![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সময়ের কাজ সময়ে না করলে নাকি ফল পাওয়া যায় না। কথাটায় আমিও বিশ্বাস্ করি কিন্তু বেশিরভাগ সময়েই তা পালন করা হয়ে উঠে না। তেমনি ফেব্রুয়ারি মাসটা ছিলো ব্লগ জুড়ে একের পর এক বই পরিচিতি কিংবা বই রিভিউয়ের পোস্টে ভরা। প্রচন্ড ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও লেখা হয়ে উঠেনি। অলসতা ছিলো যার প্রথম ও প্রধান কারন।
ব্লগে মোটামুটি অ্যাক্টিভ নিক আছে অথচ শায়মা/অপ্সরা আপুকে চেনে না এমন মনে হয় কেউ নেই। এবছর তার কবিতার বই বেরুচ্ছে সেটা মোটামুটি ব্লগ পল্লীর সবার জানা। কবিতার প্রতি আমার আগ্রহটা মূলত জন্মায় ব্লগে পদচারনার সময় থেকেই। কিন্তু ছোটবেলায় জোর করে পড়ানো হতো বলে কবিতার রস আস্বাদন করে পড়ার অভিজ্ঞতা ছিলো না। কিন্তু টুকটাক কবিতা লেখা দিয়েই ভারি হওয়া শুরু হয় আগ্রহের পাল্লার ওজন। শায়মাপুর লেখা কিংবা মন্তব্যের মধ্যেই অপরিচিত মানুষকে আপন করে নেয়ার, কাছে টানার অদ্ভুত একটা গুণ আছে। সেটার আকর্ষন এড়াতে না পেরেই কিনে ফেললাম গাঁটের টাকা খরচ করে ‘ইচ্ছেগুলো উড়িয়ে দিলাম প্রজাপতির পাখায়’। বইটার কবিতা গুলো ৪ ভাগে ভাগ করা- নস্টালজিয়া, প্রেম, অভিমান আর ‘খোকাভাই ও আমি’।
নস্টালজিয়া
অতীত, খুব মধুরময় যন্ত্রনাদায়ক সময়। কিছু হাসি, কিছু কান্না, কিছু অভিমানে ভরা, সাদা-কালো আর রঙ্গিন স্বপ্ন আর আশা-হতাশার ইতিহাসে মোড়ানো। লেখিকা যেন কখনো ছোট্ট একটা মেয়ে; কবিতাকে তার জিজ্ঞাসা-
‘আচ্ছা এবার বলতোরে তুই...... এখনো কি কষ্টে ভুগিস?
কাঁদিস কি তুই চুপি চুপি?
ঠিক তেমনি, একলাপনায় যেমনি পেতিস
দুঃখ গুলো, নিঝুম দুপুর মেঘেরা তোর
ব্যথার সাথী, ডাহুকপাখি গাছের ডালে।’
নস্টালজিয়ার শুরুটা তো এভাবেই শুরু হওয়ার কথা ছিলো।
ছোট্ট মেয়েটা যেন হুট করে ঊনিশে পা দিয়ে ফেললো বইয়ের পাতা উল্টাতেই। পাওয়া না পাওয়ার ভেলায় ভেসে যাওয়া কিংবা বিশেষ কারো স্মৃতি চিহ্ন দেখে চমকে উঠার স্মৃতি- যেন স্বপ্নের মাঝে এক দুঃস্বপ্নকে মনে করা বইয়ের পাতায় পাতায়। শব্দের গাড়িতে চড়ার পরে টের পাইনি কিভাবে কিভাবে যেন দুলতে দুলতে এক পাতা থেকে এক পাতা অতিক্রম করে করে নস্টালজিয়া নামক স্টেশনে পৌঁছে গেছি। নামার সময় হয়ে এসেছে যে! টের পাই প্রিয়জনের হাহাকারের ডাকে সম্বিৎ ফিরে পেয়ে-
‘কেমন আছো আকাশনীলা?
আজ অনেকগুলো দিনের পরে
হঠাত খুব জানতে ইচ্ছে করে।
কেমন আছো তুমি?’
