নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
এবার বিজয় মিছিলেও রাজপথে নামেননি বিএনপির সিনিয়র নেতারা। গত দুমাস ধরে চলা কর্মসূচিতে তাদের উপস্থিতি চোখে পড়েনি। অনেকের প্রত্যাশা ছিল রাজনৈতিক কর্মসূচিতে না নামলেও, মঙ্গলবার বিশ্বকাপ ক্রিকেট জয়ে কেন্দ্রের ঘোষিত বিজয় মিছিলে রাজপথে নামবেন সিনিয়র নেতারা। কিন্তু তারা সবাইকে হতাশ করেছেন। হরতাল-অবরোধের কর্মসূচির মতো বিজয় মিছিলেও ছিলেন অনুপস্থিত। এতে দলের হাইকমান্ড সিনিয়র নেতাদের ওপর চরম ক্ষুব্ধ।
মাঠপর্যায়ের নেতাকর্মীরা ক্ষোভ জানিয়ে বলেন, হরতাল-অবরোধের সিনিয়র নেতারা রাজপথে না থাকায় কর্মীরা সাহস হারিয়ে ফেলছেন। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে দলের চেয়ারপারসন তাদের রাজপথে নামাতে চলমান কর্মসূচির সঙ্গে নানা বিষয় যোগ করেন। এরই অংশ হিসেবে হরতাল-অবরোধের সঙ্গে বিক্ষোভ বা গণমিছিলের মতো কর্মসূচি নেয়া হয়। যাতে সিনিয়র নেতারা রাজপথে সক্রিয় হন। কিন্তু গত দুই সপ্তাহে চারটির বেশি মিছিল কর্মসূচি পালিত হলেও এগুলোতে কেন্দ্রীয় ও মহানগরের সিনিয়র কোনো নেতাকে দেখা যায়নি।
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের বিজয়ে পূর্বনির্ধারিত হরতাল কর্মসূচি শিথিল করা হয়। নেতাকর্মীরা যাতে রাজপথে নামতে পারেন সে কৌশলের অংশ হিসেবে ঘোষণা করা হয় বিজয় মিছিল। ঢাকার বাইরে প্রায় সব জেলা/উপজেলা শহরে বিজয় মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ওইসব মিছিলে স্থানীয় নেতাকর্মীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানী ঢাকাতেও বিজয় মিছিল বের করা হয়। তবে ওইসব মিছিলে স্থানীয় নেতাকর্মীই অংশ নেন। কেন্দ্রীয় বা মহানগর আহ্বায়ক কমিটির কোনো সদস্যকেও মিছিলে দেখা যায়নি।
নেতাকর্মীদের অভিযোগ, দলের হাইকমান্ডের নেয়া এই কৌশলকেও কাজে লাগাতে ব্যর্থ হল সিনিয়র নেতারা। বিজয় মিছিলকে কেন্দ্র করে তাদের সরব উপস্থিতি পরবর্তী সময় নেতাকর্মীদের উজ্জীবিত করতে সহায়ক হতো। মিছিলে অংশ নেয়ার পর আইনশৃংখলা বাহিনী ইচ্ছা করলেও তাদের আটক করতে পারত না। যদিও আটকও করা হতো তা দলের পক্ষেই যেত। সিনিয়র নেতারা বিজয় মিছিলে অংশ না নেয়ায় মাঠপর্যায়ের সক্রিয় নেতাকর্মীদের মধ্যে হতাশা আরও বাড়তে পারে বলেও মনে করেন অনেকে।
জানতে চাইলে বিএনপির একজন সিনিয়র নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, কেন্দ্রীয় ও মহানগরের কয়েকজন নেতা আন্দোলনের কৌশল নির্ধারণ ও বাস্তবায়নের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তাদের গ্রেফতারে সরকার মরিয়া। প্রকাশ্যে মিছিল করা বা চলাফেরা না করতে দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু এদের বাইরে যেসব কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতা রয়েছেন তাদের মিছিলে অংশ নেয়া উচিত ছিল বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
সুত্র
১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
তালপাতারসেপাই বলেছেন: হা ভাই! ৫০০ পেলাছ!
২| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬
মিতক্ষরা বলেছেন: মিথ্যাচারে আওয়ামীরা গোয়েবলসকে পেছনে ফেলেছে।
১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২৫
তালপাতারসেপাই বলেছেন:
বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠায় আনন্দ মিছিল করেছে বিএনপি। কেন্দ্রীয় কর্মসূচীর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে দলের একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। তবে এ মিছিলে ক’জন সাংবাদিক নেতা ছাড়া বিএনপি নেতাকর্মীদের তেমন উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়নি। যে কারণে কার্যত বিএনপির আনন্দ মিছিলটি ফ্লপ হয়। এদিকে বিকেল সোয়া ৩টায় খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ের সামনে থেকে বিএনপির সহ-ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক রায়হান আমিন রনি এবং তার সঙ্গে থাকা বিশ্বজিতকে আটক করেছে পুলিশ। ‘জাতীয় ক্রিকেট দলকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা’ লেখা একটি ব্যানার লাগাতে আসলে পুলিশ তাদের আটক করে বলে বিএনপি চেয়ারপার্সনের প্রেস উইং কর্মকর্তা সামসুদ্দিন দিদার জানান। জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে বিএনপির আনন্দ মিছিলটি বের হয়ে কদম ফোয়ারা মোড় হয়ে বিএমএ ভবনের সামনে গিয়ে মাত্র ১০ মিনিটের মধ্যে শেষ হয়। এ সময় মিছিলকারীদের সেøাগান ছিল ‘তোমার দেশ আমার দেশ, বাংলা দেশ বাংলাদেশ,’ ‘খালেদা জিয়া এগিয়ে চল, আমরা আছি তোমার সাথে’ ইত্যাদি। বিএনপির আনন্দ মিছিলে অংশ নেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক আসাদুল করিম শাহীন, সহ-স্বেচ্ছাসেবক বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন, কৃষক দলের যুগ্ম সম্পাদক শাহজাহান মিয়া সম্রাট প্রমুখ।
উল্লেখ্য, সোমবার রাতে গণমাধ্যমে বিবৃতি দিয়ে বিশ্বকাপ ক্রিকেটে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠায় আনন্দ মিছিল করার ঘোষণা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। এ জন্য মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত হরতাল শিথিলেরও ঘোষণা দেয়া হয়। অপর এক বিবৃতিতে বিএনপির আনন্দ মিছিল সফল করতে ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস ও সদস্য সচিব হাবিব-উন-নবী খানও দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান। কিন্তু মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে দলের যে আনন্দ মিছিলটি বের হয় তাতে বিবৃতি দাতা কোন নেতাকেও দেখা যায়নি। আনন্দ মিছিলের সময় কদম ফোয়ারার সামনে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ বলেন, এটা আমাদের কোন রাজনৈতিক মিছিল নয়। দেশের ক্রিকেট দল বিজয় অর্জন করেছে তার জন্য আমরা বিজয় মিছিল বের করেছি।
খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন ২ আইনজীবী নেতা : বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন দলের ২ আইনজীবী নেতা। মঙ্গলবার বিকেল পৌনে ৬টায় তারা গুলশান কার্যালয়ে গিয়ে সাক্ষাত করেন। এ সময় তারা খালেদা জিয়ার মামলা ও সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন নিয়ে কথা বলেছেন বলে জানা গেছে। খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাত করা ২ নেতা হলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সুপ্রীমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট এজে মোহাম্মদ আলী ও বিএনপির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক এ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী।
৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
নবীউল করিম বলেছেন: আপনাদের দেশ প্রেম এখানে দেখেন
৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
নবীউল করিম বলেছেন: এবং Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১০:২২
বাংলাদেশ-ফয়সাল বলেছেন: ভাই, আপনি তো দেখি বিয়াপুক বোলগার, ৫০০ পোষ্ট হইয়া গেলো নাকি ??