নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লিন্ক সহ পোষ্টের বাহবা/দায়, মূল লেখকের।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির প্রায় সবাই এবং চেয়ারপার্সন এর উপদেস্টাদের ৯০% নেতারাই একসময় ছাত্রলীগ অথবা ছাত্র ইউনিয়ন করতো !!
তালিকা দেখুনঃ
১.মেজর জিয়াউর রহমান বাকশাল করতো।
২.মির্জা ফক্রুল ইসলাম আলমগির ছাত্র ইউনিয়ন করতো।
৩.ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ ছাত্রলীগ করতো।
৪.শামসুজ্জামান দুদু ছাত্র ইউনিয়ন করতো।
৫.জয়নুল আবেদীন ফারুক ছাত্রলীগ করতো।
৬.আহমেদ আজম খান ছাত্রলীগ করতো।
৭.নজরুল ইসলাম খান ছাত্র ইউনিয়ন করতো।
৮.শাহজাহান খান ছাত্রলীগ করতো।
৯.সাদেক হোসেন খোকা ছাত্র ইউনিয়ন করতো।
১০.সেলিমা রহমান ছাত্র ইউনিয়ন করতো।
১১.মোয়াজ্জেম হোসেন ছাত্রলীগ করতো।
১২.আব্দুল্লাহ আল নোমান ছাত্রলীগ করতো।
এতে কোন রকম সমস্যা না হলেও নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার মুক্তিযোদ্ধায় তিনি নাকি কোন একসময় ছাত্র ইউনিয়ন করতেন, এই কারনে তাকে মেনে নেয়া সম্ভব না বলে ঘোষনা দিয়েছে বিএনপি।
বিএনপির সমস্যাটা কি ছাত্র ইউনিয়নে ?
নাকি মুক্তিযোদ্ধায় ??
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সময় নষ্ট। মাইনাস...
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬
জোয়ান অব আর্ক বলেছেন: জামায়াতের বড় বড় নেতারা সবাই এক সময় ছাত্র লীগ বা ইউনিয়ন করত। অতীতে কে কি করত, তা অবশ্যই বিবেচ্য নয়। কথায় আছে, যে রাজাকার, সে সবসময় রাজাকার, কিন্তু যে মুক্তিযোদ্ধা - সে সব সময় মুক্তিযোদ্ধা থাকেনা - রঙ বদল করে রাজাকারও হয়ে যেতে পারে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
"১.মেজর জিয়াউর রহমান বাকশাল করতো। "
-ওপারে, জিয়া ও শেখ সাহেব বাকশাল চালিয়ে যাচ্ছে শুনলাম। দেশ ভরে গেছে হাদারামে