নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেগা পোস্ট - এই সেই প্রথম আলোঃ “যতদিন এদের হাতে দেশ, বিভ্রান্ত হবে বাংলাদেশ

২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৮

এই সেই প্রথম আলোঃ যারা শনিবারের "চা বিক্রেতা থেকে প্রধানমন্ত্রী" নামক একটি নিবন্ধে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ বলে আখ্যায়িত করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করার ধৃষ্টতা দেখিয়েছে।



প্রমান হিসাবে নীচের ছবিটি কি যথেষ্ট নয়?



কেন প্রথম আলো বর্জন করার আহবান করছি, তা নিচে দেয়া হল তথ্য, প্রমান ও যুক্তিসহকারে। সবাই ধৈর্য নিয়ে পড়ুন। সিদ্ধান্ত নিন। নিজের বিবেককে জাগ্রত করুন। বাকস্বাধীনতার নামে আমরা প্রথম আলোকে অন্যায়, স্বেচ্ছাচারিতা, সাম্প্রদায়িক উস্কানি প্রদান ও সর্বোপরি হলুদ সাংবাদিকতা করতে দিতে পারি না। এখনি সময় রুখে দাড়ানোর।



‘প্রথম আলো’ দেশের সবচাইতে বিক্রিত (নাকি বিকৃত?) পত্রিকা। কারো অমত নেই এ বিষয়ে। সর্বমহলে তাদের প্রভাবও বেশ। এতদিন ধরে “কুরআন ও ইসলাম আবমাননা” “মুক্তিযুদ্ধ অবমাননা” “একপক্ষীয় কমেন্ট মডারেশনের” “সাম্প্রদায়িক উস্কানি দান” “ট্রোজান ভাইরাস ছড়ানো” এর মত নানা অপকর্ম করা সত্ত্বেও বিভিন্নভাবে ক্ষমা চেয়ে পার পেয়ে এসেছে।



কিন্তু এইবার তারা হাত দিয়েছে আমাদের গর্বের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের দিকে। কোন ভাবেই তা ক্ষমা করা যায় না। প্রতিরোধের শুরু হোক এখান থেকেই। শক্ত প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে প্রথম আলো সহ সকল মিডিয়া সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে।



এই সেই প্রথম আলোঃ যে পত্রিকা সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের উসকানী দিয়ে অগনিত হিন্দু পরিবারকে নির্যাতন করল, ভিটে ছাড়া, দেশ ছাড়ার ব্যবস্হা করলো।



আপনারা অবগত আছেন যে, প্রথম আলোর মত একটি তথাকথিত দায়িত্বশীল পত্রিকা ৫ই জানুয়ারি ২০১৪ নির্বাচনের দিন দুপুরে, তাদের অনলাইন প্রকাশনায় একটি ছবি ছেপেছিল, যেখানে দেখানো হয়েছিল যে সারিবদ্ধভাবে হিন্দু নারীরা একটি ভোটকেন্দ্রে ভোট দিচ্ছে। ইমেজ প্রসেসিং নিয়ে কাজ করেন এমন অনেক বিশেষজ্ঞ ও সচেতন মানুষেরা ছবিটি বিশ্লেষন করে দেখতে পেয়েছেন যে, ঐ ছবিতে বেশ কিছু নারীদের কপালে লাল টিপ ও সিদুর একে দিয়ে, ফটোশপ করে, ছবিটি অনলাইলে ছেড়েছিল প্রথম আলো। এভাবেই তারা জনগনকে একটি মেসেজ দিতে চেয়েছিল যে সারাদিন ১০% এর মত ভোট পড়েছে, যার বেশিরভাগই ছিল হিন্দু ভোটার। সারাদেশের এত ভোটকেন্দ্রের ছবি থাকতে, হিন্দু নারী ভোটারদের এভাবে ফটোশপ করে লক্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করা নি:সন্দেহে উদ্দেশ্যপ্রনোদিত ও উস্কানিমূলক। এই সাম্প্রদায়িক উস্কানির পরিপ্রেক্ষিতেই বিএনপি জামাত কয়েক ঘন্টা পর যশোর ও দিনাজপুরে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর আক্রমন করে বসে। আপনাদের নিশ্চয়ই মনে আছে, ফেসবুকে নবীজী (স) এর একটি বিকৃত ছবিকে কেন্দ্র করে রামুতে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের মত ঘটনা ঘটেছিল। যশোর ও দিনাজপুরের সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ঘটনাটিও একইভাবে ঘটানো হয়েছে বলে সচেতন মহল মনে করে এবং এজন্য প্রথম আলোর ঐ ফটোসাংবাদিক এবং সম্পাদক মতিউর রহমান অবশ্যই দোষী। আমরা বিএনপি জামাতের সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসে জড়িত সকল ব্যক্তিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তারের পাশাপাশি, সাম্প্রদায়িক উস্কানির অভিযোগে প্রথম আলো ফটো সাংবাদিক সাজিদ খান ও সম্পাদক মতিউর রহমানের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি। বিষয়টি অতিসত্ত্বর তদন্তের মাধ্যমে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের উস্কানিদাতা হিসাবে প্রথম আলোকে নিষিদ্ধ করারও দাবী জানাই।

