![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হাজার বছরের ঐতিহ্য পুড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের চেষ্টা করেছে যারা, আট মাসেও তাদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে নাটের গুরুরাও। অথচ কক্সবাজারের রামু, টেকনাফ ও উখিয়ার বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনার পর সরকার ১৯টি মামলা দায়ের করলেও শেষ করতে পারেনি কোনো মামলার তদšø। হয়নি কোনো মামলার চার্জশিটও। কবে নাগাদ এসব মামলার তদšø শেষ হবে তাও বলতে পারছে না সংশিম্লষ্টরা!
এরই মধ্যে এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদšø সম্পšু হয়েছে। তারা ২৯৮ জনকে চিহিক্রত করে জমা দিয়েছে রিপোর্ট। এর আগে স্বরাষ্ট্র মšস্লণালয়ের গঠিত তদšø কমিটি চিহিক্রত করেছিল ২০৫ জনকে। তদšø কমিটি যাদের চিহিক্রত করে দিল, তাদেরও আইনের আওতায় আনতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা রাকারী বাহিনী। দুটি তদšø কমিটির তালিকায় অভিযুক্ত মাত্র ৫৪ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। আবার দায়েরকৃত ১৯ মামলায় ১৫ হাজার ১৮২ জন আসামি থাকলেও সেখানে গ্রেফতার হয়েছে মাত্র ৫২৪ জন! তাদের মধ্যে আবার জামিন নিয়ে বেরিয়ে গেছে ১১০ জন।
গত বছরের ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বর টানা দু’দিনের তাফ্ফবে লফ্ফভফ্ফ হয়ে যায় রামু, টেকনাফ ও উখিয়ার অšøত ৩০টি বৌদ্ধমন্দির ও বিহার। দুর্বৃত্তদের আগুনে এ সময় পুড়ে গেছে বিভিšু বিহারে থাকা ত্রিপিটক। লুট হয়েছে বুদ্ধের বাস্থি দিয়ে তৈরি মহৃল্যবান মহৃর্তিও।
কোন মামলায় এজাহারভুক্ত কত আসামি গ্রেফতার
বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত ১৯ মামলার এজাহারে নাম-ঠিকানাধারী আসামি রয়েছে ৩৭৫ জন। এর মধ্যে রামু থানার আট মামলায় এজাহারনামীয় আসামি ১১১ জন। এসব আসামির মধ্যে ৭৩ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। সন্দেহভাজন হিসেবে রামু থানায় আটক রয়েছে আরও ১৩০ জন। এখানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় সবাই গ্রেফতার হলেও বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে এক-তৃতীয়াংশ আসামি।
রামুর কাউয়ারখোপ আর্য্যবংশ বৌদ্ধবিহার, জেতবন বৌদ্ধবিহার ও ভিুদের থাকার ঘর ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ৫ জনের মধ্যে গ্রেফতার হয়েছে ১ জন। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার ২৫ জন। রামু সীমাবিহার বৌদ্ধমন্দির ও মন্দিরসংলগ্ন বাড়িঘর ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ১১ জন আসামি গ্রেফতার হয়েছে। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার আছে ৪৫ জন। পুলিশের ওপর হামলা ঘটনায় এজাহারভুক্ত ৪৩ আসামির সবাই গ্রেফতার হলেও রামু সাদা চিং, লাল চিং মন্দির ও রামু মৈত্রী বিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারভুক্ত ১০ আসামির মধ্যে ৮ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। এখানকার দুটি মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার আছে যথাক্রমে ৩২ ও ১১ জন। রামু উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বনবিহার ও বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনাকেন্দ্র ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামির মধ্যে গ্রেফতার আছে মাত্র ৩ জন। চাকমারকুল অজšøা বৌদ্ধবিহার ও উত্তর ফতেখাঁরকুল বিবেকারাম বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ১১ আসামির মধ্যে গ্রেফতার মাত্র ৩ জন। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার ১৭ জন। রামু রাজারকুল পহৃর্ব কাঁঠালিয়াপাড়া সুধাংশু বড়–য়া’র বাড়ি ভাংচুর মামলায় এজাহারনামীয় ২৮ আসামির মধ্যে গ্রেফতার হয়েছে মাত্র ৪ জন। উত্তম বড়–য়াকে একমাত্র আসামি করে দায়েরকৃত মামলার অগ্রগতি শহৃন্য। ঘটনার ৮ মাস পরও উত্তমের কোনো খোঁজ পায়নি পুলিশ।
এজাহারভুক্ত হওয়ার পরও ধরাছোঁয়ার বাইরে যারা
