![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিতর্কিত নির্বাচনের আজ আট মাস ১৫ দিন,এই আট মাস পনের দিনে আওয়ামীলিগ সরকার কতই না রং তামাসা দেখালো আর আমাদের দেশের সাধারণ জনগন তা দেখে হায়-হায় করে বলিতে লাগিলো দেশের কি যে আবস্থা হইছে হাসিনা সরকার দেশটারে ডুবাই ছাড়িবো। সতি্য কি তাই?তাহলে আজ একবার বাংলাদেশ বর্তমান পরিস্থিতির উপর কিছু লিখে যাই।আমি জানি আমাদের বর্তমান সরকার সমালোচনা কে ভয় পায়,আর সরকার দলের সমর্থকরা তো আমার এই লেখা পড়লে তেলে বেগুনে জ্বলে উঠবেন এমন কি অনেকেই অনেক ধরনের মন্তব্য করে বসবেন।সমালোচনা সরকার ভয় পায় তার অনেক উদাহরণ আছে এখানে তা টেনে না এনে সামান্য একটা উদাহরণ দেই,সরকার যদি সমালোচনা ভয় না পেতো তাহলে সরকারের সমালোচনা যারা করেছে তাদেরকে সমালোচনা করার বা মুক্ত কথা বলার সুযোগ দেয়া হতো,জেলে ঢোকানো হতো না,বন্ধ হতো না বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া।
আজকের প্রসংগ টা হলো ভোটের কারণে কি পুলিশের গূলি:- গত ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫ টাঙ্গাইলের কালীহতিতে ছেলের সামানে মা'কে বিবস্র করে মানব জাতির তথা বিশ্বের মা জাতির অপমান করা হয়েছে,আর এই অপমানের কারনে জনতা প্রতিকার করার জন্য রাস্তায় নামলে পুলিশের গুলিতে ৪ জন সাধারণ মানুষ অকালে প্রাণ দিলো। আমারা এমন দেশে বাস করছি যেখানে আইনের লেশ মাত্রও নেই,আমরা জানি যে,2+2=4 তেমনি পুলিশ কোথায় গুলি চালাতে হলে ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নিতে হয়,কিন্তু সে সময় সেখানে কোন ম্যাজিস্ট্রের উপস্থিতি ছিলো না।শুধু কালিহাতিতে নয় আজ অব্দি আওয়ামিলীগ সরকারে শাষন আমলে পুলিশ যত জায়গাতে গুলি চালিয়েছে তাতে কোন ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতি নেয়নি,আমরা ধরে নিতে পারি পুলিশের এই গুলি কালীহাতির জনগন আওয়ামীলিগ কে ভোট দেয়নি বলে,তা না হলে এত ক্ষমতা পুলিশ পেলো কোথায় থেকে?মাকে অপমান করা আর দেশকে অপমান করার সামিল,আমি অত্যন্ত চাই এই সব পুলিশের যারা গুলি করেছে তারা এবং যার নির্দেশে গুলি করা হয়েছে তাদের বিশেষ ট্রাইবুন্যাল করে বিচারের আওতায় নেয়া। কেননা পুলিশ গুলা এখন আর মানুষ না ওরা অনানুষ হয়ে গেছে যাকে বলে দানব, পুলিশের পাশা পাশি আমাদের মোটা মাথার রাজনীতিবিদরা ও দেশের জন্য দেশের কল্যানের জন্য কিছুই ভাবেন না আর ভাববেনই বা কি করে নিজেদের আখের গোছাতে নিজেরাই ব্যস্ত,বর্তমানে দেশে যে সমস্ত সন্ত্রাস-খুন,ধর্ষণ হচ্ছে তা পূর্বে দেখিনি একেবারে হয়নি তা বলবো না কিন্তু এখনকার মতো পূর্বে হয়নি,সন্ত্রাস-খুন,ধর্ষণ যে হারে বেড়েছে তা একটি দেশের জন্য কাম্য নয়, যতটা না খুন হচ্ছে তা বিরোধী দলের নেতা কর্মী যত জন হবে তার চেয়ে অধিক হবে আওয়ামীলিগ তাদের দলের নেতা কর্মী,কখনো টেন্ডার বক্স নিয়ে আবার ক্ষমতা নিয়ে ছাত্রলীগে-ছাত্রলীগ,যুবলীগে-যুবলীগ,ছাত্রলীগে - যুবলীগ এভাবে চলছে আওয়ামী লিগ সরকারের দিনকাল,ধর্ষনের দিকে ছাত্রলীগ নাম্বার ওয়ানে আছে। ঐ তো মেডিকেল পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হলো তারপর ও পরীক্ষা নেয়া হলো,এমন ব্যবস্থা আমার মনে হয় পৃথীবির ইতিহাসে বিরল,স্বাস্থ্য মন্ত্রী মাননীয় সরকারের অভিজ্ঞ মন্ত্রী নাসিম সাহেব তিনি কিভাবে এসব দেখলেন তিনিই ভালো জানেন কিন্তু আমার মনে হয় যদি পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস হয় তাহলে ঐ পরীক্ষা আবার নেয়া,নতুবা তা নিশ্চিত করতে হবে প্রশ্ন ফাঁস হয়নি কিন্তু তা সম্ভব নয় অথাৎ প্রশ্ন ফাঁসের জন্য পুলিশ কয়েক জন কে ধরেছে।এমন অবস্থা চলতে থাকলে অদূর ভবিষ্যতে বি.সি.এস পরীক্ষা না দিয়ে ও ক্যাডার হওয়া যাবে।
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের পুলিশে আপনার মত মাথার লোকেরা কাজ করছে; তারপরও পুলিশ সদস্যকে পিটানো ভয়নকর রিস্কের কাজ।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন: ভাই আমার মাথা পুলিশের হবে কেন? পুলিশ তো হিটলারের মাথা পেয়েছে।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: চালিয়ে যান ।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: জনগনকে বুলেট প্রুফ জ্যাকেট জ্যাকেট দেয়ার দাবী জানাচ্ছি।
সরকার কি গরু কেনার সময় বুলেট প্রুফ জ্যাকেট দিবে?
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০২
তারেক সালমান জাবেদ বলেছেন:
জানিনা আপনার যুক্তিতে সহমত হতে পারবো কি না।তবে আমার মনে হয় একদিন তার অবসান হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২৭
সেলিম মিয়া সেলু বলেছেন: চালিয়ে জান