বিস্তারিত নিজেই দেখেনিন



ভিডিওতে দেখুন “প্রথম আলো - হলুদ সাংবাদিকতার শীর্ষে”



আনন্দবাজার পত্রিকা ও প্রথম আলোর ছাপানো ছবি দেখুন নির্মলেন্দু গুনের এলবাম থেকে:



প্রথম আলোর মডারেটর পার হয়ে আসা মন্তব্যের নমুনা দেখুন আলোচ্য ছবির পোস্টে:





প্রথম আলোর সাম্প্রদায়িক উসকানির ফল জামাত শিবিরের সংখ্যালঘু নির্যাতন। দেখুন ভিডিও। বিবেককে প্রশ্ন করুন। আর কত অন্যায় সহ্য করবেন? আর কত হলুদ সাংবাদিকতা সহ্য করবেন? বাকস্বাধীনতা মানে স্বেচ্ছাচারিতা নয়।





Face book এর এই পোস্টটিও দেখুন







আশরাফুল ইসলাম খোকন ফাঁস করে দেন প্রথম আলোর ধাপ্পা বাজি। ধরা খাবার ২ দিন পর সব ছবি পাব্লিশ করেছে প্রথম আলো। কথা হচ্ছে ভোটারদের দীর্ঘ লাইনের ছবি যেখানে হিন্দু মুসলিম সবাই আছেন, সেই ছবি না দিয়ে কেন ফটোশপ করে শুধু হিন্দুরা ভোট দিচ্ছে, এই ধরনের উদ্দেশ্যমূলক ছবি দিল প্রথম আলো?

আবার ২ দিন ধরে সময় নিয়ে সব ছবিতে সিদুর ও লাল টিপ লাগানো কি খুব কঠিন কোন কাজ? প্রতিটা ছবি আপনারাই এনালাইজ করেন। খালি চোখেই ধরা পড়ছে ফটোশপ। ইমেজ এরর এনালাইজারও ব্যবহার করতে পারেন।

আবার, তারা নিজেরাই এতদিন প্রচার করছিল যে ভোটকেন্দ্র নাকি ভোটারশূন্য ছিল? তাহলে এই মিথ্যাচারের কারন কি? কার স্বার্থে এই মিথ্যাচার? বিএনপি জামাতের স্বার্থে?

সব দিক দিয়েই কট খেল প্রথম আলো।



প্রথম আলোর ফটোশপ কারসাজির একটি নমুনা দেখুন:



প্রথম আলোর ফটোশপ কারসাজি নতুন কিছু নয়। অতীতেও তারা এমন কাজ করেছে। বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর এই ধরনের ফটোশপ কারসাজিতে তারা ওস্তাদ। কি বলেন জনগন?