রামু কাউয়ারখোপ আর্য্যবংশ বৌদ্ধবিহার, জেতবন বৌদ্ধবিহার ও ভিুদের থাকার ঘর ভাংচুর-অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ৫ আসামির ৪ জনই পলাতক। এজাহারভুক্তদের মধ্যে গ্রেফতার হওয়া একমাত্র আসামি হচ্ছেন টেইলাপাড়ার নুরুল ইসলাম। রামু সীমাবিহার বৌদ্ধমন্দির ও মন্দিরসংলগ্ন বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের অপরাধে দায়েরকৃত মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ পশ্চিম মেরংলোয়া গ্রামের হায়দার আলী, খন্দকারপাড়ার আবুল কাশেম, পশ্চিম মেরংলোয়া গ্রামের রাশেদুল ইসলাম, কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের আবদুস শুক্কুর, মো. আবুল কালাম, মো. বেলাল উদ্দীন, আবু বক্কর ছিদ্দিক, লুৎফুর রহমান, আয়াজ উদ্দীন, আবদু শুক্কুর, রুবেল।
রামু উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বনবিহার ও বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনাকেন্দ্র ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ দণি শ্রীকুল গ্রামের আজিজুল হক, ফরিদ মিয়া, মফ্ফলপাড়ার ওসমান গনি, কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের মো. আমানুল হক, শাহ আমানু, আইয়ুব, আবুবক্কর ছিদ্দিক, ইলিয়াছ, কলিম উল্লাহ, নুরুল হাকিম ও ছৈয়দ আলম।
চাকমারকুল অজšøা বৌদ্ধবিহার ও উত্তর ফতেখাঁরকুল বিবেকারাম বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ মধ্যম কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাবিব উল্লাহ, দণি মিঠাছড়ির মো. মনছুর আলী, কালা খন্দকারপাড়ার আবদুল গফুর, পহৃর্ব বোমাংখিল গ্রামের ইসমাইল, চাকমারকাটা গ্রামের রাসেল, তিতারপাড়ার শাহীন, মো. আলম, মিয়াজীপাড়ার আবদুল মাšুান গর্জনিয়ার মো. মুনছুর, দণি রোমানিয়াছড়ার জুবায়ের ও মফ্ফলপাড়ার মনির আলম।
রামু রাজারকুল পহৃর্ব কাঁঠালিয়াপাড়া সুধাংশু বড়–য়ার বাড়ি ভাংচুরে এজাহারভুক্ত ২৮ আসামি হচ্ছেনÑ ঘোনারপাড়া গ্রামের মো. দানু মিয়া, শামসুল আলম, মীর কাশেম, আইয়ুব আলী, আনোয়ার, মো. আলম, গিয়াস উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, কামাল উদ্দিন, জয়নাল, মো. হোসেন সওদাগর, আকতার কামাল, মো. শফি, ডালারমুখ গ্রামের ইসলাম মিয়া, চৌদিকারপাড়ার মানিক, নাসিরকুলের মোরশেদ, মুজিবুল আলম, ঘোনারপাড়ার আরিফ, নুরুল আমিন, কাঁঠালিয়াপাড়ার আবদু শুক্কুর, আজু মিয়া, মো. হাসেম, মনছুর আলম, সিকদারপাড়ার দানু মিয়া, হালদারপাড়ার ফিজ মিয়া ও ঘোনারপাড়ার জসীম উদ্দিন।
কে কী বলেন
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, ‘নেপথ্যে থেকে যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের অপচেষ্টা করেছে তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। তবে এটা ঠিক চাঞ্চল্যকর এসব মামলা বিভিšু কারণে আমরা প্রত্যাশিত গতিতে এগিয়ে নিতে পারিনি।’ কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আজাদ মিয়া বলেন, ‘গত আট মাসে ১৯ মামলায় এখন পর্যšø এজাহারভুক্ত ও সন্দেহভাজন মোট ৫২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’ রামু থানার ওসি মো. মোকসেদুল মোমেন বলেন, ‘শিগগির কয়েকটি মামলার চার্জশিট দেব আমরা। তবে দিনণ বলতে পারছি না এখনই।’ রামু কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুনীল বড়–য়া বলেন, ‘গত আট মাসে সরকার তিগ্রস্ল মন্দিরগুলো পুনর্নির্মাণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেও নাটেরগুরুদের এখনও ধরেনি পুলিশ। এগোচ্ছে না চাঞ্চল্যকর এসব মামলার তদšø কাজও। তাই কাটছে না আস্থার সংকটও।’
বৌদ্ধপল্লীতে হামলা : আট মাসেও কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ
হাজার বছরের ঐতিহ্য পুড়িয়ে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ধ্বংসের চেষ্টা করেছে যারা, আট মাসেও তাদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে নাটের গুরুরাও। অথচ কক্সবাজারের রামু, টেকনাফ ও উখিয়ার বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনার পর সরকার ১৯টি মামলা দায়ের করলেও শেষ করতে পারেনি কোনো মামলার তদšø। হয়নি কোনো মামলার চার্জশিটও। কবে নাগাদ এসব মামলার তদšø শেষ হবে তাও বলতে পারছে না সংশিম্লষ্টরা!
