নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাহা বলিব সত্য বলিব

আল্লাহ মহান, যাহা বলিব সত্য বলিব।

তালপাতারসেপাই

লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।

তালপাতারসেপাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিপুলসংখ্যক জঙ্গি প্রশিক্ষক পাকিস্তানি নাগরিক বাংলাদেশে!

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০০


বিপুল সংখ্যক পাকিস্তানি নাগরিক বর্তমানে দেশে অবস্থান করছেন। এদের অধিকাংশই জঙ্গি প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করছেন বলে গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয়েছেন। ভ্রমণের নামে গত তিন মাসে এসব নাগরিক বাংলাদেশে এসেছেন বলে জানা গেছে। এদের অনেকে মাসে ৪ থেকে ৫ বার যাতায়াত করেছেন বলে অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে।

অতীতে এতো পাকিস্তানি নাগরিক ভ্রমণের জন্য বাংলাদেশে আসেনি বলে জানিয়েছে দুটি গোয়েন্দা সংস্থা। বিষয়টি নিয়ে সন্দেহ হলে গোয়েন্দারা এটি পর্যবেক্ষণে আনেন। অনুসন্ধানের পরে গোয়েন্দারা নিশ্চিত হয়েছেন, এসব পাকিস্তানি নাগরিক আফগানিস্তানে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত। পাকিস্তানি নাগরিকরা বিমান থেকে বাংলাদেশে নেমে ইমিগ্রেশনে অবতরণ পত্রে বাংলাদেশে অবস্থানের যেসব ঠিকানা দিয়েছেন সেখানে তাদেরকে পাওয়া যাচ্ছে না। অন্যদিকে গোয়েন্দারা খোঁজ নিয়ে জেনেছেন, বোমা বানানো, নাশকতা করে দ্রুত পালিয়ে যাওয়াসহ নানা বিষয়ে এরা পারদর্শী। বাংলাদেশে জঙ্গি এবং আন্ডার গ্রাউন্ডে চলে যাওয়া শিবিরের একটি অংশের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ রয়েছে।

বাংলাদেশি জঙ্গিদের একটি অংশকে পাকিস্তানের একটি গ্রুপ অর্থ সহায়তা দিয়ে সক্রিয় করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে তথ্য পেয়েছে দুইটি গোয়েন্দা সংস্থা। গ্রুপটি জাল মুদ্রার ব্যবসা করে লভ্যাংশ দিচ্ছে জঙ্গিদের।

এসব অর্থ ব্যয় করে দেশে নাশকতার পরিকল্পনা করে জঙ্গিরা। বিদেশি নাগরিক খুন, পুলিশ হত্যা এবং সরকারি নানা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করা পরিকল্পনার অংশ ছিল। এছাড়া কারাগারে আটক জঙ্গিদের আত্মীয়দের মাধ্যমে পাকিস্তানি ওইসব নাগরিক তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে বলে জানা গেছে।

মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সমপ্রতি চার পাকিস্তানিকে গ্রেফতারের পর এসব তথ্য জানা গেছে। গ্রেফতার হওয়া পাকিস্তানি নাগরিক হলো- ইদ্রিস আলী, মো. শাকিল, খলিলুর রহমান ও মো. ইকবাল। গ্রেফতারের সময় তাদের কাছ থেকে জঙ্গিবাদ সংক্রান্ত বেশকিছু বই উদ্ধার করা হয়। পাকিস্তানি নাগরিকদের স্বীকারোক্তি থেকে জানা গেছে, জঙ্গিদের সহায়তা করার জন্যই তারা বাংলাদেশে এসেছেন। সন্দেহে থাকা পাকিস্তানি নাগরিকদের আটক করতে মাঠে নেমেছে একাধিক সংস্থা।

একটি গোয়েন্দা সংস্থার একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, চার পাকিস্তানি নাগরিক ভ্রমণ ভিসায় বাংলাদেশে এসেছিল। তারা মাসে অন্তত ১৫ বার বাংলাদেশে আসে। সর্বশেষ দু’দিন আগে তারা দেশে এলেও প্রথম কবে বাংলাদেশে এসেছিল, কাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল, তা জানার চেষ্টা চলছে।

জানা গেছে, দেশে বৈধভাবে পাকিস্তানি নাগরিক রয়েছে ৮ হাজার ৯৪২ জন। অন্যদিকে অবৈধভাবে বসবাস করছেন বৈধ নাগরিকের প্রায় ৮ থেকে ১০ গুণ। ব্যবসা এবং ভ্রমণসহ নানা অজুহাতে তারা বাংলাদেশে আসেন।

