![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাগ্নেকে তার মা দস্তুরমতো পিটিয়েছে। আট বছরের বাচ্চা সকাল ছয়টায় ঘুম থেকে উঠেই স্কুলে যাবার জন্য তৈরী হবার সময় এক পশলা মার খায় । স্কুলে সহপাঠি মিলে পড়াশুনা তারপর প্রশস্ত স্কুল মাঠে খেলাধুলায় তার মন থেকে মারধোরের ক্ষণস্থায়ী স্মৃতি চলে যায়। তিন ঘন্টার স্কুল শেষে বাড়ি ফিরলেও তার মন ভরে না । বাসায় এসে আবার তার জেদজিদি শুরু হয়। বাসার কাজের বুয়াকে সে বিনা কারণেই বলে বসেছে ' তুমি চুপ কর বেয়াদপ, তোমার মুখে লাথি মারবো, তুমি একটা শয়তান ' । কাজের বুয়া তাকে বলেছিল অত চকলেট খেও না বাবু , দাতে পোকা পড়বে ' ।
তারপর ছেলেকে ধরে মায়ের মারধোর। থামাতে যাই । মার থেকে বাচাতে চেষ্টা করলাম। তার হাত ধরে টেনে নিয়ে আসছি । সে বলেই চলেছে ' খালা শয়তান , আম্মু শয়তান ' ।
এই বাচ্চা এইসব কথা শিখল কোথায়?
আজ জ্যামে বসে সেদ্ধ হয়েছি । গরম । আগুন । সামান্য কাজে মেগাসিটিতে এসেছি। জলদি ফিরতে হবে এখান থেকে। নইলে সিগারেট আবার ধরে ফেলবো। করোনার সময় ঘরে বসে নেশাটা ছেড়েছি । অনেক সহজেই ছাড়তে পেরেছি । এখানে এসে বাহিরে বেরোতেই মাথা ব্যথা শুরু হলো। মফস্বলের শুদ্ধ বাতাসের ফুসফুস এই বাতাসে হাসফাস করা শুরু করলো। বিষ ঢোকা শুরু হলো। বিষে বিষক্ষয় করতে সিগারেট টানা শুরু করেছি। পুরনো সেই ব্যাপারটা আবার ঘটতে শুরু করেছে । মাথা কিছুক্ষণের জন্য ঠান্ডা হয়ে যাওয়া ।
সিগারেট ছাড়ার সময় অনেক কষ্ট হয়। নতুন করে ধরলে বেশ ভালই লাগে।
কোলকাতার স্মৃতি
পড়াশুনার শেষ বছরটায় আমাদের মনে হলো এবার একটু আরামে থাকার দরকার। ভার্সিটির আশেপাশে থাকা দরকার। যে মেসে থাকতাম, কেমন পুরানো হয়ে পড়ছিল দিনে দিনে। ভার্সিটির প্রিয় একজন টিচার ক্যাম্পাসের পাশেই একটা বাড়ির পুরো নিচতলা আমাদের থাকার বন্দোবস্ত করে দিলেন। বাড়ির কাকিমা আমাদের বেশ পছন্দ করলেন। আবাসিক এলাকায় রাস্তার পাশে সারি সারি বাড়ি। তেমন কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। আমরা মুসলিম তাতে প্রতিবেশীদের আপত্তি নেই। কাকিমা শুধু বললেন, বাসায় আমিষ একটু সাবধানে খেতে। গন্ধ যেন একটু কম ছড়ায়।
মাংস খাবো, তাতে গন্ধ কমানো সম্ভব!
একদিন বাজারে বড়সড় এক মোরগের দিকে নজর গেল আমাদের। দেশী মোরগ। প্ল্যান করা হলো বিকেলে ওটাকে কিনে সন্ধা বরাবর জবাই দিয়ে রাতে মোরগটাকে কেটে খেয়ে ফেলা হবে। বড় তাগড়া মোরগ। গোসলের বড় বালতিতে মোরগটাকে বেধে ফেলে রাখা হলো । সেকি প্রতিবাদ তার। কিছুক্ষন পরপর জোরে জোরে ক ক ক করতে থাকে। চেচামেচি সহ্য করতে না পেরে সন্ধার পরপরেই ওঠাকে জবাই দিয়ে দিলাম। মনে হলো পুরো এলাকাজুড়ে হঠাত ঝুম নিরবতা নেমে এলো। আমার মনোযোগী হয়ে পরলাম সেটাকে রান্নার উপযোগী করতে। মোরগ বিরিয়ানি হবে মোরগ রেজালা হবে ।
একটু পড়েই নীরব এলাকায় সকল নিস্তব্ধতা এম্বুলেন্সের তীক্ষ্ণ শব্দে ভেঙ্গে খান খান হয়ে গেল। আমাদের পাশের বাসায় থামল সেটা। বাড়ির এক কাকিমা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
দুইদিন পর আমাদের বাড়ি মালিক কাকু এসে বললেন 'এ কি করেছ তোমরা , আরেকটু হলেই তো কেলেঙ্কারী হয়ে যেত '
কি হয়েছে কাকু ?