‪#‎প্রথমআলো‬ বিনোদন ডেস্ক নিবেদিত, হেফাজতি বিদ্যা বালান। বাম পাশের ছবিটা অরিজিনাল ছবি। সোর্স দেয়া আছে, BollyBite.com। নিজেরাই যাচাই করে নিন।



এই সেই প্রথম আলোঃ যে পত্রিকার সম্পাদক মহানবী (স)কে নিয়ে কটুক্তি করার দায়ে বায়তুল মোকারম মসজিদের খতিবের পা ধরে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছিলো।

এই সেই প্রথম আলোঃ যে পত্রিকাতে নারীকে নিয়ে নির্লজ্জ গল্প লিখে পরবর্তীতে তুমুল প্রতিবাদে আবারো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছিলো।

এই সেই প্রথম আলোঃ কুরআন ও ইসলাম আবমাননাকারি

প্রথমআলো কুরআনের আয়াতের অর্থ তাদের ফান ম্যাগাজিন রস আলোতে উপহাস স্বরূপ ব্যবহার করেছিল।



গত (১১-০৩-২০১৩)তারিখে প্রকাশিত রস আলোর ৫ নং পেজে বসন্তের কোকিল যখন যা বলেন শিরনামে এক লেখায় সুবিধাবাদি লোকদের চরিত্র তুলে ধরতে গিয়ে তারা পবিত্র কুরআনের সূরা লোকমানের ২৭ নং আয়াতের অর্থ হুবহু তুলে দেয়। শুধু আল্লাহ তা'আলার গুন বর্ননার জায়গায় সরকারের গুনের কথা লিখে দেয়।



পবিত্র কুরআনের আয়াতটি এরকম,

Surah 31. Luqman, Verse 27:

"পৃথিবীতে যত বৃক্ষ আছে, সবই যদি কলম হয় এবং সমুদ্রের সাথেও সাত সমুদ্র যুক্ত হয়ে কালি হয়,তবুও তাঁর বাক্যাবলী লিখে শেষ করা যাবে না। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রমশালী,প্রজ্ঞাময়।"



তারা সব উপমা একই রেখেছে শুধু আল্লাহর জায়গায় সরকার লিখেছে। আজ কাল কুরআনের আয়াতের অর্থ হুবহু নকল করে ফান করা শুরু হয়েছে,যা অ কল্পনীয়।





প্রথম আলো এর আগেও একবার মহানবী (সা) কে হেয় করে তার নামে কার্টুন ও কৌতুক ছেপেছিল। এরপর জনগনের রোষানলে পড়ে তারা আলপিন ম্যাগাজিন বন্ধ করতে বাধ্য হয়। একই ম্যাগাজিনের নাম পাল্টে তারা রসআলো প্রকাশ করে আসছে। এবার তারা একটি বিষয়কে উপহাস করতে পবিত্র কুরআনের আয়াতকে বেছে নিয়েছে । এদের কাছে মুহাম্মাদ (সা), কুরআন এবং ইসলাম হাসাহাসির বস্তুতে পরিনত হয়েছে। মুসলিম হিসেবে সবাই এর প্রতিবাদ করুন। সবার প্রোফাইলে এই বিষয়টি শেয়ার করার জন্য উদাত্ত আহ্বান জানাই।



এই সেই প্রথম আলোঃ যারা ট্রোজান ভাইরাস ছড়ায়



গত জুনের তিন তারিখ , ১ টা খবরের জন্য প্রথম-আলো তে ঢুকলাম। কিন্তু ফন্ট জনিত সমস্যার জন্য লেখা টি দেখতে পারলাম না। তাই প্রথম- আলো ফন্ট নামাবো বলে, প্রথম- আলো এর ওয়েবসাইটে (বাংলা না এলে) অংশে ক্লিক করলাম।

অতি দ্রুততার সাথে আমার AVAST আ্যান্টি ভাইরাস বিপ করা শুরু এবং রির্পোট করল যে, এই সাইটে ট্রোজান ভাইরাস পাওয়া গেছে।

কিছুক্ষন আগে আমি আবার ভাইরাস চেক করার জন্য প্রথম- আলো এর ওয়েবে গেলাম। এবং একই কাহীনী হল।

পাঠক দের কম্পিউটার হ্যাক করার কি ঘৃণ্য আপচেস্টা তারা চালিয়েছিল, এই বিষয়টা কি আপনারা জানেন?

