নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
ভোররে কাগজ : শুক্রবার, ১৪ জুন ২০১৩
রাজশাহী সটিি করপোরশেন নর্বিাচনে ১৮ দলীয় জোট সর্মথতি ময়ের র্প্রাথী মোসাদ্দকে হোসনে বুলবুল একজন রাজাকাররে সন্তান। তার বাবা ডা. আব্দুর রশদি মুক্তযিুদ্ধ চলাকালে শান্তকিমটিরি একজন সক্রয়ি নতো হসিবেে নানান অপর্কমরে সঙ্গে যুক্ত ছলিনে। গতকাল বৃহস্পতবিার দুপুরে রাজশাহীর বশিষ্টি মুক্তযিোদ্ধারা রাজশাহী প্রসেক্লাবে আয়োজতি সংবাদ সম্মলেনে এসব অভযিোগ তুলে ধরনে।
বাংলাদশে মুক্তযিোদ্ধা সংসদরে রাজশাহী মহানগর ইউনটি কমান্ডরে আহ্বায়ক ডা. আব্দুল মান্নান লখিতি বক্তব্যে বলনে, বুলবুলরে বাবা ডা. রশদি মুক্তযিুদ্ধকালে ডা. আব্দুল মজদি, আব্দুর রহমান, মওলানা আব্দুল আজজি, আব্দুস কুদ্দুস সরকাররে যোগসাজসে পুঠয়িায় সাধারণ মানুষরে ঘরবাড়ি ধ্বংস, লুটতরাজ, অগ্নসিংযোগ ও হত্যাকা-রে মতো মানবতাবরিোধী অপরাধরে সঙ্গে যুক্ত ছলিনে। দশে স্বাধীনরে পর এই রাজাকারদরে অধকিাংশ পুঠয়িা ছড়েে পালায়। মোসাদ্দকে হোসনে বুলবুলরে বাবাও পুঠয়িা থকেে পালয়িে রাজশাহী মহানগরীর উপ-শহরে বসবাস শুরু করনে।
সংবাদ সম্মলেনে আরো বলা হয়, মুক্তযিোদ্ধা সংসদরে পুঠয়িা থানা ইউনটি কমান্ডরে র্দীঘদনিরে সাবকে কমান্ডার রওশন আলীসহ উপজলোর বশিষ্টি মুক্তযিোদ্ধারা স¤প্রতি পত্রকিায় ববিৃতি দয়িে জানয়িছেনে, মোসাদ্দকে হোসনে বুলবুলরে বাবা ডা. আব্দুর রশদিরে কুর্কমরে কথা। রাজশাহী নগররে বশিষ্টি মুক্তযিোদ্ধারাও পুঠয়িায় গয়িে তদন্ত করে ঘটনার সত্যতা পয়েছেনে।
সংবাদ সম্মলেন থকেে আসন্ন সটিি করপোরশেন নর্বিাচনে রাজাকার যুদ্ধাপরাধীর সন্তানকে প্রত্যাখ্যান করে মুক্তযিুদ্ধরে চতেনায় নগরীর গড়ার জন্য রাজশাহাসীবাসীকে সঠকি সদ্ধিান্ত গ্রহণরে আহ্বান জানানো হয়।
সংবাদ সম্মলেনে অন্যদরে মধ্যে সংসদ সদস্য বীর মুক্তযিোদ্ধা জনিাতুন নসো তালুকদার, বীর মুক্তযিোদ্ধা মীর ইকবাল, অধ্যাপক রুহুল আমনি প্রামাণকি, শফকিুর রহমান রাজা, ফরহাদ আলী ময়িা, বরজাহান আলী, রবউিল ইসলাম, সরিাজুল ইসলাম মৃধা, বদউিজ্জামান চৌধুরী, মোতাহার হোসনে, আব্দুস সাত্তার, হুমায়ুন কবীর, আব্দুল হান্নানসহ পুঠয়িা থানার মুক্তযিোদ্ধা রওশন আলী, ওয়াজদে আলী শাহ, আবুল হোসনে, আব্দুল কাদরে, মইনুদ্দনি আহমদে, পুঠয়িা উপজলো চয়োরম্যান র্মজনিা বগেম ও দওেপাড়া ইউপি চয়োরম্যান রুস্তম আলী প্রমুখ উপস্থতি ছলিনে।
এদকিে প্রেসকনফারন্সেরে খবর রাজশাহী নগরীতে ছড়য়িে পড়লে ভোটারদরে মাঝে ব্যাপক প্রতক্রিয়িা হয়। তারা বলছনে, তারা কোনো রাজাকাররে সন্তানকে ভোট দবেনে না। দশেে যখন যুদ্ধাপরাধীদরে বচিার দাবতিে সবাই ঐক্যবদ্ধ এ অবস্থায় কোনোমতইে একজন রাজাকাররে সন্তানকে সর্মথন দয়ো যায় না। মহান মুক্তযিুদ্ধরে পক্ষরে মানুষ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে রাজাকার, আলবদর আল-শামসরে দোসরদরে প্রতহিত করা উচতি বলে মনে করছনে তারা।
২| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৭:২৫
পানকৌড়ি বলেছেন: এ আর নতুন কি ? গতবার বুলবুল ভোট করল সে পর্যন্ত তার বাবা রাজাকার হয়নি । কারন বুলবুল কে বি.এন.পি সমর্থন দেয়নি ।আর লিটন সাহেব জিতবে সেটা আচ করা গেছিল ।
এবার আওয়ামীলীগের ফিতা ঢিলা হয়ে গেছে তাই রাজাকারের খাতায় নতুন নতুন নাম উঠাচ্ছে ।
সস্তা রাজনীতি বাদ দেয়্ উচিত । আর এজন্য ইতিহাস বিকৃত হয় ।
৩| ১৪ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আচ্ছা যদি রাজাকারের সন্তান ও হয়, তাহলে অসুবিধা কোথায় ???
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হলেই ভাল হবে, রাজাকারের সন্তান হলেই খারাপ হবে এই অদ্ভুত আইডিয়ার স্রষ্টা র চিন্তাধারা দেখেই হাসি পাচ্ছে।
রাজাকার আর যুদ্ধাপরাধীর মাঝের পার্থক্য যেমন আমরা অস্বীকার করতে বসেছি, তেমনি নতুন কিছু শব্দ ইদানীং কালে আমরা চালু করছে দেখা যাচ্ছে। রাজাকারের সন্তান !!!
৪| ১৪ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: মোসাদ্দকে হোসনে বুলবুল এর বাবার নামে যা বলা হচ্ছে তার সামান্য হলেও সত্যতা আছে।
৫| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
ল্যাটিচুড বলেছেন: ইদানিং খবরা খবর পইড়া হালায় মাথা আউলাউয়া যাইতাছে, দেশে দেখি দিন দিন রাজাকার বাড়তাছে আর বাড়তাছে। কখন যে হালা শুনতে হয় মুক্তি যোদ্ধারা সংখ্যালঘূ তাই নিয়া বহুত চিন্তায় আছি।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:১৯
শুভ্র চৌধুরী বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী জেলা ইউনিট কমান্ডার সাইদুর রহমান বলেন, বুলবুলের বাবা ছিলেন ডাক্তার ও সরকারি চাকরিজীবী। তারা রাজশাহীর স্থানীয় ও আদি বাসিন্দা। কাজেই রাজশাহীর সব মানুষই জানেন তিনি রাজাকার ছিলেন না। বুলবুল বিএনপি করেন এবং তার বিজয়ের সম্ভাবনাও বেশি, তাই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবেই বিভ্রান্ত ছড়াতে এগুলো বলা হচ্ছে।
তিনি বলেন, এখন যারা এসব বলে বেড়াচ্ছে তাদের বাবাসহ অনেক আত্মীয়-স্বজনই রাজাকার ছিলেন। মুক্তিযেদ্ধা সাইদুর রহমান বলেন, গত সিটি নির্বাচনে বুলবুল অংশ নিলেও তার সম্পর্কে কোনো কেউ অভিযোগ তুলেননি। কিন্তু এখন হঠাৎ করে এই অভিযোগ তোলা যে ষড়যন্ত্রেরই অংশ তা সবাই জানেন।
এদিকে, মুক্তিযোদ্ধা সংসদের রাজশাহী জেলা ইউনিটের একাধিক নেতা বলেছেন, মেয়রপ্রার্থী এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে প্রচার করলেও তিনি মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর জঙ্গিদের সঙ্গে আঁতাতের অভিযোগ ওঠে।
জঙ্গি কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ও আহলে হাদিস আন্দোলনের একাংশের তৎকালীন আমির আসাদুল্লাহ আল গালিব একাধিক মামলায় গ্রেপ্তার হন। মেয়র নির্বাচিত হলে লিটনের সঙ্গে গালিবের অনুসারীরা গোপনে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন।