নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক জিয়া দেশে ফিরলে বিএনপি’র লাভ-ক্ষতি

০৭ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৬



কয়েক দিন আগে দেখা গেল তারেক জিয়া দেশে ফিরে আসছেন- এই এক খবরে সরকারি দলের লোকজনের কাপড়-চোপড় নষ্ট হবার দশা! শুরু হলো স্বভাবসূলভ প্রলাপ বকা। এক মন্ত্রী বিদেশে বসে তারেক জিয়ার ষড়যন্ত্র আবিষ্কার করলেন। একজন বললেন তারেক জিয়া বিদেশে বসে রাজনীতি করে মুচলেকার শর্ত ভঙ্গ করেছেন। আর এক বীর পুঙ্গব ঘোষনা দিলেন তারেক জিয়া মামলার ফেরারী আসামী, তাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা হবে। পরদিনই এক বিজ্ঞ হাকিমপ্রবর তার নামে একেবারে ইন্টারপোল ওয়ারেন্টই জারী করে দিলেন! তারেক জিয়া লন্ডনে আছেন এ সরকার ক্ষমতায় বসার আগে থেকেই। ওয়ান ইলেভেনওয়ালারা তাকে আটক করেছিল। তার নামে কয়েকটা মামলা দিয়েছিল। নির্বাচনের আগ দিয়ে তাকে সপরিবারে উচ্চ চিকিৎসার্থে লন্ডন যেতে দেয়া হয়। সে সময় শোনা গেছিল বেগম জিয়া নির্বাচনে যাবেন সেই শর্তে তাকে প্যারোলে মুক্তি দেয়া হয়েছে। এটা ছিল অনেকটা গিভ এ্যান্ড টেকের ব্যপার। সেই থেকে তিনি সেখানেই। তার বিরুদ্ধে যে মামলাগুলো চালু হয়েছিল এ সরকার সেগুলো সচল রাখে। সাড়ে চারটি বছর ধরেই চলছে কার্যক্রম। কি সে কার্যক্রম তা সরকার এবং তারেক জিয়ার পক্ষের উকিলরাই ভাল জানেন। তবে এমন জাঁহাবাজ সরকার আমাদের যাদের সম্পর্কে ধারনা স্বার্থের প্রয়োজনে যারা মায়ের পেট থেকে বাচ্চা টেনে বের করে আনতেও দ্বিধা করেনা তারা কিনা সাড়ে চার বছরে একবারও তারেক জিয়াকে আদালতে হাজির করানোর প্রয়োজন বোধ করলো না! আজ যেই খবর রটেছে তিনি আসছেন কাপড়-চোপড় নষ্ট করে একেবারে ইন্টারপোলে দৌড়াতে হয়েছে!

আসলে তারেক জিয়া সম্পর্কে বিএনপির লোকেরা যেমন এক ধরনের ইলিউশনে ভোগে সরকারের লোকজনেরও মনেও এক ধরনের ফোবিয়া কাজ করে। বিএনপির লোকেরা মনে করে তারেক জিয়া এমন ধন্বন্তরী যিনি দেশে এসে হাল ধরলেই দল রাতারাতি মসনদের কাছাকাছি চলে যাবে। আওয়ামী লীগের লোকদের ধারনা তারেক জিয়া দেশে ফিরলেই বুঝি এক টানে গদীটা নিয়ে নেবে। সাড়ে চার বছর বিদেশে বসে নীরবতা পালন করায় তারেক জিয়া সম্পর্কে এমনি এক ধরনের মীথ তৈরী হয়েছে।

একথা বলার অপেক্ষা রাখেনা বিএনপি রাজনীতিতে তারেক জিয়াই বেগম জিয়ার উত্তরসূরী। তিনিই এক সময় এ দলের প্রধান হবেন। এটা এ জন্যে নয় যে বেগম জিয়ার পর তারেক জিয়াই দলে একমাত্র যোগ্য ব্যক্তি বা তারেক জিয়া ছাড়া আর কেউ যোগ্য নাই। এটা এ কারনে যে, উপমহাদেশের রাজনীতিতেই পরিবারতন্ত্র রাজতন্ত্রের ঝোঁক প্রবল। আমাদের দেশে গনতন্ত্রের চর্চ্চা কোনদিন হয় নাই। বাঙ্গালী জাতি গঠিত হওয়া থেকে আমরা কোনকালে স্বাধীনও ছিলাম না। পাঠান মোঘল ইংরেজ পাঞ্জাবীর গোলামী করতে করতে আমাদের শিরায় শিরায় রক্ত কনিকায় দাসত্বের খাছলত গেঁথে আছে। ফলে আজও আমরা মন মানসিকতায় স্বাধীন হতে পারি নাই, রাজতন্ত্র পরিবারতন্ত্রকে অবনতমস্তকে মেনে নেই। আমাদের দেশে পীরের ছেলে পীর হয়, কোন এমপি মারা গেলে তার আসনে ছেলে নমিনেশন পায় জিল্লুর রহমান আব্দুল হামিদ সাহেবরা প্রেসিডেন্ট হলে তাদের ছেলেরা এমপি হয়। আমরা তাদেরকে মেনে নেই ভোট দেই নেতা বলে মাথার ওপরে বসাই। তাদেরকে নিয়ে নাচানাচি করি। এটা হচ্ছে এ জাতির রক্তের দোষ। কাজেই বিএনপিতে বেগম জিয়ার ছেলে তার উত্তরসূরী হবেন এতে বিচিত্র কিছু নাই।

কথা হচ্ছে- হালে দলের যে হযবরল অবস্থা তাতে তিনি দেশে ফিরে এলে কতটুকু কি করতে পারবেন। সোনার চামচ মুখে নিয়ে রাজনীতি শুরু। শিশুকালে পিতাকে দেখেছেন দোর্দন্ড প্রতাপশালী প্রেসিডেন্ট। মা যখন ক্যান্টনমেন্টে বসে বিরোধী রাজনীতি করেন তারেক জিয়া তখন নাবালক পুত্র। সাবালক হয়েই দেখেন মা প্রধানমন্ত্রী, দেশের দন্ডমুন্ডের মালিক। রাজনীতিতে তখনও হাতেখড়ি হয় নাই। ’৯৮ ’৯৯ থেকে যে পদচারনা তাও ছিল লো প্রফাইলে। বলা হয়- তারেক জিয়ার সংগঠনিক দক্ষতা এবং করিৎকর্মার কারনে ২০০১ এর নির্বাচনে বিএনপি ভাল রেজাল্ট করে এবং ক্ষমতায় আসে। কথাটা সর্বাংশে সত্য নয়। আওয়ামী লীগের পাঁচ বছরের দু:শাসনে অতীষ্ঠ হয়ে ২০০১ নাগাদ মানুষ এমনিতেই পরিবর্তন চাইছিলো। আর কোন বিকল্প না থাকায় আবার বিএনপিকে ভোট দেয়। তারেক জিয়ার পুরোপুরিভাবে রাজনীতিতে অভিষেক দল দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় গেলে।

এই পাঁচ বছরই তিনি যা ‘কারিশমা’ দেখিয়েছেন। ক্ষমতায় থেকে কারিশমা। অফুরান টাকা নিরংকুশ রাষ্ট্রক্ষমতা আর ডিসি এসপিরা যদি হুকুমের গোলাম থাকে তাহলে আমাদের দেশে এমন কারিশমা দেখাতে কাউকে তারেক জিয়া হতে হয়না। কিন্তু দল এখন বিরোধী দলে। শুধু বিরোধী দলে নয় সরকারের নির্মম নিপীড়নের যাঁতাকলে। বিরোধী রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা তারেক জিয়ার নাই। কোনদিন রাস্তায় নেমে শ্লোগান দেন নাই পুলিশের পিটুনী লাথিগুতা খান নাই। হুলিয়া নিয়ে পালিয়ে বেড়ান নাই ডান্ডাবেরী পড়ে আদালতে হাজির হন নাই। ওয়ান ইলেভেনের সময় তাকে যে হেনস্থা তা বিরোধী রাজনীতি করার দায়ে নয় রাগ ক্ষোভ জেদ থেকে। পাঁচ বছর ক্ষমতার ছড়ি ঘুড়িয়ে অনেককে সাইজ করেছেন সুযোগ পেয়ে তারাও তাকে একটু সাইজ করে দিয়েছে। কিন্তু এখনকার পরিস্থিতি সম্পূর্ন ভিন্ন। এই মূহুর্তে দেশে এসে যদি রাজনীতি করতে চান করতে হবে সম্পূর্ন একটা জংলী এবং হিংস্র পরিবেশে। বলাই বাহুল্য ফেরামাত্র তাকে এয়ারপোর্ট থেকেই জেলে নিয়ে তোলা হবে। তারপর কারও যদি হাত একটু নিশপিশ করে আদালত থেকে বিশ পঁিচশ দিনের রিমান্ড বের করে সে সুখ মিটিয়ে নিতে পারেন। তাতে মাওলানা বাবুনগরীর মত কোন পা কেটে ফেলার আশংকা দেখা দিলেও অবাক হবার কিছু থাকবে না। যে কোন মূহুর্তে ‘ইলিয়াস আলী’ হয়ে যাওয়াও বিচিত্র কিছু নয়। দেশে এখন কোন আইন নাই। নিয়ম নীতি শৃংখলা নাই। র‌্যাব পুলিশ ঘুড়ে বেড়াচ্ছে হায়েনার মত। পায়ের তলা থেকে মাটী সড়ে যাওয়ায় সরকারের লোকজন দিশাহারা। বিরুদ্ধে টু শব্দটি সহ্য করার মানসিকতাও আর অবশিষ্ট নাই। এ অবস্থায় তারেক জিয়া দেশে এসে দল বা দলের রাজনীতির জন্য কি করতে পারবেন!

