নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাউকেই বিশ্বাস করছেন না খালেদা-তারেক!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২০


বিগত দিনের রাজনৈতিক ব্যর্থতায় আর কারও প্রতি যেন বিশ্বাস রাখতে পারছেন না বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার ছেলে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ‘অবিশ্বাসের’ মাত্রা এমন জায়গায় ঠেকেছে যে, লন্ডন সফরে আসা খালেদার দর্শন দেওয়া হচ্ছে না খোদ যুক্তরাজ্য বিএনপির শীর্ষ নেতাদেরও।

বিএনপির শীর্ষ নেতৃত্বের কিছু ঘনিষ্ঠ সূত্র বাংলানিউজকে বলছে, ‘পারিবারিক’ সফর বলা হলেও খালেদা দলের ভবিষ্যৎ করণীয় নির্ধারণে ছেলে তারেকের সঙ্গে আলাপ-পরামর্শ করতেই লন্ডনে এসেছেন। কিন্তু লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর থেকে এখন পর্যন্ত তার অবস্থানের বিষয়ে বা কর্মসূচির বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো তথ্যই দেওয়া হচ্ছে না স্থানীয় বিএনপির নেতাদের। এমনকি বিএনপি প্রধান যতদিন লন্ডনে থাকছেন, ততদিন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদেরও এখানে আসতে বারণ করে দেওয়া হয়েছে।

সূত্রগুলো বলছে, ‘পারিবারিক’ সফরটা ‘মা-ছেলের’ একান্ত আলাপ-পরামর্শের সফরই হয়ে গেছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। যুক্তরাজ্য বিএনপির কিছু ঘনিষ্ঠ সূত্রের তথ্যমতে, অনেক বেশি ‘অবিশ্বাস-সাবধানতা’ নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ-অভিমানেরও জন্ম দিচ্ছে।

প্রসঙ্গ ফোনালাপ রেকর্ড: ঝুঁকি নিচ্ছেন না খালেদা-তারেক
ঢাকায় বিএনপি নেতাদের মোবাইল-ফোনালাপ অহরহ রেকর্ড হচ্ছে, হচ্ছে ফাঁসও। যুক্তরাজ্য বিএনপির সূত্রগুলো বাংলানিউজের কাছে দাবি করছে, এই ভীতি থেকে ছেলে তারেকের সঙ্গে আর মোবাইল-ফোনে পরামর্শের ঝুঁকি নিতে রাজি নন খালেদা। তাই দলের ভবিষ্যৎ নির্ধারণে এবার সরাসরি লন্ডনেই চলে এসেছেন তিনি।

চিকিৎসার কারণ, পারিবারিক পুনর্মিলন কিংবা ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী ও সন্তানকে স্থায়ীভাবে লন্ডনে বসবাসের ব্যবস্থা করে দিতে খালেদার এ সফর বলে প্রচার করা হলেও স্থানীয় নেতাকর্মীদের কাছেও এটা স্পষ্ট যে, বিএনপির ভবিষ্যৎ গতিপথ নির্ধারণেই এ সফরে দলের প্রধান।

সূত্রগুলো মনে করে, বিগত দিনের আন্দোলন-সংগ্রামে দলের অধিকাংশ নেতার ‘সন্দেহজনক’ ভূমিকায় নিজের মধ্যে যে ‘বিশ্বাস সংকট’ তৈরি হয়েছে, সেই সংকট বা নিজের অবিশ্বাস কাটিয়ে উঠতে ছেলের পরামর্শ কাজে লাগাবেন খালেদা, ছেলেকেও দেবেন পরামর্শ।

সন্দেহের তীরে যুক্তরাজ্য বিএনপিও
সরকারবিরোধী বিগত আন্দোলনের ব্যর্থতার পেছনে দলের কোনো কোনো নেতার ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ রয়েছে, খালেদা-তারেকের মনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাওয়া এই সন্দেহের তীর বিঁধছে যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাদের ওপরও। সেজন্য খালেদার লন্ডন সফরের বিস্তারিত নিয়ে স্থানীয় জ্যেষ্ঠ নেতাদের পর্যন্ত রাখা হয়েছে অন্ধকারে। এক লাখ ২৫ হাজার পাউন্ড বাজেট নির্ধারণ করে দলীয় চেয়ারপারসনের লন্ডন সফরের আয়োজন হলেও, এই অর্থ যোগানদাতা নেতাকর্মীদের কাছ থেকেও তাকে লুকিয়ে রাখা হচ্ছে।

সূত্রগুলো জানায়, লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে পৌঁছালে খালেদাকে স্বাগত জানাতে দলের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মহিদুর রহমান, যুক্তরাজ্য কমিটির উপদেষ্টা সাবেক সভাপতি শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুসের মত জ্যেষ্ঠ নেতাদের পর্যন্ত বিমানবন্দরের লাউঞ্জে ঢোকার অনুমতি দেননি তারেক রহমান। নেতাকর্মীদের ওপর বিশ্বাস সংকট মা-ছেলের এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, হিথ্রো থেকে নিয়ে যাওয়ার সময় তারেক অন্য কোনো নেতার গাড়িতেও উঠতে দেননি খালেদাকে।

যুক্তরাজ্য বিএনপির ঘনিষ্ঠ ওই সূত্রগুলো মনে করে, ‘আদালতে খালেদা জিয়া দোষী সাব্যস্ত হলে বিএনপি’র নেতৃত্ব ঠিক করতে হবে, তারেক রহমানকে দিয়ে এটি হবে না’ বলে সম্প্রতি গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর করা মন্তব্যে সন্দেহ আরও প্রকট হয়েছে মা-ছেলের মনে। তারা মনে করছেন, ডা. চৌধুরীকে দিয়ে এমন মন্তব্য করিয়েছেন সন্দেহভাজন কেন্দ্রীয় নেতাদেরই কেউ। আর এর পেছনে ইন্ধন রয়েছে সরকারেরও। তাছাড়া, ‘খালেদা-তারেককে বাদ দিয়ে হলেও নির্বাচন দিন’ বলে সম্প্রতি দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় যে মন্তব্য করেছেন, সেটি বিএনপির চেয়ারপারসন-সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যানের বিশ্বাস সংকটের আগুনে আরও ঘি ঢেলে দিয়েছে।

‘আওয়ামী লীগ, যুবলীগের প্রতিরোধ কর্মসূচি সফলতা পেয়ে যাচ্ছে’
খালেদার সফরে এতো ‘গোপনীয়তা’ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর ‘যেখানে খালেদা, সেখানেই প্রতিরোধ’ কর্মসূচিকেই সফল করে দিচ্ছে বলে মনে করছেন যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতাকর্মীরা। তারা মনে করেন, আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরের সময় বিএনপিও বিক্ষোভ করেছে, কিন্তু তাই বলে শেখ হাসিনার সফর এতো গোপনীয়তায় থাকেনি। তাহলে খালেদার ক্ষেত্রে কেন এতো গোপনীয়তা?

সবকিছুর নিয়ন্ত্রণে তারেক
খালেদা জিয়ার লন্ডন সফর নিয়ে কঠোর গোপনীয়তা স্থানীয় সাংবাদিক ও কমিউনিটির কাছেও ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। অনেকে এজন্য দলের স্থানীয় সভাপতি, সম্পাদকসহ জ্যেষ্ঠ নেতাদের দোষারোপ করলেও কিছু সূত্র বলছে, বিষয়টি নিয়ে একমাত্র তারেক রহমান ছাড়া সবাই অন্ধকারে। সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করছেন তারেক। একমাত্র নিজের কাজের প্রয়োজনে কিছু কিছু বিষয় পরামর্শ করছেন স্থানীয় বিএনপির সভাপতি এম এ মালেক ও সাধারণ সম্পাদক কয়সর এম আহমেদের সঙ্গে। সভাপতি-সম্পাদকের প্রতিও পুরো বিষয়টি গোপন রাখার কঠোর নির্দেশনা রয়েছে তারেকের।

‘মহিদ-কুদ্দুস অপমানিত’
হিথ্রো বিমানবন্দরে মহিদুর রহমান ও শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুসের মত জ্যেষ্ঠ নেতাদেরও খালেদাকে স্বাগত জানানোর সুযোগ দেওয়া হয়নি বিধায় তাদের অনুসারীরা অপমানিত বোধ করছেন। একটি সূত্র জানায়, খালেদার অবতরণের সময় হিথ্রোর টার্মিনাল-৫ সংলগ্ন হোটেল সুফিটেলের সামনে জড়ো হওয়া নেতাকর্মীদের সংগঠিত রাখতে ওই দুই নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হলেও শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস অভিমান করে সুফিটেলে না গিয়ে টার্মিনাল-৩ এর একটি ক্যাফে বারে বসে সময় কাটান।

