নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

৫ মে হেফাজতের তান্ডব নিয়ে প্রেসনোট : বিভ্রান্তি নিরসনে প্রকৃত সত্য

১২ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:১৮

গত ৫ মে হেফাজতে ইসলাম কর্তৃক ঢাকা অবরোধ এবং তৎপরবর্তী শাপলা চত্বরে অনুষ্ঠিত সমাবেশকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতি প্রসঙ্গে বিভিন্ন মহল কর্তৃক কতিপয় মিডিয়ায় প্রচারিত ও প্রকাশিত কথিত গণহত্যা বা লাশ গুম ইত্যাদি ধরনের গুজবকে কেন্দ্র করে জনমনে বিরাজমান বিভ্রান্তি নিরসনের জন্য প্রকৃত সত্য উন্মোচনকল্পে সরকার সংশ্লিষ্ট প্রকৃত তথ্যাদি প্রকাশ করা প্রয়োজন বলে মনে করছে। তাই গতকাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে প্রেস নোট দেয়া হয়।



প্রেস নোটে বলা হয় হেফাজতে ইসলাম নামে একটি অনিবন্ধিত সংগঠন গত ৬ এপ্রিল ঢাকার শাপলা চত্বরে সমাবেশ করে ৫ মে ঢাকা অবরোধের কর্মসূচি ঘোষণা করে। পূর্ব ঘোষিত এ কর্মসূচি অনুসারে তারা ঢাকার চারদিকে ছয়টি স্থানে অবরোধের আয়োজন করে। অবরোধ কর্মসূচি পালনের একদিন পূর্বে ৪ মে শনিবার তারা পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি সংক্ষিপ্তকরণের কথা বলে ৫ মে দুপুর ২টা থেকে শাপলা চত্বরে তাদের নেতা হাটহাজারী মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আহমদ শফীর নেতৃত্বে দোয়া কর্মসূচি পালনের অনুমতি চায়। পূর্ব ঘোষিত এ কর্মসূচিতে ঢাকা শহরের ভেতরে কোন সভা-সমাবেশ করার কার্যক্রম না থাকলেও সরকার গণতান্ত্রিক উদারতার পরিচয় দিয়ে হেফাজতে ইসলামকে শর্তাধীনে সন্ধ্যার পূর্ব পর্যন্ত দোয়া কর্মসূচি প্রতিপালনের অনুমতি প্রদান করে।



কিন্তু ৫ মে অবরোধ কর্মসূচির প্রথম থেকেই হেফাজতে ইসলাম ঢাকার চারপাশে ৬টি পয়েন্টে অবরোধ স্থাপন করে শহরে ঢুকে এবং শাপলা চত্বরে অবস্থান নিতে থাকে। সেই সঙ্গে বায়তুল মোকাররম এলাকায় জমায়েত হয়ে কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে এবং উচ্ছৃঙ্খল কর্মীরা নাশকতামূলক কর্মকা- চালাতে থাকে। এক পর্যায়ে তারা ব্যাপক জমায়েত করে লুটপাট, অগি্নসংযোগ, ভাঙচুরে লিপ্ত হয়। তারা নির্বিচারে গাড়ি পোড়াতে থাকে, পুরানা পল্টন সড়কে অবস্থিত কমিউনিস্ট পার্টির অফিসে অগি্নসংযোগ করে। অতঃপর পাশেই মুক্তি ভবনে লুটপাট চালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়। হকারদের দোকানসমূহ লুটপাট করে, বইয়ের দোকানসমূহ তছনছ করে এবং পবিত্র কোরআন শরীফের স্টল বিভিন্ন দিক থেকে পেট্রোল দিয়ে পুড়িয়ে দেয়। উন্মত্ত হেফাজত কর্মীরা ফুটপাতে স্থাপিত জায়নামাজ, তসবি ও টুপির দোকান এবং অন্যান্য ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দোকান পুড়িয়ে দিয়ে শত শত নিরীহ কর্মজীবী মানুষকে সর্বস্বান্ত করে।











