নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বদলে দেওয়ার প্রয়াসে

অবুঝের মত কিছু শব্দ আসে, কালবৈশাখী ঝড়ের মত হৃদয়ে ঢেউ তোলে, তারপর অদৃশ্য হয়ে যায়......আর আমি তাদের খুঁজতে থাকি, হৃদয়ের পরম মমতায়.....! খুঁজে পাইনা জন্য বেঁচে থাকা, পেলে হয়ত মরে যেতাম....!

বি কে রায়

শুধু ভাবি আমি কে? কোথা থেকে আমার সৃষ্টি? আর কোথায় বা আমার শেষ?

বি কে রায় › বিস্তারিত পোস্টঃ

পালিত কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে ইরানিরা

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৪২

এইবার ইরানিরা আইন করেছে যে একজন লোক তার পালিত কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে!!! এবং সে যখন ১৩ বছরের কিশোরী/যুবতী হবে। কি রুচি এদের!! এদের দেশে মেয়ের অভাব এত বেশি যে পালিত কন্যাকেও বিয়ে করতে পারবে। নাকি এরা একেকজন ৪/৫ টা বিয়ে করে বলে মেয়েদের অভাব দেখা যাচ্ছে কে জানে। আর এই আইন আবার পাশ করা হয়েছে সেই দেশের পার্লামেন্টে। এটা কি ইরানিদের কোন সুস্থ মানসিকতার পরিচয় নাকি যৌনতারন উলঙ্গ বহিঃপ্রকাশ.??? দ্য গার্ডিয়ানে প্রকাশিত সংবাদটির লিংক নিম্নে দেওয়া হল....।





Click This Link

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৫৬

নূর আদনান বলেছেন: এইভাবেই কি মুসলিম দেশগুলো নষ্ট হয়ে যাবে ???!?!?!?!!?!?????? :( :( X( X(

২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৮

বি কে রায় বলেছেন: সত্যিই নূর আদনান ভাই চিন্তার বিষয় #:-S :|

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১২

অতিক্ষুদ্র বলেছেন: ইরানের ঘরে ঘরে এত পালিত কন্যা? :-*

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৮

বি কে রায় বলেছেন: অতিক্ষুদ্র ভাই আপনার প্রশ্নের উত্তর আমার জানা নেই, কিন্তু আমি মনে করি একজন পালিত কন্যার জন্য হলেও কেন এমন বিকৃত আইন ???

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৭

ইমানুয়েল নিমো বলেছেন: হালার পু হালারা। দুই দিন পড়ে কইব নিজের মাইয়ারেও বিয়া করুন যাইব। X( X( X( অগো মুখে জুতা মারি। X(( X(( X((

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:০৬

নিঝুম আখতার বলেছেন: জগন্য আইন।

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:৪০

সদয় খান বলেছেন: রাসূল (সা) এর দ্বারা এমন আইন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল কিনা আমি জানি না । যদি না হয়ে থাকে তবে এখন এই আইন করা অবশ্যই যৌক্তিক নয় । হয়তো তারা এ কারণেই করেছে যাতে তারা বেশি করে পালক কণ্যা নিয়ে নিজেদের আয়েশ-খায়েশ ভালভাবে মেটাতে পারে ।

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:১০

হারান সত্য বলেছেন: এটা নতুন কোন আইন নয়। ইসলাম উত্তরাধিকার বা সন্তানের ক্ষেত্রে শুধুমাত্র ঔরসজাত সন্তানকেই স্বীকার করে। পালক পুত্র বা কন্যাকে কখনই আপন সন্তানেরমত বিবেচনা করা হয় না। এ'জন্য ইসলামের প্রাথমিক যুগ থেকেই পালক পুত্র কন্যাকে আপন ঔরসজাত পুত্র-কন্যা থেকে আলাদা এবং অন্য আর দশটা মানুষের মত পৃথক পরিবারের সদস্য হিসেবে দেখা হয়। এ'জন্য পালক পুত্র/কন্যার সাথে পর্দা করাও ফরজ।