এ বিষয়ে আলাপ করলে শায়েস্তা চৌধুরী কুদ্দুস বাংলানিউজকে জানান, তিনি খালেদার সফরসূচি সম্পর্কে এখনও কিছু জানেন না। দুই নেতাকে বিমানবন্দরে খালেদাকে স্বাগত জানাতে দেখা যায়নি কেন?-এমন প্রশ্নের উত্তর অনেকটা এড়িয়ে কুদ্দুস বলেন, ‘এটি হয়তো দলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিলো’। ‘এই দায়িত্ব কে দিয়েছে?- এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘এটি তো পারিবারিক সফর।’ সফরকেন্দ্রিক এক লাখ ২৫ হাজার পাউন্ড বাজেট তৈরির সত্যতা সম্পর্কে কুদ্দুস বলেন, ‘যুক্তরাজ্য বিএনপি হয় তো এটি করতে পারে, আমি জানি না।‘

খালেদার অবস্থান নিয়ে ধূম্রজাল
লন্ডন সফরে খালেদা কোথায় অবস্থান করছেন এটি নিয়েও সৃষ্টি করা হয়েছে ধূম্রজাল। একটি সূত্র জানায়, তারেকের বাসা বা হোটেল নয়, খালেদা জিয়ার লন্ডন অবস্থানের জন্য তারেক রহমানের বাসার পাশেই আরেকটি বাসা ভাড়া নেওয়া হয়েছে, যেখানে পরিবারের সবাইকে নিয়ে অবস্থান করবেন তিনি।

তবে এ বিষয়ে যুক্তরাজ্য বিএনপি সভাপতি এম এ মালেক বলেন, ‘খালেদা অবস্থান করছেন তারেক রহমানেরই বাসায়। সেখানে সফরের তৃতীয় দিনেও তিনি ছেলে, দুই পূত্রবধু ও নাতনিদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাচ্ছেন।’

দলের কোনো নেতাকর্মীদের সঙ্গে এখনও চেয়ারপারসনের দেখা হয়নি, এমনটি জানিয়ে মালেক বলেন, ‘আসলে আমি নিজেও ভালোভাবে কথা বলতে পারিনি ম্যাডামের সঙ্গে। ছোট ছেলের অকাল প্রয়াণের পর এই প্রথম পরিবারের সবার সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন ম্যাডাম। ছেলের মৃত্যুশোক ভোলার চেষ্টা করছেন। এজন্য এই মূহূর্তে আমরাও তাকে বিরক্ত করতে চাই না।’

দলীয় চেয়ারপারসনের জন্য হোটেল ৠাডিসন বুকিং দিয়েছিলেন জানিয়ে মালেক বলেন, ‘তারেক রহমানের বাসা থেকে অনেক দূর হওয়ায় এই বুকিং বাতিল করা হয়েছে।’

চিকিৎসার পর কর্মসূচি
লন্ডন সফরে খালেদা দলীয় কোনো কর্মসূচিতে অংশ নেবেন কিনা- এমন প্রশ্নের উত্তরে বিএনপি সভাপতি এম এ মালেক বলেন, ‘তার চোখের চিকিৎসার পর একটি পাবলিক মিটিং আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের, সাংবাদিকদের সঙ্গেও হয় তো একদিন বসতে পারেন। তবে এ সবকিছু নির্ভর করছে তার চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যের গতি-প্রকৃতির উপর।’

সাড়া নেই ব্রিটিশ রাজনীতিকদের
খালেদা জিয়ার সফরকালে কোনো কোনো ব্রিটিশ রাজনীতিক ও সেখানকার সরকারের উচ্চ পর্যায়ে বৈঠকের কথা শোনা গেলেও এসব বৈঠক এখন পর্যন্ত আয়োজন করা সম্ভব হয়নি বলে জানিয়েছে একটি বিশ্বস্ত সূত্র। ঢাকা থেকে শুরু করে স্থানীয় পর্যায়ে কেউ কেউ এ বিষয়ে জোর চেষ্টা করলেও কোনো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। আর এর হেতু হিসেবে খালেদা জিয়ার সরকার বা বিরোধী দলের কোনো পদে না থাকাটাই স্পষ্ট হচ্ছে।

