নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কমবুঝি কিন্ত কিছু একটা নিয়ে বোঝার চেস্টা করি তাই যত পারি বই পড়ি ।

ঠ্যঠা মফিজ

ঠ্যঠা মফিজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বড় শিব মন্দির, পুঠিয়া তার ইতিহাস

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:১০


বড় শিব মন্দির হল পুঠিয়া রাজবাড়ির ছয়টি মন্দিরের অন্যতম একটি। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা। ১৮২৩ সালে গোবিন্দ মন্দির পুঠিয়া রাজপরিবারের তত্ত্বাবধানে রাণী ভুবনময়ী দেবী কর্তৃক নির্মিত হয় । দীর্ঘ সাত বছরের মাথায় মন্দির নির্মাণকাজ শেষ হয় ১৮৩০ সাল। ভুবনময়ী দেবীর নামানুসারে একে ভুবনেশ্বর মন্দিরও বলা হয়ে থাকে। বর্তমান যুগেও এই মন্দিরে নিয়মিত পুজো হয়।

রাজশাহী শহর থেকে কম করে হলেও প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিখ্যাত পুঠিয়া রাজবাড়ি দিকে এগোতে প্রথমেই পড়ে এই মন্দির। মন্দিরটির ডানপাশে রথ মন্দির এবং পেছনে গোপাল চৌকি নামক সুবিশাল একটি দিঘি রয়েছে। মন্দিরটি উঁচু মঞ্চে নির্মিত বর্গাকার এ মন্দিরের প্রতি বাহু ১৯.৮১ মিটার দীর্ঘ, ভূমি থেকে উচ্চতা ৩৫.০৫ মিটার। মন্দিরের চারপাশে টানা বারান্দা এবং মধ্যে একটি গর্ভগৃহ রয়েছে। পঞ্চরত্ন স্থাপত্য পরিকল্পনায় এই মন্দিরের চারকোণে চারটি ও কেন্দ্রে একটি করে মোট পাঁচটি চূড়া অথবা রত্ন আছে। চূড়াগুলোর চারপাশে সন্নিবেশিত আছে বিভিন্ন আকারের মৌচাকৃতির অসংখ্য ছোটো ছোটো চূড়া। পূর্ব, পশ্চিম এবং দক্ষিণ দিকে একটি করে প্রবেশ পথ এবং প্রতিটি বারান্দায় ৫টি করে খিলান বা প্রবেশ পথ রয়েছে। পেছনের দিঘিতে নামার জন্য আলাদা একটি দ্বিমুখী সিঁড়ি রয়েছে। চুন সুড়কির মসলার সাহায্যে ইট দ্বারা নির্মিত এই মন্দিরের দেওয়ালে চুন,সুড়কির আস্তরণ বিদ্যমান। গর্ভগৃহে প্রবেশের জন্য রয়েছে চারপাশে চারটি প্রবেশপথ। সামনের প্রবেশপথের ওপর প্রভু শিবের ছবি ঝোলানো থাকে এবং মন্দির কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে এখানে প্রবেশ করা নিষিদ্ধ। মন্দিরের দেওয়ালের বাইরে পলেস্তারায় বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী খোদাই করা ছিলো, তবে বর্তমানে তাদের অধিকাংশই নষ্ট হয়ে গেছে।


সূত্রঃ ইন্টারনেট ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: পুটিয়া শিব মন্দীর সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: খুবই ভাল পোষ্ট...

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ কবি ।

৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪১

রিক্ত সিন্ধু মেহেদী বলেছেন: ঠ্যঠা মফিজ,আপনার তথ্য কিছুটা অসঙ্গতিপূর্ণ কারণ রাজশাহী শহর থেকে পুঠিয়া রাজবাড়ীর দুরত্ব ৩০ কিঃমিঃ এর কম নয়। যেহেতু প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনার তথ্য দেওয়া হয়েছে তাই পুরো লেখাটার কিছুটা অসঙ্গতি অবশ্যই লক্ষ্য করবেন। ধন্যবাদ,,,,,,,

০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আর কোথায় কোথায় অসঙ্গতি মনে হচ্ছে প্লীজ খুলে বললে আমার লেখতে সুবিদা হয়।

৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭

লেখা পাগলা বলেছেন: ভালো তথ্য ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই লেখা পাগলা।

৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:০৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার শেয়ার ভালো লাগল পড়ে।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই মামুন ইসলাম ।

৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৭:৫৭

নাইম রাজ বলেছেন: সব সময় এসব ইতিহাস জানতে ভালো লাগে ।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই নাইম রাজ।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:০৬

নিউ সিস্টেম বলেছেন: জানা হল।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৪

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.