নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

জামায়াতের ঔদ্ধত্য ও নাশকতাঃ প্রশাসন কেন ব্যর্থ?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯

আদালতে ক্রিমিন্যাল সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত জামায়াত-শিবিরের ঔদ্ধত্য ও নাশকতামূলক কর্মকা- ক্রমেই যেন বাধাহীন হয়ে পড়ছে। গত দশ মাসে সহিংসতায় নিহত ১৪ পুলিশ, আহত আড়াই হাজার।

একদিকে দেশজুড়ে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত উগ্রবাদী এ গোষ্ঠীর হত্যাকা-, অগ্নিসংযোগসহ লাগামহীন ভয়াবহ তা-ব অন্যদিকে নাশকতা মোকাবেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথা সরকারের ব্যর্থতায় জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে ঘাতক যুদ্ধাপরাধীদের মুুক্তির নামেই প্রকাশ্যে মাসের পর মাস একাত্তরের ভয়াবহ চেহারা নিয়ে হত্যা, সংখ্যালঘুদের বাড়িঘরে হামলা, নাশকতা চালালেও সরকার কেন কঠোর এ্যাকশনে যাচ্ছে না? অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারের গোয়েন্দা সংস্থা ও গণমাধ্যম স্বাধীনতাবিরোধী এ গোষ্ঠীর নাশকতার আগাম খবর দিলেও তা মোকাবেলায় প্রশাসন কেন নীরব? কেন প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি দিয়ে নাশকতা চালালেও ওদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোন কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছে না সরকার? এটা কি কেবলই ব্যবর্থতা নাকি রহস্যজনক নীরবতাÑ এই প্রশ্ন এখন সামনে চলে এসেছে। চট্টগ্রামের সীতাকু-ে রীতিমতো একাত্তরের ন্যায় অগ্নিসংযোগ, লুটপাটসহ তা-বের একদিন পরই শুক্রবার ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে ১৮ দলের সমাবেশ থেকে ৫৬ হাজার বর্গমাইল জ্বালিয়ে দেয়ার জামায়াতি হুমকির ঘটনা ক্ষুব্ধ পুরো জাতি।

জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা তো দূরের কথা পুলিশের খাতায় পতালক হলেও প্রায় দুই বছর ধরে জামায়াত-শিবিরের সকল কর্মসূচী ও বক্তব্য গণমাধ্যমের কাছে আসছে আত্মগোপনে থাকা ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খানের নামেই। সর্বশেষ শনিবার যথারীতি তিনিই গণমাধ্যমে মেইল করে নির্বিঘেœ বিবৃতি পাঠিয়েছেন। দেশজুড়ে তিনিই নাশকতার জন্য কলকাঠি নাড়ছেন নির্বিঘেœ। কেবল তাই নয়, সর্বশেষ শুক্রবার রাতে বগুড়ার শুভগাছায় আয়োজিত দিনব্যাপী শেরপুর-ধুনট উপজেলার রুকন সম্মেলনে টেলি-কনফারেন্স করেছেন রীতিমতো প্রকাশ্যেই। যেখান থেকে তিনি সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, জামায়াতকে ধ্বংস করা এতো সহজ নয়। এখানেই শেষ নয়, জামায়াত-শিবিরের কর্মসূচীসহ দলীয় কর্মকা- সারাদেশে পরিচালিত এখন ই-মেইলে ও এসএসএসে চললেও তার নজরদারিতেই আনতে পারছে না প্রশাসন। উল্টো পবিত্র ধর্মের অবমাননাকর কথা লিখেছেনÑ ব্যক্তিবিশেষের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ তুলে ‘আমার ব্লগ’ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে অনেক আগেই। যুদ্ধাপরাধীর বিচারের দাবিতে জামায়াত-শিবির বিরোধী এ জনপ্রিয় ব্লগ বন্ধের সঙ্গে আটক করা হয় ব্লগারদের। অথচ রহস্যজনকভাবে দেশজুড়ে নাশকতার কেন্দ্র ‘বাঁশের কেল্লা’সহ জামায়াত-শিবিরের সকল ব্লগ আর ব্লগাররা আছে বহাল তবিয়তে। প্রতিমুহূর্তে পবিত্র ধর্ম ও মুক্তিযুদ্ধ, জামায়াত নিষিদ্ধের দাবিতে জেগে ওঠা তরুণ প্রজন্মের আন্দোলনের মিথ্যা তথ্য ছড়ানো হচ্ছে কোন বাধা ছাড়াই। মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে ক্ষেপিয়ে তোলা হচ্ছে সাধারণ মুসল্লিদের। যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবিতে আন্দোলনরত বিভিন্ন ধর্ম, মত ও শ্রেণী-পেশার লাখো কর্মী-সমর্থককে ‘নাস্তিক’ প্রমাণ করতে ব্যবহার করা হচ্ছে মিথ্যা তথ্য ও ছবি। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সীতাকু- এখন আতঙ্কের এক নাম। মাত্র দুদিন আগে এখানে জামায়াতীরা চালিয়েছে একাত্তরের ন্যায় তা-ব। আন্দোলনের নামে এই এলাকায় গত তিন মাসে অন্তত ৮শ’ গাড়ি ভাংচুর ও শতাধিক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত-বিএনপির কর্মীরা। এ ছাড়া হরতালের আগে ও হরতালের সময়ে মহাসড়ক অবরোধ করে পিকেটিংয়ের নামে ডাকাতি ও লুটপাটও চলছে। এতে ব্যবসা-বাণিজ্য স্থবির হয়ে পড়েছে। হরতাল চলাকালে নাশকতা প্রতিরোধে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সর্বত্র পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি মোতায়েন করা হলেও জামায়াত-বিএনপির চোরাগোপ্তা হামলায় চরম আতঙ্ক বিরাজ করেছে পুরো উপজেলায়। হরতালে জামায়াত-বিএনপির চালানো এ তা-বে সীতাকু-ে শত শত কোটি টাকার ক্ষতি সাধিত হয়েছে।

বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের সম্প্রতি হরতালের শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে সীতাকু- পৌর সদরের দক্ষিণ বাইপাস, হাসপাতাল গেট, শেখপাড়া,বটতল, ফকিরহাট, সিরাজ ভূঁইয়া রাস্তার মাথা, বাড়বকু-ের শুকলাল হাট, টেরিয়াইল, পন্থিছিলা, বাঁশবাড়িয়া, কুমিরা বাইপাস, ভাটিয়ারী, বারআউলিয়া, মাদামবিবির হাটসহ ১৪টি স্থানে প্রায় ৮ শতাধিক গাড়ি ভাংচুর, ১শ‘ গাড়িতে আগুন ও গণডাকাতিসহ ব্যাপক নাশকতামূলক কর্মকা- চালিয়েছে। গত ২৫ অক্টোবর উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়ায় মাঠ পর্যায়ে যুবলীগ, ছাত্রলীগ কর্মীরা জামায়াত-শিবির কর্তৃক দফায় দফায় আক্রমণের শিকার হচ্ছে। সম্প্রতি পুলিশের এএসপি ফরিদ উদ্দিনকে অন্য জায়গায় বদলি করে তার স্থানে নতুন এএসপি শহীদুল্লাকে আনলেও জামায়াত-শিবিরের নাশকতা ঠেকানো যাচ্ছে না। জানা গেছে, সীতাকু- এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে গাড়ি ভাংচুর ও আগুন দিতে শিশুদের ব্যবহার করছে জামায়াত ও এর সহযোগী সংগঠন শিবির। শিশুদের কাছে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বার্তা পাঠিয়ে নির্দেশ দেয়ার পাশাপাশি নাশকতার জন্য পেট্রোল ও গানপাউডারের মতো মারাত্মক দাহ্য পদার্থ সরবরাহ করছে দলটির নেতারা। এ অঞ্চলে জামায়াতীদের নাশকতার বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপের অভাবে মীরসরাইয়েও বৃদ্ধি পেয়েছে জামায়াত-শিবিরের গোপন তৎপরতা। চলমান হরতাল ও রাজনৈতিক অস্থিরতাকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নেতাকর্মীদের নিদের্শে বহিরাগতদের দিয়ে চালানো হচ্ছে ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ, হামলা, সংঘর্ষ, বোমা বিস্ফোরণের মতো নাশকতামূলক কার্যক্রম। মূলত এখান থেকেই সংগঠনটি পরিচালনা করছে সীতাকু-ের সহিংসতা। সীতাকু-ের বর্বরতা নিয়ে জামায়াত-শিবিরের বিচারের দাবি যখন জোরালো হচ্ছে তখন ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে ১৮ দলের সমাবেশ থেকে ৫৬ হাজার বর্গমাইল জ্বালিয়ে দেয়ার জামায়াতি হুমকি দিয়েছে জামায়াত-শিবির নেতারা। বিএনপি নেতাদের পাশে রেখেই তারা বলেছেন, সীতাকু-ের ঘটনা কেবল একটি ‘নমুনা’। যুদ্ধাপরাধের দায়ে ফাঁসির আদেশ পাওয়া জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার রায় নিয়ে ‘নাড়াচাড়া করলে’ ৫৬ হাজার বর্গমাইল জ্বালিয়ে দেয়ার হুমকি দেন একাত্তরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতাকারী দলটির এক নেতা। সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগর শাখার সহকারী সেক্রেটারি শফিকুল ইসলাম মাসুদ বলেন, আমরা হুঁশিয়ার করতে চাই, জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লার রায় নিয়ে যদি নাড়াচাড়া করা হয়, তা হলে ৫৬ হাজার বর্গমাইলে আগুন জ্বলবে। জামায়াত আমির মতিউর রহমান নিজামীকে যদি এক মিনিটও সাজা দেয়া হয়, তাহলে বাংলাদেশ ‘কাঁপিয়ে দেয়া হবে’ বলেও হুমকি দেন তিনি। বিচার কার্যক্রম শেষে নিজামীর যুদ্ধাপরাধ মামলা রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। যে কোন দিন এ মামলার রায় ঘোষণা করা হতে পারে। আর কাদের মোল্লার মামলার চূড়ান্ত রায়ে একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে তার ফাঁসির আদেশ দিয়েছে সুপ্রীমকোর্ট। রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি পেলেই তার দ- কার্যকর করা হবে। জামায়াতের কর্মপরিষদের সদস্য সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সমাবেশে বলেন, আমাদের নেতা মতিউর রহমান নিজামীকে জেলে রেখে, মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদীকে ফাঁসির আদেশ দিয়ে ও ছাত্রশিবিরের সভাপতি দেলোয়ার হোসেনকে পঙ্গু করে এই সরকার একতরফা নির্বাচন করে পার পাবে না। বিরোধী দলের আন্দোলনকে ঘিরে চট্টগ্রামের সীতাকু-ে সম্প্রতিক ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ নাশকতার প্রসঙ্গ টেনে এই জামায়াত নেতা বলেন, সীতাকু-ের ঘটনা কেবল একটি ‘নমুনা’। একতরফা নির্বাচন হলে সারাদেশ সীতাকু- হয়ে যাবে। শেখ হাসিনার অবৈধ সরকারের গদিতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হবে। ঐতিহাসিক সোহ্রাওয়ার্দী উদ্যানে দাঁড়িয়ে ১৮ দলের সমাবেশ থেকে এ জামায়াতি হুমকির ঘটনা ক্ষুব্ধ পুরো জাতি ওদের বিচারের দাবি তুলছে। প্রশ্ন উঠেছে, প্রকাশ্যে এ ধরনের হুমকির পর তারা পার পেয়ে যায় কি ভাবে? তবে সর্বশেষ খবর হচ্ছে, চট্টগ্রামে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের হাকে নিজেদের কর্মী নিহত হওয়ায় ঘটনার জন্য সরকারকে দায়ী করে আজ সেখানে হরতালের ডাক দিয়েছে জামায়াত। ফলে সেখানে আবারও নাশকতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