প্রেম
শান্ত-স্নিগ্ধ নদীটা যেন হুট করে উলটো স্রোতে বইতে লাগলো। থমকে গেলাম পাতা উল্টাতে উল্টাতেই। লেখিকা যে শব্দের নদীর স্রোতটাকে উলটে দিলেন মুহূর্তেই। তবে ছন্দের তোড়ে ভেসে যেতে একটুও আপত্তির কারন খুঁজে পেলাম না। প্রেমিকের চোখ দিয়েই যেন এবার কবিতাগুলো শুরু হচ্ছে-শেষ হচ্ছে। যেন একথা অন্য কারো, লেখিকার অস্তিত্বের সাথে বেমানান।
‘তীর্যক চাহনিতে ডুবেছি
কাঁচভাঙ্গা হাসিতে যে ভুলেছি
কলকন্ঠের প্রগল্ভতায়
কোটি বার বার আমি মরেছি’
প্রেমাকর্ষণের সবচাইতে বড় প্রভাবক- অপরের প্রতি যৌনাকাঙ্ক্ষা। সেটাকে অস্বীকার করা মানে ভন্ডামি, সন্ন্যাসীবেশ ভেক ধরা। লেখিকা সে ভুল করেননি। পরের স্তবকেই সে মোহ-আকাঙ্ক্ষাকে পশ্রয় দিয়েছেন সূক্ষ্ম আঁচল পেতে-
‘চিবুকের চুম্বনে চুম্বন
গলদেশে এঁকে দেবো চিহ্ন
বুকের ঐ খাঁজকাটা খাঁজটায়
এ হৃদয় হোক আজ ছিন্ন’
কিংবা-
‘ওষ্ঠ বাড়াও নিষ্ঠুর প্রিয়া
ছিন্নভিন্ন রক্তাক্ত রাগে
ফোটাই আজ রক্ত গোলাপ......
আবেশিত হোক খঞ্জর তনু
শিথিল কবরী আলুথালু কেশ...’
কেবলি মনকে কবিতার বাণে এলোমেলো করে উদাস আবহাওয়া এনে দেয়ার চক্রান্ত ছিলো না মনে হয় লেখিকার। খিক করে হেসে ফেলেছিলাম যখন পড়লাম-
‘কিন্তু এবার পড়ছো ধরা স্বর্ণঘুঘু
তুমিও যেমন পুরান পাপী, আমিও বুনো ওল
ঘুচবে তোমার ছলাকালা, সব অভিনয়
কসম খোদার খাওয়াবো তোরে পাক্কা তেঁতুল ঘোল’
আমার হাসি অনুমান করেই নাকি কে জানে, শেষটা হল হাসি বন্ধের প্রেমমাখানো হুমকি দিয়ে-
‘বিষ শরবৎ গুলিয়ে নেবো
নিজের হাতে গিলিয়ে দেবো
আত্নারামটা দুলিয়ে দেবো
ভূতেরগলি পাঠিয়ে দেবো’
লেখিকার চরিত্র পরিবর্তনের এক্সপেরিমেন্টটা আশা করিনি। আচমকা সারপ্রাইজ পেয়ে যেন বাকিটুকু পড়ার আকর্ষন বেড়ে গেলো।
অভিমান
অভিমানের অংশে কলমকে সম্ভবত স্বাধীনতা উপভোগের সুযোগ দিয়েছিলেন শায়মাপু। অভিমানকে পুঁজি করে হলেও নিজের মুক্ত চিন্তার, হঠাত কুড়িয়ে পাওয়া ভাবনার ফসল কবিতায় রূপান্তরের ঢালাও সুযোগের পূর্ণ ব্যবহার করেছেন। কখনো ছিলো নস্টালজিয়ার ছোঁয়ায় অভিমানের ইঙ্গিত কিংবা কখনো নিরেট অভিমান- প্রেমিক কিংবা প্রেমিকার প্রতি। চাওয়া-পাওয়া কিংবা মনের সংগোপনে কুঠূরি বদ্ধ করে রাখা ইচ্ছের প্রকাশ পেয়েছে সফেদ পাতায়। বাদ যায়নি কারো ত্যাগ স্বীকারের কথা। হোক না সেটা ভাষার যুদ্ধের কিংবা ভালোবাসার যুদ্ধের ত্যাগ। কখনো প্রেমিক কখনো দেশ শিকার হয়েছে তার কেন্দ্রবিন্দুতে।
খোকাভাই ও আমি
স্কুল পালানো, বেণী দুলানো নিরুপমা আর একটু এলোমেলো, বড় বড় চুল দাড়ি আর গভীর চোখের মায়াময় দৃষ্টির খোকাভাই। বইটা কিনে সবার আগে শুরু করেছিলাম এই অংশটাই। কারন কবিতার মধ্যে গল্পের ছোঁয়া আছে এখানেই- জানতাম। শেষ করে মনে হয়েছিলো কিশোরী নিরুপমার স্মৃতিতে বিচরণ করে এলাম মাত্র। যেখানে তার আর খোকাভাইয়ের ভালোবাসার বুনুনি ছিলো কিন্তু পূর্ণতায় ছোঁয়ার অভাবে অশুদ্ধ রয়ে গেছে এই ভালোবাসা সমাজের চোখে। যেখানে নিরুপমার ছেলেমানুষী স্বপ্নরা পায়নি বাস্তবে পরিণত হওয়ার তিল মাত্র সুযোগ, বয়ে বেড়াতে হয়েছে খোকাভাইকে আপন করে নিতে না পারার তীব্র ব্যথা। খোকাভাই আর নিরুপমা- কবিতার সনাতন আদর্শকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়েও যে গল্প লেখা যায়- তার এক প্রকৃষ্ট উদাহরণ।