এই সেই প্রথম আলোঃ যে পত্রিকা পারসোনাতে গোপন ভিডিওতে নারীর দেহকে বন্দি করে পর্ন আকারে বাজারে ছাড়ার ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টায় রত ছিলো।



এই সেই প্রথম আলোঃ যে পত্রিকা সাভার ট্র্যাজেডির সময় তাদের পূর্বনির্ধারত মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার অনুষ্ঠানের কার্যক্রম ও নাচ-গান স্থগিত না করে চরম রসিকতা করেছিল জাতির সাথে।



এই সেই প্রথম আলোঃ যে ইসলামী ব্যাংকের বিজ্ঞাপন দেয় প্রথম পেজ এ। এই সেই বুদ্ধিবেশ্যা যার কাছে হামিদ মির আর ইমরান খান পীর !



এই সেই প্রথম আলোঃ যে ফারুক ওয়াসিফকে দিয়ে পাকিস্তানের সাথে রিকনসিলিয়েশন থিওরি গেলায়।



এই সেই প্রথম আলোঃ সাম্প্রদায়িক উস্কানি দাতা

প্রথম আলোর এই উস্কানিমূলক ছবি



প্রকাশের পর পরই যশোর ও দিনাজপুরে হিন্দু ভাইদের ৪০০ বাড়িঘর ভাংচুর করেছে জামাত শিবিরের জারজরা। এই জারজদেরকে এক্ষনি পাখির মত গুলি করে মারার আহবান জানাইলাম সরকারের কাছে। আর প্রথম আলোর মতিকে অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানালাম।

বাই দ্য ওয়ে, সুশীল, নিরপেক্ষগন, আপনারা প্রতিবাদ না করে এবারও নিশ্চুপ থাকেন। সমস্যা নাই। আমরা জানি আপনারা এমনই। প্রতিবারের মত এই দলকানা লীগাররাই প্রতিবাদ করব।

হে ফুল পাখি গান কবিতা নিয়ে ব্যস্ত সুশীল গণ, এই ছবি দেখে আপনাদের কোন প্রতিক্রিয়া হবে না জানি, টাকার কাছে আত্মা বন্ধক দিয়েছেন আপনারা। শুধু একবার এই বাচ্চাটার জায়গায় নিজের সন্তানের মুখটা কল্পনা করার চেষ্টা করেন? পারছেন না? কল্পনায় কি আসছে তাহলে? কড়কড়া নোট?

আপনাদের মত মানুষ যেন আপনাদের সন্তানেরা না হয় সেই প্রার্থনা করি।

Click This Link

Click This Link

সাম্প্রদায়িক উস্কানির ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হিন্দু পরিবার, বিবেককে প্রশ্ন করুন, চুপ করে থাকবেন, নাকি প্রতিবাদ করবেন?



এই সেই প্রথম আলোঃ নির্বাচন নিয়ে মিথ্যাচারকারি



প্রথম আলো শিরোনাম করেছে "জাল ভোট কলঙ্কিত নির্বাচন"। লক্ষ্য করেন নিউজটা। এই নিউজের কোথাও কোন জাল ভোটের কথা বলা হয়নি। যা বলা হয়েছে তা তথ্য নির্ভর নয় বরং তাদের অনুমানের বিষয়। দুটি ছবি দেয়া হয়েছে তার একটি ঢাকা-৬ আসনের যেখানে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ নির্বাচিত হয়েছেন। আপনি যদি ছবিটা জুম করেন তাহলে কারা সিল মারছে বা কী করছে সেটা পরিস্কার হয়ে যাবে। অথচ প্রথমআলো সংবাদ ছাপালো যে ক্ষমতাসীনদলের কর্মীরা নাকি সিল মারছে। এছাড়া ঢাকা ১৭ আসনের এক সহকারী প্রিজাইডিং অফিসারের ছবি ছাপা হয়েছে, সিল দেখা যাচ্ছে টেলিভিশন আর বাইসাইকেল মার্কায়। সেই আসনেও আওয়ামী লীগের কোন প্রার্থীই নেই।





