজকে তর বিয়ে জেনির সাথে" আমি হয়তো কিছুটা চমকিয়ে উঠব কিন্তু তারচেয়ে বেশি খুশি হব।

জেনিটা আজকাল আমার সাথেই বেশিরভাগ সময় থাকে, সকালে এক সাথে দুইজন বাসা থেকে বাহিরে যায়। আমার অফিস আর জেনির ইউনিভার্সিটি পাশপাশি হওয়াতে ভালই লাগে, আমি আর জেনি দুজনই এক রিক্সায় আসা যওয়া করি। চারপাশের মানুষগুলি কেমন করে তাকিয়ে থাকে, এই তাকিয়ে থাকাটাও আমার অনেক ভাল লাগে। জেনির ক্লাস শেষ হয় ১টা দিকে আর আমিও বাসায় আসি দুপুরের খাবার খেতে একই সময়ে, তাই আসতেও এক সাথেই রিক্সায় করে। আসলেই জীবনের কিছু কিছু দিন থাকে স্বর্ণালী ফ্রেমে বাধিয়ে রাখার মত। হয়তো এই দিন গুলিও তাই................
একদিন অফিস থেকে বাসায় আসার পথে জেনির চেহারাটা দেখতে খুব ইচ্ছে করছে, অনেক আকুতি মিনতি করলাম একটু নেকাবটা উঠাতে জাষ্ট ৩০ সেকেন্ড কিন্তু কিছুতেই সে উঠাইনি। এক পর্যায়ে রাগ করে আমি রিক্সা থেকে নেমে হেটে বাসায় এসেছি তারপরও মেয়েটা একটু নেকাবটা খুলেনি, বড়ই আজব এই মেয়েটা। এইতো কিছুদিন পূর্বেও এই মেয়েটা শরীর ৭০ ভাগ অংশ খুলে রাখতো কত করে বলতাম একটু ডেকে রাখ, মেয়েটা বলতো আপনি এখনো ক্ষ্যাতই আছেন। সেই দিন থেকেই বাবা মা ভাই বোন আমাকে ক্ষ্যাত বলে ডাকা শুরু করে।

রাতের বেশিরভাগ সময় ফেইসবুকে জেনির সাথে আমি চ্যাট করি, অন্য ফ্রেন্ডদের হাই হ্যালোটা তেমন পাত্তা দেইনা। মেয়েটারযে কি হয়েছে, ফেইসবুক থেকেও সবগুলি ছবি সরিয়ে ফেলেছে। আগে কতই মডেল মডেল ছবি ছিল, দেখলেই কেমন একটা শিখরন জাগতো। এখন শুধু প্রোফাইলে শান্তির প্রতীক একটা সাদা পায়রার ছবি দেয়া আছে, কাভার ফটোতেও একটা কোরআনের আয়াত দেওয়া। নিয়মিত কোরআনের আয়াত আর হাদিস শেয়ার করে, সারাদিন হাদিস পরে খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে ১০/১৫ লাইনের মধ্যে লেখে। মাঝে মাঝে ইসলামের কোন কোন বিষয়ে জানতে ইচ্ছে করলে শুধু জেনির প্রোফাইলে একটু ঘুরে আসলেই হল অনেক প্রশ্নের উত্তর জানা যাবে।
এইতো সেইদিন ইশরাক নামাজের নিয়মটা যেন কি খুজে পাচ্ছিলাম না, হঠাৎ করেই মনে হল জেনির কথা সাথে সাথেই ওর প্রোফাইলে ডুকতেই পেয়ে গেলাম। সূর্য উদয়ের পরে দুই রাকাত করে মোট চার রাকাত যে নামাজ পড়া হয় তাই হল ইশরাক নামাজ, কত সুন্দর আর সহজ করে লিখেছে। ওর লেখাটা পরে যে কারোই ইচ্ছা করবে প্রতিদিন এই বরকত ময় নামাজটা আদায় করার জন্য।
একদিন বল্লাম জেনি তোমার প্রোফাইল থেকে সবগুলি ছবি কেন ডিলেট করে ফেলেছ? দুই একটা রাখলেও পারতা, যখন ইচ্ছা করতো তখন তোমাকে দেখতাম। মেয়েটা একটা হাদিস থেকে কত সুন্দর করে আমাকে বুঝিয়ে দিল মেয়েদের ছবি পর পুরুষের সাথে শেয়ার করতে নাই, আরো কত কিছু। এত কিছু শোনার পর দ্বিতীয় বার ছবি চাওয়ার মত সাহস আর পেলাম না।