হেফাজতের লোকজন হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে এবং তাদের ১১টি মূল্যবান গাড়িতে অগি্নসংযোগ করে। এ সময়ে দমকল বাহিনীর লোকজন আগুন নিভাতে গেলে তাদের মারধর ও আহত করে তাড়িয়ে দেয়। দুপুরের পর অবরোধ স্থলসমূহে আন্দোলনরত লোকজন শাপলা চত্বর ও বায়তুল মোকাররম এলাকায় হাজির হলে হেফাজতি কর্মীরা উন্মত্ত হয়ে ডিসি (ট্রাফিক) পূর্ব জোন অফিসে বাইরে থেকে তালা লাগিয়ে অগি্নসংযোগ করে। এতে ডিসি মতিঝিলসহ একজন পুলিশ আগুনে পুড়ে আহত হয়।



দুপুরের দিকে একপর্যায়ে তারা গুলিস্তানে অবস্থিত আওয়ামী লীগ অফিসে হামলা চালাতে উদ্যত হয় এবং গোলাপ শাহ মাজারে ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। তারা জনতা ব্যাংকের করপোরেট শাখায় হামলা চালায় এবং লুটপাটের চেষ্টা করে এবং নিচতলায় অবস্থিত এটিএম বুথ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়। তাছাড়া ইস্টার্ন ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়ায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। উচ্ছৃঙ্খল কর্মীরা মতিঝিলে সরকারি কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের বাস ডিপোতে ঢুকে সরকারি কর্মচারী পরিবহনের কয়েক ডজন বাস পুড়িয়ে ধ্বংস করে দেয়। তাদের তা-ব থেকে রক্ষা পায়নি আন্তর্জাতিকমানে সজ্জিত স্টেডিয়াম, রাস্তায় লাগানো বৃক্ষরাজি, রাস্তা বিভাজক, লাইট পোস্ট ও বিভাজকে স্থাপিত স্টিল স্ট্রাকচার। এমনকি সৌর বিদ্যুৎ পোস্টও ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়।



রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও প্রশাসনিক কেন্দ্রে যখন নজিরবিহীন লুটপাট ও অগি্নসংযোগ চলছে তখন আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে গণমাধ্যমে হেফাজতে ইসলামকে সত্বর নৈরাজ্য বন্ধ করে সন্ধ্যার পূর্বেই তাদের প্রতিশ্রুতিমতো শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় সরে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়। কিন্তু হেফাজতের নেতৃবৃন্দ তাতে কর্ণপাত করেনি, বরং তাদের বেআইনি অবস্থান কার্যক্রম বেপরোয়াভাবে চালিয়ে যেতে থাকে। শেষ বিকেলে তাদের নেতা আহমদ শফী তার অবস্থানস্থল লালবাগ মাদ্রাসা থেকে শাপলা চত্বরের সমাবেশস্থলে রওনা হন। কিন্তু কিছুদূর এসেই তিনি বিএনপির নেতৃত্বপর্যায় থেকে ফোন পেয়ে শাপলা চত্বরে না এসে ফিরে যান। এদিকে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতির ব্যাপকতাও বাড়তে থাকে। রাত এগিয়ে এলে বিএনপি নীতিনির্ধারকদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করে। বৈঠক শেষে মাননীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাদের নেতাকর্মীদের হেফাজতে ইসলামের কর্মসূচিতে সক্রিয় অংশগ্রহণের আনুষ্ঠানিক নির্দেশ দেন এবং ঢাকা নগরবাসীকে হেফাজত কর্মীদের সহায়তা প্রদানের জন্য আহ্বান জানান। অবশ্য ঘটনার সূচনা থেকেই বিএনপি ও জামায়াত-শিবির কর্মীরা নৈরাজ্যকর কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিয়ে আসছিল বলে জানা যায়।



