নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
ঢাকা শহরের বিলবোর্ড গুলোতে আওয়ামীলীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের উন্নয়নের ছবি দেখে অনেকের গা জ্বলুনি শুরু হয়ে গেছে।
সেনসেশন এর জন্ম নিরোধকের ""বিশেষ ভঙ্গিমার"" বিলবোর্ড দেখলে গায়ে লাগে না।
ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ড এর হীরার নামে শরীর প্রদর্শনের বিলবোর্ডে গায়ে লাগে না।
সারা ঢাকা শহরে গোপন রোগের ওষুধের বিলবোর্ডে চোখ নষ্ট হয় না।
চিকন স্বাস্থ্য এবং নানান অঙ্গ প্রত্যঙ্গ মোটাতাজাকরণের বিলবোর্ড আড় চোখে দেখতে ভালো লাগে।
পাইলস, অর্শ ভগন্দর, নাকের পলিপ-নাশা-গোটার বিলবোর্ড টাঙাইলে সেইটা মাইনা নেওয়া যায়।
অলৌকিক স্বপ্নে পাওয়া ওষুধের বিলবোর্ড দেখলে যুক্তিমনস্ক মন কথা বইলা উঠে না।
কে রহমান হাওলাদারের ভাগ্য গননা, বা অমুক স্টোন-তমুক বাবা'র ১০০% নির্ভুল ভাগ্য গননার বিলবোর্ড দেখলে জোচ্চুরি মনে হয়না।
নিষিদ্ধ ব্যবসার বিলবোর্ড বা গা-টিপানির সুড়সুড়ি মার্কা দোকান এর বিলবোর্ড দেখলে জ্বলে না। অনেকে এটা নিয়ে রঙ্গ তামাশাও করতেসেন। এইগুলো কেন করা হইসে জানেন? এইগুলো করা হইসে কারণ আমাদের মেমোরি গোল্ডফিশের মতন। আমরা অতি সহজেই অতীত ভুলে যাই। এমনকি চারপাশের দৃশ্যমান অনেক কিছুই আমরা দেইখাও না দেখার ভাণ করি । বিলবোর্ডের প্রচারগুলো ভালোই। জনগণকে সাফল্য জানানো দরকার আছে।
রিপাবলিকান দলের ওবামা বিরোধী প্রচারণায় হয়েছে এই বিলবোর্ড। গুরুতর ধরণের বর্ণবাদী মেসেজের কারণে ব্যপকভাবে সমালোচিত হয় এই বিজ্ঞাপন।
এখন ধরেন উন্নয়নের ফিরিস্তির বদলে আওয়ামীলীগ ঠিক একই প্রসেসে বিএনপির যাবতীয় আকাম কুকাম, খালেদার মদ খাওয়া, ফালু কেলেঙ্কারি, জয়নাল আর সাইদীর ফোনসেক্স, এফবিয়াই এর ঘুষ, তারেকের দশ পার্সেন্ট এইসব দিয়া বিলবোর্ড ছাঁইয়া দিল। সেইটা মানতে পারবেন তো?
দুঃখিত,
বিলবোর্ডে সাইদির ফোন সেক্স এর কাহিনি দেওয়া উচিত ছিল।
দেওয়া উচিত ছিল জয়নাল আবেদিন ফারুকের পরকিয়ার কাহিনি।
দেওয়া উচিত ছিল, সালাহ উদ্দিন কাদেরের সমকামিতার প্রমান।
দেওয়া উচিত ছিল, তারেক রহমানের কৃত সকল দুষ্কর্মের বয়ান। আচ্ছা, আজকে যারা বলছেন, বিলবোর্ড দখল করে এই বিজ্ঞাপন দেয়ার কথা।
এই আপনারাই না একটু আগে বলছিলেন, এই টাকা সরকারী কোষাগার থেকে লুটপাট করা হচ্ছে বিজ্ঞাপনের নামে?
যখন দেখলেন সেইটা মিথ্যা, ভিত্তি হিন, তখন শুরু করলেন বিলবোর্ড দখলের কাহিনি।
আচ্ছা, এই বার একটা প্রশ্ন করি। গত মাস তিনেক আগে ছাত্র লীগের অপকর্মের নামে যে প্রতিবেদন গুলি পত্রিকাতে আসছিলো, তার প্রতিটাতেই এই "অবৈধ" বিলবোর্ড ব্যবসার কথা এসেছিল।
এই আপনারাই তো তখন "অবৈধ" বিলবোর্ড বাণিজ্যের কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছিলেন, তাইনা?
