নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনুবাদকঃ আমি ঘৃনার শব্দকে ভালোবাসায় অনুবাদ করি।
এবারের রোজার ঈদটা প্রথমবারের মত কানাডায় পালন করি। দেশের মতন এখানেও ঈদগাহের ময়দানে ঈদের নামাজের আয়োজন হয়। সকালে উঠে সবাইকে সাথে নিয়ে ৩০ মিনিট ড্রাইভ করে ঈদগাহের ময়দানে চলে যাই। আমরা ঈদের আগেরদিনই কানাডার অন্টারিওতে আসি উদ্দেশ্য নায়াগ্রাফলস দেখা সাথে সাথে ঈদ পালন করা। ঈদগাহের ময়দানে এসে দেখি সেখানে আমাদের মতন আরো শ'খানেক মুসল্লী হাজির। আর নামাজ শুরুর আগে অন্টারিওর মেয়র সাহেব এসে সবাইকে শুভেচ্ছা বিনিময় করে যান। পরে হুজুর সাহেব আমাদের বলেন যে নামাজের জন্য যে মাইক এবং স্পিকার সেটা সেখানকার এক স্থানীয় খৃষ্টান লোক বিনিমূল্যে সব কিছুর ব্যবস্থা করে দেন। কতটা সৌহার্দপূর্ন অবস্থান। সকালের ঝকঝকে রোদ সুন্দর একটা দিনের আগাম বার্তা দিয়েছিল। নামাজ পরে হোটেলে ফিরে এসে জামা কাপড় পরিবর্তন করে বের হয়ে গেলাম ঈদের দিন কোথায় কোথায় ঘুরতে গেলাম সেটা আর না বলি ভিডিওতে দিয়ে দিলাম, যারা যারা ট্রাভেলিং ভ্লগ এর ফ্যান তারা তারা আমার ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখতে পারেন। ভালো লাগলে জানাবেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৯
আসিফ ইকবাল তােরক বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। পুরো ভিডিওটি দেখার জন্য আরেকবার ধন্যবাদ। অসম্প্রদায়িকতা প্রসংগে কিছু না বলি। আপনার চিন্তা ধারাকে সম্মান জানিয়ে গেলাম। ভেরি স্টাইলিশ বলায় আরেকবার ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১১
প্রোলার্ড বলেছেন: চমৎকার লেগেছে ।
পাখির রাজ্যে যে মেয়েটি ডেমো দিচ্ছিল তার গলায় বুঝালো ব্যাগটি সবার দৃষ্টি তার দিকে নিবদ্ধ রাখতে বাধ্য করেছে । ভাল লেগেছে বয়ষ্ক কপোত-কপোতির একশনও । সেন্সর অংশটিতে পাখি দুটোর মধ্যে কি হচ্ছিল সেটা এই ফ্রি কান্ট্রির পোলাপানদের ডিটেইল করে বলার কথা ডোমোকণ্যার।
ঈদের নামাজ পড়ে বের হয়ে ঠিকই বৌদ্ধমন্দিরকে ফোকাস করালেন , কোন মাসজিদকে না । বাইবেল হাতে নিলেন , ক্বুরআন শরীফকে নয় । মনে হয় মুসলমানদের এসব দেশে টিকে থাকতে হবে এরকম অসম্প্রদায়িক মানসিকতা দেখাতে হয় ।
সবচেয়ে ভাল লেগেছে আপনার চুল হাতানোটা। Very stylist.