হেফাজত কর্মীরা ডিভাইডারের মাঝে থাকা গাছগুলো কেটে রাস্তায় ব্যারিকেড দেয়, ডিভাইডার ভেঙে দেয় এবং নির্বিচারে গাড়িতে অগি্নসংযোগ করতে থাকে। লোহার ডিভাইডার ও কাঁটাতার উপড়ে ফেলে দেয়। রাস্তায় বড় বড় অগি্নকা- ঘটিয়ে গণআতঙ্কের সৃষ্টি করে। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কতিপয় গণমাধ্যমে তাদের এহেন বিভীষিকাময় কর্মকা- ও উস্কানিমূলক বক্তব্য প্রচার করতে থাকলে নগরবাসী আতঙ্কিত হন। ফলে দেশবাসী চরম উদ্বিগ্ন অবস্থায় সময় কাটাতে থাকেন।



দেশ যখন মহাদুর্যোগের দ্বারপ্রান্তে, তখন জনগণের নির্বাচিত সরকার দেশ ও জনগণের নিরাপত্তা ও সম্ভাব্য অস্থিতিশীল পরিস্থিতি ও নৈরাজ্য থেকে দেশকে রক্ষার নিমিত্তে এবং নগরবাসীর জানমাল রক্ষার্থে উচ্ছৃঙ্খল ও উন্মত্ত ধ্বংসযজ্ঞে লিপ্ত হেফাজত কর্মীদের নিরাপদে সরিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। নৈরাজ্য প্রতিরোধ, গণতন্ত্র রক্ষা, আইনের শাসন সুরক্ষা, গণনিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার জন্যই এই অভিযান অপরিহার্য হয়ে উঠে। অনন্যোপায় হয়ে রাত প্রায় ২টায় ঢাকা মহানগর পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির যৌথ অভিযান শুরু হয়। অভিযানে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এতে জলকামান, সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ব্যবহার করা হয়। অভিযানের শুরুতেই মাইকে একাধিকবার সতর্ক করে সবাইকে চলে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানানো হয়। আরামবাগ ও দৈনিক বাংলা মোড় থেকে শাপলা চত্বরমুখী সড়ক দিয়ে নিরাপত্তা বাহিনী আস্তে আস্তে এগোতে থাকে এবং ইত্তেফাক মোড় অভিমুখী রাস্তা খোলা রেখে জনতাকে নিরাপদে সরে যাওয়ার সুযোগ করে দেয়। অভিযান শুরুর ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে অবস্থানরত জনতা শাপলা চত্বর ছেড়ে সায়েদাবাদ-যাত্রাবাড়ীর পথে সরে যায়। অভিযানকালে মঞ্চের পাশে কাফনের কাপড়ে মোড়ানো ৪টি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পুলিশ সূত্রে জানা যায় সারাদিন বিভিন্ন পর্যায়ের সংঘাতে ৩ জন পথচারী, একজন পুলিশ সদস্যসহ মোট ১১ জন নিহত হন।



এ ঘটনায় হাজার হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছে বলে অবাস্তব ও ভিত্তিহীন গুজবের পরিপ্রেক্ষিতে জনসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, উক্ত গুজবসমূহ সম্পূর্ণ অসত্য, মনগড়া ও অসৎ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। কেননা :



(ক) অবাধ তথ্যপ্রবাহ ও ব্যাপক তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে হাজার হাজার লোক হত্যা করে লাশ গুম করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। মোবাইল ফোন, ই-মেইল, ইন্টারনেটের এই যুগে এটি নিতান্তই অবিশ্বাস্য।