তোমাদের না একটু সাবধানে মাংস খেতে বলেছিলাম। আর তোমরা আস্ত জ্যান্ত মোরগ এনে জবাই করে খেয়েছ । পাশের বাসার কাকিমা নিরামিষভোজী। তোমাদের মোরগ কাটা মোরগের চেচামেচি তিনি সহ্য করতে পারেননি। জ্ঞান হারিয়েছিলেন। তারপর এম্বুলেন্স ,হাসপাতাল। '
এরকমও হয়।
এই ঘটনার পরেও ওই বাড়িতে, ওই এলাকায় থেকে পড়াশুনা শেষ করেছি। আমাদের কেউ কিছু বলেনি , কোনো বকা ঝকা নেই। রাস্তায় দেখা হলে ওই প্রতিবেশী কাকিমা হাসিমুখে কথা বলতেন। যতদিন ঐখানে ছিলাম ,উনার কাছে ক্ষমা চাইতে পারিনি, সরি ও বলিনি।
একেবারে কলকাতা ছাড়ার দিন উনার সাথে দেখা করে, বিশেষ কোনো প্রসঙ্গ না টেনে শুধু ' দুঃখিত কাকিমা ' বলে চলে এসেছিলাম।
কোলকাতার সোদপুরের এইচ বি টাউনের মানুষদের মতো ভালো মানুষ কদাচিত পেয়েছি জীবনে।
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৩
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া
নিরামিষ প্রেমীরা একেবারেই অন্যরকম হয়।
২| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৫০
নিমো বলেছেন: ভালো লাগল আপনার স্মৃতিচারণ। সোদপুর এলাকাটা আসলেও চমৎকার।
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪৬
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ধন্যবাদ নিমো ভাইয়া।
দমদম পেরোনোর পর এই সোদপুর পরিপূর্ণ একটা এলাকা। তিনটি বছর এখানে কাটিয়েছি। এখানকার বেশিরভাগ মানুষ বাংলাদেশী ।
৩| ২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:২৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: উফ আপনার বোনকে বাচ্চাকে মার না দেওয়ার জন্য ভালো ভাবে শিখিয়ে দিবেন। এটা যে কত ক্ষতি করে বাচ্চার মন জগতে ।
মানুষের মানসিকতায় কত চাপ পরে একটা মুরগী জবাই করলে, কাকীকে দেখে জেনেছেন বাচ্চাটাও যেন সেই চাপের মধ্যে না যায়।
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৪
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আজকে সন্ধায় বাসায় ফিরে গেটের সামনে দাড়িয়ে শুনি -
' তোর মামা আগে চলে যাক , তারপর বুঝবি '
আমি ওদের সাথে থাকিনা !
ধন্যবাদ আপু ,
এমন কিছুই করতে হবে।
৪| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:১৮
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন:
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৭
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: অনেকগুলা ফিরতি ধন্যবাদ গ্রহণ করেন বাবু ভাইয়া ।
৫| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৪
প্রতিদিন বাংলা বলেছেন: ভালো লেখা,ভালো বিষয়
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৫৮
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: অশান্ত চিত্তকে শান্ত করতে চাই ।
অনেক ধন্যবাদ ।
৬| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ৮:৫৭
বিটপি বলেছেন: বাচ্চারা গালাগালি শেখে স্কুলে। তার মায়ের সময় বা ধৈর্য্য কোনটাই নেই যে তাকে বুঝিয়ে বলে। আপনার আছে, আপনার দুলাভাইয়েরও আছে। আপনারা দু'জন মিলে ওকে সময় দিন। দেখবেন একসময় সে তার মেধা পরিচয় দিতে শুরু করবে।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১০
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: বিটপি ভাইয়া , আমি ওদের সাথে থাকিনা। যারা থাকে আশা করি তারা সময় দেবে। বাচ্চাটা এসব সহ্য করেই হয়তো বড় হয়ে উঠবে। আমি চেষ্টা করি ভিডিও কলে ওর সাথে কিছু সময় কাটাতে। সাধারণ জ্ঞান , কম্পিউটার নিয়ে মজার কিছু শেখাই। ভালই পারে।
যদিও বলতে খারাপ লাগছে , ও প্রথম স্কুলে যাওয়া শুরু করেছে ,মাস ও হয়নি। আমার ধারণা স্কুল ওকে এসব শেখায়নি।
ভালো থাকবেন।
৭| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: বাচ্চাদের প্রতি সদয় হোন। স্নেহ ভালোবাসা দিয়ে শাসন করুন।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৩
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: শরীরে হাত তোলা উচিত নয়। ছোট মানুষ ইচ্ছাকৃত আঘাতে ব্যথা পাবে, আমার সহ্য হয়না।
ভালো থাকবে জুলভার্ন ভাইয়া।