ছুটির দিনে আমি একটু বেশি সময় করে ঘুমাই, বাসার কেও আমাকে ১০টার আগে ডাক পর্যন্ত দেইনা। মা একটু পর পর দরজার পাশে দাড়িয়ে থাকে দেখে আমি জেগেছি কিনা, আবার চলে যায় আবার আসে। গতরাতে মামা এসেছে তাই অনেক রাত্র পর্যন্ত আড্ডা দিয়েছি আজ হয়তো ১১টার দিকে উঠব, আজকে বিকালেই মামার সাথে জেনির বিষয়টা শেয়ার করব।
আজ সকালে আবির এসে ঘুম ভাঙ্গালো সকাল ৬টার সময়, এক প্রকার রাগে শরীর গিজ গিজ করছে। ইচ্ছে করছে ছেলেটাকে দুই গা মেরে দেই, আরে বেটা সপ্তাহে একটা দিন তাও বিরক্ত করতে হবে। জরুরি কাজ থাকলে ১০টার পরে ডাকতে পারতি।
আবির ছেলেটা পাড়ার ছোট ভাই হলেও এক প্রকার বন্ধুর মত মিশে, খুব ভাল ছেলে। আমার সিগারেট খাওয়ার অব্যশটাতো এই ছেলেটাই দূর করেছে, এর পর থেকে বাবা মা সব সময় চাইতো আমি যেন ওর সাথে চলাফেরা করি।
আমি কখনো এই ছেলেটার সাথে রাগ করতামনা কিন্তু আজকে রাগটা যেন কিছুতেই কমানো যাচ্ছেনা, অনেক চেষ্টার পরেও কমাতে না পেরে একটু দমকের শুরেই বলে ফেল্লাম "কি সমস্যা, এত সকালে ঘুম থেকে জেগে উঠানোর মানে কি?"
ছেলেটা একটু মুচকি হেসে বল্ল আপনার জন্য একটা জটিল জিনিস নিয়ে আসছি, আপনার ল্যাপটপ অন করেন।
ছেলেটা মনে হয় আজকে একটা মাইর খাবে, এত সকালে ল্যাপটপ অন করার মানে কি? নিজে গিয়েই আমার লকার থেকে ল্যাপটপ নিয়ে আসলো, ল্যাপটপ অনকরে দরজা লকদিলো। আমিতো এই ছেলেটার কাজকর্ম কিছুই বুজতে পারছিনা, এমন করছে কেন।
পকেট থেকে একটা ২জিবির পেনড্রাইভ বাহির করে ল্যাপটপে সেট করলো, অনেক পুরানো পেনড্রাইভ তাই ভাইরাসে গিজগিজ করছে আমি একবার বন্ধ করে দিতে চাইলাম কিন্তু ছেলেটার রিকুয়েষ্টে শেষ পর্যন্ত অনকরতে দিলাম।
আবির গালে হাতদিয়ে বসে আছে, এই মাত্র ওর গালে শরীরের সবটুকু শক্তি দিয়ে একটা চড় বসালাম। জুনিয়র ছেলেকে বেশি পাত্তা দিলে এমনই হয়, কি একটা নোংরা ছবি নিয়ে এসেছে আমাকে দেখানোর জন্য। ভিডিওটা ৪৫ মিনিটের। আবির মন খারাপ করে অপরাধির মত আমার সামনে দাড়িয়েআছে, নিচু স্বরে বলছে ভাই আপনাকে আগে বিস্তারিত না বলাটা আমার ভুল হয়ে গেছে।
অনেক আকুতি মিনতির পর দেখতে রাজি হলাম কিন্তু আবির কোনার চেয়ারটাতে বসতে হবে, একসাথে দুজনে এই ভিডিও দেখতে পারবনা। আবির ভদ্র ছেলর মত কর্নারের চেয়ারে গিয়ে বসল, আমি একটা লজ্জা আর ঘৃণা নিয়ে ভিডিওটা অন করলাম।
আমি আকাশে না মাটিতে টা বুঝতেও পারলামনা, এই আমি কি দেখছি। আমি ঘুমের মাঝে স্বপ্ন দেখছিনাতো?
স্বপ্ন হওয়ার প্রশ্নই আসেনা, আমার চারিপাশে সবকিছু ঠিকঠাক আছে। জেনি এই কাজ করতে পারেনা, কিছুতেই পারেনা। সবটুকু ভিডিও দেখতে পারিনি, নিজের প্রতিকেমন জানি একটা ঘৃণার জন্ম হতে লাগলো। যেই জেনি পর্দার একটু বাহিরে যায়না সে কিনা এমন একটা নোংরা কাজ করতে পারলো, কিছুতেই বিশ্বাস করতে পারছিনা।
আবিরকে ডেকে কাছে এনে জড়িয়ে দরে একপ্রকার কেদে দিলাম, আমাকে ক্ষমা করিস আবির আমি বুঝতে পারিনি। আজ তুই এই ভিডিওটা না দেখালে জীবনের অনেক বড় একটা ভুল করে ফেলতাম। আবির কাদো কাদো শুরে বল্ল ভাই যেদিন জেনির ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পরে সেই দিন থেকেই সে বোরহা পরা শুরু করছে যাতে কেও চিনতে না পারে। এরা ধর্মকে বর্ম হিসাবে ব্যবহার করে নিজেকে বাচানোর জন্য....................
দরজায় কড়া নড়ল, আমি দরজাটা খুলেতেই দেখলাম জেনি দাড়িয়ে আছে সেই পরিপূর্ন পর্দা আরবীয় কাল বোরহা হাতে পায়ে মোজা সথে নেকাব করা।
জেনি কেমন একটা কর্তৃত্বের স্বরে বলছে - আমি একটু পাশের মার্কেটে যাব, যদি কষ্ট করে আমার সাথে আসতেন। একা যেতে পারছিনা, ভয় করছে। আপনার আব্বু আম্মুও বলছে আপনাকে নিয়ে যেতে, সাথে আপনার মামাও যাবে।