(খ) এত প্রাণহানি হয়ে থাকলে নিশ্চয়ই নিহতদের পরিবার পরিজন, আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধব প্রিয়জনদের সন্ধানে তৎপরতা চালাতেন এবং গণমাধ্যমে তা প্রকাশ পেত। কিন্তু এ ক্ষেত্রে একটি উদাহরণও কোন মহল থেকে হাজির করা হয়নি। এতেই প্রমাণ হয় ব্যাপক লোক হননের বিষয়টি অসত্য ও পুরোপুরি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত গুজব।



(গ) অভিযান কার্যক্রম পরিচালনার সময় টিভি ও স্টিল ক্যামেরাসহ বিপুল সংখ্যক সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন, যারা ঘটনা আনুপুঙ্খ পর্যবেক্ষণ ও সমপ্রচার করেছেন। উঁচু ভবন থেকে বহু লোকজন ঘটনাক্রম অবলোকন করেছেন ও ছবি ধারণ করেছেন। কিন্তু কোথাও মারাত্মক আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের চিত্র পাওয়া যায়নি, দৃশ্য দেখা যায়নি। কাজেই বিপুল প্রাণহানির গুজব ছড়ানোর বিষয়টি অশুভ মহলের অসৎ উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচার। বরং বাস্তবতা হলো সুশৃঙ্খল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সুচিন্তিত পরিকল্পনা অনুযায়ী অপরিসীম ধৈর্য ও কঠোর সংযমের সঙ্গে পুরো অভিযান পরিচালনা করেছে। অভিযান চলাকালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিভিন্ন গলিতে ও ভবনের ফাঁকে যারা আশ্রয় নিয়েছিল তাদের অভয় দিয়ে যত্নের সঙ্গে উদ্ধার করে নিরাপদে সরে যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। এদের মধ্যে প্রচুর কিশোর ও তরুণ ছিল যারা প্রথমবার ঢাকা মহানগরীতে এসেছে, তাদের গন্তব্যস্থল সম্পর্কে পথ নির্দেশ দিয়ে চলে যেতে সহায়তা করেছে যা টিভি সমপ্রচারে দেখা গেছে। পুরো অভিযান পরিচালনাকালে কারোর প্রতি কোন নিষ্ঠুর ও অমানবিক আচরণ করেছে মর্মে কোথাও কোন সংবাদ বা ছবিও দেখা যায়নি।



(ঘ) পুলিশ ও বিজিবির তরফ থেকে সংবাদ মাধ্যমে 'অসংখ্য জনগণের মৃত্যু সংবলিত অপপ্রচার' অসত্য, যুক্তিবিহীন এবং উদ্দেশ্যমূলক বলে চিহ্নিত করা হয়।



শাপলা চত্বর থেকে হেফাজতে ইসলামের লোকজনকে সরিয়ে দিলে তারা ঢাকা-চট্টগ্রাম সড়কে আবারও জমায়েত হতে থাকে। পরদিন ৬ মে ভোর থেকেই তারা রাস্তায় ব্যারিকেড বসায়। সেই সঙ্গে নির্বিচারে রাস্তার পাশে রাখা গাড়িতে অগি্নসংযোগ করতে থাকে। এরই মধ্যে পূর্ব নির্দেশমত



বিএনপি-জামায়াত কর্মীরাও ধ্বংসযজ্ঞে যোগ দেয়। নারায়ণগঞ্জ জেলার কাঁচপুর, সাইনবোর্ড, শিমরাইল, সানারপাড়, কোয়েত মার্কেট ও মাদানী নগর এলাকায় উন্মত্ত ভাঙচুর, অগি্নসংযোগ ভয়াবহরূপ ধারণ করে। তারা মাদানী নগর মাদ্রাসাকে কেন্দ্র করে আশপাশের মসজিদের মাইক ব্যবহার করে চরম উত্তেজনাকর গুজব ছড়িয়ে লোক জড়ো করে কর্তব্যরত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের পরিকল্পিত সংঘবদ্ধ আক্রমণ প্রতিরোধ করতে গিয়ে ২ জন পুলিশ, যথাক্রমে নায়েক ফিরোজ ও কনস্টেবল জাকারিয়া এবং ২ জন বিজিবি সদস্য যথাক্রমে শাহআলম ও লাভলু গুরুতর আহত হয়ে লুটিয়ে পড়ে এবং হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করে। সেই সঙ্গে বিভিন্ন পর্যায়ে উন্মত্ত সহিংসতার ফলশ্রুতিতে ১৩ জন মৃত্যুবরণ করেছে মর্মে জানা যায়। ঘটনা আরও চরম আকার ধারণ করতে থাকলে অধিক সংখ্যক ফোর্স সমাবেশ ঘটিয়ে আন্দোলনকারীদের সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। সুত্র