বইমেলা থেকে কবিতার বই কেনা হয়নি এটা ছাড়া। পড়ার ইচ্ছে হয় বলে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ নামিয়ে রেখেছি কবিতার। সেটাতেই চলে যায়। কিন্তু সিদ্ধান্ত ভুল ছিলো না কেনার। পুরোটা ছিল চমৎকার একটা অভিজ্ঞতা। কখনো পড়ার মাঝে মনে হচ্ছিল অক্ষর গুলো কেমন যেন ঝিক! ঝিক!- ঝিক! ঝিক! শব্দ করে চলছে এগিয়ে। এক স্তবক থেকে আরে স্তবকে লাইন পার হয়ে যাচ্ছে শব্দের দোলায় দুলতে দুলতে। কিশোরীর চপলতার সাথে যার মিল খুঁজে পাই কিছুটা। আবার স্নিগ্ধ তরুণীর কোমলতা মনে করিয়ে দিচ্ছিলো ঢেউহীনা নদীর, যার বুকে প্রেম এসে মাঝে মাঝেই তুলে দিচ্ছিল উথাল-পাথাল ঢেউ।
অন্য কবিতার বই হাতে এসেছে আমার এই বছরেই কিন্তু সেটা পড়ার ইচ্ছে করছে না। থাকুক না এই অভিজ্ঞতা আরেকটু টাটকা, আরও কিছু দিন মনের মাঝে।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: খোকাভাইকে নিয়ে ব্লগে অনেক আলোচনা হয়েছে সেজন্যই অই অংশের প্রতি আলাদা আকর্ষন ছিলো পড়ার।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
সত্যের ছায়া বলেছেন: অনলাইনে ক্রয় করার কোন ব্যবস্হা কি আছে?
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: রকমারি থেকেই কিনতে পারেন।
লিঙ্ক
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: বাপরে!
ভাইয়া রিভিউ পড়ে নিজেই তো মুগ্ধ হয়ে গেলাম !!!!!
নিজের বইটা নিজেই কিনে ফেলবো নাকি কয়েকটা ভাবছি!!!!!!!!!!
তবে একটু ধরা খাইয়ে দিয়েছো এই রিভিউতে আমার প্রেমিক প্রবর নিকের লেখাগুলো দিয়ে !!!!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১২
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: জলদি কিনে ফেলো! না পড়লে বিশাল মিস!!
ইয়ে......লেখা গুলো কিভাবে যেন নিজে নিজেই ধরা খেয়ে গেলো! আমি কিচ্ছু করিনি! আমার কোন দোষ নেই!
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৩
শায়মা বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম!
আর শেয়ারও দিলাম লেখাটা ভাইয়ামনি!!!!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: থ্যাঙ্কু! থ্যাঙ্কু! থ্যাঙ্কুউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউউ!!
৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৩
শায়মা বলেছেন: হা হা নো প্রবলেমো!!!!!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন:
৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৭
নীলপরি বলেছেন: রিভিউ ভালো লাগলো । শায়মাদিকে অনেক শুভেচ্ছা ।
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৯
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ নীলপরি। রিভিউ লেখা তখনই সার্থক হয় যখন কেউ পড়ে আর আরও ভালো লাগে কেউ মন্তব্য করে গেলে।
৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:০৯
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার রিভিউ লিখেছেন। +।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই।
৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
জেন রসি বলেছেন: বেশ চমৎকার লিখেছেন।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ধন্যবাদ জেন রসি। তবে আপনার রিভিউটা পড়ে কিছুক্ষন তব্দা মেরে ছিলাম! কমেন্ট করতেও ভুলে গেছিলাম
অ-সা-ধা-র-ণ!
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: রিভিউ সুন্দর হয়েছে!
আপনার আর আপির জন্য শুভকামনা রইলো!
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: বীর আমার ব্লগে এসেছে! স্বাগতম!
