নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হওয়ার সাধনা আমার চির বহমান, যদি চূড়ান্ত নিশ্বাসেও না হতে পারি তবে ক্ষমা করো বিধাতা, ক্ষমা করো হে প্রভু আর রহমান। ক্ষমা করো তোমরা যারা পেয়েছো আঘাত, তোমরা যারা পাবে অথচ থাকবে নিরাপরাধ।
সন্তান জন্ম দেয়া ছাড়া পুরুষের দরকার নেই’ উক্তি টি করেছেন বলিউডের বিখ্যাত নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। এই কথা যদি কোন পুরুষ বলতো যে ‘সন্তান জন্ম দেয়া ছাড়া নারীর কোন দরকার নেই” তাহলে তুলকালাম ঘটে যেত পারতো!! আরও একটু বাড়িয়ে বলি যদি উক্তি টি বলিউডের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর সালমান খান বলতো তাহলে কি হতো?
সে সব প্রশ্ন বাদ দিলাম। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে পুরুষের উপর এই বিষেদগার কি ব্যক্তিগত অভিমত নাকি এর চেয়েও বেশী কিছু? যদি ব্যক্তিগত অভিমত হয় তবে এ নিয়ে ভেবে লাভ নেই। তবে আমাদের পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার সাথে কথাটির একটি করুণ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে হচ্ছে।সমগ্র পৃথিবী জুড়ে পারিবারিক নির্যাতনের ঘটনা তা প্রমাণ করে ।
পেছনের দৃশ্যপটঃ পুরুষের প্রতি এই বিষেদগার আসলে পুরুষেরই প্রাপ্য। নারীকে যে ভাবে লক্ষ কোটি বছর ধরে পুরুষ অবহেলা করেছে, করছে তাতে প্রায় সব স্বাবলম্বী নারীর মনের কথা এটি এবং যারা নির্ভরশীল পুরুষের প্রতি তাদেরও যদি অভয় দেয়া যায় তবে তারাও যে এই কথা বলবে না তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। যিনি উক্তিটি করেছেন উনি হয়তো সমাজ বিজ্ঞানী না তবে তার জীবনের নানান ঘটনা ও অভিজ্ঞতা এই উক্তি করতে বাধ্য করেছে। আমরা যা দেখি তারচেয়ে ঢেঁড় বেশী অবহেলা নির্যাতন চলছে নারীর প্রতি। একটু কান পাতলেই শোনা যায়।শুধু পত্রিকায় নয় নিজের মায়ের কাছে শুনুন,বোনের কাছে শুনুন জানতে পারবেন এর চেয়ে আরো বেশী কিছু।এই ক্ষোভ দূর করা হয়তো সম্ভব না রাতারাতি। তবে আপনি আপনার স্ত্রীর কাছে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ পুরুষ হতে পারেন তাকে ভালবেসে, তার ভুল গুলো সুন্দর করে ধরিয়ে দিয়ে এবং আপনার ভুলগুলো সে যখন ধরিয়ে দিবে তখন তা শুধরিয়ে নিয়ে। ভালবাসা মানে কিন্তু সঙ্গীর গোলামী করা না। ভালবাসা মানে যুগপৎ ভাবে সুন্দর আগামী গড়ে তোলা, সেই আগামীতে আপনার সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা। শুধু এইটুকু দায়িত্ব নিন নিজ নিজ জায়গা থেকে দেখবেন একদিন কেউ আর পুরুষের প্রতি বিষেদগার করবে না।
তানজির খান
কবি,ব্লগার ও নাগরিক সাংবাদিক
[email protected]
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫
তানজির খান বলেছেন: প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। আসলে প্রিয়াঙ্কা বলেছে সেটা ব্যাপার না, পুরুষের প্রতি অনেক বিষেদগার শুনতে পাই। সেটা শুধু নারীবাদীদের কাছ থেকে তেমন না বা শুধু নারীর কাছ থেকেও না। প্রিয়াঙ্কার নানান কারনে এমন মনে হতে পারে। তার কয়েকটা আপনিই বলেছেন কিন্তু আপনার পাঁচ টা বান্ধবী, দুইটা ভাবী, মা, বোনদের কাছে জানতে চাইলে এই বিষেদগার কিছু জানতে পারবেন হয়তো। নাও জানতে পারেন। স্যাম্পলিং একটা গুরুত্বপূর্ণ জিনিস এমন কিছু বলতে গেলে। আমি ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন সমাজের মানুষের কাছে শুনেছিলাম আর সেকেন্ডারী তথ্য তো প্রচুর হাতের কাছে।
আমি শুধু ঘরের কথা বলেছি, আরো বিষদ করে বলা উচিৎ ছিল, কারন এই বিদ্বেষ ঘর থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা থেকেই আসে। কাউকে ফলো করতে বলি নাই।শুধু বলেছি ঘর থেকে আমরা এই সহমর্মিতার অনুশীলন শুরু করলে সমস্যা কেটে যাবে।
শুভকামানা ও শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য
২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪
কল্লোল পথিক বলেছেন: বাহ!আরও কত কি শুনতে হব!!!