হুম, ধরে নেই সেই অভিযোগ সত্যি। অর্থাৎ সেই "অবৈধ" বিলবোর্ড গুলির মালিক এই ছাত্র লীগের ছেলেরা।
তাহলে আজকে আবার সেই ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেই বিলবোর্ড দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠছে কেন?
প্রশ্নের উত্তর চাই। কোন টা সত্যি? মাস ছয়েক আগে থেকে করা অবৈধ বিলবোর্ড ব্যবসার, নাকি এখনকার বিলবোর্ড দখলের?
এবং উত্তর দেয়ার আগে অবশ্যই বলতে হবে, যদি বিলবোর্ডের মালিকানাতাদের কাছে থাকেই, তাহলে কীজন্য তারা বিলবোর্ড দখল করে বিজ্ঞাপন দিবে? আপনেরাই কন অন্যের গিবত না গাইয়া নিজেরা করছে তাই কইতে। এখন যখন নিজেরা কী করছে তাই কইতেছে তখন আপনাগো হোগা জ্বলতেছে। সোজা কথা কইয়া দেন না, আওয়ামীলীগ নাম শুনলেই আম্নেগো জ্বলে। নতুন কিছু না তো।
বলেন দেখি এই ছবি কোন দেশের রাস্তার ছবি ?
ছবিটা বাংলাদেশে, বনানী ওভারপাসের ।
একজন গ্রামের মানুষকে জিজ্ঞেস করুন, ‘ গত পাঁচ বছরে দেশে কী কী উন্নয়ন হয়েছে? তিনি আমতা আমতা করে বলবেন হেফাজত.. ডেস্টিনি.. হলমার্ক..’ নাস্তিক ....
নিশ্চিত থাকুন তিনি বিশ্বাস করেন হেফাজতের ২৫০০ (!) কর্মী নিহত হয়েছে ( যেটা পুরোপুরি মিথ্যা)ঃ
তিনি জানেনই না আমাদের জিডিপি (Gross Domestic Product) ৬.৫% এ উন্নীত হয়েছে,
তিনি জানেন ই না যে বাংলাদেশের সমুদ্র সীমা আগের থেকে বাড়ছে,
তিনি জানেন ই না যে এ বছর বিদেশ থেকে আসছে রেকর্ড পরিমান রেভিডেন্স ( এদের মধ্যে আমিও একজন) ,
তিনি জানেনই না ডেস্টিনি একটি বেসরকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মাত্র যা ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, দূর্নীতির প্রমাণ পেয়ে দুদক/আদালত এর কার্যক্রম বন্ধ রেখেছেন।
হাজারও উন্নয়ন কর্মকাণ্ড জামাত-হেফাজতের প্রপাগান্ডার ভীড়ে, জঙ্গি জামাত-শিবিরের পাতা ফাঁদে হারিয়ে যেতে পারে না। জামাত-শিবিরের (মিথ্যাই যাদের ভিত্তি) অবিরাম গুজবের ভীড়ে এইসব উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে মানুষের জানা দরকার।
বিলবোর্ডে করে প্রচারণা একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ, এই উদ্যোগ সারা দেশে ছড়িয়ে দেয়া উচিৎ।রাজধানীতে ৪.৬ বছরে উন্নয়নের সকল তথ্য সম্বলিত বিলবোর্ড লাগিয়ে এতদিনে সরকার একখান কাজের কাজ করছে । আওয়ামিলীগ সরকার যে হারে দেশের উন্নয়ন করছে সে হারে তার প্রচারনা করতে পারিনি ।
আসেন দেখি বিএনপি-জামাত জোটের বিলবোর্ড কিরাম হইবার পারে...
১৮+ জোটের বিজ্ঞাপন বিল বোর্ড...
বডি স্প্রের বিজ্ঞাপন হতে পারে। রাজাকারের বগলের গন্ধে সাবেক মুক্তিযোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকার কী অবস্থা দেখেন!
ছাগুর বিলবোর্ড দর্শন
সরকারের সাফল্য তুলে ধরায় বিল বোর্ড নিয়ে এতো কথা হচ্ছে কিন্তু দেশে কোটি কোটি বিল বোর্ড সাজানো হয়েছে বিএনপি নেতাদের শুভেচ্ছা ও নমিনেশান এর দাবীতে , তা নিয়ে কেন কথা হয় না ?
