নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

উভকামী হেফাজতকে ‘না’ বলুন

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৩



সম্প্রতি নারীকে তেঁতুলের সঙ্গে তুলনা করেছেন আল্লামা শাহ আহমদ শফী। তিনি তার বক্তৃৃতায় বলেছেন, ‘মার্কেটে যেখানে তেঁতুল বিক্রি করে, ওদিকে যদি আপনে যান, আপনার মুখ থেকে লালা বাহির হয়। মহিলারা তার চেয়েও বেশি খারাপ! মহিলাদের দেখলে দিলের মইধ্যে লালা বাহির হয়।’ —ভাষা মনের ভাব প্রকাশ করে। মনের মধ্যে যদি পশু থাকে, সেই পশুর ভাবও বহন করে ভাষা। অতি কুিসত বিবৃতিদানকারী এই ব্যক্তি সম্পর্কে বলা যেতে পারে, তার সারাজীবন কেটেছে অন্ধকার গুহায়। প্রগতির আলো যেখানে পৌঁছয়নি। এই ব্যক্তিকে মানসিক বিকারগ্রস্ত বিবেচনা করে হাসপাতালে পাঠানো জরুরি। কিন্তু তাকে শুধু অসুস্থ বলা ভুল হবে। তার রাজনৈতিক জ্ঞান অতি টনটনে। হেফাজতি জ্ঞানও তার কম নয়। আল্লামা শফী জানেন, কীভাবে খয়রাতি টাকায় কওমি জমিদারি পরিচালনা করতে হয়। ব্যক্তিকর না-দিয়ে কীভাবে হেলিকপ্টারে উড়ে-ঘুরে রাজনীতি করতে হয়, তা-ও অজানা নয়। তিনি জানেন, যে দেশের প্রধানমন্ত্রী নারী, বিরোধীদলের নেতা নারী, সংসদের অভিভাবক নারী, সেই দেশে বাস করছেন তিনি। তাই তিনি কখনও বলেন না, নারী প্রধানমন্ত্রী মানি না। বলেন না, নারী নেতৃত্বে চালিত বিরোধীদলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধব না। কিছুদিন আগে নারীকে ঘরে আটকে রাখার দাবি সংবলিত ১৩ দফা দাবিপূরণের জন্য আল্লামা শফী সরকারকে আল্টিমেটাম দিয়েছিলেন। এর পরপরই জাতীয় সংসদের স্পিকার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এটি আল্লামা শফী ও তার সংগঠনের জন্য সশব্দ চপেটাঘাত হলেও তিনি তখন বলেননি, নারী স্পিকারের নেতৃত্বাধীন সংসদ মানি না। বলেননি কারণ, তিনি জানেন এজন্য রাষ্ট্রদ্রোহিতা বা সংসদ অবমাননার আইনি দায়ে পড়তে হতে পারে। তৃতীয় বিশ্বের দারিদ্র্যবিমোচনের জন্য দিনরাত বাঘা-বাঘা অর্থনীতিবিদরা যখন কৌশল আবিষ্কারে ব্যস্ত, তখন আল্লামা শফী তার তত্ত্বে বলছেন, অভাবের মূল কারণ নারীর ঘরের বাইরে বের হওয়া। নারীরা ঘরের বাইরে বের হয় বলে সংসারে ‘বরকত’ আসে না। তিনি বলেছেন, ‘গার্মেন্টসে কেন দিছেন আপনার মেয়েকে? কোন পুরুষের সঙ্গে ঘোরাফেরা করতেছে তুমি তো জানো না। কতজনের মধ্যে মত্তলা হচ্ছে আপনার মেয়ে, আপনে তো জানেন না। জেনা কইরা কইরা টাকা রোজগার করতেছে, কী বরকত হবে?’ যে ভাত খেয়ে আল্লামা শফী বক্তৃতা করেন, সেই ধান যে প্রক্রিয়ায় তার প্লেটে আসে, তার মূলে রয়েছে নারীর শ্রম। তিনজন গরিব মানুষের পোশাক হতে পারে, এমন দৈর্ঘ্যের কাপড় দিয়ে যে আলখাল্লা আর ওড়না তিনি পরেন তা নারীদেরই তৈরি। ভাত এবং কাপড়কে ত্যাজ্য করার কথা কখনও বলেন না এই মতলববাজ আল্লামা শফী। সমগ্র বিশ্ব যখন উন্নয়নের সূচকে নারী পুরুষের সমতাকে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচনা করছে, আল্লামা শফী তখন নারীদের বিরুদ্ধে সবাইকে উস্কে দিচ্ছেন। ১৩ দফা দাবি আদায়ের জন্য মতিঝিল শাপলা চত্বরে অবরোধ করে ঢাকায় ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে তার হেফাজতে ইসলাম। ২০১১ সালে তাণ্ডব করেছে জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতির বিরুদ্ধে। আল্লামা শফী তার বক্তৃতায় আরও বলেছেন, ‘কেউ যদি বলে মহিলাকে দেখলে আমার দিল খারাপ হয় না, কুখেয়াল দিলের মধ্যে আসে না, তাহলে আমি বলব ভাই, তোমার ধ্বজভঙ্গ বিমার আছে। তোমার পুরুষত্ব নষ্ট হইয়া গেছে। সেজন্য মহিলাদের দেখলে তোমার মনে কুভাব আসে না।’ এই ব্যক্তি কেবল নারীর বিরুদ্ধে তার কুিসত অবস্থানই পরিষ্কার করেননি, পুরুষদেরও তার বিকৃত মানসিকতার অনুসারী হওয়ার প্ররোচনা দিয়েছেন। উল্লেখ করা যেতে পারে, আরেক হেফাজতি-দর্শনধারী যুদ্ধাপরাধী সাঈদী একসময় তার বক্তৃতায় নারীকে কলার সঙ্গে তুলনা করে পুরুষদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, স্ত্রীকন্যাদের ঘরে আটকে রাখুন। পুরুষরা তার বক্তৃতা শুনেছেন। পাশাপাশি তাদের স্ত্রী ও কন্যাদের গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে ব্যবসা করতে পাঠিয়েছেন। পোশাককলে পাঠিয়েছেন। ফসলের ক্ষেতে পুরুষের পাশাপাশি কাজ করতে পাঠিয়েছেন। আল্লামা শফী ও তার অনুসারীদের মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের মানুষ বাস্তবচিন্তারহিত ধর্মভীরু নয়। এ কথা মনে রাখতে হবে বড় রাজনৈতিক দলগুলোকেও। হেফাজতি সমাবেশে পানি সরবরাহ করে বা ইফতার খাইয়ে এই অন্ধকার যুগের সংগঠনটিকে কাছে টানা মানে নিজেদের ধ্বংসের পথ রচনা করা। নারীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণকারী হেফাজতিদের সঙ্গে যে দলই গাঁটছড়া বাঁধুক না কেন, লক্ষ-লক্ষ খেটে খাওয়া নারী-ভোটার সেই দলকে ‘না’ বলতে দ্বিধা করবেন না। ধর্ষণের কারণ হিসেবে আল্লামা শফীর তত্ত্ব হল— নারীদের ‘বেপর্দা ঘোরাফেরা’। মাদ্রাসার ছাত্রী তো আপাদমস্তক ঢাকা থাকে। তারা কেন ধর্ষণের শিকার হয়? শুধু চলতি বছরেই মাদ্রাসার ওস্তাদরা উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ছাত্রীধর্ষণ করেছেন বা ধর্ষণের চেষ্টা করেছেন। দুটি উদাহরণ— এ বছরের ২২ জানুয়ারি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার রায়কোট ইউনিয়নের দাখিল মাদ্রাসার সুপার মাওলানা আবু ইউসুফ ওই মাদ্রাসার এক ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। ৩ এপ্রিল শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার বাশারুখ উলুম মাদ্রাসার শিক্ষক মাহমুদুল হক ধর্ষণ করেন সানুবিইয়্যাহ শ্রেণীর ছাত্রীকে। এরা যে শুধু নারীধর্ষণ করে, তা নয়। ছেলেদেরও ধর্ষণ করে। কওমি মাদ্রাসার সমকামী হুজুরদের নিয়ে কিছুদিন আগেও পত্রিকায় খবর এসেছে। তারা একাধারে নারী ও পুরুষের সঙ্গে যৌনসম্পর্কে উত্সাহী। উভচর প্রাণীর উদাহরণ যদি ব্যাঙ হয়, উভকামী দলের নাম হেফাজত। আল্লামা শফী নারীর বিরুদ্ধে যে সব বিষোদ্গার করেছেন তা ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে মানহানি, ব্যক্তিস্বাধীনতার পরিপন্থী এবং নারীর বিরুদ্ধে অবস্থান গ্রহণের জন্য পুরুষদের উস্কানি দেওয়া। এটি স্পষ্টতই সংবিধান অবমাননা এবং আইনলঙ্ঘন। আল্লামা শফীর বিরুদ্ধে মাননীয় আদালত স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে রুল জারি করবেন, এমনই নারীদের প্রত্যাশা। আরও প্রত্যাশা, খয়রাতি টাকায় যারা হেফাজতি জমিদারি করেন, এনবিআর তাদের ব্যক্তিকরের আওতায় আনবে। বাকিটা নারীদের কাজ। করতে হবে নারীদেরই। জাকাত-ফিতরা আর কোরবানির পশুর চামড়ার জন্য ভিক্ষুকের মতো দরজায় দাঁড়ালে ‘লালা-ঝরা’ হেফাজতি মিসকিনদের দূর-দূর করে তাড়িয়ে দিতে হবে। সুত্র