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
তানজির খান বলেছেন: ভাইয়া, পুরুষের কিছু ভুল এইসব শুনতে বাধ্য করে। আসলে এই বিষেদগার আমাদের অনেক ক্ষত্রেই প্রাপ্য। প্রিয়াঙ্কা বলে কথা না অনেক নারীর গোপন কথা এটা। নারী পুরুষের ক্যাচালে যাব না কিন্তু ঘটনার বিশ্লেষণে করতে হবে তো সমস্যা সমাধানে।
শুভকামনা রইল ভাই
৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
বাকপ্রবাস বলেছেন: আমাদের ঘরোয়া সমাজে আরো একটা ব্যাপার আছে, সেটা হলো, বউ নারী আর শ্বাশুড়ী এবং ননদ নারী বিপরীতমুখী, সেখানে পুরুষ এর চাইতে নারীর ভূমিকা বেশী। সেখানে নারী নারীকেই শেকলে বন্দী করে। সুতরাং পারিবারীত শিক্ষাটাও দরকার। ডাক্তার হয়েও যৌতক এর জন্য বউ এর উপর অত্যাচার করে। এটা একটা শিক্ষিত মানুষ করেছে কিন্তু পারিবারিক শিক্ষাটা না থাকাতে পুরুষ করলেও সে একা দায়ী নয়, তার পরিবার এবং পারিবারিক শিক্ষাটাই দায়ী। তার মা বাবা দুজনই দায়ী। কারন এটা তাদের পারিবারীক ট্র্যাডিশান। আমাদের শিক্ষিত সমাজে এখনো মানুষ হয়ে উঠেনি। সেটা নারী পুরুধ দুই ক্ষেত্রেই। একজন বউ বা নারী নির্যাতন হয় পারিবারীক শিক্ষার অভাবে যদিও হাজব্যান্ড হয়ে বিষয়টা প্রকাশ পায়।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
তানজির খান বলেছেন: করুণ একটা বিষয় তুলে এনেছেন। এ ব্যাপারে লিখতে হবে। সহমত জ্ঞাপন করছি।
শুভকামনা ভাই
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮
প্রািন্ত বলেছেন: সৃষ্টির শুরু থেকেই পৃথিবীতে নারী-পুরুষের কিছু বৈষম্য রয়েছে। প্রতিটি ধর্মেও নারীকে আলাদা মর্যাদা দিয়ে তাদের জন্য করনীয় ও তাদের সীমাবদ্ধতা সুষ্পষ্টভাবে নির্দেশ করা হয়েছে। আমরা মানব সৃষ্টির প্রারম্ভিক যুগ থেকে বিশ্লেষণ করলে দেখতে পাব যে, নারীরা পুরুষের তুলনায় পিছিয়ে রয়েছে বা পিছিয়ে পড়েছে। কিন্তু কেন তারা পিছিয়ে পড়লো? কারণ তারা শারীরিক সামর্থ ও মেধায় পুরুষের সমকক্ষ নয়। আমি নারীদের প্রতি যোগ্য সম্মান রেখেই বলছি- “যদি পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রে নারীদের কে নারী কোটা নামক আলাদা সুযোগ সুবিধা না দেয়া হতো তাহলে আজকে প্রিয়াংকা চোপড়ার মুখে এমন কথা শোনা যেতনা। পুরুষ ছাড়া নারী অর্থহীন। সুতরাং আমি ব্যক্তিগত ভাবে পৃথিবীর সকল পুরুষদের পক্ষ থেকে প্রিয়াংকা চোপড়ার এই মন্তব্যের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫৯
তানজির খান বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ তবে আপনার সাথে সহমত হতে পারলাম না।
শুভকামনা রইল ভাই
৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৭
মাসুদ_খান বলেছেন: এই লেখাটা পড়লে মেয়েদের সর্ম্পকে একটু হলেও ধারণা পাওয়া যাবে।
আমাদের সামাজের মেয়েদের দৃষ্টিভঙ্গি দিন দিন কোন দিকে ধাবিত হচ্ছে ????