বিলবোর্ডগুলো খুলে ফেলুন। সেখানে আগের মত যৌনসুড়সুড়ি মার্কা বিজ্ঞাপন দেওয়া হোক। বাঙালি যৌনসুড়সুড়িপ্রিয় জাতি। তাদের নৌকা ভাল লাগেনা, মুজিবের ছবি দেখলে চুলকায়। তার চেয়ে পাওলি দামের স্লিভলেস ব্লাউজ পরে পোজ দেওয়া ছবি টাঙানো হোক, আড়ং-এর শাড়ির সাথে টাইট জিন্স পরা মডেলের ছবি ঝুলানো হোক। যুবসমাজের যৌনসংবেদনশীলতা হ্রাস করার বাকশালী ষড়যন্ত্রকে তীব্র ধিক্কার!
অনেক জ্ঞানী গুনি ,সুশীল ,বুদ্ধুজিবিদের লিখতে দেখেছি বলতে শুনেছি ,আওমীলীগ আমলে দেশের উন্নয়ন হয়েছে ঠিকই ! কিন্তু প্রচার নেই। .....আওমিলীগের প্রচার সেল বড়ই দুর্বল !!!! ব্লা ব্লা ব্লা। .......ইত্যাদি !
এখন আবার আওমিলীগের নেতা কর্মীরা সহ সরকার উন্নয়নের প্রচার শুরু করেছে ,তখনই উনাদের পেটের পীড়া শুরু হয়েছে। পেটের পীড়ায় এখন তিনারা যখন তখন, যেখানে সেখানে মল ত্যাগে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে !
হা হা হা... প্রচারণার বিষয়বস্তু নিয়ে কোন কথা নাই। বিলবোর্ড বৈধ হইছে নাকি অবৈধ!! ভাই রমজান মাস সংযম করেন, গাঁজাগুজা কম টানেন। ঢাকা শহরে কয়টা বিলবোর্ড বৈধ?
আর এই মুহুর্তে যদি একটা মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয় তাহলে কয়টা বিলবোর্ড টিকবে?
আপনারা জেগে ঘুমানতো তাই আপনাদের এইসব বলে লাভ নাই। আমি ঢাকায় থাকি এই শহরে আমার জন্ম। আমি গত মিলিটারি ব্যাকড সরকারের সময় বিলবোর্ড উচ্ছেদ দেখেছি, ঢাকা ফাঁকা হয়ে গিয়েছিলো। আপনারা তো এই প্রশ্নটা এতদিন করেননি যে এই যে শহর জুড়ে এত বিলবোর্ড তার কয়টা বৈধ কয়টা অবৈধ!
সত্যি বলেন তো জ্বলুনিটা কি সরকারের সাফল্যে নাকি বিলবোর্ডে?
আপনাদের কাজ আপনারা করুন ভাইয়েরা ,
আমরা জানি সবাইকে কখনো সুখী করা যায় না ,ভালো কাজেও সমালোচনা বা বিরোধিতা থাকে ,ভালো মানুষেরও শত্রু থাকে !
সতীন পুত
কখনো আনতে পারেনা
স্বত মায়ের সুখ !
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন: সরকারের সাফল্য তুলে ধরায় বিল বোর্ড নিয়ে এতো কথা হচ্ছে কিন্তু দেশে কোটি কোটি বিল বোর্ড সাজানো হয়েছে বিএনপি নেতাদের শুভেচ্ছা ও নমিনেশান এর দাবীতে , তা নিয়ে কেন কথা হয় না
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
তালপাতারসেপাই বলেছেন: গত মাস তিনেক আগে ছাত্র লীগের অপকর্মের নামে যে প্রতিবেদন গুলি পত্রিকাতে আসছিলো, তার প্রতিটাতেই এই "অবৈধ" বিলবোর্ড ব্যবসার কথা এসেছিল।
এই আপনারাই তো তখন "অবৈধ" বিলবোর্ড বাণিজ্যের কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছিলেন, তাইনা?
হুম, ধরে নেই সেই অভিযোগ সত্যি। অর্থাৎ সেই "অবৈধ" বিলবোর্ড গুলির মালিক এই ছাত্র লীগের ছেলেরা।
তাহলে আজকে আবার সেই ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেই বিলবোর্ড দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠছে কেন?