গোয়েন্দাদের দেয়া তথ্য মতে, পাকিস্তানের করাচিতে রয়েছে জাল টাকা ও রুপির মেশিন। পাকিস্তান থেকে বিমানে করে আনা হচ্ছে জাল ভারতীয় রুপি এবং টাকা। মধ্যপ্রাচ্য থেকে চোরাচালান হয়ে আসছে সোনা। জাল রুপি পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে বাজারজাতকরণ হচ্ছে বাংলাদেশের রাজশাহী ও যশোরের সীমান্ত এলাকায় মাদক ব্যবসার মাধ্যমে। একইভাবে সোনা চোরাচালানেরও একটি বড় অংশ পাঠানো হচ্ছে ভারতে। এসব ক্ষেত্রে ব্যবহার হচ্ছে জাল টাকা ও রুপি।

পুলিশের ভারপ্রাপ্ত আইজি মোহাম্মদ জাবেদ পাটওয়ারী বলেন, পাকিস্তানী নাগরিকদের ভ্রমণের নামে ঢাকায় ঘন ঘন আসার বিষয়টি যাচাই করে দেখা হচ্ছে। সূত্র

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২২

সজিব হাওলাদার বলেছেন: সর্বনাশ।নিজ দেশেই জঙ্গিদের জায়গা হয় না তারউপর আবার আমদানী।

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঐ ফাকিস্তানের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিৎ

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৩

মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: জানা যখন গেছে ধইরা ক্রশ দিলেই তো ঝামেলা শেষ

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: আরণ্যক রাখাল: আপনা কে বলছি.......
আমিও বলি, এখুনি পাকিস্তান এর সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা উচিৎ, তাই বলে ভারত বলতে পেটিকোট এর ফিতা খুলে দিতে হবে- এর তো কোন মানে হয় না।
আচ্ছা বলতে পারবেন ?
বাংলাদেশে নামে বে নামে কত জন ভারতীয় "র" এর এজেন্ট কাজ করছে বা কি করছে ? তা কি কেউ বলতে পারবেন ??
আমি তো বলি বাংলাদেশের গার্মেন্টস সেক্টর টা ধ্বংসের মূল হোতা তারাই, বাংলাদেশের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিদেশী হত্যার পেছনে তারা ই জড়িত, বিদেশে বাংলাদেশের ফলের, সবজির, মাছের বাজার গুলো তারা ই ধ্বংস করে ছে, আরব বিশ্বর বাংলাদেশের শ্রম বাজার তারা ই নষ্ট করেছে, বাংলাদেশের কৃষি জমি গুলো ও, এমন কি বাংলাদেশের ৪৫% যুবক শ্রেনী.............
আমি জানি আপনি বা আপনারা এখন কি বলবেন....... আপনারা বলবেন তুই একটা রাজাকার :), ঠিক এই কথা টা আমি ও বলতাম :) , এখন বলতে পারি না কারণ আমার চোখের সামনে যে পর্দা টা ছিল তা সরে গিয়েছে, আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি।

এত কিছুর পর ও মনের একটা ই ভাষনা "ভালো থাকুক আমার বাংলাদেশ"

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৪

চলন বিল বলেছেন: তাল পাতার সেপাই আওয়ামি লীগের খাস চামচা তাই এসব রূপকথার গল্প বানাচ্ছে। আসল চিত্র সম্পূর্ণ বিপরীত।
লক্ষাধিক ভারতীয় নাগরিক বাংলাদেশে অবৈধভাবে বসবাস করছে যাদের সবাই বিনা ওয়ার্ক পারমিটে এই দেশে চাকরী ও ব্যবসা করে আমাদের টাকাকে বৈদেশিক মূদ্রায় রূপান্তরিত করে ভারতে পাঠাচ্ছে। আর দুইজন ভারতীয় মানবাধিকার কর্মী ফেলানী হত্যাকাণ্ড নিয়ে ভারতের উচ্চ আদালতে জনস্বার্থে মামলা করার জন্য ফেলানীর পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য বাংলাদেশে আসতে চেয়েছিলেন, অথচ ভারতে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস তাদের ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে!
বিবিসিঃ http://bbc.in/1a4slJc
মানবজমিনঃ http://bit.ly/16mLJxS
না, এটাকে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি বলা যায় না, এটা হচ্ছে পদলেহী পররাষ্ট্র নীতি।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৫

চলন বিল বলেছেন: Click This Link

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.