এই বিধানের ভাল খারাপ দিক নিয়ে চিন্তা করা যেতে পারে। যদি কার কাছে মনে হয় বিধানটি গ্রহনযোগ্য নয় তাহলে তার পক্ষে পালক পুত্র/কন্যা গ্রহন না করাই উত্তম। বস্তুত তখনকার আরব সমাজে পালক পুত্র/কন্যাকে উত্তরাধীকার ও অন্য সকল ক্ষেত্রে সমান বিবেচনা করা থেকে অনেক পারিবারিক সমস্যার উদ্ভব হত। এ'জন্যই পালক সন্তান ও আপন সন্তানকে পৃথক করে বিধান দেয়া হয় যার বাস্তব প্রয়োগ দেখানোর জন্য রাসুল(স.)কে পালক পুত্রের তালাক দেয়া স্ত্রীর সাথে বিয়ে দেয়া হয়। এর মাধ্যমে আল্লাহ প্রদত্ত ঔরসজাত আপন সন্তানের সাথে মানুষের নিজের পছন্দে গৃহিত পালক সন্তানের মধ্যকার জটিলতার চুড়ান্ত সমাধান দেয়া হয়েছে। তাই তখন থেকে যে কাউকে শুধুমাত্র মুখে মা-বাবা, ভাই-বোন ডাকলেই যে সে আপন মা-বাবা, ভাই-বোনেররমত হয়ে যায় না সেই সত্যটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

তবে এর অর্থ নিশ্চয়ই এমন নয় যে পালক কন্যাকে বা পালক পুত্রের তালাক প্রাপ্তা/বিধবা স্ত্রীকে বিয়ে করতেই হবে। এটা বরং দুই প্রকার সম্পর্কের মধ্যে পার্থক্য সৃস্টির জন্য একটা সতর্কতামুলক বিধান। যদি কেউ আশংকা করে যে এই পার্থক্য রক্ষা করা সম্ভব হবে না - তাহলে তার জন্য পালক পুত্র/কন্যা গ্রহন না করে আল্লাহর দেয়া সন্তান নিয়ে ( অথবা আল্লাহ তার ঔরসে কোন সন্তান না দিলে সন্তানহীন থেকে) সন্তুস্ট থাকাই উত্তম।

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫

বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: হারান সত্য ভাই কে সালাম তার সুন্দর করে উত্তর দেবার জন্য। আমাদের ইসলামি জ্ঞ্যান কি পরিমান আছে অনেকেত উত্তর দেখে তার প্রমান পাওয়া যায়।

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:১২

বাতায়ন এ আমরা কজন বলেছেন: আমাদের না বুঝেই লাফানোর অভ্যাসটা আর গেলনা। সবার আগে আমাদের বোঝা উচিৎ, ইসলাম পালিত পুত্র কন্যা বলতে কী বুঝায়? সত্যিকারভাবে বললে ইসলামে পালক পুত্র, পালক কন্যা, ধর্ম বাপ, ধর্ম মা, ধর্ম ভাই, ধর্ম বোন -- এসবের কোন অস্তিত্ব নাই। আর কেউ যদি নি:সন্তান থাকার কারনে পালক সন্তান গ্রহন করেন, তাও কখনই আপন সন্তান বলে বিবেচিত হতে পারবেনা। তাদের সাথেও ধর্মীয় বিধান অনুসারে পর্দা ফরজ। ইসলাম সম্পর্কে ন্যুনতম জ্ঞ্যান না রেখেই যেন আমরা ইসলাম বিষয়ে মতামত দিয়ে চলি, এটা খুবই খারাপ পর্যায়ে চলে যাচ্ছে দিনে দিনে। পৃথিবীতে এখন আসলে মাত্র দুটো দল আছে-- তা হলো মুসলিম আর এন্টি-মুসলিম। অন্য সব ধর্ম একযোগে ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ করছে। তারপরও বর্তমানে সবচেয়ে বেশি যে ধর্মের প্রসার ঘটছে তা কিন্তু ইসলাম। ইসলামের বিরুদ্ধে সবচেয়ে বেশি কাজ করছে পৃথিবীর নামী দামী মিডিয়াগুলো। মুসলমানদের সামান্য সামান্য ঘটনাগুলো এরা এমনভাবে উপস্থাপন করে যেন পৃথিবী ধ্বংস হয়ে গেল, অথচ অন্যান্য ধর্মের বহু বড় বড় কুকীর্তি এরা জান দিয়ে আড়াল করার চেষ্টা করে। আর আমরা মুসলমানেরাও এইসব জারজ মিডিয়াগুলোর কথায়, প্ররোচনায় নাচতে থাকি। আমাদের মুসলমানদের নিজস্ব চিন্তাশক্তি কী এতটাই কমে গেছে যেখানে পৃথিবীর সকল জ্ঞ্যান-বিজ্ঞ্যানের পথ প্রদর্শক হলাম আমরা মুসলমানেরা। আমাদের সবার মনে হয় এই বিষয়গুলো নিয়ে নতুন করে ভাবা দরকার। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন, যথার্থ জ্ঞ্যান দান করুন।