প্রশ্নের উত্তর চাই। কোন টা সত্যি? মাস ছয়েক আগে থেকে করা অবৈধ বিলবোর্ড ব্যবসার, নাকি এখনকার বিলবোর্ড দখলের?
এবং উত্তর দেয়ার আগে অবশ্যই বলতে হবে, যদি বিলবোর্ডের মালিকানাতাদের কাছে থাকেই, তাহলে কীজন্য তারা বিলবোর্ড দখল করে বিজ্ঞাপন দিবে?
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
শেরশাহ০০৭ বলেছেন: কার নির্দেশে রাতারাতি আড়াইশ বিলবোর্ড বেদখল হয়েছে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। আওয়ামী লীগের উপপ্রচারসম্পাদক অসীম কুমার উকিল বলেছেন, ‘বিলবোর্ড তো আমরা করিনি, করেছে সরকার’। প্রচার বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ দায়িত্ব আগেই তথ্য মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে। তথ্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করা হলে সেখানকার দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, এ কাজ আওয়ামী লীগের, সরকারের না। তথ্য মন্ত্রণালয় একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে সরকারের চার বছরের উন্নয়ন নিয়ে প্রচারের বিষয়ে কাজ শুরু করবে।.............।
আপনাদের কোনো অধিকার নেই জনগণের টাকা খরচ করার। তাই বলি খালেদা করলে পাাপ আর হাসিনা করলে দেশের মালিক তার বাপ ।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
তালপাতারসেপাই বলেছেন: গত মাস তিনেক আগে ছাত্র লীগের অপকর্মের নামে যে প্রতিবেদন গুলি পত্রিকাতে আসছিলো, তার প্রতিটাতেই এই "অবৈধ" বিলবোর্ড ব্যবসার কথা এসেছিল।
এই আপনারাই তো তখন "অবৈধ" বিলবোর্ড বাণিজ্যের কথা বলতে বলতে মুখে ফেনা তুলে ফেলেছিলেন, তাইনা?
হুম, ধরে নেই সেই অভিযোগ সত্যি। অর্থাৎ সেই "অবৈধ" বিলবোর্ড গুলির মালিক এই ছাত্র লীগের ছেলেরা।
তাহলে আজকে আবার সেই ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধেই বিলবোর্ড দখল করে নেওয়ার অভিযোগ উঠছে কেন?
প্রশ্নের উত্তর চাই। কোন টা সত্যি? মাস ছয়েক আগে থেকে করা অবৈধ বিলবোর্ড ব্যবসার, নাকি এখনকার বিলবোর্ড দখলের?
এবং উত্তর দেয়ার আগে অবশ্যই বলতে হবে, যদি বিলবোর্ডের মালিকানাতাদের কাছে থাকেই, তাহলে কীজন্য তারা বিলবোর্ড দখল করে বিজ্ঞাপন দিবে?
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০১
কলাবাগান১ বলেছেন: "ছবিটা বাংলাদেশে, বনানী ওভারপাসের ।"
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
তালপাতারসেপাই বলেছেন: গুড!
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
চাঁন মিঞা সরদার বলেছেন: নাস্তিকেরা তাদের পতন কোনো ভাবেই ঠেকাতে পারবে না। যতই পেইড দালাল অনলাইন ও মিডিয়াতে নিয়োগ করা হোকনা কেন। তাদের পতন নিশ্চিত সুর্যাস্তের মতন। ৫-০ গোলে হারার পরেও যাদের বোধ শক্তি কাজ করে না তারা তাদের পরিনতি নিজের চোক্ষেই উপলব্ধি করার জন্য বেচে থাকুক এই দোয়াই করি।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনি কি নামাজ রোজা ছহী ভাবে পড়েন? না মাওদুদ বাদে?
মদ খহাইয়া আস্তিক?
পরপুরুষ নিয়া বেলাল্লা পনা ঢলাঢলী আস্তিকতা?
সমকামীতা আস্তিকতা?
মদের লাইসেন্স দে্যা আস্তিকতা?
নিজামীরে নবীজির সাঠে তুলনা আস্তিকতা?
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: কথায় কথায় নাস্তিক....... আওয়ামী লীগ প্রায় ৪০% ভোট পায়..... তাহলে কি ৬-৭ কোটি লোক নাস্তিক???