রিভিউ খালি সুন্দর বললেই হবে না। কঠিন সমালোচনা করে যাবেন মাঝে মাঝে। প্রশংসা পেতে পেতে কলিজা বড় হয়ে যাচ্ছে
কিন্তু তারপরেও থ্যাঙ্কু তো দিতেই হবে। পড়েছেন সময় নষ্ট করে।
আপনার জন্য রইলো অশেষ ধন্যবাদ ভাই
১০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৪৪
অতঃপর হৃদয় বলেছেন: আমি অভিভূত।
১৮ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১১
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আর আমি আনন্দিত! এমন আন্তরিক অনুভূতির প্রকাশ দেখে।
ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
একই ফরমেটে, এই বইয়ের উপর, অনেকগুলো আলোচনা এসেছে!
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:২৬
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন। আমি নিজেই পোস্ট করার পরে চেক করে দেখে থতমত খেয়ে গিয়েছিলাম। বইটার মূল থিমেই সবাই রিভিউ দিয়েছে বলে সব কয়টিই মোটামুটি কাছাকাছি হয়ে গিয়েছে।
প্রবীণ ব্লগারদের মতামত-সমালোচনা পেলে লেখা সার্থক মনে হয়। ধন্যবাদ চাঁদগাজী আপনাকে।
ভালো থাকুন।
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২০
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আমি কিন্তু কথা রেখেছি!!
৩৮৯-৯০ নম্বর স্টলে গিয়েছিলাম!
২৬ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আহা! এমন পাঠকই তো চাই
যাবার আগে একটু জানালে দেখাটা হয়েই যেত!
অন অ্যা সিরিয়াস নোট-
খুব খুশি লাগছে। মনে করে গিয়েছেন দেখে। অনেক অনেক ধন্যবাদ! সত্যি।
১৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:২৬
অপ্সরা বলেছেন: চাঁদগাজী ভাইয়ার কমেন্ট পড়ে হাসছি!!!!!
তুমি আর কিচ্ছু লিখছো না কেনো ভাইয়া???
০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৪
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: চাঁদগাজী তো চাঁদগাজীই। উনার কমেন্টের আলাদা ধরনই আছে
একটা লেখা গুছাচ্ছি আপু মনে মনে। একটু ঝামেলায় আছি তাই লেখা হয়ে উঠছে না।
থ্যাঙ্কু আপু আমার কথা মনে করার জন্য
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
দুরে থাকায়, বইটি সংগ্রহ করা হয়নি; আমাদের নিজেদের একজনের বই নিয়ে অনেকেই কথা বলেছেন, বইটি অবশ্যই পড়বো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:০৮
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: দেশে আসলে কিনে ফেলবেন সময় করে। বইয়ের বেশ কয়টি কবিতা আছে মনে রাখার মত। আশাকরি আপনারও ভালো লাগবে।
১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: রিভিউ দেখে পড়ার ইচ্ছা জাগল
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২১
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: ইচ্ছে অপূর্ণ রাখতে নেই!
আমার ব্লগে স্বাগতম। আপনার ছবিটা দেখে ছোটবেলায় দেখা সিনবাদ সিরিজের স্মৃতি মাথায় চলে আসলো :'(
১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭
বিজন রয় বলেছেন: আছেন কেমন?
নতুন পোস্ট?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: এই তো আছি মোটামুটি। আপনি কেমন আছেন?
কই নতুন পোস্ট! এটাতো প্রায় একমাস আগের। কিছু ব্যক্তিগত ঝামেলায় আছি বলে নতুন কোন লেখায় মনোযোগ দিতে পারছি না। তবে ব্লগে ঘুরে যাই প্রায়ই।
১৭| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক সুন্দর হয়েছে লিখাটি , মন্ত্র মুগ্ধের মত
পাঠ করলাম লিখাটি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৫৬
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: এত সুন্দর মন্তব্য দিয়ে মন ভালো করে দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার সাম্প্রতিক পোস্টটি আমি একবসাতে শেষ করেছিলাম। যেন ঘোর লেগে গিয়েছিলো। এত নিখুঁত বিশ্লেষণ আর তথ্যবহুল পোস্ট সম্ভবত সামুতে একমাত্র আপনার ব্লগেই আছে।
১৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১২:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৩৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিক ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৫
খায়রুল আহসান বলেছেন: শায়মার বইটা সংগ্রহে আছে। এখনো পড়া শুরু করিনি, তবে পড়বো।
খোকাভাইকে নিয়ে একটা হৃদয়স্পর্শী লেখা দিয়েই আমি শায়মার ব্লগ পড়া শুরু করেছিলাম, তা বেশ মনে আছে।
রিভিউ ভাল হয়েছে।