১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

মুসলিম শরীফ বলেছেন: আসলে নাস্তিকদের ইসলাম নিয়ে চুলকানি।উপরে দুই ভাই উত্তর দিয়েছেন । তারপরেও কেহ যদি ছোট দুগ্ধ পোষ্য শিশু কে লালন পালন করে এবং সে যদি তার মাতা বা স্ত্রীর দুধ পান করে তাহলে তাকে বিবাহ করা যাবে না এবং তা কোরানের আয়াত দ্বারা নিষিদ্ধ।
ইসলামে উভয়ের সম্মতিতে বিবাহের অনুমতি আছে ,বিবাহ করতেই হবে তা তো বলা হয় নি। কাজিনদের মধ্যে বিবাহ জায়েয কিন্তু কয় জন বিবাহ করে

১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: মাইনষের লাফানি দেখলে মাথার তার ছিড়ি যায়। না বুইঝাই এত ফাল মারতে পারে।

১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১০

জগ বলেছেন: দুইটা কথা কই:
১। পালক কন্যা বিবাহের ব্যাপারে সুন্নি আলেমদের মত কি তা জানেন।
২। নাস্তিক হারামজাদাদের বদ গন্ধ ছড়ানোকে উপেক্ষা করেন।

১৪| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৮

বি কে রায় বলেছেন: ভাই "হারান সত্য" ও "বাতায়ন এ আমরা কজন" আপনাদের ধন্যবাদ সুন্দর উপস্থাপনার জন্য কিন্তু ভাই কারো বিবাহিত স্ত্রীর যদি আগের সংসারের মেয়ে সন্তান থেকে থাকে এবং মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের কারণে সেই মেয়ে যদি মায়ের বর্তমান স্বামীর সংসারে লালিত হয় সে ক্ষেত্রে কি এই মেয়ে পালিত মেয়ে হিসেবেই বিবেচিত হবে নাকি???????????

১৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৫

মুসলিম শরীফ বলেছেন: বি কে ভাই ,কোরানের আয়াত অনুসারে যে কোন মহিলা যার সাথে যৌন সম্পরক হয়েছে ,বা যৌন উত্তেজনার সাথে স্পরশ করেছে চাই তার স্ত্রী হোক বা না হোক ঐ মহিলার সন্তানদের সাথে বিবাহ নিষিদ্ধ।আশা করি উত্তর পেয়েছেন।

১৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৮

মুসলিম শরীফ বলেছেন: বি কে ভাই ,কোরানের আয়াত অনুসারে যে কোন মহিলা যার সাথে যৌন সম্পরক হয়েছে ,বা যৌন উত্তেজনার সাথে স্পরশ করেছে চাই তার স্ত্রী হোক বা না হোক ঐ মহিলার সন্তানদের সাথে বিবাহ নিষিদ্ধ।আশা করি উত্তর পেয়েছেন।

১৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:২৯

মুসলিম শরীফ বলেছেন: বি কে ভাই ,কোরানের আয়াত অনুসারে যে কোন মহিলা যার সাথে যৌন সম্পরক হয়েছে ,বা যৌন উত্তেজনার সাথে স্পরশ করেছে চাই তার স্ত্রী হোক বা না হোক ঐ মহিলার সন্তানদের সাথে বিবাহ নিষিদ্ধ।আশা করি উত্তর পেয়েছেন।

১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৫

বি কে রায় বলেছেন: মুসলিম শরীফ ভাই আপনাকে ধন্যবাদ আমি উত্তর পেয়েছি .।.।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.