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৮
তালপাতারসেপাই বলেছেন: ওদের মাওদুদ বাদে আস্তিকতা! ইসলামে নয়!
মদ খহাইয়া আস্তিক?
পরপুরুষ নিয়া বেলাল্লা পনা ঢলাঢলী আস্তিকতা?
সমকামীতা আস্তিকতা?
মদের লাইসেন্স দে্যা আস্তিকতা?
নিজামীরে নবীজির সাঠে তুলনা আস্তিকতা?
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
রাহুল বলেছেন: ভাই কয়দিন ধরে এমুন একটা পুষ্ট দেখতে মুণ চাইছিলো।জব্বর একটা লেখা হইছে। কিছু লোকের ভাবে বুঝা যা্য নির্বাচনে ৯৯.৯৯% ভোট বি এন পি পাবে ,খালেদা মেডম স্পিকারের আসনের উপর সিংহাসন বানায়া বসবেন র হাও্য়া খাবেন।দেশে এখন হেফাজতের বাম্পার ফলোন হচ্ছে এরা জোটের ওতিতের সব নোংরা কালিমা ধুয়ে মুছে মহা পবিত্র করে দিবেন।কুজার চিত হয়ে শুবার শামিল আরকি।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
রাজাধিরাজ বলেছেন: মিথ্যাচার বেসাতির বিলবোর্ড...... খালি ২০০১-২০০৫ এর হিসাব টানেন। ১৯৯৬-২০০০ এর কথা কি ভূইলা গেসেন নাকি তখনও জন্ম হয় নাই। এবার ঈদের ইনকাম মনে হয় ভালাই হইতাছে/ হইবো এই সব বাল(BAL) এর বালছাল লিখ্যা ...
৮| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
সদালাপী। বলেছেন: আপনার নাতিদীর্ঘ বিলবোর্ড সাফাই লেখাটা পড়লাম। সরকার অনেক ভাল কাজ করেছে, মানলাম কিন্তু কোন আইনে এবং কোন বৈধতায় শহরের সব বিলবোর্ড দখল করলেন সেটা বললেন না। ৬০কোটি টাকা নাকি ব্যয় হলো (সত্য না মিত্যা জানি না), ৬০কোটি না হলেও টাকা তো খরচ হয়েছে এই টাকার উৎস কি?? এই বিলবোর্ড গুলা যে সব কোম্পানীর বিজ্ঞাপন ছিলো তাদেরটা সরিয়ে সরকারী উন্নয়নের ফিরিস্তি মার্কা বিলবোর্ড দেয়ার আগে কি অনুমতি নেয়া হয়েছিলো??? তাদেরকে কি ক্ষতিপূরণ দেয়া হবে??? বিজ্ঞাপনী সংস্থা গুলো যে লোকসানের মুখোমুখী হলেন এর দায় কে নিবে??
এটা ছাত্রলীগের হল দখলের মত বিলবোর্ড দখল হয়ে গেল না??
একটা সরকার ৫বছর দেশের কাজ করার জনই দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়, এই দায়িত্ব পালন করা তাঁর রুটিন দায়িত্ব। খারাপ করলে জনগণ বিচার করবে? যেমন ২০০৮ সালে বিএনপিকে শিক্ষা দিয়েছে। জনগণ ভুল করে না। ৫বছরে ৫টা ৫০০শয্যার হাসপাত যদি উন্নয়নের নমুনা হয় এবং এর জন্য বিলবর্ড দিতে হয় তাহলে কিছু বলার নাই।
ফ্লাই ওভার, রাস্তা মেরামত বা উন্নয়ন, শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে অনেক উন্নয়নের ফিরিস্তি দেখলাম, এই গুলো যদি সরকার না করে, তাহলে কি রুটি হালুয়া ভাগাভাগির জন্য ক্ষমতায় বসেছে ?
বরিশালের হীরন, রাজশাহীর লিটন এবং খুলনার তালুকদার সাহেব এর চেয়ে বেশী কাজ করেছেন, জয়ী হতে কি পেরেছেন??
শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়নের পরিসংখ্যান দিয়েছেন, কিন্তু ছাত্রলীগের সন্ত্রাসের কারণে কতদিন বন্ধ ছিলো সেটাতো বলা হয়নি?? ভিসি সংক্রান্ত জটিলতায় বুয়েট, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে কি হয়েছিল মানুষ ভুলে যায়নি?? ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী হামলায় মানুষের মৃত্যু তথ্য কিন্তু বিলবোর্ডে নেই।
২২হাজার কোটি টাকার বেশী নাকি ডিজেলে ভূর্তকি দিয়েছেন কিন্তু ডিজেল দামতো কমাতে পারেননি?? আগে ভূর্তকি বেশী দিয়ে যদি জনগণকে কম দিয়ে কিনতে হয়ে থাকে তাহলেতো সেটাই জনগণের জন্য ভালো ছিলো।
বিদ্যুতের উৎপাদন বাড়িয়েছে কিন্টু কী পরিমাণ দাম বাড়িয়েছে সেটা বলেননি? আগে যে বাসায় ৭/৮ শত টাকা বিল আসতো এখন সেই বাসায় ২হাজার টাকার উপরে আসে, টাকাতো জনগণই দিচ্ছে তাহলে উন্নয়নের ফিরিস্ত গেয়ে লাভ কি?? জনগণের টাকা নিয়ে জনগণের সেবা করছেন আর নিজেদের উন্নয়নের ফিরিস্তি দিচ্ছে বিলবোর্ডে সেটাও আবার জবরদখলের মাধ্যমে? দখলদারীত্ব এখানেও বিদ্যমান!
আপনি হয়তো আমাকে বিএনপি-জামাত সমর্থক ভেবে মনে মনে গালাগালি করছেন। আপনাকে বলছি সত্য বললেই কোন দলের লোক ভাববেন না প্লিজ, এই দলীয় ভাবনাই দেশটাকে পিছিয়ে দেয় বারবার। বিএনপি-জামাত কি করেছিল মানুষ সেটা জেনেই ২০০৮সালে আওয়ামী লীগকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দিয়েছিলো। তারেকের কূকীর্তির কারণেই আজ কমোর ভেঙ্গে পরবাসী!! কোকোর ঘুষ কেলেংকারীর জন্যই পরবাসী। মানুষ ভুল করে না। তবে সত্য কি জানেন, মানুষ পুরনো ক্ষতের চেয়ে নতুন ক্ষতকেই বেশী মনে রাখে। নতুন ক্ষতই বেশী জ্বালায়!
দ্রব্য মূল্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সম্পূর্ণ ব্যার্থ, ছাত্রলীগ আর যুবলীগের সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী নিয়ন্ত্রণে ব্যার্থ, দুর্ণীতি সবর্ত্র বেশী মাত্রায় বিরাজমান, পদ্মা সেতু আজ স্বপ্নই রয়ে গেল।
সাংসদ রনি গ্রেফতার হলেও শেয়ার কেলেংকারীদের বিচার হয়নি!! একি দোষে দুষী সাংসদ কামাল আহমেদ বহাল তবিয়েত, শামীম ওসমানের কীর্তি কাহিনী কে না জানে, লোকমান হত্যার আঙ্গুল কার দিকে?? সংসদ উপনেতার সমর্থকরা সাংবাদিকদের গাড়ী ভাংচুর করলেও বিচার হয় না, সাংসদ নিজ পিস্তল থেকে আমজনতাকে গুলি করলেও মামলা হয় না। সাংসদের গুলিতে সংসদ এলাকায় তারই সহযোগী মারা গেলও সাংসদ নিরাপদ থাকে, ৪৫% বিদ্যুৎ আসে বেসরকারী উৎস থেকে চড়া মূল্যা যে গুলোর মালিক আওয়ামী লীগের নেতা-নেত্রী। রাস্তাঘাটের বেহাল অবস্থায় চিত্র মানুষ এখনো ভুলে যায় নি। বিশ্বজিতের নির্মম হত্যাকান্ড এখনো চোখের সামনে দৃশ্যমান! নাটোরের বড়াই উপজেলার চেয়ারম্যানকে রাস্তায় ফেলে পিটিয়ে হত্যা করার দৃশ্য উত্তর বঙ্গের মানুষ ভুলে নাই। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ পদ্মা সেতুর অভাব থেকে হতাশায় ভোগছে।
সুরঞ্জিত বাবুর অর্থ কেলেংকারী, মখা আলমগীরের বিল্ডিং ধরে ঝাকানির তত্ত্ব মানুষ ভালো ভাবে নেই নি। রামুর ঘটনা নিয়ন্ত্রণে সরকার সম্পূর্ণ ব্যার্থ। পূর্ব শতরকতামূলক ব্যবস্থা না নিয়েই একেরপর এক রায় ঘোষনা, মানুষের জানমালের নিরাপত্তা দিতে ব্যার্থ। সাগর-রুনির ক্ষত এখনো দগদগে।