৮| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৪১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রথমটি ও শেষেরটি বেশি ভাললাগলো।
কাজের খালা নিশ্চয় বাবুর কোন কাজে এর আগেও বাধা হয়েছে তাই শয়তান বলছে।
++++
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:১৬
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: কথা সত্য মাইদুল ভাই। বুয়া ওকে ভালোও বাসেন অনেক , তাই বুয়া ওর কথায় কিছু মনে নেন না।
৯| ২২ শে মার্চ, ২০২২ সকাল ১১:১৫
জটিল ভাই বলেছেন:
শুধুমাত্র এই পোস্টে মন্তব্য করার জন্যে অফিসে বসেও লগিন করলাম। যদিও সরকারি চাকরি করিনা।
তবে বিটপি আর রোকসানা আপার মন্তব্য পড়ে দ্রুত কমেন্ট করার প্রয়োজন অনুভব করলাম। উনাদের উপদেশ কর্নপাত না করার জন্য কঠোরভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি। আপনার ভাগিনার মাঝে আমি ব্লগের দীপ্তমান দুই তারকার মত বৈশিষ্ট্য খুঁজে পাচ্ছি। তাই চাইনা ভুল পরামর্শে তৃতীয় তারকাটি হারিয়ে যাক। তাই অনুরোধ থাকবে দ্রুত তাহাকে সামুতে একটি আইডি খুলে দিন। এমন মুক্তমনা তৃতীয়জন আর হবে কিনা সন্দেহ। তাই এই প্রতিভা মুকুলে ঝরে যেনো না যায়। আপনার ভাগিনাকে সামুর সম্পদে পরিণত করুন। প্রয়োজনে সামু কার্যালয়ের নিচে বিদ্যমান ইউনিভার্সিটিতে তাকে ভর্তির ব্যবস্থা করুন। তাহাকে স্বাধীনভাবে বড় হয়ে ব্লগজাতিকে উদ্ধারের সুযোগ করে দিন। অযথা খারাপ লেখায় খারাপ পরামর্শ নেবেন না। একটি দুর্ঘটনা সারাজীবনের কান্না!!!
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:২৮
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: রাতে দেখি ছেলে গরুর ছবির সামনে, তার অঙ্গ প্রতঙ্গ নিয়ে পড়াশুনা করছে । স্কুল থেকে পড়া দিয়েছে। গরুর রচনা। ওর লাল রঙের জামাকাপড় খেলনা প্রচুর প্রিয়। পুতিন কে বলে পুটি মাছ !
ওর জন্যে প্রচুর কমেন্ট কালেকশন করে রাখতে হবে। ইচ্ছে আছে নিজের নাম কম্পিউটার মোবাইলে টাইপ করতে পারলেই একটা নিক খুলে দেব।
কোনো দুর্ঘটনা ঘটবে না জটিল ভাইয়া !
১০| ২২ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: বিটপি বলেছেন: বাচ্চারা গালাগালি শেখে স্কুলে। সহমত।
বাচ্চাদের শাসন দরকার তবে অতিরিক্ত মারধর ঠিক না।
লেখা ভাল লেগেছে।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩০
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: মারধোর আর উচ্চস্বরে তাকে বকাবকি।
ধন্যবাদ নীল আকাশ।
১১| ২২ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটা তো ভালো। শিরোনামে খারাপ বললেন কেন বুঝতে পারলাম না।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩২
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: রাজীব ভাইয়া ,
প্রতিটা ঘটনার পেছনেই একটু খারাপ লাগা আছে , হয়তো সে কারণেই ।
ভালো থাকবেন ভাইয়া।
১২| ২২ শে মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:২২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান, চমতকার লেখার জন্য রইলো শুভেচছা সাথে সাথে +++
"সংগদোষে লোহা ভাসে" - আমরা সবাই (ছেলে-বুড়ো ) তাই শিখছি যা আমরা আমাদের আশে পাশে দেখছি । এসবের জন্য একক কোন কারন দায়ী নয় কারন বহুবিধ ।
" বিষে বিষক্ষয় " - এই আমাদের জীবনের এখনকার মূলমন্ত্র হয়ে গেছে।
কারন,বর্তমানে পরিবারে-হাটে-মাঠে-ঘাঠে সর্বত্রই বিষে ভরা ।
আর মানুষের জীবনে চলার পথে ভাল আচরন কিংবা মানিয়ে নেয়া-মানিয়ে চলার চেয়ে কোন কার্যকর কোন বিকল্প আর নেই। যে ব যারাই এর চর্চা করতে পারে-করে তাদের জীবন হয়ে উঠে ঝামেল বিহীন এবং তারা চলার পথেও খুজে পায় এরকম ভাল মানুষদেরই।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৫
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: যথাযথ বলেছেন মোহামমদ কামরুজজামান ভাইয়া। আপনার মন্তব্যই এই লেখার সারমর্ম।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৩| ২২ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: কোলকাতার লোকজন মুসলিমদের প্রতি কেমন মনোভাব প্রকাশ করে?