আরও কথা আছে। আওয়ামী লীগ বিএনপি জাতীয় পার্টি- এগুলো কোন রাজনৈতিক দল নয়, হালুয়া রুটীর প্লাটফর্ম। এসব দলে লোকজন ততক্ষণই থাকে যতক্ষন দলের ক্ষমতায় যাওয়ার চান্স থাকে। পচাত্তুরের পর যখন দেখা গেল আওয়ামী লীগের আর ক্ষমতায় আসার চান্স নাই এই দলে কুপি জ্বালানোর লোক খুঁজে পাওয়া যায় নাই। ’৮৪তে এরশাদ সাহেব দল বানিয়ে আ-তু বলে ডাক দিলে হুদা মতিন ভোলা মিয়া মওদুদ আনিস জাফর ইমামসহ বিএনপির প্রায় বার আনা লোক গিয়ে তার সাথে যোগ দিয়েছিল। ওয়ান ইলেভেন সময়ে বারী-আমিন সাহেবরা শুধু রান দেখিয়েছিলেন খন্দকার দেলোয়ার না থাকলে বিএনপির অস্তিত্বই লীন হবার দশা হয়েছিল। আজ বিএনপিতে লোকজন থাকবে, কাউকে ঝেটিয়ে বিদায় করলেও যাবেনা। ব্যানা হুদার মত দরজার ওপাশে গিয়ে বসে জিভ বের করে তাকিয়ে থাকবে। কারন আর কয়েক মাস পরেই দলের ক্ষমতায় যাওয়ার চান্স সাড়ে ষোল আনা।

এই দলে এখন যেমন লোকের ভীড় থাকবে তেমনি এই ভীড় সামাল দিয়ে দলে শৃংখলা বজায় রাখাও খুব কঠিন হবে। দল এখন এমন ‘গোলেমালে হরিবোল’ স্টাইলেই চলবে। তারেক জিয়া এসে এই গোলমাল সামাল দেবেন কিভাবে! পাঁচ বছর তিনি তো দলই দেখেন নাই! এরশাদ সাহেব ছয় বছর জেলে ছিলেন। তার মুক্তির জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে অসংখ্য নেতাকর্মী পুলিশের পিটুনী খেয়েছে, বারবার জেলে গেছে। রিমান্ডে গিয়ে নির্যাতন সয়েছে। অনেকে মারা গেছে পঙ্গু হয়েছে। বৃদ্ধ মিজানুর রহমান চৌধুরী জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন, জেলে গেছেন নির্যাতন সয়েছেন। অথচ এরশাদ সাহেব জেল থেকে বের হয়ে এসে বললেন আমার মুক্তির জন্য আমার ভাই বোনেরা ছাড়া আর কেউ কিছু করে নাই। এই ভাই বোনদেরকে দেখা গেছে পুরোটা সময় নিরাপদ দুরত্বে অবস্থান করে পিঠ বাঁচাতে। এরশাদ সাহেব ’৯৬-এর উপনির্বাচনে মিজান চৌধুরীকে নমিনেশনটা পর্যন্ত দেন নাই, দিয়েছিলেন এক ছোট ভাইকে।

তারেক জিয়া অমন মোনাফেক হবেন তা আমি মনে করিনা। কিন্তু ক্ষমতায় বসে দল গোছানো আর ক্ষমতার বাইরে থেকে দল চালানো দু’টি সম্পূর্ন ভিন্ন ব্যপার। এরশাদ সাহেব ছয় বছর পর জেল থেকে বের হয়ে এসে দলটাকে ছিনভিন্ন করে ফেলেছিলেন। কারন তখন তিনি আর ক্ষমতায় নাই। তারেক জিয়াও আজ ক্ষমতায় নাই। হালুয়া রুটীর মচ্ছব নাই। বিরোধী রাজনীতির বাস্তব অভিজ্ঞতা নাই। কিভাবে তিনি এই বৈরী পরিবেশে দল গোছাবেন!