স্বাধীনতা বিরোধীদের বিচার আর কিছু ফ্লাই ওভার নির্মানটাই উন্নয়ন না। গণতন্ত্র আজ মুখে, বাস্তবে খুন, গুম আর হামলা মামলায় গণতন্ত্র বিপর্যস্ত। ইলিয়াস আলীসহ বিরোধী নেতাদের হত্যা ঘটনা মানুষ ভুলে যায়নি। গণজাগরণ এবং হেফাজত এই সরকারের আবিষ্কার! ফল ভোগ যারাই করুক সরকারের উসকানীতেই এদের উত্থান। দেশের মানুষের মধ্যে ধর্ম এবং মুক্তিযুদ্ধের বিভেদ এই সরকারের একটা অপকৌশল, বিরোধী দল ফায়দা নিচ্ছে।
কালকেই অনলাইন নিউজে পড়লাম, "এলজিইডি মন্ত্রণালয়ে" ঘুষ আর উপহার ভাগাভাগির মহাউৎসব চলছে। বিল পেতে ঠিকাদারদের গুনতে হচ্ছে শতকরা ৯ থেকে ১০ টাকা।
সরকার কাজ করবে সেটাই সত্য। যে সরকার কম করবে তাকে নির্বাচনে মাশুল দিতে হবে। তবে বাহ্যিক এবং বস্তুগত উন্নয়নের চেয়ে বেশী দরকার স্পর্শকাতর এবং নিরাপত্তা জনিত উন্নয়ন। সমাজে শান্তি এবং সুশাসনের উন্নয়ন দরকার সর্বাগ্রে। জীবনের নিরাপত্তা না থাকলে রাস্তাঘাট দিয়ে কী হবে?? আইনের শাসন না থাকলে মানুষ যাবে কোথায়??
প্রাকৃতিক বিপর্যয় না থাকলে কৃষিতে বাংলাদেশ বরাবরই বাম্পার, এখানে সরকারের কৃতিত্ব খুবই কম। শিক্ষা ক্ষেত্রে সব সরকারি সব সময় কাজ করে গেছে। নকল প্রতিরোধে আমি আগের সরকারের শিক্ষা প্রতিমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিতে কার্পণ্য করবো না, তেমনি বর্তমান শিক্ষামন্ত্রীও প্রশংসার দাবীদার।
হরতাল কালচার বাংলাদেশে নতুন কিছু নয়, বরং বিগত সরকার গুলোর আমলে যে পরিমাণ হরতাল হয়েছে, সেই তুলনায় এই সরকার অনেক ভাগ্যবান। অনেক কম হরতাল মোকাবেলা করতে হয়েছে।
বাংলাদেশ এগিয়ে যাক এটাই আমাদের কাম্য। আওয়ামী লীগ কাজ ভালো করলেও আইন শৃঙ্খলা, খুন, গুম, আর ছাত্রলীগ-যুবলীগের স্বেচ্চারিতার কারণে সব কৃতিত্ব ভেস্তে গেছে। সব কিছুকে আদালতে নিয়ে গিয়ে আদালতের উপর মানুষের বিশ্বাসকে করেছে প্রশ্নবিদ্য। বিরোধীমতের মানুষকে দমন, নিপীড়ন, গুম করে বার বার বিতর্কিত হয়েছে। সভা সমাবেশের অনুমতি না দিয়ে গণতন্ত্রকে প্রহসনে পরিনত করেছে।
পরিশেষে আমি আক্ষেপের সাথেই বলছি, আওয়ামী লীগ আবার এলে রাজাকারদের বিচারটা নিশ্চিত হত, কিন্তু ছাত্রলীগ আর যুবলীগের দৌরাত্বের কারণে সেই সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে আসছে। হয়তো আবার রাজাকারদের মন্ত্রী হিসেবে দেখবো!! হয়তো তারেক আবার ১০% নিবে (অতীত থেকে শিক্ষা নিলে করার কথা না।) জঙ্গীবাদ মাথাচারা দিবে (বুদ্ধি থাকলে নির্মূলেই মনোনিবেশ করবে), জামাতের ডাল পালা বিস্তৃত হবে। বাকী সব কিছুই এখনকার মতই চলবে। "ছাত্রদল-যুবদল" ছাত্রলীগ-যুবলীগের স্থান নিবে। সুরঞ্জিতের বদলে জন্ম নিবে অন্য কেউ। শামীম ওসমান বা কামাল আহমেদ মজুমদার ভিন্ন রূপে ফিরে আসবে। হয়তো আমাদের দেখতে হবে ভিন্ন কোন নেতার গুমের চিত্র। হয়তো আবার কোন সাংবাদিকের জীবনে নেমে আসবে অন্ধকার, আওয়ামী লীগ আর বিএনপি যে একি মূদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। কার পক্ষে কথা বলবেন??