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৯
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: পাচ বছর কাটিয়েছি ,আমার কোনরকম অভিযোগ নেই। তবে ওদের ওখানকার মোহামেডানদের প্রতি একটু ক্ষোভ আছে মনে হতো ।
১৪| ২২ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৩:৪৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে। আমি বাচ্চাদের মারতে পারি না
যদিও মারি পরে নিজেই কান্দি
ছোট ছেলেটার মুখে কী সব আজে বাজে কথা। ওকে কত বুঝাই। স্কুল থেকেই শিখেছে
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫১
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: পঁচা শহরে দুই ঘরের এক খাচায় বন্দী রাজপুত্র আমার। খারাপ লাগে।
সকল মন্দ থেকে ভালোটা ওরাই শিখে নেবে আশা রাখি ।
ভালো থাকবেন আপু ।
১৫| ২২ শে মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:২০
ফয়সাল রকি বলেছেন: বাচ্চাদের অবশ্যই শাসন করতে হবে! তবে পাশাপাশি কাউন্সিলিং করতে হবে প্রচুর।
লেখা ভালো হয়েছে। চালিয়ে যান।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৬
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল ভাইয়া।
পরিচিত একজনকে দেখেছি বাচ্চা জেদ করলে মাথায় শরীরে পানি ঢেলে দিতো।
আমি পরিমিত শাসনে বিশ্বাসী।
১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৩৬
জটিল ভাই বলেছেন:
লেখক বলেছেন: রাতে দেখি ছেলে গরুর ছবির সামনে, তার অঙ্গ প্রতঙ্গ নিয়ে পড়াশুনা করছে । স্কুল থেকে পড়া দিয়েছে। গরুর রচনা। ওর লাল রঙের জামাকাপড় খেলনা প্রচুর প্রিয়। পুতিন কে বলে পুটি মাছ !
ওর জন্যে প্রচুর কমেন্ট কালেকশন করে রাখতে হবে। ইচ্ছে আছে নিজের নাম কম্পিউটার মোবাইলে টাইপ করতে পারলেই একটা নিক খুলে দেব।
কোনো দুর্ঘটনা ঘটবে না জটিল ভাইয়া !
-নিজের নাম টাইপ করা শেখা অব্দি দেরি করা উচিৎ হবে বলে মনে করিনা। ততদিনে এই বিকশিতমান প্রতিভা ভাটা পরে যেতে পারে। বরং পুঁটিমাছ যখন চিনে গেছে তখন এটাই মনে করি ব্লগিং-এর আদর্শ সময়। বেটার দিনরাত যেভাবে নতুন-নতুন আইডি আসছে তারসঙ্গে তাল মিলিয়ে তারজন্য একটি আইডি খুলে আপনিই এখটু কষ্ট করে তার রোজকার কর্মগুলো ডায়রি আকারে দুই তারকার মত লিখে যান। তৃতীয় তারকাটিকে সযত্নে গড়ে তুলার আহ্বান রইলো।
২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৪৬
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: হা হা হা !
জটিল ভাইয়া , জেনারেল হবার অভিমান হজম করতে পারবো না !
তবে তারকার মুখের জবান মানে কমেন্ট ব্যান করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি , ছেলে এখন থেকেই এইসব মেনে নিতে শিখুক ।
১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০২২ রাত ২:৫২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আমার এক চাচীও তাঁর ছোট ছোট দুই বাচ্চাকে প্রচণ্ড মার দিতো। উনি এখন নাই ,মারা গিয়েছেন। এই লেখা পড়ে উনার কবা মনে পড়লো
২৫ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৩
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: আপনাকে মনে হয় কিছু খারাপ সৃতি মনে করিয়ে দিয়েছি ।
ভালো থাকবেন ভাইয়া ।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে মার্চ, ২০২২ রাত ১:৩৬
অপু তানভীর বলেছেন: কী সর্বনাশের কথা ! এভাবে কেউ অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে!
আর শিরোনামে খারাপ লেখা হলেও খারাপ লেখা ভাল হয়েছে !