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:০৮

আহসান২২ বলেছেন: মাহবুবা হক কুমকুম-> বিশিষ্ট নারী নেত্রী।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৯

তালপাতারসেপাই বলেছেন: নারী নেত্রী মানেন না?

২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:১১

নিয়েল হিমু বলেছেন: সুপার পোষ্ট । ভিডিওটার ডাউনলোড লিং পাওয়া যাবে কোথাও ?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৪

তালপাতারসেপাই বলেছেন: Youtube Downloader and Converter দিয়ে নামিয়ে নিন
http://youtubedownload.altervista.org/
এটি ফ্রী!!

৩| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১০

বঙ্গদর্পণ বলেছেন: ইসলামের নামে যারা কোরাণ পোড়তে পারে, নিজের মা-বোন-কন্যার দিকে দেখলে যাদের মুখে লালা আসে, তারা যে কত বড় অমানুষও মিথ্যুক তার প্রমাণ শফির ওয়াজ ও হেফাজতের নেতাদের মিথ্যাচার। শফী বলেছেন, মেয়েরা পড়বে ক্লাস ফোর পর্যন্ত, গার্মেন্টেস-এর মেয়েরা থাকবে ঘরে, বাইরে চাকুরি তথা জেনা করে টাকা রোজগার করতে যাবে না।

এবার দেখেন আল্লামা শফীর ওয়াজের হেফাজতের স্বপক্ষে হেফাজত নেতাদের মিথ্যা ও হাস্যকর যুক্তি:
১। তাদের শীর্ষনেতার বিরুদ্ধে কয়েকজন ব্যক্তি ও কিছু সংবাদমাধ্যম অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে।
২। আহমদ শফীর বক্তব্যকে 'কুরুচিপূর্ণ ও নারী বিরোধী' বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে নাস্তিক ও তাদের পৃষ্ঠপোষকরা।
৩। বাংলাদেশে মুসলমানরা যাতে ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী জীবন যাপন করতে পারেন, সেজন্য আহমদ শফী দিক-নির্দেশনামূলক ওয়াজ করেছেন।
৪। নারী-পুরুষের বিবাহ বহির্ভূত অবাধ-অবৈধ চলাচল ও মেলামেশার ফলে যে নৈতিক ও সামাজিক অবক্ষয় দেখা দিচ্ছে তার ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।
৫। আহমদ শফীর ওই ভিডিওতে যেসব শব্দ ও ভাষাকে 'কুরুচিপূর্ণ' বলা হচ্ছে, এই ধরনের শব্দ ও ভাষা বই পুস্তকে, বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে, স্বাস্থ্য বিষয়ক লিফলেটে অহরহ দেখা যায়।
৬। হেফাজত নেতারা আরো বলেন, আহমদ শফী নারীদের ঘরে বন্দী করার কথা বলেননি। পরিবারে নারীদের প্রধান দায়িত্ব কি তা তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন মাত্র।
৭। তিনি কখনো নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে বলেননি। প্রচলিত সহশিক্ষার কুফলের দিক তুলে ধরে তিনি এ ব্যাপারে সতর্ক করেছেন।

