![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বল বীর- বল উন্নত মম শির! শির নেহারি' আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির! বল বীর-
যখন কেউ স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তার মস্তিষ্ক কোষ ধীরে ধীরে প্রসারিত হয়।মানুষের ফার্স্ট এইড এবং বিশ্রামের প্রয়োজন হয়।
যদি দেখেন স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিকে সরানো যাবে না কারন মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বিস্ফোরিত হতে পারে, এটা ভাল হবে যদি আপনার বাড়ীতে পিচকারি সুই থাকে, অথবা সেলাই সুই থাকলেও চলবে , আপনি
কয়েক সেকেন্ডের জন্য আগুনের শিখার উপরে সুচটিকে গরম করে নেবেন যাতে করে জীবাণুমুক্ত হয় এবং তারপর রোগীর হাতের ১০ আঙ্গুলের ডগার নরম অংশে ছোট ক্ষত করতে এটি ব্যবহার করুন।এমনভাবে করুন যাতে প্রতিটি আঙুল থেকে রক্তপাত হয়, কোন অভিজ্ঞতা বা পূর্ববর্তী জ্ঞানের প্রয়োজন হবে না ।
কেবলমাত্র নিশ্চিন্ত করুন যে আঙ্গুল থেকে যথেষ্ট পরিমাণে রক্তপাত হচ্ছে কি না।
এবার 10 আঙ্গুলের রক্তপাত চলাকালীন, কয়েক মিনিটের জন্য অপেক্ষা করুন দেখবেন ধীরে ধীরে রোগী সুস্থ হয়ে উঠছে।
যদি আক্রান্ত ব্যক্তির মুখ বিকৃত হয় তাহলে তার কানে ম্যাসেজ করুন। এমনভাবে তার কান ম্যাসেজ করুন যাতে ম্যাসেজের ফলে তার কান লাল হয়ে যায় এবং এর অর্থ হচ্ছে কানে রক্ত পৌঁছেছে।
তারপর প্রতিটি কান থেকে দুইফোঁটা রক্ত পড়ার জন্য প্রতিটি কানের নরম অংশে সুচ ফুটান।কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন দেখবেন মুখ আর বিকৃত হবে না।আরও অন্যান্য উপসর্গ দেখা যায়। যতক্ষণ না রোগী মোটামুটি স্বাভাবিক হচ্ছে অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেই যথাসম্ভব তাড়াতাড়ি হাসপাতালে ভর্তি করান।
জীবন বাঁচাতে রক্তক্ষয় পদ্ধতি চীনে প্রথাগত ভাবে চিকিৎসার অংশ হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এই পদ্ধতির ব্যবহারিক প্রয়োগ,100% কার্যকরী প্রমাণিত হয়েছে
ইস! কৌশলটা আগে জানা থাকলে হয়তো বাবা স্ট্রোক করে মারা যেতেন না!
২| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: কতো কিছু যে অজানা থেকে গেলো জীবনে!!!
অনেক অনেক শুভকামনা।
ভালো থাকবেন। সবসময়। অনেক।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২০
টেরিয়াল ডয়েল বলেছেন: হুমমম...
ধন্যবাদ !
৩| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২০
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: বলেন কি ভাই? এতো সহজেই এমন ফলাফল? অনেক অনেক ধন্যবাদ পোষ্টির জন্য।
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:২১
টেরিয়াল ডয়েল বলেছেন: ধইন্যা ++++
৪| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
আগুনে পাখি বলেছেন: বেশ কিছুদিন ধরেই ফেসবুকে এই পোস্ট নিয়ে ভন্ডামির ছড়াছড়ি দেখছি।
প্রথমত, যে সুই দিয়ে আপনি হাতে ফোটাচ্ছেন তা হয়তো আপনি আগুনে দিয়ে জীবাণুমুক্ত করলেন কিন্তু আপনি যা কিছু দিয়েই হাত ধোন না কেন, সেটা সম্পূর্ণ জীবানুমুক্ত কখনই হবে না। কাজেই আপনি যখন রোগীর হাতে ফোটানোর উদ্দেশ্যে নিজের হাতে সুই নেবেন তখনই তা আবারও অবিশুদ্ধ বা Unstrerile হয়ে যাবে, এই সুই রোগীর হাতে ফোটালে সেটা থেকে ইনফেকশন এমনকি টিটেনাসও হতে পারে।
দ্বিতীয়ত, আকুপাংচার সারা বিশ্বে স্বীকৃত শুধুমাত্র শরীরের বিভিন্ন অংশের ব্যাথা দূরের জন্য। স্ট্রোক বা অন্য কোন জটিল রোগে ব্যবহারের জন্য আকুপাংচার নয়।
তৃতীয়ত, এটা যদি সত্যিই কার্যকর হতো তাহলে মেডিকেল কমিউনিটিতে এর কার্যকারিতা প্রমাণিত হতো এবং জার্নাল, বইয়ে এটা স্বীকৃতি পেত। এটা না হলে অন্তত মেডিকেলের অনলাইন জার্নাল বা ওয়েবপেজে এটা অবশ্যই চলে আসতো।
