![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুলায়মান আঃ (সাঃ) কুরআনের বর্ণনা অনুসারে তিনি একজন নবী ছিলেন এবং প্রতাবশালী বাদশাহ্। হিব্রু বাইবেলের অনুসারে তিনি ছিলেন ইসরায়েলের প্রথম এবং গুরুত্বপূর্ণ একজন রাজ়া। তার জন্ম হয়েছিল আনুমানিক ১০১১ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে এবং মৃত্যু হয় আনুমানিক ৯৩১ খ্রীষ্টপূর্বাব্দে এবং তার রাজত্ব কাল ছিল প্রায় ৯৭০ থেকে ৯৩০ খ্রীষ্টপূর্বাব্দ পর্যন্ত স্থায়ী। তিনি ছিলেন হযরত দাউদ আঃ (সাঃ) এর পুত্র। কথিত আছে, হজরত সুলায়মান আঃ (সাঃ)জেরুজালেম নগরী প্রতিষ্ঠা করেন এবং আল্লাহতাআলার মহিমা তুলে ধরতে সেখানে পুনর্নির্মাণ করে গড়ে তোলেন মুসলমানদের প্রথম কিবলা আল-আকসা মসজিদ। আল্লাহ তাকে অনেক ক্ষমতা দিয়ে ছিলেন যেমন পশু-পাখির সাথে কথা বলা এবং জ্বিনদের নিয়ন্ত্রন করা।
যখন তারা সবাই পিঁপড়ের উপত্যকায় পৌছালো তখন একটি পিঁপড়ে বলল, “হে পিঁপড়ারা! তোমাদের গর্তে ঢুকে পড়ো। যেন এমন না হয় যে, সুলায়মান ও তার সৈন্যরা তোমাদের পিষে ফেলবে এবং তারা তা টের ও পাবেনা
এ সূরায় বলা আছে হযরত সুলায়মান (আঃ) কে শেখানো হয়েছিলো পাখিদের ভাষা, দেয়া হয়েছিলো অনেকরকম ধনসম্পদ, জ্বীন ও মানুষদের ওপর তার ছিলো নিয়ন্ত্রণ। সূরা আন নম্ল-এর ১৮ নম্বর আয়াত।
...এবং সুলায়মান আঃ (সাঃ) ছিলো দাউদের উত্তরাধিকারী , সে বলেছিলো, "হে আমার সম্প্রদায় ! আমাকে পাখীর ভাষা শিক্ষা দেয়া হয়েছে এবং আমাকে সকল জিনিসই দেয়া হয়েছে। ইহা অবশ্যই আল্লাহ্র সুস্পষ্ট অনুগ্রহ।সূরা নম্ল ১৬ নম্বর আয়াত।
আরো উল্লেখ আছে যে সুলায়মান আঃ (সাঃ)কে আল্লাহতায়ালা জ্বীনকে বশীভুত করার ক্ষমতাও দান করেছিলেন ।
সূরা সাবা ১২ নম্বর আয়াতে আছেঃ .আর আমি সোলায়মানের অধীন করেছিলাম বায়ুকে, যা সকালে এক মাসের পথ এবং বিকালে এক মাসের পথ অতিক্রম করত। আমি তার জন্যে গলিত তামার এক ঝরণা প্রবাহিত করেছিলাম। কতক জিন তার সামনে কাজ করত তার পালনকর্তার আদেশে। তাদের যে কেউ আমার আদেশ অমান্য করবে, আমি জ্বলন্ত অগ্নির-শাস্তি আস্বাদন করা। তারা সোলায়মানের ইচ্ছানুযায়ী দুর্গ, ভাস্কর্য, হাউযসদৃশ বৃহদাকার পাত্র এবং চুল্লির উপর স্থাপিত বিশাল ডেগ নির্মাণ করত। হে দাউদ পরিবার! কৃতজ্ঞতা সহকারে তোমরা কাজ করে যাও। আমার বান্দাদের মধ্যে অল্পসংখ্যকই কৃতজ্ঞ।
কোরান অনুসারে হযরত সুলায়মান আঃ (সাঃ) এর মৃত্যুর মধ্যে শিকক্ষণী বিষয় আছে। যখন আমি সোলায়মানের মৃত্যু ঘটালাম, তখন ঘুণ পোকাই জিনদেরকে তার মৃত্যু সম্পর্কে অবহিত করল। সোলায়মানের লাঠি খেয়ে যাচ্ছিল। যখন তিনি মাটিতে পড়ে গেলেন, তখন জিনেরা বুঝতে পারল যে, অদৃশ্য বিষয়ের জ্ঞান থাকলে তারা এই লাঞ্ছনাপূর্ণ শাস্তিতে আবদ্ধ থাকতো না।}সূরা সাবা ১৪ নম্বর আয়াত।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩১
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল লাগল সুলায়মান আ: এর কাহিনী
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভৃণ্ড ভ্রাতা।
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১০
কানিজ রিনা বলেছেন: হ্যা সুলাইমান আঃ বিবরন কুরআনে পড়েছি
ভাল লাগল। ধন্যবাদ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আগে পড়েছেন আবারো কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ বোন এবং কৃতজ্ঞতা অবশ্যই।
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
প্রামানিক বলেছেন: ভালো লাগল। ধন্যবাদ
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই প্রামানিক।
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: যদিও অনেক সংক্ষেপ হয়েছে তবুও ভাল লাগল।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই সম্রাট ইজ বেস্ট। কি করমু ভাই এখন মানুষ লেখা বেশি বড় হলে পড়তেই চায় না।
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ভালো লাগলো।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই জুনায়েদ বি রাহমান।
৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আগেই পড়েছে কাহিনি তারপরও ভাললাগলো।
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০৯
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাইদুল ভাই ।
৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪০
বারিধারা ২ বলেছেন: কাসাসুল আম্বিয়ায় পড়েছি ওনার নাকি এক হাজার স্ত্রী ছিল এবং প্রতি রাতেই তিনি সকল স্ত্রীর সাথে মিলিত হতেন।
সেখানেই লেখা আছে ছখরা নামে এক জ্বীন নাকি তাকে ডস দিয়ে কিছুদিন তার সিংহাসনে বসেছিল। পড়ে হাকাম নামে আরেক জ্বিনের হাতে ধরা খেয়ে কোন এক বোতলে এখন বন্দি আছে।
তার পিতা দাউদ (আঃ) সম্পর্কেও অনেক বাজে বাজে কথা ঐ কিতাবে আছে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: কিছু লেখক আছেন যারা সব সময় সঠিক ইতিহাসকে বিকিত করে থাকেন ।ধন্যবাদ ভাই বারিধারা ২ ।
৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সুলায়মান আ: সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হল।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ব্লগ সার্চম্যান ।
১০| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: সুলায়মান আমার প্রিয় নবী।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই রাজীব নূর।
১১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:০৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: পড়লাম এবং জানলাম ভালো লাগল ।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই হাসু ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো যদিও আগে জানতাম এইসব ঘটনা।