তাহলে, কলিং জার্নালিজমের মত টাকা দিয়ে এই ছবি বানানো হয়েছে কী না সে প্রশ্ন থেকেই যায়। আওয়ামী লীগের ক্ষেত্রে তারা এটি পারে নাই কারণ প্রতিটি সেন্টারেই আওয়ামী লীগের এজেন্ট থাকে তারা জান গেলেও এমন জালিয়াতি বা ছবি বানানোতে প্রথমআলোর মত হলুদ পত্রিকাকে সমর্থন দিবে না। প্রথম পাতায় তো দূরে থাক সাংবাদিকতার মানদন্ডে এমন ভুয়া সংবাদ ভীতরের পাতায়ও ঠাই পাবার কথা না, সেখানে মতি বাঈ নির্বাচনকে বিতর্কিত করার শেষ চেষ্টা হিসেবে ৫ কলামের হেড লাইন করেছেন, ধিক!! শত ধিক এই নোংরামিকে। বর্জন করুন প্রথমআলো।



এই সেই প্রথম আলোঃ ছাত্রলীগকে নিয়ে হলুদ সাংবাদিকতাকারি







পুলিশ যদি নিশ্চিতই হয় যে তারা পেট্রলবোমা ছুড়ে নাশকতা করতে গিয়েছিল, তাহলে পরের লাইনেই পুলিশ সুপার কেন বললেন যে পানির বোতলে পেট্রল নিয়ে যাচ্ছিল, তা পেট্রল বোমা নয়?

অর্থাৎ, রিপোর্টের পরতে পরতে সূক্ষভাবে সাবোট্যাজ করা হচ্ছে। মিথ্যা ও অসংগতি এভাবেই ধরা খেয়ে যায়।

স্মোকার ও বাইকারদের কাছে দিয়াশলাই ও পানির বোতলে পেট্রল থাকতেই পারে। পেট্রল বোমা সেটাকেই বলা হয়, যদি পেট্রল থাকে সলতেসহ কাচের বোতলে। সলতে তে আগুন ধরিয়ে তারপর কাচের বোতল নিক্ষেপ করা হয়।

কিন্তু তারা এমনভাবে হেডিং দিল যেন মনে হচ্ছে ছাত্রলীগের কর্মীরাই বাসে আগুন দেয়, এইটা তারা প্রতিষ্ঠা করতে চাইছে। আসলে, মতি মিয়ার উদ্দেশ্যই হইতেছে বাসে আগুন ছাত্রলীগও দেয়, এইটাইপের মতবাদ স্টাবলিশ করে, লীগ বিএনপি জামাত সবাই সমান এই থিওরি প্রতিষ্ঠা করা। তাহলে ৩য় শক্তি তথা ১/১১ এর কুশীলব মতি মিয়ার ব্যবসা ভালই জমবে।

সূত্র- http://bit.ly/KkVB79

বাসে আগুন দেবার ব্যাপারে আসল কাহিনী বাংলানিউজে: Click This Link

মতিউর রহমান ও প্রথম আলো যে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে উলংগ হয়ে নেমেছে, কেন নেমেছে, তার প্রমান নিচের এই ফাঁস হওয়া



অডিও ক্লিপটি যা মতিউর রহমানের মুখোশ উন্মোচন করেছে।



সৌজন্যে: Bangla Leaks Page

দক্ষিনাঞ্চলে মাঠ পর্যায়ের সাংবাদিকদের ব্যাপারে একটি বাস্তব অভিজ্ঞতার বর্ননা আছে এই পোস্টে। পড়ে দেখুন সবাই।

Click This Link

পেট্রল বোমা কেমন হয়, তা এই খবরের চিত্রে দেখতে পাবেন: Click This Link



এই সেই প্রথম আলোঃ হলুদ সাংবাদিকতা যার আভ্যাস



প্রথম আলো – নির্বাচন নিয়ে হতাশ যুক্তরাজ্য

একই খবরে বাংলানিউজের হেডিং নতুন সরকারকে জনস্বার্থে কাজ করার আহ্বান ব্রিটেনের



এই সেই প্রথম আলোঃ রাজাকার তোষন, ৭১ এ নারীধর্ষক বাচ্চু রাজাকার নাকি নারীকে সম্মান প্রদান করবে বলে প্রচারকারি







প্রথম আলোর রাজাকার তোষন। দেখেন তো বাচ্চু রাজাকারকে চিনেন কিনা?