দলের রাজনীতি নির্ণয়ে তারেক জিয়ার কি করনীয় আছে তা আমি জানিনা। যতটুকু বুঝি বিএনপির রাজনীতিটা কি, কেন বিএনপির দরকার, বিএনপির লোকদেরই এ সম্পর্কে কোন ষ্পষ্ট ধারনা নাই। অধিকাংশই মনে করেন ক্ষমতায় গিয়ে লুটপাট করতে হবে আখের গোছাতে হবে এজন্যই বিএনপি দরকার। তাছাড়া ক্ষমতাই একমাত্র ধ্যান জ্ঞান হয়ে পড়ায় নীতি নির্দ্ধারনী পর্যায়েও দলের রাজনীতি এখন গৌন হয়ে পড়েছে। এখানেও তারেক জিয়ার কিছুই করার নাই।

তারেক জিয়া দেশে এসে জেলে গিয়ে বসে থাকলে দলের ভাবমূর্তি উজ্জল হবে বা দলের জনপ্রিয়তা বাড়বে এমনটা ভাবার কোন কারন নাই। কারন তারেক জিয়ার নিজের ভাবমূর্তিই এখন পর্যন্ত উজ্জল নয়। বরঞ্চ তিনি যদি ভোটের আগে দেশে আসেন তাকেই দেশের ভবিষ্যত নেতা হিসাবে জনগনের সামনে উপস্থাপন করা হয়, আমার ধারনা বিএনপির ভোট কমবে। তারেক জিয়া জিয়াউর রহমান বেগম খালেদা জিয়ার ছেলে। কিন্তু তার ইমেজ পিতা মাতার মত পরিচ্ছন্ন নয়। পাঁচ বছরের ‘হাওয়া ভবন’ কেন্দ্রিক খাওয়াখাওয়ি তার ভাবমূর্তির ওপর কালিমা লেপন করেছে। বিএনপির লোকেরা যতই দাবী করুক তিনি ধোয়া তুলশী পাতা, সরকার তার বিরুদ্ধে কোন অভিযোগ প্রমান করতে পারে নাই কিন্তু মানুষ জানে তিনি কতটুকু ধোয়া। তারেক জিয়ার এই ইমেজ সংকট এখনও কাটে নাই। কত দিনে কাটবে তা জানিনা তবে এটা বুঝি এই মূহুর্তে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনলে হিতে বীপরিত হবে। মানুষের মনে হাওয়া ভবনভীতি জেগে উঠতে পারে, বিএনপির প্রতি ভাসমান সমর্থন কমে যেতে পারে সর্বোপরি সরকার বিএনপির বিরুদ্ধে চালানোর জন্য একটা যুৎসই প্রচারনা পেয়ে যাবে।

দল ক্ষমতায় এলে তারেক জিয়াই আবার দন্ডমুন্ডের মালিক বনে যাবেন, এটা সবাই জানে এবং বোঝে। দেশে যদি দ্বি-দলীয় চক্রের আবর্ত বিদ্যমান থাকে তারেক জিয়া একদিন দেশের প্রধানমন্ত্রীও হবেন। কিছু করার নাই। পাকিস্তানে মিষ্টার টেন পার্সেন্টখ্যাত আসিফ আলী জারদারীও প্রেসিডেন্ট হয়েছেন। সে দেশের জনগন মেনে নিয়েছে। আমরাও মেনে নেবো। আমি জানিনা আসলেই তারেক জিয়া দেশের এই অবস্থায় ফিরবেন কিনা নাকি ভাও যাচাই করছেন তবে সিদ্ধান্ত নেয়ার আগে ভেবে দেখা যেতে পারে তার দেশে ফেরা বিএনপির জন্য কতটুকু লাভের হবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

িপএমকনক বলেছেন: ভাল লাগল,, অারো ভালা েলেখেন এই কামনা করিছি

২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: তারেক জিয়া সলেই ধন্বন্তরী। তরুণ প্রজন্মকে ইম্প্রেস করা, খুব গুছিয়ে কথা বলা আর সাংগঠনিক দক্ষতার জন্য অল্প দিনেই তিনি খুব জনপ্রিয়তা অর্জনে সমর্থ হয়েছিলেন।

জয়ের পাশাপাশি তারেককে দাঁড় করালে বুঝা যাবে 'রক্তে রাজনীতিবিদ ' কাকে বলে?

আমার এক বন্ধু অংপুরের বাসিন্দা। উনি একদিন বলেছিলেন, রংপুরে জয়ের জনসভা হবে শুনে বড় আশা করে গিয়েছিলাম। এরশাদ পচে যাবার পর বুঝি রংপুর নতুন রকজন নেতার দেখা পেল। কিন্তু তার বক্তৃতা শোনার পর পুরা হতাশ। এরশাদ যদি বুইড়া গরু হয়, তাইলে জয় হইল ছাগলের তিন নম্বর বাচ্চা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.