এরই মধ্যে এ ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদšø সম্পšু হয়েছে। তারা ২৯৮ জনকে চিহিক্রত করে জমা দিয়েছে রিপোর্ট। এর আগে স্বরাষ্ট্র মšস্লণালয়ের গঠিত তদšø কমিটি চিহিক্রত করেছিল ২০৫ জনকে। তদšø কমিটি যাদের চিহিক্রত করে দিল, তাদেরও আইনের আওতায় আনতে পারেনি আইন-শৃঙ্খলা রাকারী বাহিনী। দুটি তদšø কমিটির তালিকায় অভিযুক্ত মাত্র ৫৪ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। আবার দায়েরকৃত ১৯ মামলায় ১৫ হাজার ১৮২ জন আসামি থাকলেও সেখানে গ্রেফতার হয়েছে মাত্র ৫২৪ জন! তাদের মধ্যে আবার জামিন নিয়ে বেরিয়ে গেছে ১১০ জন।
গত বছরের ২৮ ও ২৯ সেপ্টেম্বর টানা দু’দিনের তাফ্ফবে লফ্ফভফ্ফ হয়ে যায় রামু, টেকনাফ ও উখিয়ার অšøত ৩০টি বৌদ্ধমন্দির ও বিহার। দুর্বৃত্তদের আগুনে এ সময় পুড়ে গেছে বিভিšু বিহারে থাকা ত্রিপিটক। লুট হয়েছে বুদ্ধের বাস্থি দিয়ে তৈরি মহৃল্যবান মহৃর্তিও।
কোন মামলায় এজাহারভুক্ত কত আসামি গ্রেফতার
বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত ১৯ মামলার এজাহারে নাম-ঠিকানাধারী আসামি রয়েছে ৩৭৫ জন। এর মধ্যে রামু থানার আট মামলায় এজাহারনামীয় আসামি ১১১ জন। এসব আসামির মধ্যে ৭৩ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। সন্দেহভাজন হিসেবে রামু থানায় আটক রয়েছে আরও ১৩০ জন। এখানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় সবাই গ্রেফতার হলেও বৌদ্ধপল্লীতে হামলার ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছে এক-তৃতীয়াংশ আসামি।
রামুর কাউয়ারখোপ আর্য্যবংশ বৌদ্ধবিহার, জেতবন বৌদ্ধবিহার ও ভিুদের থাকার ঘর ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ৫ জনের মধ্যে গ্রেফতার হয়েছে ১ জন। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার ২৫ জন। রামু সীমাবিহার বৌদ্ধমন্দির ও মন্দিরসংলগ্ন বাড়িঘর ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ১১ জন আসামি গ্রেফতার হয়েছে। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার আছে ৪৫ জন। পুলিশের ওপর হামলা ঘটনায় এজাহারভুক্ত ৪৩ আসামির সবাই গ্রেফতার হলেও রামু সাদা চিং, লাল চিং মন্দির ও রামু মৈত্রী বিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারভুক্ত ১০ আসামির মধ্যে ৮ জনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। এখানকার দুটি মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার আছে যথাক্রমে ৩২ ও ১১ জন। রামু উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বনবিহার ও বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনাকেন্দ্র ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামির মধ্যে গ্রেফতার আছে মাত্র ৩ জন। চাকমারকুল অজšøা বৌদ্ধবিহার ও উত্তর ফতেখাঁরকুল বিবেকারাম বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ মামলায় এজাহারনামীয় ১১ আসামির মধ্যে গ্রেফতার মাত্র ৩ জন। এ মামলায় সন্দেহভাজন গ্রেফতার ১৭ জন। রামু রাজারকুল পহৃর্ব কাঁঠালিয়াপাড়া সুধাংশু বড়–য়া’র বাড়ি ভাংচুর মামলায় এজাহারনামীয় ২৮ আসামির মধ্যে গ্রেফতার হয়েছে মাত্র ৪ জন। উত্তম বড়–য়াকে একমাত্র আসামি করে দায়েরকৃত মামলার অগ্রগতি শহৃন্য। ঘটনার ৮ মাস পরও উত্তমের কোনো খোঁজ পায়নি পুলিশ।
এজাহারভুক্ত হওয়ার পরও ধরাছোঁয়ার বাইরে যারা
