![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার ভাতিজার মাথায় বেশিরভাগ সময় কোন না কোন বিপদজনক সব প্রশ্ন ও চিন্তা আসে।তার সেসব প্রশ্নের উত্তর দেয়া অনেক সময় বেশ কঠিন হয়ে পরে কিন্তু তাকে কোন কিছু বললে যে উত্তর পাওয়া যায় তা আরো বেশি ভয়াবহ। দু’টো উদাহরণ দিলামঃ
প্রথম উদাহরণঃ
১ম প্রশ্নঃ আচ্ছা ছোটবাবা চীনের প্রাচীর থেকে একটা পিঁপড়া পড়ে গেলে কি হবে?
উত্তর দিলামঃ তেমন কিছু হবে না।
২য় প্রশ্নঃ একটা ইঁদুর পড়লে?
উত্তর দিলামঃ হাত-পা ভেংগে যাবে, মারাও যেতে পারে।
৩য় প্রশ্নঃ আর একটা মানুষ পড়লে?
উত্তর দিলামঃ Sure মারা যাবে।
সংগে সংগে তার প্রতি উত্তর, মানুষের কিছু হবে না।
আমিঃ (ভ্রুকুঁচকে) কেন?
ভাতিজার উত্তরঃ কারণ ইঁদুর আর পিঁপড়া পড়ে গেলেও মানুষ পড়বে না?
আমিঃ কিভাবে?
ভাতিজার উত্তরঃ পিঁপড়া আর ইঁদুর প্রাচীরের ধার দিয়ে চলে আর মানুষ চলে প্রাচীরের মাঝ দিয়ে, তাই পিঁপড়া আর ইঁদুর পড়ে ব্যাথা পেলেও মানুষ পড়বে না তাই মানুষের কিছু হবে না।
আমি ভ্রুকুঁচকে তাকিয়েই থাকলাম।
দ্বিতীয় উদাহরণঃ
ভাতিজা আমার মাসাল্লা বেশ সুসাস্থের অধিকারী, তার স্বাস্থ্য সচেতন বাবা তাকে প্রতিদিন মেদ ভুরি কমানোর ব্যাপারে উপদেশ দেন। প্রতিদিনের মত আজও ভাইয়া আমার ভাতিজাকে বলছিল ভুরি কমানোর কথা, শুনে আমার ভাতিজার উত্তর ছিল নিম্নরূপঃ
“ভাতিজাঃ আচ্ছা বাবা আল্লাহ আমাদের যা দিতে চান আমরা কি তা না নিয়ে পারি?
ভাইয়ার উত্তরঃ না পারি না।
ভাতিজাঃ ধরো আল্লাহ তোমাকে অনেক বুদ্ধি দিলো তুমি কি তা ফিরিয়ে দিতে পারবে?
ভাইয়ার উত্তরঃ না পারবো না।
ভাতিজাঃ যদি তা না পারো তবে আল্লাহ আমাকে ভুরি দিয়েছে আমি তাকে কি করে ফিরিয়ে দেই?
আমি এই কথা শুনে তাড়াতাড়ি পালিয়ে বাঁচলাম কারণ পরবর্তী প্রশ্নটা আমাকে করার সম্ভাবনা ৯০%...
২| ১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
বাবলুশাহাদাত বলেছেন:
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৮
নূর আদনান বলেছেন:
৪| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৯
সানফ্লাওয়ার বলেছেন: আপনার ভাতিজা ও মহা জিনিয়াস
৫| ১৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:৪০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছেলেটার মাথায় বুদ্ধি আছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
কালোপরী বলেছেন:
পিচ্চি তো মহা ট্যালেন্ট