কৃতজ্ঞতা: ছবির মত দেশ



এই সেই প্রথম আলোঃ হলুদ সাংবাদিকতা ও জামাত তোষন কারি





আমাদের সাংবাদিকতার মান কোথায় গিয়ে ঠেকেছে, ভাবতেই অবাক লাগে! বেশ কিছু পত্রিকাতেই আজ দেখলাম ইন্টারন্যাশনাল হেরাল্ড ট্রিবিউন যা বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল নিউইয়র্ক টাইমস তার সম্পাদকীয় পাতায় ছাপানো একটা লেখাকে কেউ বাংলা করে ছেপেছেন, কেউ বা শিরোনাম করেছেন, "বাংলাদেশের উপর অবরোধ আরোপ করা হতে পারে"। যাদের নূন্যতম জ্ঞান এই বিষয়ে আছে তারা এই নির্বুদ্ধিতা করবেন বলে মনে হয় না। পত্রিকাতে এডিটোরিয়াল বা সম্পাদকীয় একটা পেইজ থাকে যাতে ঐ পত্রিকার সম্পাদক বা সম্পাদকমন্ডলীর লেখা ছাপা হয়, এছাড়াও সম্পাদকের বরাবর কোন লেখা বা চিঠিকেও সম্পাদক ঐ পাতায় ছাপিয়ে থাকে। ইন্টারন্যাশনাল নিউইয়র্ক টাইমসে ঐ লেখা আসার ঘন্টা খানেকের মাঝে আমাদের কিছু পত্রিকার স্টোরি বানানোতে স্পষ্টই বুঝা যায় যে এই কাজটিতে কারা জড়িত। "পলিটিক্যাল ক্রাইসিস ইন বাংলাদেশ" শিরোনামের ঐ চিঠি যা মূলত কোন জামাত-শিবিরের লবিস্টের লেখা, সেটা আমাদের তথাকথিত প্রগতিশীল পত্রিকা প্রথমআলো সংবাদ শিরোনাম করলেন, "বাংলাদেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হতে পারে"।

কার নিষেধাজ্ঞা, আর কি যাবে আসবে তাতে? শুনেন মতি মিয়া ভাই, অনেক সহ্য করেছি। এইসব চাটাচাটি বন্ধ করেন, উস্কানি দিয়ে লাভ নাই। কোন দেশ নিষেধাজ্ঞার "ন" উচ্চারণ করলে তার প্রতিনিধিকে বহিঃস্কার করতে বাংলাদেশ এক সেকেন্ডও চিন্তা করবে না। মাইন্ড ইট।

স্ট্যাটাস কার্টেসি: Iftheker Mohammad



জামাতি লবিস্ট দ্বারা নিউ ইয়র্ক টাইমস এর সম্পাদকীয় কলামের লিঙ্ক। নিজেই যাচাই করে দেখুন আমেরিকার সরকারের কোন বক্তব্য আছে কিনা: Click This Link



গতকালও প্রথম আলোকে ন্যাংটা করেছি আমরা, তারেক রহমানকে দেশপ্রেমিক প্রমান করার চেস্টার কারনে। আজকেও করলাম। ন্যাংটার নাই বাটপারের ভয়। Click This Link