সূত্র: আল্লামা শফীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অভিযোগ হেফাজত নেতাদের

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ধন্যবাদ!

৪| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৩

মুকুল সালাহউদ্দীন বলেছেন: আল্লামা শাহ আহমদ শফী সর্ম্পকে আমরা আগে জানতাম না, বা তাকে আগে চিনতাম না, যদিও আমার বাড়ী চট্টগ্রামের বোয়ালখালীতে, । বোয়ালখালী হতে হাটহাজারী খুব দুরে নয়। হাঠাৎ এই আল্লামা শাহ আহমদ শফী বিখ্যাত হয়ে উঠেন, ব্যাপাটা সত্তি আমার কছে অবাক করার মত মনে হয়। কিন্তু চট্টগ্রামের বিখ্যাত ফটিক ছড়ির মাইজ ভান্ডার শরীফ সর্ম্পকে দেশের মানুষে কিছুই জানেনা। মাইজ ভান্ডর শরীফ প্রয়াত আউলিয়া মালেক শাহ সর্ম্পকে দেশের কেউ এখনো কিছুই জানেনা। মালেহ শাহ ছিল চট্টগ্রামের সহ দেশের বিখ্যাত এক মহান আউলিয়া দরবেশ। বৃদ্ধ বয়ষে এসে আল্লামা শাহ আহমদ শফী এই উত্তাণ ও পরিচিতি এটা কি তার র্ধমীয় কাজের জন্য ? নাকি রাজনৈতিক কারণের জন্য?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৫

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ভাই,
যৈবনের আগে অনেকেই রসময় গুপ্তকে চিনতেন না। উনারা দুইজনই নোংরা মানষিকতার। এদের চিনা যায়না।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫০

জগ বলেছেন: ব্রেইন ওয়াশড সুশীলের নজর নিয়া দেখলে শফি সাহেবের সহজ সরল কথা বুঝা সম্ভব না -- ছাগল নাস্তিক/সুশীলের দলরে এই কথা কেডা বুঝাইব ?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ফেবুর ৯০% অশ্লীল পেজ চালায় শিবির কর্মিরা। নোংরা মনের জামা্যত প্রোডাক্ট শিবির- হেফাজত থেকে এর বেশী আর কি আশা করা যায়?

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৭

মুহাম্মাদ আলী২ বলেছেন: এই পোস্ট লেখক একজন হিন্দু।আমি হিন্দুদের মত ইসলাম বিদ্বেষী এবং আওয়ামী লীগের দালাল জীবনেও দেখি নি।হিন্দুরা ইহুদিদের থেকেও বেশী ইসলাম বিদ্বেষী

যাই হোক।এখন একজন ৯০+ লোকের নামে অপপ্রচার করে আওয়ামী লীগের আরও ভরাডুবি হবে।গোপালগঞ্জের সিটেও তারা হারবে।

আমি আমার পরিবারের সবাইকে বলে দিসি যেন আওয়ামী লীগে ভোট না দেয়

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ইসলামে মিথ্যার স্থান নেই! মায়ের জাত নারির মর্জাদা আনেক উচতে। ওদের মত মুনাফেকের স্থান জাহান্নাম।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