চতুর্থত, স্ট্রোক করায় রোগী অধিকাংশ ক্ষেত্রে মারা যায় শুধুমাত্র দেরী, আশেপাশের লোকজনের অপচিকিৎসা ও অব্যবস্থাপনার কারণে। এর একটি উদাহরণ হলো এই পোস্ট।
পঞ্চমত, স্ট্রোক হলেই রোগী মারা যায়, ধারণাটা ভুল। সময়মত হাসপাতালে নিয়ে আসতে পারলে রোগীকে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বাঁচানো সম্ভব।
### কাজেই অপচিকিৎসা পরিহার করুন। এসব করতে গিয়ে কারও প্রাণহানি হলে দায় আপনারই।
৫| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৩
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: এটা একটা গুজব। এটা থেকে বিরত থাকুন। সবাইকে সচেতন করুন।
৬| ০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৭
সাইফুল১৩৪০৫ বলেছেন: Click This Link
লিঙ্কটি পড়ুন।
৭| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:১৯
তিক্তভাষী বলেছেন: আগুনে পাখি, ডাঃ শেখ মাহ্ফুজুল হক সোহাগ ও সাইফুল১৩৪০৫ কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সবাইকে সতর্ক করার জন্য।
৮| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১২:৩১
রাফা বলেছেন: অনেক গুরুত্বপুর্ণ তথ্য দিলেনতো।
ধন্যবাদ,টেরিয়েল ডয়েল।
৯| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ১:২৫
টুথব্রাস বলেছেন:
বন্ধ হতে যাচ্ছে ফেসবুক !
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সর্ববৃহৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক। ২০০৪ সালে প্রাইভেট নেটওয়ার্ক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবার তিনবছর পর ২০০৭ সালে বিশ্বব্যাপী ফেসবুক তাদের সার্ভিসটি উন্মক্ত করে।
একের পর এক নতুন ও আকর্ষণীয় ফিচার এনে ফেসবুক কর্পোরেশন ইতিমধ্যে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং জগতের ধারাই বদলে দিয়েছে।
সম্প্রতি ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ জানিয়েছেন, ২০৭৩ সালে তারা ফেসবুক স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দিয়ে গোয়াবুক নামে নতুন একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট চালু করবেন। ফেসবুকের কোনো ডাটাই সেখানে থাকবেনা। নতুন করে সবকিছূ শুরু করা হবে। এখবরটি শুনে বিশ্বব্যাপী তুমুল হইচই শুরু হয়ে গেছে। বিশ্বের নানাপ্রান্তের ফেসবুক ইউজাররা ইতিমধ্যেই জুকারবার্গের স্ত্রী প্রিসিলা চ্যান কে নিয়ে গালাগালি শুরু করে দিয়েছে।
প্রিসিলা খুব শীঘ্রই আইডি ডিএকটিভেট করে দিবে বলেও জানিয়েছেন মার্ক জুকারবার্গ। ঘটনাটিতে তিনি খুবই ব্যথিত ও মর্মাহত। – প্রথম আলু ডেস্ক
১০| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এইটা বিরাট ঝামেলার কাজ ! স্বপ্নে প্রাপ্ত তাবিজ কবজের সন্ধান থাকলে বইলেন !!
তিক্তভাষী বলেছেন: আগুনে পাখি, ডাঃ শেখ মাহ্ফুজুল হক সোহাগ ও সাইফুল১৩৪০৫ কে ধন্যবাদ জানাচ্ছি সবাইকে সতর্ক করার জন্য।
সহমত !!!
১১| ০৬ ই জুন, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
পাউডার বলেছেন: তোর বাপ যদি জানত, তাহলে সে রাতে পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যাবহার করত।
১২| ০৬ ই জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
মুদ্দাকির বলেছেন: আংুল নাহয় ফুটা করবেন কিন্তু জনগন বুঝবে কেমনে যে তাদের বাবা স্ট্রোক করতে যাচ্ছে? ভাই কই পান এই সব, কিছু রোগ আছে যেখানে রক্ত পাত করানো টা চিকিতসার অংশ কিন্তু এর মধ্যে স্ট্রোক সরাসরিভাবে নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:১২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: জনগুরুত্বপূর্ণ পোস্ট!