এই সেই প্রথম আলোঃ রাজাকার প্রীতি মূলক কমেন্ট মডারেশনেরকারি

কয়েকদিন আগে আমি পত্রিকাটির নিবন্ধিত পাঠক হই- মন্তব্য করতে পারব বলে। কিন্তু অবাক হয়ে দেখলাম আমার বেশিরভাগ মন্তব্যই তারা প্রকাশ করেনা। আর যেগুলো প্রকাশ করে তার অবস্থা দেখে রাগে, ঘৃণায় মাথাটা গজগজ করে। রাগ হয় এ জন্য যে তারা কেন আমার কমেন্ট এভাবে কেটে দিবে। আর ঘৃণা হয় সর্বত্র নীতি বাক্য আউড়ানো পত্রিকাটি যখন মন্তব্যের এমন অংশ প্রকাশ করে যা আমি বুঝাতে চাইনি- এটা নিছক প্রতারণা। অথচ আমি কোন বাজে কমেন্ট করিনি। আমার যা মনে তা যুক্তি দি প্রকাশ করতে চেয়েছি মাত্র। যদি আমার দাবি সত্য না হয় সেটা পাঠকেরা বিবেচনা করবেন। তারা দুগ্ধপোষ্য নয়। তারা প্রয়োজনে আমার কমেন্ট ডাস্টবিনে ফেলবেন কিন্তু প্রকাশই হবে না কেন? এটা কী ভয় থেকে? তাদের নগ্ন ’সাম্প্রদায়িক চরিত্র’ প্রকাশিত হয়ে যাবে বলে? প্রথম আলোর কোনো সাংবাদিক বা কর্তা ভাইয়ের যদি লেখাটি নজরে পড়ে অনুগ্রহ করে বিষয়টি খোলাসা করবেন আশাকরি।



যদি এমন হয় যে মন্তব্য গুলি রুচিশীল নয়, বা উশকানীমূলক তাহলে তা প্রকাশ না করা যেতে পারে। কিন্তু রিপোর্ট বা লেখার বিরোধীতা করলেই তা আর প্রকাশ করবেননা, এটা কী কথা? আর যদি ক্ষমতাসীনদের ভয় করেন তাহলে ”এটি পাঠকদের মতামত- এর জন্য প্রথম আলো কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়” এমন লিখে দিলেই তো হয়। আসলে নীতিবাক্য বলতে পারে অনেকেই কিন্তু এদের নীতিবাক্য যে বড় প্রতারণা আর চরিত্র যে বিদ্যমান অন্যান্য সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর মতোই সাম্প্র্রদায়িক তা মিশলেই টের পাওয়া যায়।

আমার লেখাতে আমি আমার মতামত প্রকাশ করছি, তারা আমার লেখা এডিট করার তো কোন দরকার দেখি না যতক্ষন না আমি কোন খারাপ কথা বলছি বা গালাগালি করছি। আর যদি আমার কমেন্ট ভাল না লাগে তাহলে পুরোটাই ডিলেট করে দিতে পারে, অর্ধেক প্রকাশ করা মানে পুরো বিষয়টা পালটে যাওয়া। আমার কমেন্ট ফেব্রিকেট করার তো তাদের কোন অধিকার নেই। এটা তো একটা ক্রাইম, কারণ ওরা যদি পরিবর্তন করে তাহলে তো সেটা আর আমার কমেন্ট থাকছে না। আমার নাম দিয়ে অন্য কমেন্ট কেন প্রকাশ করবে? প্রথম আলো সবসময় এই কাজটি করে আসছে। আমি মেইল পাঠিয়েছিলাম কিন্তু কোন লাভ হয় নি।













এই সেই প্রথম আলোঃ Bangla Leaks পেজে ফাঁস হওয়া তাদের সম্পাদক



মতিউর রহমানের কথোপকথন:





http://www.facebook.com/Bangla.Leaks.Page



এই সেই প্রথম আলোঃ অশ্লীলতা ও চটি গল্পের প্রচার যার ব্যাবসা





শাহবাগ গনজাগরনের সময় আব্দুল হাইয়ের অশ্লীল প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছিল এই প্রথম আলোতে:





দৈনিক প্রথম আলো / তারিখ: ১৪-০৪-২০১৩ য় প্রকাশিত অশ্লীল চটি গল্প, শাহবাগের গনজাগরন নিয়ে। পড়ুন, জানুন, দেখুন। নিজের বিবেককে জিজ্ঞাসা করুন। বর্জন করুন প্রথম আলো।



এই সেই প্রথম আলোঃ ধর্মের অবমাননা ও পরে ক্ষমা প্রকাশ:





এই সেই প্রথম আলোঃ হলুদ সাংবাদিকতা: প্রথম আলোর ছাত্রলীগ এলার্জি, মিডিয়া সন্ত্রাস:





