![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু ভাবি আমি কে? কোথা থেকে আমার সৃষ্টি? আর কোথায় বা আমার শেষ?
দীর্ঘ্য ৩৭ মিনিট ফোনালাপের পর বিএনপি’র পক্ষ থেকে বলা হলো, ৬০ ঘন্টার হরতাল শেষ না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর আমন্ত্রনে বেগম জিয়া যাবেন না। তাহলে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভার ভাষনে হরতালের আগে আলোচনার জন্য একদিন সময় দেয়ার কি মানে হলো!
যে যুক্তি দেখিয়ে আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে প্রযুক্তির এই যুগে তা একটি খোঁড়া যুক্তি। সংলাপের যদি সদিচ্ছা থাকতো তাহলে ১৮ দলের নেতাদের সঙ্গে মোবাইলেই আলোচনা করে সিদ্ধান্ত দিতে পারতেন বিরোধীলদীয় নেতা। যদি তাদের সংলাপে যাওয়ার ইচ্ছে থাকতো তাহলে একদিন হরতাল স্থগিত করে সংলাপে যোগ দিতেন। যদি সংলাপে তাদের দাবি আদায় না হতো তাহলে আবার হরতালসহ কঠোর কর্মসূচি দিতে পারতেন। আলোচনায় যেহেতু যোগ দেবেন তাহলে অন্তর্বর্তী সরকারের শর্ত দিলেন কেন? আলোচনা হবে নির্বাচনকালীন সরকার কীভাবে গঠিত হবে সেটি নিয়ে। ওই সরকারে প্রধান কে হবেন সেটি নিয়ে। এটিতো আলোচনা করেই ঠিক করতে হবে। বিরোধীদলীয় নেতা যে শর্ত দিয়েছেন তা যদি সরকার মেনে নেয় তাহলে সংলাপেরই বা প্রয়োজন কী? তাহলে বিরোধীদল কেন আলোচনা করার কথা বলছেন। তাদের দাবি আদায়ে আন্দোলন চালিয়ে গেলেই হয়। বিএনপি মূলত জননিরাপত্তাকে জিম্মি করে ও মাঠে নামার আগেই বিজয় নিশ্চিত করতে চায়।
সার্বিক বিবেচনায় ২৬ অক্টোবরের ক্রিং ক্রিং নামক ম্যাচের প্রথম ইনিংসে দেখা যাচ্ছে, প্রধানমন্ত্রীই এগিয়ে রয়েছেন। ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী।
এবং ধন্যবাদ, বিরোধী দলের নেতা বেগম খালেদা জিয়াকে। সাথে দু:খিত, আজকের সিদ্ধান্তের জন্য আপনাকে ধন্যবাদটি পরেই জানাতে হলো।
Click This Link
Click This Link
Click This Link
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:১৪
বি কে রায় বলেছেন: আরে ভাই আলোচনাই যদি না হয় তাহলে সমাধান কি করে সম্ভব??? আর না যদি বসবেন আলোচনায় তাহলে এর জন্য আল্টিমেটামি বা কেন দিলেন???
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:২০
হাসিব০৭ বলেছেন: আলোচনার টেবিলে গেলে তো আপনারা একই বুলি আওরাইবেন সেটা হল হাসিনা প্রধানই থাকব তাইলে সেই আলোচনায় গিয়া লাভ কি? আগেই ডিক্লেয়ার করেন আপনে অন্য কেউকে প্রধান উপদেষ্টা করবেন যে হবে নির্দলীয়। না হলে আলোচনায় গিয়ে লঅভ হবে না
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
বি কে রায় বলেছেন: আমার মনে হয় আপনি খেলাটা ভালই ইনজয় করতেছেন, করতে থাকেন সমস্যা কি বলেন। আসলেই সমাধান কেউ আমরা চাই না। তাই এসব খোরা যুক্তি তুলে ধরেন। বিষয়টা মোটেও আমরা আর আপনার না, এটা একটা জাতীয় সমস্যা।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: " বিরোধীদলীয় নেতা যে শর্ত দিয়েছেন তা যদি সরকার মেনে নেয় তাহলে সংলাপেরই বা প্রয়োজন কী? "
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০০
বি কে রায় বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমিও মনে করি কোন প্রয়োজন নেই সংলাপের
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
তিক্তভাষী বলেছেন: নির্দলীয় সরকার প্রস্তাবের মধ্যেই সমান সুযোগের উপাদান আছে, বর্তমান প্রধানমন্ত্রীকে রেখে গড়া অন্তর্বতী সরকারের প্রস্তাবে সেটা নেই। বিরোধী নেত্রীর দাবীর মধ্যে নিজদলের বিজয়ের গ্যারান্টি নেই, বরং জনগনের নির্বিঘ্ন ভোটাধিকার প্রয়োগের গ্যারান্টি আছে। আপনার কথায় এটা এখন সুস্পষ্ট যে, জনগনের নির্বিঘ্ন ভোটাধিকার প্রয়োগকে আপনারা ভয় পাচ্ছেন।