কথা বলার মততো পরিবেশ দেখি না!!!!!
বড় বড় কেলেংকারী গুলোর বিচার হওয়া উচিত ছিলো রাজাকারদের বিচারের সাথে। তাইলে মানুষ স্বস্তি ফেলতে পারতো।
মনে রাখবেন, শেয়ার মার্কেটে ভোক্তভোগীর ভোট একটা না, পুরো পরিবারের ভোট, গ্রামীণ ব্যাংকে শুধু ইউনূসের এক ভোট না, হাজার হাজার নারীর ভোট এবং এদের সাথে আছে হাজার হাজার পরিবার। সুতরাং বিলবোর্ড কালচার বাদ দিয়ে মনের কালচার বড় প্রয়োজন।
ধন্যবাদ আপনার লিখার জন্য।
৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
মুদ্রা সংগ্রাহক বলেছেন: আপনি যেকোন একটা দলের সমর্থক হতেই পারেন তাই বলে নির্ল্লজ্জ ভাবে সবকিছু সমর্থন করবেন? আপনি কি জানেন যে যারা লাখ লাখ টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপনগুলো দিয়েছিল তাদের এখন অনুভূতি কি? বিলবোর্ড ব্যবসা ছাত্রলীগ দখল করেছে সেটা তো সত্যই, এখন বিভিন্ন কোম্পানীর কাছ থেকে বিজ্ঞাপন প্রচারের নামে টাকা নিয়ে নিজের বিজ্ঞাপন প্রচার করে প্রমান করার চেষ্টা করল যে তারা রক্ষীবাহিনীর মতই যা খুশি তা করতে পারে। কতটা নীচ এই আওয়ামী লীগ আর ছাত্রলীগ তা কি বুঝতে পারছেন? আমি আপনাকে বলছি না বি এন পি/জামাত/ জাতীয় পার্টি কে সমর্থন করতে, কিন্তু যদি পেইড ব্লগার না হয়ে থাকেন তাহলে এত নির্ল্লজ্জভাবে আওয়ামী সমর্থন ও না করার উপদেশ দিব। টাকা পয়সা পেয়ে থাকলে অবশ্য আলাদা কথা - ওটা হালাল করার তাগিদ তো আপনার থাকবেই।
১০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন:
দেওয়া উচিত ছিল, তারেক রহমানের কৃত সকল দুষ্কর্মের বয়ান।
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
কলাবাগান১ বলেছেন: বরিশালের হীরন, রাজশাহীর লিটন এবং খুলনার তালুকদার সাহেব এর চেয়ে বেশী কাজ করেছেন, জয়ী হতে কি পেরেছেন??
১২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৪
সরকার৮৪ বলেছেন: আরো কিছু বিলবোর্ড......
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার
সামরিক শাসন-রাজাকার বিরুধী
ঢাকা শহর "ফকিন্নির পুত" মুক্তকরণ
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
শেরশাহ০০৭ বলেছেন: রাজধানীতে কোটি টাকার বিলবোর্ড ছিনতাই হয়েছে বলে অভিযোগ করছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা বলেছেন, হঠাত্ করে বেদখল হয়ে গেছে তাঁদের ভাড়া নেওয়া বিলবোর্ডগুলো। তাঁরা বুঝতে পারছেন না, ‘হূত সম্পদ’ ফিরে পেতে সরকারের কাছে যাবেন, নাকি আওয়ামী লীগের ‘ওপরের মহলে’ যোগাযোগ করবেন।