নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

শেখ মুজিব ব্যর্থ, জিয়া সফল! কারনঃ শয়তানের ভুল হয়না।

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩৫



বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান রাজনীতিক হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ব্যর্থ এবং নিজের বাবা জিয়াউর রহমানকে সফল বলে দাবি করেছেন। তার মতে, শেখ মুজিব ৩০ বছর রাজনীতি করার পরও রাজনীতিক হিসেবে ব্যর্থ আর জিয়াউর রহমান সেনাবাহিনী থেকে রাজনীতিতে এসে মাত্র ৫ বছর রাজনীতি করে সফল রাজনীতিক ছিলেন। জেনারেল জিয়াউর রহমান দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং দেশের অর্থনীতিকে সুদৃঢ় বুনিয়াদের ওপর দাঁড় করিয়েছিলেন। গণতন্ত্র হত্যা ও দেশ পরিচালনায় শেখ মুজিবের চরম ব্যর্থতার কারণে সফলভাবে জিয়াউর রহমান রাজনীতিতে এসেছেন। তারেক রহমান বলেছেন, শেখ মুজিব আওয়ামী লীগকে ১১ মিনিটেই গলাটিপে হত্যা করেছিলেন এবং পাকিস্তানি পাসপোর্ট পকেটে রেখে দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন।

তারেক রহমান বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কঠোর সমালোচনা করে বলেছেন : দুর্নীতি ও দুঃশাসনে শেখ মুজিব ও তার মেয়ের শাসনামলের খুবই মিল রয়েছে। ১৯৭৩ সালের ৬ জুলাই জাতীয় সংসদে দেয়া তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বিবৃতি উদ্ধৃত করে তিনি বলেছেন, ১৯৭২ সালের জানুয়ারি থেকে ১৯৭৩ সালের জুন পর্যন্ত দেশে ২ হাজার ৩৫টি গুপ্তহত্যার ঘটনা ঘটেছে এবং দুষ্কৃতকারীদের হাতে প্রাণ হারিয়েছেন ৪ হাজার ৯২৫ জন। তার কন্যা শেখ হাসিনার শাসনামলেও একইভাবে অপহরণ-গুম-খুন অব্যাহত রয়েছে। আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাস একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। বিরোধী দল দমনে র্যাুবকে পরিণত করা হয়েছে শেখ হাসিনার রক্ষীবাহিনীতে। র্যাাব বিলুপ্তি এখন সময়ের দাবি। দেশে এখন কারো জীবনই নিরাপদ নয়। তাই খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। তারেক জিয়ার ঔদ্ধত্যের প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ তারেককে উন্মাদ, পাগল ও গ-মূর্খ বলে আখ্যায়িত করেছেন। বিগত বিএনপি সরকারের সময়ে হাওয়া ভবন বানিয়ে তারেক লুটপাট করে লন্ডনে বসে আরাম-আয়েশে জীবন কাটাচ্ছেন আর জাতির জনক ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে অসত্য, বিকৃত তথ্যসহ একের পর এক ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও উন্মাদনাপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে মিডিয়ার দৃষ্টি কাড়ছেন।

