নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি যা তা আমি নিজেই। অন্যকিছু তুলনার বাহিরে। আমার মতো পৃথিবীতে দ্বিতীয় নেই!

তাজুল ইসলাম নাজিম

তাজুল ইসলাম নাজিম › বিস্তারিত পোস্টঃ

নর্থ সাউথ আউট, কোচিং সেন্টার ইন

২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:০৮

চট্টগ্রামে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মানকে কেন্দ্র করে পত্রিকাগুলো একজোট হয়েছিলো এসআলম গ্রুপের বিরুদ্ধে! ঠিক যেদিন থেকে এসআলম গ্রুপ পত্রিকায় মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে গণ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নিজেদের ফেরেশতা দাবি করতে শুরু করলো অমিতেই পত্রিকাও ওয়ালাদের কাগজ ও কালি ফুরিয়ে গেল!

এদিকে দেশের এলিট শ্রেণীর সন্তানদের পড়াশোনার অন্যতম পছন্দের বিদ্যাপীঠ নর্থ. সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে যখন জঙ্গি মদদ দাতার ইঙ্গিত মাথাচাড়া দিয়ে উঠলো অমিনেই শুরু হলো নিজেদের ফেরেশতা বলে জাহির করা! শুরু হলো পত্রিকায় গণ বিজ্ঞপ্তি!

ব্যাস নর্থ সাউথ আউট, কোচিং সেন্টার ইন!
( এরাই বাংলাদেশের প্রগতিশীল মিডিয়া )

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৩৮

মেঘ বালকের কথা বলেছেন: কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষ কিছু বিপথগামি ছাত্রের অপকর্মের জন্য ঐ বিশ্ববিদ্যালয় দায়ি হতেপারে না! আনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু সন্ত্রাসি কর্মকান্ড হয় এমনই বিশেষ কিছু ছাত্রেরদ্বারা এতে এতে ঐ বিশ্ববিদ্যালয় পচে যায়না। বিশ্ববিদ্যালয়ে যিনি পড়ছেন তিনি একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ এবং তার কাজের দ্বায়িত্ব পুরোটাই তার। নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু কালোটাকার মালিক এমন লোকদের সন্তানই লেখাপড়া করে এমন ঢালও মন্তব্য করাটা বধহয় ঠিক হয়নি।

২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৬

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: হ্যাঁ, ওটা প্রসঙ্গ ক্রমে চলে এসেছে! এজন্য দুঃখিত

তাহলে ৩, ৪ মাস কে কখন কোথায় কোচিং করলো আর পরে জঙ্গি হয়ে গেল পেটার জন্য কোন যুক্তিতে কোচিং সেন্টারকে দায়ী করে আমি বুঝি না!

২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৪৭

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: এডিট করে দিলাম

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:১৮

বিলুনী বলেছেন: একটা জরীপ করে দেখা যাক নর্থ সাউথে ( নসা) যে সমস্ত ছাত্ররা পড়াশুনা করে তাদের অভিবাবকদের আয়ের উৎস কি
চাকুরী জীবি হলে তাদের চাকুরী হতে আয় এবং তা দিয়ে তাদের বিলাসী লাইফ স্টাইল মেইনটেন করার পর আর কি পরিমান অর্থ থাকবে নসার উচ্চ মাত্রার টিউশন ফি পরিশোধের জন্য
তারা ঘরে যে কাজের লোকজন রাখেন তাদেরকে কি মিনিমাম রেটে মঝুরী দেন , বোনাস দেন , পিএফ দেন , অর্জিত আয় দেন , ইনকাম টেক্স রিটার্নে কি সব আয় দেখান, অফিসের গাড়ী নিজির পরিবারের সদস্যদের জন্য হিসাবের বাইরে ব্যয় করে ঘাটের পয়সা বাচান , ইত্যাদি অনিয়মের মাধ্যমে যে পরিমান অর্থ সনচয় হয় , তাকে কোন আয়ের তালিকা ভুক্ত করা হবে ।

ব্যাসায়ী ও অন্য্ন্য কিছু প্রফেশনালদেরো একই অবস্থা, সকলেই কি তাদের সকল আয় ইনকাম টেক্স রিটার্নে দেখান , যদি না দেখিয়ে খাকেন তবে তা কোন আয়ের তালিকা ভুক্ত হবে ।
তবে সবাই যে কাল টাকার মালিক তা নয় , বেশীর ভাগই সৎপথের উপার্জনেই জীবন নির্বাহ করেন ও তার ভিতর দিয়েই অতি কায়ক্লেশে কোন মতে ধুকে ধুকে নীজেরা খেয়ে না খেয়ে তাদের সন্তানদেরকে সাধারণমানের স্কুল , কলেজ ও সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চ শিক্ষা লাভের বাবস্থা করেন । নসায় তাদের সন্তানেরা পড়াশুনা করতে পারেনা বলে বড় বড় করপোরেট জব তারা পান না তবে ,তবে তারা সংগ্রামী জীবনের মাঝারে থেকে অর্জিত বাস্তব ভিত্তিক জ্ঞান নিয়ে সমাজ সেবায় ঝাপিয়ে পড়েন নিবেদিত প্রাণ তৃণমূল কর্মী হিসাবে ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৮

তাজুল ইসলাম নাজিম বলেছেন: সহমত

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:১৯

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: @বিলুনীঃ চমৎকার বলেছেন

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৭

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আশার কথা, এবারে কিছু মাদ্রাসা আর শিবির ব্যাকগ্রাউন্ডের পাওয়া গিয়েছে...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.