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০০
তানজির খান বলেছেন: আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। অবশ্যয়ই পড়ব।
শুভকামনা
৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: একটা সুন্দর জীবনের প্রতিশ্রুতি আশা করা যায় নারী পুরুষ দু'জনেরই পরিপূর্ণ দায়িত্বশীলতা থেকে । নারী পুরুষ দু'জনই সন্তান জন্মদানে সমানভাবে প্রভাব ফেলে এবং এটি অতি গুরুত্বপূর্ণ কাজ । কারণ এই জৈবিক চাহিদা পূরণ না হলে পৃথিবীতে মানব সম্প্রদায় বিলীন হয়ে যাবে । তাই আবেগের তাড়নায় একে কম গুরুত্ব দেয়াটা বোকামী । বীজ ছাড়া যেমন যত উর্বর ভূমিই হোক তার মূল্য থাকে না তেমন বীজ যত উন্নতই হোক ভূমি ছাড়া তা মূল্যহীন । তাই সন্তান জন্মদানটা নারী পুরুষ উভয় দিক থেকেই পজেটিভ ভাবা জরুরী । আর সন্তান জন্মদানের বাইরে আমাদের যেসব দায়িত্বগুলো আছে তা পারষ্পরিক শ্রদ্ধা ভালোবাসা রেখে যে যেখানে সুইটেবল সে সেখানের দায়িত্বগুলো পালন করে যাওয়া। পারস্পরিক মেলবন্ধন পরিবারে তথা সমাজে যে শৃঙ্খলা এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনে তা পৃথিবীর আর কোনকিছু দ্বারা সম্ভব হবে বলে আমার মনে হয় না ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০২
তানজির খান বলেছেন: খুব ভাল বলেছেন ভাই। আমি আপনার সাথে সহমত। অসংখ্য ধন্যবাদ রইল এমন গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম। খারাপ বলেননি।
নারীরা এ সমাজে যেভাবে নির্যাতিত হয়, তাতে সব মেয়েই যদি প্রিয়াংকার মতো স্বাবলম্বী হতো, তাহলে সবাই এ কথা বলত।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:০৩
তানজির খান বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। খুব ভাল লাগল আপনার অভিমত জেনে।
শুভকামনা ও ভালবাসা রইল
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
আলী বলেছেন: একটু বাড়িয়ে বলি যদি উক্তি টি বলিউডের সবচেয়ে কাঙ্ক্ষিত ব্যাচেলর সালমান খান বলতো তাহলে কি হতো?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪২
তানজির খান বলেছেন: এই কথা টি সিরিয়াসভাবে লিখি নাই। লেখার অনুষঙ্গ মাত্র। ধন্যবাদ
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
আরজু পনি বলেছেন:
পর্যবেক্ষণে রাখছি আপাতত ।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৩
তানজির খান বলেছেন: জী আপু, পর্যবেক্ষণে রাখুন। পরে পড়ে অবশ্যয়ই মন্তব্য করবেন।
শুভকামনা ও ভালবাসা রইল
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৮
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: যুগে যুগে পুরুষ দ্বারা নারী শোষিতই শুধু হচ্ছে? এটার বিপরীত চিত্রও কিন্তু দেখা যায়, যদিও নগণ্য। আসলে এটা এমন এক বিষয় যা নিয়ে আলোচনার বিস্তর পরিসর দরকার। তবে একটা জিনিষ আমি খুব অপছন্দ করি, এটা সকল নারীকে সম্মান করেই বলছি, "পুরুষ মাত্রই খারাপ" এমন একটা ধারনা প্রায় সকল মেয়ে পোষণ করে। একটা জিনিষ মনে রাখতে হবে আপনি যদি কারো প্রতি পজেটিভ এপ্রোচ দেখান, সে যত মন্দ লোকই হোক, সেও আপনার প্রতি পজেটিভ হবে, হয়ত সবক্ষেত্রে না। যাই হোক, ভাল একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন সবসময়।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৮