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৩

যোগী বলেছেন:
আবাল হেফাজতকে ব্যাবহার করেছে জামাত
আর এখন মিথ্যা প্রচারনাও চালাচ্ছে তারা
কিন্তু হেফাজতিরা চুপ

১২ ই মে, ২০১৩ ভোর ৬:১২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: :)

২| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৩

বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: আশেন ভাই জান নাকে সরষার তৈল দিয়ে ঘুমাই............দেশে রিয়েলি চরম শান্তি বিরাজ করছে। কোনো হত্যা কান্ড ঘটে নাই । এইগুলা সবি মীথ।

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ভাই জান নাকে সরষার তৈল দিয়ে ঘুমালে............দেশে রিয়েলি চরম শান্তি বিরাজ করবে। কোনো ২৫০০ হত্যা কান্ড ঘটে নাই ।

৩| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৮:২২

আলাদীন বলেছেন: সম্ববত এইসব আওয়ামী দালালরা নিজের মা-কে ছাত্রলীগ দ্বারা ধর্ষিত হতে দেখলেও তার কোন একটা পজিটিভ ব্যাখ্যা দিবে।

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন: আলাদীন বলেছেন: সম্ববত এইসব paki দালালরা নিজের মা-কে paki দ্বারা ধর্ষিত হতে দেখলেও তার চরম শান্তি পবে।

৪| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এটিও পড়ে দেখুন।
Click This Link

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০০

তালপাতারসেপাই বলেছেন: এটিও পড়ে দেখুন। Click This Link

৫| ১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

পরিযায়ী বলেছেন: বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: আশেন ভাই জান নাকে সরষার তৈল দিয়ে ঘুমাই............দেশে রিয়েলি চরম শান্তি বিরাজ করছে। কোনো হত্যা কান্ড ঘটে নাই । এইগুলা সবি মীথ।

১২ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ভাই জান নাকে সরষার তৈল দিয়ে ঘুমালে............দেশে রিয়েলি চরম শান্তি বিরাজ করবে। কোনো ২৫০০ হত্যা কান্ড ঘটে নাই ।

৬| ১২ ই মে, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

আলাদীন বলেছেন: পাকি আসছে কোথা থেকে? পকি তো ৭১ এই দেশ থেকে পালিয়েছে। কিন্তু মনে হয় এই লীগ নামক শুয়োরদের মস্তিষ্কে এখনো রয়ে গিয়েছে। তাই কথায় কথায় তা বেরিয়ে আসে। মুজিব যেমন ছিল একটা বিশ্বাসঘাতক, তাকে আব্বাডাকা চ্যালা চামুন্ডারা আরো নীচে নেমে একএকটা ভারতীয় বরাহ-এ পরিনত হয়েছে।

৭| ১২ ই মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শিক্ষানবিস বলেছেন: এখন বুঝেছি, এত সুন্দর প্রেসনোটটা আপনি তৈরী করেছিলেন।

১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

তালপাতারসেপাই বলেছেন: chakri taile paka mamma ? :P

৮| ১৩ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২২

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: হেফাজত ব্যবহৃত হয়েছে কিন্তু আলটিমেট ফায়দা কেউ লুটতে পারেনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.