তবে, এ বিষয়টি নিয়েও ভিন্নমত প্রকাশ করেছেন যুক্তরাজ্য বিএনপি’র সভাপতি এম এ মালেক। তিনি দাবি করেন, ব্রিটিশ রাজনীতিক বা উচ্চ পর্যায়ে কারও সঙ্গে বৈঠকের কোনো কর্মসূচি ছিল না বা নেই খালেদার। এম এ মালেক বলেন, ‘ম্যাডাম এসেছেন পারিবারিক সফরে, পরিবার সদস্যদের সঙ্গে একান্তে সময় কাটাতে। এখানে কারও সঙ্গে বৈঠকের কর্মসূচি ঠিক করা হয়নি। যারা এটি প্রচার করছেন, তারা ভুল করছেন।’

লন্ডন সফরে কেন্দ্রীয় নেতাদের ‘না’
খালেদার সফরে লন্ডনে রয়েছেন তার উপদেষ্টা আবদুল আউয়াল মিন্টু ও আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। এছাড়া, এখন আর কোনো নেতাকে দেশ বা বিদেশ থেকে লন্ডনে আসতে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে।

বিএনপি’র টার্নিং পয়েন্টের সফর
যাই প্রচার হোক, বিএনপির নেতাকর্মীরা মনে করেন, খালেদার এই সফরেই দলের ভবিষ্যৎ পথচলার ছক তৈরি হবে। কিছু নির্ভরযোগ্য সূত্র বাংলানিউজকে ইঙ্গিত দিয়েছে, খালেদার এবারের লন্ডন সফরেই ঠিক হবে দলের আগামী নেতৃত্ব নির্বাচন, সন্দেহভাজনদের নিষ্ক্রিয় করা এবং ‘সরকারি ষড়যন্ত্রে’ দলের নেতৃত্বে থাকা সম্ভব না হলে দল পরিচালনায় করণীয়। প্রয়োজনে ঢাকার বাইরে লন্ডনেই হয়তো প্রতিষ্ঠা করা হবে বিএনপির আরেকটি কার্যালয়, যেখানে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেবেন তারেক রহমান। আর এই নেতৃত্ব দিতে গিয়ে ঢাকায় অবস্থানরত কোনো কেন্দ্রীয় নেতার বিরোধিতার সম্মুখীন যেন না হন, সেজন্য নেতৃত্বে আস্থাভাজনদেরই আনার পরিকল্পনা করছেন মা-ছেলে।

যদি এ পরিকল্পনা সত্য হয়, তাহলে খালেদার এবারের লন্ডন সফর বিএনপির রাজনীতির জন্য ‘টার্নিং পয়েন্ট’ হিসেবেই বিবেচিত হবে বলে মনে করেন নেতাকর্মীরা।
সুত্র

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:

খালেদা গেছে সুইস ব্যানকের টাকার লেনদেন করতে ও পাকী মিলিটারী জেনারেলদের সাথে আলাপ করতে

২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


টার্নিং পয়েন্ট একটা, বিরোধী দলে নেবে শেখ হাসিনা উনাকে।

৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৪

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনেরা হইলেন একগাছি বা** আর ওরা আরেক গাছি । পার্থক্য খালি এইদিকে আর ঐদিকে । দেশটা ৪ পা এগুলে সবাই মিলে আড়াইপা পেছনে টানেন । টানুন ।

৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৪

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: এসব মোটেও ভালো কিছু না, বিদেশের মাটিতে নিজের দেশ এবং দেশের মানুষের সন্মান নিয়ে তামাশা ছাড়া আর কিছুইনা,এই দিকে নিউ ইয়র্কে প্রধান মন্ত্রীর বিরুদ্ধে দাড়ানোর প্রস্তুতি চলছে।নিজের দেশ ছেড়ে প্রবাস জীবনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে এসে এমন নোংরা রাজনীতি শুধু মুর্খরাই করে।

৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:২৭

রাফা বলেছেন: জামাতে ইসলামির হেড অফিস পাকিস্তানে।আর তার বি-টিম বি,এন,পি-র অফিস লন্ডনে হবে এটাইতো স্বাভাবিক।বাংলাদেশের মানুষের জন্য রাজনিতী হবে লন্ডন আর আমেরিকায় বসে.....ডিজিটাল পলিটিক্স।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.