তানজির খান বলেছেন: বিপরীত চিত্র আছে এটা সত্য। আমি সে চিত্রও নিয়েও লিখবো। আসলে সব সমস্যার একটা কারন থাকে, আমি চেয়েছি এই সমস্যার কারন কি হতে পারে সেটা নিয়ে লিখতে। সব পুরুষ যেমন খারাপ না তেমনই সব নারীও খারাপ না। আমাদের বুঝতে হবে পৃথিবীতে দুই রকম মানুষ আছে ১।ভাল মানুষ ২। খারাপ মানুষ। নারী পুরুষ ভাল খারাপ নির্নয়ের ক্ষেত্রে কোন মাপকাঠি না।
ধন্যবাদ বোকা ভাই। শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:২৩
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পোস্টে এ+
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৯
তানজির খান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমার লেখায় আপনাকে স্বাগতম। শুভেচ্ছাও শুভকামনা রইল
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৬
আবু শাকিল বলেছেন: প্রিয়াঙ্কা খারাপ বলেন নাই । লেখাটা পড়ছি আগেই ।ক্যাচালে মন্তব্য করা হয় নি ।
কেমন আছেন তাঞ্জির ভাই ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫
তানজির খান বলেছেন: ভাল নাই শাকিল ভাই। সব বলব পড়ে। লেখা পড়বার জন্য ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা ও ভালবাসা রইল ভাই।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
আবু শাকিল বলেছেন: আচ্ছা ।
শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
তানজির খান বলেছেন: কথা হবে ফেবুতে ভাইয়া
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
বাকপ্রবাস বলেছেন: পুরুষকে সদয় হতে হবে। তবে আপনি যার উদাহরণ দিয়ে বোঝাতে চাইছেন সেখানেই ঝামেলা। পুরুষ নারীর উপর অধীকার ফলায় সেটা ঘরোয়া নারীর উপর। আপনি যদি এমন কোন ঘরো নারীর উদাহরণ দিয়ে ব্যখ্যাটা করতেন তাহলে বিষয়টা সহজভাবে নেয়া যায়। অথবা প্রিয়ঙকা ব্যাখ্যা করেনি সে কেন কথাটা বলেছে। প্রিয়ংকার পুরুষ দরকার নাই তার কারণ হতে পারে বিয়ে করলে নারীদের কেরিয়ার নামক বিষয়টা থাকেনা। অন্যের বউ হয়ে গেলে তার প্রতি সবার আগ্রহে ভাটা পড়ে। তারপর বাচ্চা নিতে গেলে সেখানে সময় যায় এক বছন ন্যূনতম। তারপর শিশুর দেখাশোনা নানান ঝাক্কি ঝামেলা। এগুলো এড়ানোর জন্য সে হয়তো পুরুষ চায়না। এবার আসুন জৈবিক ব্যাপার। এই জৈবিক ব্যাপার যার নেই সে অক্ষম, তাই বিয়ের প্রতি ভয় থাকতে পারে, কিন্তু প্রিয়ংকা অক্ষম বলে মনে হয়না, নায়িকারা বয় ফ্রেন্ড এর সাথে থাকে, সেখান কাজটা সেরে ফেলে। দুইদিন পর পর বয়ফ্রেন্ড চেন্জ হয়।
এতো কথা বললাম তার কারন আপনার উদাহরণ দেবার উপকরণ ঠিক ছিলনা। আপনি যাদের উদাহরণ দিয়ে ভালো কথা বলেছেন তাদের ফলো করলে সমাজে বিশৃংখলা বাড়াবে। সেই দিক থেকে দ্বিমত জানালাম। তবে পুরুষ এর উচিত নারীর প্রতি সহনশীল হওয়া, এটাতো সহমত পোষণ করছি।