নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

আসেন ভাই, দেশ সেবায় লাখ টাকা কামাই!

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪

টাকা লাগবে? লাগবে!

নিরাপত্তা লাগবে? লাগবে!

দেশ সেবা করা লাগবে? লাগবে!



ওদের ধরিয়ে দিয়ে নিজে নিরাপদে থাকুন। পুরস্কৃত হোন।

দেশ সেবা করে যদি লাখ টাকা পকেটে পুরা যায় তাহলে কেমন হয়? ভালতো! ভাল না?

বাউন্টি হান্টারস গেট রেডিঃ

√ ফোন করে

√ ইমেল করে

√ ফেসবুকিং করে

কামিয়ে নেন।

মনে আছে নিস্চই আব্দুল কাদের মোল্লার ফাঁসির রায়ের প্রতিক্রিয়ায় জুমার নামাজের পর রাজধানীর মতিঝিল ও রামপুরা এলাকায় ব্যাপক তাণ্ডব চালিয়েছিল জামায়াত-শিবির কর্মীরা।



মতিঝিল ও আরামবাগ এলাকায়, গত শুক্রবার নামাজের পরপরই জামায়াতকর্মীরা মিছিল বের করে এবং মতিঝিল-আরামবাগ প্রধান সড়কের পাশে এজিবি কলোনি ও আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ সংলগ্ন দুই গলির প্রায় সিকি মাইল এলাকায় ব্যাপক ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ চালায়। এ সময় সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখা গাড়ি, ভ্যান, অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলসহ ১২ থেকে ১৫টি যানবাহন পুড়িয়ে দেয়া হয়। ১০ থেকে ১৫ মিনিটের তাণ্ডবে শিশুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়। রাস্তার ওপর জ্বলতে দেখা যায় বেশ কয়েকটি রিকশাও।

আইডিয়াল স্কুলের গলিতে হলিডে মার্কেট তছনছ করার পাশাপাশি ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের আবর্জনা ব্যবস্থাপনা বিভাগের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কার্যালয়েও আগুন দেয় জামায়াতকর্মীর। নামাজের পরপরই ওই দুই গলি দিয়ে জামায়াত-শিবিরের দুটি মিছিল আসে এবং ‘ধর ধর’ বলে চিৎকার দিয়েই ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ শুরু করে। এ সময় একের পর এক ককটেল ও পেট্রোল বোমার বিস্ফোরণে পুরো এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। জামায়াতকর্মীরা সেখানে দাঁড় করিয়ে রাখা প্রাইভেট কার, রিকশা ও ভ্যানে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়। ফুটপাতের হলিডে মার্কেটের জিনিসপত্র তছনছ করে এবং রাস্তায় জড়ো করে জ্বালিয়ে দেয়। একদল লোক লাঠিসোটা ও হাতে পেট্রোলভর্তি বোতল নিয়ে ‘আল্লাহু আকবার’ শ্লোগান দিতে দিতে এই তাণ্ডব চালায়। এ সময় মিছিলকারীদের হাতে ছোট আকারে আগেয়াস্ত্র দেখেছেন বলেও স্থানীয় এক দোকানদার জানান।

এজিবি কলোনির মোড়ে দেওয়ানবাগ দরবার শরিফের সামনেই ১ ভ্যান ও ৯ মোটর সাইকেল পুড়িয়ে দেয়। কাছেই পুলিশের একটি টহল দল থাকলেও কয়েকশ জামায়াত-শিবিরকর্মীকে এগিয়ে আসতে দেখে তারা পিছু হটে যায়। এরপর আশেপাশের এলাকায় প্রায় ২০ মিনিট ধরে তাণ্ডব চালায় মিছিলকারীরা। পরে বাড়তি পুলিশ এসে শটগানের গুলি ছুড়ে জামায়াতকর্মীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।

একই সময়ে রামপুরা আবুল হোটেল থেকে মালিবাগ রেলগেইট, খিলগাঁও ও মানিকনগরেও ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ চালায় জামায়াত কর্মীরা। ৫০ থেকে ৬০ জন শিবিরকর্মী মালিবাগ থেকে মিছিল নিয়ে রামপুরার দিকে আসে। এরইমধ্যে তারা উত্তরা ব্যাংকের সমানে অনাবিল পরিবহনের একটি গাড়িতে আগুন দেয়। সিটি ওভারসিজ ফিলিং স্টেশনের সামনে এসে আরেকটি কভার্ড ভ্যান পোড়ায়। মিছিলকারীরা রামপুরার কাছাকাছি গেলে পুলিশ টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট ও শটগানের গুলি ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। শিবিরকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটাতে থাকলে তারা বাধ্য হয়ে টিয়ার সেল ও শটগানের গুলি ছোঁড়েন।