তালপাতারসেপাই বলেছেন: মাহবুবা হক কুমকুম হিন্দু? আপনার মত জামাতির কারনে ইসলাম আজ বির্তকিত। আল্লাহ পাক আপনাদের হেফাজত করুক।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:৫৩

মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম কে না বলবে কেন? আহমদ শফী হুজুর কি তোমাগো আকাম করতে বাধা দেয়, ডলাডলি করতে নিষেধ করে...........। আহারে চু চু চু...। কি আর করা তোমরা যেই হারে মা-বোনদের রেপ শুরু করছ...৫ বৎসরের বাচ্চারে পর্যন্ত রেহাই দিতেছ না আবার সেঞ্চুরি পর্যন্ত করে ফেলতাছ। বে-রশিক হুজুর এই আকাম করতে নিষেধ করে.......।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩

অেসন বলেছেন: শফি সাহেবের সমর্থকরা প্রকারান্তরে বক্তব্য সমর্থন করছেন আবার বলে অপপ্রচার ! আবার বলছে এটা ইসলাম বিদ্বেষীদের কাজ। অপপ্রচার কাকে
বলে ? বক্তব্য বিকৃত করে প্রচার কিংবা ভূল ব্যাখা। সেক্ষেত্রে শফি সাহেবের সমর্থকদের সেদিকে নজর দেওয়া উচিত নয় কি?

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৯

তারেক বলেছেন: @লেখক জাহা্ঙ্গিরনগর বিশ্বিবিদ্যালয়ের সেঞ্চুরিয়ান মানিকের কথা কি আপনার মনে আছে?উনি কি করে ছিলেন? কিছুই না মাত্র ১০০ মেয়েকে র্ধষন করেছিলেন।আহঃ মেয়েদের কি দারুন সম্মান দিয়েছিলেন উনি।
বুঝলাম মাওলানা শফি খারাপ,উনি এবং উনার সর্মথকরা নারীদের সম্মান দিতে জানেনা। তাহলে উনিকি সেঞ্চুরিয়ান মানিকের চেয়ে খারাপ হয়ে গেল?

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৪

তালপাতারসেপাই বলেছেন: খারাপ, সব সময় খারাপ। কোন দলের বা গোষ্ঠীর তা বিবেচ্য নয়।

১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৬

তালপাতারসেপাই বলেছেন: সেঞ্চুরিয়ান মানিক কে কি জানা না থাকায় ঐ আলাপে গেলাম না।

একটি খারাপের বিপরিতে আরেক খহারাপ উপস্থাপন করলে টা ভাল হয়ে যায় না।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

ভাবসাধক বলেছেন: মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: হেফাজতে ইসলাম কে না বলবে কেন? আহমদ শফী হুজুর কি তোমাগো আকাম করতে বাধা দেয়, ডলাডলি করতে নিষেধ করে...........। আহারে চু চু চু...। কি আর করা তোমরা যেই হারে মা-বোনদের রেপ শুরু করছ...৫ বৎসরের বাচ্চারে পর্যন্ত রেহাই দিতেছ না আবার সেঞ্চুরি পর্যন্ত করে ফেলতাছ। বে-রশিক হুজুর এই আকাম করতে নিষেধ করে.......।

১১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

শিক্ষানবিস বলেছেন: ওরা ভেবেছে শফী হুজুরের ভক্তদের ঈমান রাজনৈতিক দলের কর্মীদের বিশ্বাসের মত ওঠা-নামা করে। স্থির থাকে না।

এই সব প্রচার করে নিজেদের সময় আর টাকা নষ্ট ছাড়া কিছু অর্জন হবে না।
এটা শফীদের জন্য আরো অনুকুল পরিবেশ সৃষ্টি করবে। জন সমর্থন বাড়াবে। এটা ওরা বুঝলে ৫-০ গোলে পরাজিত হত না।

জাকির নায়েক বলেছিলেন: পর নারী দেখলে যে সকল পুরুষের মনে কিছুর উদ্রেক হয় না তাদের ডাক্তার দেখানো দরকার।

শফি সাহেব অন্যায় কিছু বলেননি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.