রামু কাউয়ারখোপ আর্য্যবংশ বৌদ্ধবিহার, জেতবন বৌদ্ধবিহার ও ভিুদের থাকার ঘর ভাংচুর-অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ৫ আসামির ৪ জনই পলাতক। এজাহারভুক্তদের মধ্যে গ্রেফতার হওয়া একমাত্র আসামি হচ্ছেন টেইলাপাড়ার নুরুল ইসলাম। রামু সীমাবিহার বৌদ্ধমন্দির ও মন্দিরসংলগ্ন বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগের অপরাধে দায়েরকৃত মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ পশ্চিম মেরংলোয়া গ্রামের হায়দার আলী, খন্দকারপাড়ার আবুল কাশেম, পশ্চিম মেরংলোয়া গ্রামের রাশেদুল ইসলাম, কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের আবদুস শুক্কুর, মো. আবুল কালাম, মো. বেলাল উদ্দীন, আবু বক্কর ছিদ্দিক, লুৎফুর রহমান, আয়াজ উদ্দীন, আবদু শুক্কুর, রুবেল।
রামু উত্তর মিঠাছড়ি প্রজ্ঞামিত্র বনবিহার ও বিমুক্তি বিদর্শন ভাবনাকেন্দ্র ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ দণি শ্রীকুল গ্রামের আজিজুল হক, ফরিদ মিয়া, মফ্ফলপাড়ার ওসমান গনি, কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের মো. আমানুল হক, শাহ আমানু, আইয়ুব, আবুবক্কর ছিদ্দিক, ইলিয়াছ, কলিম উল্লাহ, নুরুল হাকিম ও ছৈয়দ আলম।
চাকমারকুল অজšøা বৌদ্ধবিহার ও উত্তর ফতেখাঁরকুল বিবেকারাম বৌদ্ধবিহার ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের মামলায় এজাহারভুক্ত ১১ আসামি হচ্ছেনÑ মধ্যম কাউয়ারখোপ ইউনিয়নের হাবিব উল্লাহ, দণি মিঠাছড়ির মো. মনছুর আলী, কালা খন্দকারপাড়ার আবদুল গফুর, পহৃর্ব বোমাংখিল গ্রামের ইসমাইল, চাকমারকাটা গ্রামের রাসেল, তিতারপাড়ার শাহীন, মো. আলম, মিয়াজীপাড়ার আবদুল মাšুান গর্জনিয়ার মো. মুনছুর, দণি রোমানিয়াছড়ার জুবায়ের ও মফ্ফলপাড়ার মনির আলম।
রামু রাজারকুল পহৃর্ব কাঁঠালিয়াপাড়া সুধাংশু বড়–য়ার বাড়ি ভাংচুরে এজাহারভুক্ত ২৮ আসামি হচ্ছেনÑ ঘোনারপাড়া গ্রামের মো. দানু মিয়া, শামসুল আলম, মীর কাশেম, আইয়ুব আলী, আনোয়ার, মো. আলম, গিয়াস উদ্দিন, জসিম উদ্দিন, কামাল উদ্দিন, জয়নাল, মো. হোসেন সওদাগর, আকতার কামাল, মো. শফি, ডালারমুখ গ্রামের ইসলাম মিয়া, চৌদিকারপাড়ার মানিক, নাসিরকুলের মোরশেদ, মুজিবুল আলম, ঘোনারপাড়ার আরিফ, নুরুল আমিন, কাঁঠালিয়াপাড়ার আবদু শুক্কুর, আজু মিয়া, মো. হাসেম, মনছুর আলম, সিকদারপাড়ার দানু মিয়া, হালদারপাড়ার ফিজ মিয়া ও ঘোনারপাড়ার জসীম উদ্দিন।
কে কী বলেন
কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রুহুল আমিন বলেন, ‘নেপথ্যে থেকে যারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের অপচেষ্টা করেছে তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত আছে। তবে এটা ঠিক চাঞ্চল্যকর এসব মামলা বিভিšু কারণে আমরা প্রত্যাশিত গতিতে এগিয়ে নিতে পারিনি।’ কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আজাদ মিয়া বলেন, ‘গত আট মাসে ১৯ মামলায় এখন পর্যšø এজাহারভুক্ত ও সন্দেহভাজন মোট ৫২৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।’ রামু থানার ওসি মো. মোকসেদুল মোমেন বলেন, ‘শিগগির কয়েকটি মামলার চার্জশিট দেব আমরা। তবে দিনণ বলতে পারছি না এখনই।’ রামু কেন্দ্রীয় বৌদ্ধ ঐক্য পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক সুনীল বড়–য়া বলেন, ‘গত আট মাসে সরকার তিগ্রস্ল মন্দিরগুলো পুনর্নির্মাণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা করলেও নাটেরগুরুদের এখনও ধরেনি পুলিশ। এগোচ্ছে না চাঞ্চল্যকর এসব মামলার তদšø কাজও। তাই কাটছে না আস্থার সংকটও।’
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ++++++++++++++