এক পর্যায়ে শিবিরকর্মীরা রামপুরার অলিগলিতে পালিয়ে যায়।

এছাড়া মানিকনগরে সোহাগ পরিবহনের একটি গাড়ি এবং মালিবাগে অন্তত চারটি গণপরিবহনে ভাংচুর চালানো হয়।

যুদ্ধাপরাধী আব্দুল কাদের মোল্লার মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর গত শুক্রবার জুমার নামাজের পর রাজধানীতে তাণ্ডবে জড়িতদের ধরিয়ে দিতে লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ।

ঢাকা মহানগর পুলিশ উপকমিশনার মাসুদুর রহমান জানান, এই হামলার সাথে জড়িতদের অধিকাংশের ছবি পুলিশ সংগ্রহ করতে পেরেছে। এই ঘটনার ভিডিও ফুটেজও এবং ছবি সংগ্রহ করেছে পুলিশ। তার ভিত্তিতেও বিভিন্ন স্থানে অভিযান চলছে।

“এদের ধরিয়ে দেয়ার জন্য সকলের সহায়তা চাওয়া হয়েছে। একই সাথে ধরিয়ে দেয়ার ক্ষেত্রে সহায়তার জন্য প্রত্যেকের বিপরীতে এক লাখ টাকা করে পুরস্কার দেয়া হবে। যাদের ছবি পাওয়া গেছে, তাদের কয়েকজনকে নিয়ে পোস্টার ছাপা হয়েছে, তথ্য দিয়ে সহায়তাকারীর পরিচয় গোপন রাখা হবে।”

সহায়তাকারীকে মহানগর গোয়েন্দা কার্যালয়ের নিয়ন্ত্রণ কক্ষে ফোন করে (৯৩৬২৬৪০, ০১১৯১০০১১০০, ০১৬৭৮০২৪৬৫২) জানাতে বলা হয়েছে। [email protected] এবং http://www.facebook.com/dmp.dhaka এই দুই ঠিকানায় মেইলও করা যাবে।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

মো কবির বলেছেন:
ওদের না হয় ধরিয়ে দিলাম কিন্তু যারা এদের এই সব করার আদেশ দিয়েছে তারা তো স্পষ্ট, তাদের সবাই চেনে আগেতো তাদেরই বিচার হওয়া উচিত।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

তালপাতারসেপাই বলেছেন: তাদের পু2

২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫

মো কবির বলেছেন: মানে কি ভাই কিছুই বুঝলাম না।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

তালপাতারসেপাই বলেছেন: আপনারে দিয়া হবে নাহ! :(

৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৬

কামরুল ইসলাম রুবেল বলেছেন: ব্যস্ততা না থাকলে নেমে পড়া ঈমানী দায়িত্ব। [চাগু ইষ্টাইলে কইলাম]

৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১৬

নীল জানালা বলেছেন: দিলোতো ফটু হাম্বাদিকগো সারেবারোডা বাজাইয়া। জামাতিরা এরপরে থেইকা ওদের একশনের ছবি তুলতে দেখলেই ঘ্যাচাং কৈরা ছবিওয়ালার রগ কাটবো। বাংলাদেশের ঠোলা ডিপার্টমেন্টের মতন আকামা বুঝি আর নাই! ছবি থেইকা যেই কয়টারে সনাক্ত করা সম্ভব হৈসে ঐগুলারে ধরতে পুরস্কার ঘোষনা করার প্রয়োজন পরেনা। কাজটা অনায়াসে ঠোলারাই করতে পারতো। কিন্তু সরকার (মানে আম্লিগ আরকি) দেখাইতে চায় যে তারা কি পরিমান কঠোরতা অবলম্বন করতাসে। লোক দেখাইনা পুরস্কার ঘোষনর মাধ্যমে দেখাইতে চায় ওরা জামাত শিবির ঠেকাইতে কতটা আন্তরিক। আসলে আম্লীগের চাইতে জামাত-বান্ধব ২য় আরেকটা নাই। জামাত সহ সব সাম্প্রদায়িক সংগঠনের বিলুপ্তিকরন ইচ্ছা করলেই করতে পারতো। কিন্তু করে নাই। আম্লীগের শাসনামলেই জামাত বড় হয়া বিএনপিরে ছাড়ায়া গেসে। এখন আসলে প্রধান বিরোধী দল জামাতই, বেম্পি না। জিগান ক্যাম্নে হৈল এইটা? উত্তর বাইর করার চেস্টা করেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.