একজন উন্মাদ-প্রকৃতির লোক সম্পর্কে সংবাদ প্রচার করার কোনোও যুক্তি আছে মনে করছেন না হানিফ। কিন্তু এগুলো হয়তো নেহায়েতই পাগলের প্রলাপ নয়, এর নেপথ্যে কোনো ষড়যন্ত্র ও দুরভিসন্ধি থাকার আশঙ্কা প্রবল। বিএনপি চেয়ারপারসনের র্যারব বিলুপ্তির দাবি প্রসঙ্গে হানিফ বলেছেন, জামাতের চাপেই খালেদা জিয়া র্যাপবের বিলুপ্তি চাচ্ছেন। যুদ্ধাপরাধীর রায়ের পর থেকে র্যা ব শক্তহাতে জামাতের সন্ত্রাসীদের দমন করেছে; যে কারণেই র্যা বের বিলুপ্তি দাবি করছেন তিনি। মুন্সীগঞ্জের জনসভায় খালেদা জিয়া অভিযোগ করেছেন তাকে জনসভা করতে দেয়া হচ্ছে না। তাহলে তিনি সেখানে জনসভা করলেন কিভাবে! বিএনপির নেত্রীকে সরকার পর্যাপ্ত নিরাপত্তা দিচ্ছে না, এ অভিযোগও ধোপে টেকে না। নারায়ণগঞ্জে ৭ জনকে গুম করার পর সরকার যথাযথ পদক্ষেপ নিয়েছেন। নজিরবিহীনভাবে র্যা ব কর্মকর্তাদের চাকুরিচ্যুত করা হয়েছে এবং হাইকোর্টের আদেশে তাদের গ্রেপ্তার ও জিজ্ঞাসাবাদ চলেছে। তারপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি বিষোদগার করে চলেছেন বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। র্যা বের কতিপয় সদস্যের অপরাধের জন্য পুরো র্যাপব প্রতিষ্ঠানকে বিলুপ্ত করার বিএনপির দাবি দাবি ষড়যন্ত্রমূলক ও হাস্যকর। বরং ক্রমবর্ধিত অপরাধের মাত্রা ও নৃশংসতা অনুযায়ী র্যাপবকে আরো শক্তিশালী করা প্রয়োজন। ২০০৪ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত র্যা বের অনেক গুরুত্বপূর্ণ অর্জন রয়েছে। বিশেষত সন্ত্রাস দমন, বিস্ফোরক উদ্ধার, জঙ্গি গ্রেপ্তার ও দমন, অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা উল্লেখযোগ্য। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া একের পর এক বিভ্রান্তি, অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলনের নামে সহিংস কর্মসূচি চালিয়ে হত্যা, অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, অর্থনীতির বিপর্যয় সৃষ্টি করতে তৎপর রয়েছেন। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে তিনি নিজের মিথ্যা জন্মদিন পালন করেন উল্লাসে। তার ছেলে তারেক রহমান বঙ্গবন্ধুকে দেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে অবৈধ বলার পর এখন শেখ মুজিবকে ব্যর্থ শাসক বলতে শুরু করেছেন। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনৈতিক দেউলিয়াত্ব ক্রমশ প্রকাশিত হয়েছে এসব বক্তব্য। জনগণ তাদের নেতৃত্বের মান নিয়ে সংশয়ে রয়েছে। বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে দলটির নেতাকর্মীরা হতাশ এবং জনগণও শঙ্কিত। এ অবস্থায় আবোল তাবোল বকে নিজেদের রাজনৈতিক অস্তিত্বের জানান দিচ্ছেন। ৫ জানুয়ারি নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বিএনপি যে ঐতিহাসিক ভুল করেছে তার মাশুল দিচ্ছে এখন। গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারায় নির্বাচিত সরকারকে অবৈধ বলে এ সরকারের প্রতি তারা ভবিষ্যতে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দাবি করছেন। পৃথিবীর প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর সরকারসমূহ বর্তমান সরকারকে স্বীকৃতি দিয়ে যৌথভাবে কাজ করার অঙ্গীকার করার পরও বিএনপি বেপরোয়া বক্তব্য আর সহিংস আন্দোলনের প্রবণতা হতে মুক্ত হয়নি। যারা দেশে যুদ্ধাপরাধী নেই বলে প্রচার দিয়েছিল, সংবিধান ছুড়ে ফেলার হুমকি দিয়েছিল, নির্বাচন কমিশনকে হুমকি দিয়েছিল, অগ্নিসংযোগ করেছিল তারা কতোটুকু গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাসী তা নিয়েও প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। হতাশায় ভুগে বিএনপির নেতৃবৃন্দ ভারসাম্যহীন উক্তি করে চলেছেন দলের চেয়ারপারসন, যুগ্ম মহাসচিব ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের লাগামহীন বক্তব্যের অনুকরণে। জাতীয় পার্টির প্রধান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ বলেছেন : বিএনপি সংসদে নেই, রাজপথেও নেই। তাদের দিয়ে সরকার পতনের আন্দোলন সফল হবে না। দেশ আর সংবিধানের বাইরে যাবে না। গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারায় বাংলাদেশ ক্রমাগত এগিয়ে চলেছে এবং এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধু, সংবিধান, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে ক্রমাগত হিংসাত্মক বক্তব্য রেখে বিএনপি নেতৃবৃন্দ জনগণের কাছে অকেজো রাজনীতির পচামাল হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছেন। দেশে খুন, অপহরণ ও গুমের ঘটনা ঘটছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। সরকার অপরাধী যে দলেরই হোক তাকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করছেন। আইনের শাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতার ও নিষ্ঠার ঘাটতি নেই। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথেষ্ট চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। মাথাব্যথার জন্য মাথা কাটা বিচক্ষণতার কাজ নয়। বিএনপির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের কারণে খালেদা জিয়া বিএনপিকে বিলুপ্ত করেননি। তিনি র্যা ব সৃষ্টি করে, র্যা ব কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত করেছিলেন। এখন র্যাাবের বিলুপ্তি চাচ্ছেন। এটি কি দেশকে পুনরায় নৈরাজ্যে ধাবিত করার ষড়যন্ত্র! সর্বসাকল্যে তার একটিই দাবিÑ সরকারকে টেনেহিঁচড়ে নামানো অর্থাৎ নির্বাচিত সরকারের পতন ঘটানো। কিন্তু অসাংবিধানিক ও অগণতান্ত্রিক পন্থায় তো সরকার পরিবর্তন ঘটবে না। দেশের জনগণ বিএনপি জামাতের নৈরাজ্য, নৃশংসতা ও হত্যার রাজনীতিতে ফিরে যাবে না। বর্তমান সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদায়িকতা ও আন্দোলনের নামে সহিংসতা দমনে অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি জামাতের লোকজন আওয়ামী লীগে ঢুকে হত্যা ও সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে। নূর হোসেনের মতো ব্যক্তিদের অতীত দেখলে এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন বলা যাবে না। তবে এদের জায়গা দেয়ার দায় আওয়ামী লীগেরই। এ থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সদা সতর্ক থাকতে হবে। দলের চেয়ে দেশ বড়। তাই গণনিরাপত্তার স্বার্থে সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এটা যে কেবল কথার কথা নয়, সাম্প্রতিক ঘটনাবলীতে প্রশাসনের নেয়া পদক্ষেপগুলোই তার প্রমাণ। খালেদা জিয়া বলেছেন, শেখ হাসিনাকে ভবিষ্যতে কাঁদতে হবে। যারা ১৫ আগস্ট সৃষ্টির জন্য হুমকি দিয়েছিলেন এবং যাদের আমলে আওয়ামী লীগের জনসভায় গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ২৩টি লাশ ফেলা হয়েছিল তারাই শেখ হাসিনাকে আরো হুমকি দিচ্ছেন। গণতন্ত্রমনস্ক না হলে, গ্রগতিশীল না হলে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে স্বীকার না করলে, জয় বাংলা ধ্বনি ও স্বাধীনতাকে স্বীকৃতি না দিলে রাজনীতি করার প্রয়োজন নেই। জনগণ এবং দেশের বিরুদ্ধে রাজনীতি আর চলবে না। সুতরাং বেপরোয়া বক্তব্য, উন্মাদনাপূর্ণ উক্তি এবং গণবিরোধী কর্মসূচির আহ্বান জানিয়ে গণবিচ্ছিন্ন ও হাস্যকর হওয়া ছাড়া খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুলদের গত্যন্তর নেই। শেখ মুজিব কতোটুকু ব্যর্থ ও সফল তা জনগণ মূল্যায়ন করেছেন। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানকে সশ্রদ্ধচিত্তে সম্মান জানিয়েছেন। জাতির জনককে অবমূল্যায়ন করার এবং তার প্রতি ঔদ্ধত্য প্রকাশের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা গ্রহণ করবে তাও দেখার বিষয়। দেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক রাজনীতিকে সংকটগ্রস্ত ও কলুষিত করতে জিয়াউর রহমান কতোটুকু সফল হয়েছেন তা দেশের জনগণ জানেন। মুক্তিযোদ্ধা হয়ে জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরুদ্ধের রাজনীতিকে প্রতিষ্ঠা করেছেন। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামাত-শিবিরকে রাজনীতি করার সুযোগ দিয়ে তিনি দেশকে কোথায় নিয়ে গেছেন জনগণ তাও জানেন। সাম্প্রদায়িক রাজনীতির বিষবাষ্প ছড়াতে বিএনপি-জামাত কী ভূমিকা পালন করেছে জনগণ তাও জানেন। ভারত বিদ্বেষী রাজনীতির নামে দেশের রাজনীতিকে কতোটা কলুষিত করেছে বিএনপি-জামাত তা নতুন করে না বললেও চলে। সুতরাং জিয়াউর রহমানকে সফল আর বঙ্গবন্ধুকে ব্যর্থ রাজনীতিক বলে, জাতির জনককে হেয় প্রতিপন্ন করে ক্রমাগত বক্তব্য দিয়ে দিয়ে তারেক রহমান সত্যিই নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিচ্ছেন। বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও মির্জা ফখরুলদের মুখে আরো কতো মিথ্যাচার রটবে তা জানি না। তবে জনগণ তাদের কথায় প্রভাবিত হয় না। হলে আওয়ামী লীগ সরকার জনগণ ও বিশ্ববাসীর কাছে গ্রহণযোগ্য হতো না।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