প্রথম আলোর আর কিছু মিথ্যাচার দেখুন।

প্রথম আলো আজ সংবাদ শিরোনাম করেছে-

//চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট

ছাত্রলীগের দুই পক্ষে সংঘর্ষ, গাড়ি ভাঙচুর//

চট্টগ্রামের স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক আজাদীর সংবাদ দেখুন-

//পলিটেকনিকে ছাত্রলীগ ছাত্রদল সংঘর্ষ, আহত ২//

প্রথম আলো ছাত্রদলের সাথে ছাত্রলীগের সংঘর্ষকে ছাত্রলীগের ২ পক্ষের মারামারি হিসাবে চিন্হিত করেছে ছাত্রলীগকে জাতির সামনে খারাপ ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। ছাত্রলীগকে আবার নেগেটিভ ভাবে উপস্থাপন করে সরকার বিরোধী ইস্যু দাড় করাবার জন্য। কিন্তু দেখুন আসলে কি হয়েছে-

"গতকাল মঙ্গলবার বিকালে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ ও ছাত্রদল সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে ছাত্রলীগের দুই নেতা আহত হন"

যেখানে ছাত্রদলের হামলা চালিয়ে ২ জন ছাত্রলীগ নেতাকে আহত করেছে সেখানে এই নিকৃষ্ট পত্রিকাটি এটিকে ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীন সংঘর্ষ হিসাবে চিন্হিত করে ইচ্ছাকৃত মিথ্যাচার করেছে। এই চক্র সম্পর্কে সচেতন থাকুন।

প্রথম আলোর লিংক: Click This Link

আজাদীর লিংক: Click This Link



প্রথম আলোর ফটোশপ কারসাজির আরো কিছু নমুনা:

















মতিউর রহমানের ভন্ডামি পূর্ণ কর্মকাণ্ড কি বাংলাদেশের মিডিয়ায় ২য় মাহমুদুর রহমান সৃষ্টি করবে? এদেরকে ছাড় দেয়া কি উচিৎ হবে? অপরাধের ক্ষমা একবার হয়, বারবার নয়।



“যতদিন এদের হাতে দেশ, বিভ্রান্ত হবে বাংলাদেশ।“

স্বাধীন বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না প্রথম আলো,৭১ পরাজিত শক্তির মিত্রতা এবং বাংলাদেশের ইতিহাসকে বিকৃত করা এইসব দালালদের সুধু বর্জনে নয় প্রতিরোধ আর কঠোর হস্তে দমন করে ভবিষ্যতের এমন দালাদের প্রজনন বন্ধ করতে হবে না হয় ক্ষণে ক্ষণে জন্ম নিবে তাদের দালাল যারা আমার রক্তের ইতিহাস লাল সবুজের পতাকা আর আমার মানচিত্রের জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে।

আসুন যারা এই কলমকে ব্যবহার করছে আমার বাংলাদেশের অস্তিত্বে বিরুদ্ধে তাদের কলমকে ভেঙ্গে দেই এবং এই অন্ধকারে নিমজিত্ত ৭১ পরাজিত শক্তির হাতিয়ার প্রথম আলো নামক কলঙ্ককে বর্জন তথা চিরতরে আস্থাকুরে নিক্ষেপ করি।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৫২

বাংলার ঈগল বলেছেন: মতির জন্য:


২২ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

তালপাতারসেপাই বলেছেন: :)

২| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫

ওবায়েদুল আকবর বলেছেন: শুধু শুধু কেন ফ্যাসিজম উস্কে দিচ্ছেন?

২৫ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৩৮

তালপাতারসেপাই বলেছেন: ফ্যাসিজম নয় উস্কে দিতে চাইছি বিবেক বোধ, ভাল মন্দ বিচার করার ক্ষমতা।

৩| ২৫ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৫২

এস আই সাহেব বলেছেন: সব ধ্বংস করে দেন কোন সমস্যা নাই।আমরা সব মেনে নিব।এছাড়া আমাদের কোন উপায় নেই।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯

হাসান বিন নজরুল বলেছেন: !!! অবাক তাকিয়ে রই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.