ভাবছি ঘৃণার থুতুটাকি জেনির শরীরে ফেলব নাকি অন্য কোথাও, এমন সময় পিছন থেকে আবির এসে বলছে ভাইয়ার শরীরটা ভালনা আপনি বরং মামাকে নিয়েই জান......................

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মুখোশধারী মানুষগুলো এমনই হয়।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: অশ্লীল কোন মেয়ে যখন হঠাৎ করে এমন মুখশের আড়ালে লুকিয়া যায় তখনই বুঝতে হবে হয়তো কোন ভিডিও মার্কেটে চলে এসেছে

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

এই হলো নেকাবের একটি নিকৃষ্ট ব্যবহার। চমৎকৃত হলাম আপনার গল্প বলার স্টাইলে!

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩১

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: আসলে সঠিক নেকাবের ব্যবহার মেয়েদের মর্যাদা অনেক বৃদ্ধি করে দেই কিন্তু কিছু অশ্লীল মেয়ে যখন হঠাৎ করে টাইট জিন্স আর বুক বাহির করে রাখা গেন্জি বাধদিয়ে অতিবেশি পর্দার আড়ালে চলে যায় তখন খুজ নিতে হবে নিশ্চয় কোন ভিডিও প্রকাশ হইছে এখন নিজেকে আড়াল করতে হিজাবকে বর্ম হিসাবে ব্যবহার করছে।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
লেখাটি নির্বাচিত হবার যোগ্যতা রাখে।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ, তবে আমার লেখার মানের দিক থেকে মনেহয় এখনো নির্বাচিত হওয়ার যোগ্য হয়নি।

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

এক্সিস বলেছেন: লেখার ভঙ্গী চমৎকার।

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯

দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.