সুমাইয়া আলো বলেছেন: শেখ মজিবুর রহমান কে কখনো মিথ্যাচার করতে শুনেছেন কিন্তু তার মাইয়ার মিথ্যা কথা না কয়লে ভাতই হজম হয় না ;)

আপনি পুরাই দুষ্টু পোলা কমেন্টের প্রতি উত্তর দেন না :P :-P ;) =p~

২| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯

নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: আওয়ামী লীগারদের জন্য সোনালী দিন গেছে ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারি আর মারচ মাসে। তখন কি এক ইস্যুতে যেন বিরোধী মুখপাত্র মিডিয়া মুখপাত্রগুলোকে একে একে বন্ধ করে দেয়া হচ্ছিল। সামুতেও আওয়ামী বিরোধী নিকগুলো ধারাবাহিক ব্যানের শিকার হচ্ছিল। এই সুযোগে আওয়ামী ছাগলগুলো ইচ্ছেমত ম্যাতকার করে গেছে, তাদের প্রতিবাদ করলেই যে ব্যান!

কিন্তু আওয়ামী সেই ছাগলদের আজ বড়ই দুর্দিন। সচেতন মানুষের অবিরাম বানী বর্ষণ ও ঢলে কাঁঠাল গাছ বিলুপ্ত প্রায়। তাই আওয়ামী ব্লগাররা এখন কেবল পোস্ট দিয়েই চম্পট দেয়, কমেন্ট করতে গেলে পাছে আবার ল্যাঞ্জা বের হয়ে যায় - এই ভয়ে!

৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:০৯

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: খালি হাউ কাউ আর হাউ কাউ!!!!

৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২২

মাইরালা বলেছেন: হাম্বাগুলোর ম্যাতকার আর ভালো লাগে না। জানোয়ারগুলা ব্লগে আসে ছ্যার ছ্যার করে লীগের বন্দনা ল্যাদানোর জন্য। সারাদিন টেন্ডারবাজি , চান্দাবাজি করে পিসিতে বসে ইন্ডিয়ার পা চাটে। তোরা আওয়ামী লীগ , তোরাই কুত্তালীগ , মানুষ হওয়ার চেষ্টা কর।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:২১

হাসিব০৭ বলেছেন: পা চাটা চাটুকারদের থেকে এর চেয়ে বেশী কি বা আশা করা যায়

৬| ০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৬

নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: ঠিক না এগুলো।


প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ

৭| ০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: শয়তান ভুল করে না ভুলের মধ্যেই থাকে বরং তার ভুল সব ইচ্ছা কৃত, যেমন শেখমুজিব করেছেন, আর আপনারা জিয়ার ল্যাঞ্জা যত খুঁজবেন শেখ মুজিবের প্রকৃত চেহারা ততই বের হয়ে আসবে!!

ব্রাভো ! ব্রাভো !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.