জামায়াতের গোপন কর্মকা- নিয়ে সরকার ও প্রশাসন যেন অন্ধকারে হাতড়াচ্ছে। জানা গেছে, চোরাগোপ্তা হামলার মধ্যে আটকে থাকা উগ্রবাদী সংগঠন জামায়াত-শিবিরের কর্মসূচীসহ দলীয় কর্মকা- সারাদেশে পরিচালিত হচ্ছে এখন ই-মেইলে ও এসএসএসে। সারাদেশ এমনকি বিদেশের নেতাকর্মীদের কাছেও কর্মসূচী ও সর্বশেষ অবস্থান পৌঁছানো হচ্ছে একই কৌশলে। একই সঙ্গে ব্যবহার করা হচ্ছে শিবিরের বাঁশের কেল্লাসহ নিজস্ব সব ওয়েবসাইট ও ওয়েব পেইজ। অন্যদিকে অস্তিত্বহীন ও নামমাত্র অনলাইন পত্রিকার ভুয়া কার্ড ব্যবহার করে জামায়াত-শিবিরের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করছে শিবিরের একটি বিশেষ গ্রুপ। তথাকথিত এ সাংবাদিকরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে জামায়াত-শিবিরকে নাশকতা চালাতে সাহায্য করছে। পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের ছবি জালিয়াতির মতো অপরাধ করেও জামায়াতিরা কেন মুক্ত সেই প্রশ্ন দেশের বিশিষ্ট আলেম ওলামাদেরও। এই চক্রের ইসলাম বিকৃতির শাস্তি দাবি করে দেশের বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ঐতিহাসিক শোলকিয়া ঈদগার ইমাম ও খতীব আল্লামা ফরীদ উদ্দীন মাসউদ বলেন, পবিত্র কাবা শরীফের ইমামদের ছবি জালিয়াতির মতো অপরাধ করে জামায়াতিরা যে অপরাধ করেছে তার মতো ইসলামবিরোধী কাজ আর হতে পারে না। এটা আমাদের পবিত্র ইসলামকে অবমাননা করেছে যার সর্র্বোচ শাস্তি হতে হবে। বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভা-ারি বলেন, ওদের কারণে শান্তি ও মানবতার ধর্ম পবিত্র ইসলাম আজ প্রশ্নবিদ্ধ। কিন্তু জামায়াতের নাশকতার বিরুদ্ধে দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কী করছে? তারা কেন শক্ত হাতে মানুষের পাশে দাঁড়াচ্ছে না? সীতাকু-ের ঘটনার পর সেই প্রশ্ন উঠেছে। তবে আশার কথা হলো, সেখানে ‘জামায়াত-শিবিরের’ অব্যাহত নাশকতা মধ্যে সাংগঠনিক নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে দলের মধ্যে সমালোচনার পর তা প্রতিরোধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্থানীয় আওয়ামী লীগ। শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর দোস্ত বিল্ডিংয়ে সীতাকু-ের পরিস্থিতি মোকাবেলা করণীয় নিয়ে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের জরুরী সভায় নাশকতা ঠেকানোর সিদ্ধান্ত হয়। নাশকতা মোকাবেলায় ইউনিয়ন পর্যায়ে ১০টি স্কোয়াড গঠন করেছে আওয়ামী লীগ। প্রাথমিকভাবে প্রত্যেক স্কোয়াড পরিচালনার দায়িত্বে থাকছেন ইউনিয়ন পর্যায়ের সাতজন শীর্ষ নেতা। তাদের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা স্কোয়াডের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকবেন। আর ১০টি স্কোয়াডের কার্যক্রম সমন্বয় করবেন সীতাকু-ের সাংসদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবিএম আবুল কাশেম মাস্টার এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া। সুত্র

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.