নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আকাশ জয়ের আশায়

টিয়া রহমান

আকাশ জয়ের আশায়

টিয়া রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন সফল মায়ের কথা

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

ছোট শহর দিনাজপুর, সেখানেই বেড়ে উঠা একটি মেয়ের। মেয়েটির নাম শাপলা, তার বাবা গরীব কৃষক আর মা গৃহিণী। চার ছেলে, তিন মেয়ে নিয়ে অভাবের সংসার। কোনো রকমে তিনবেলা খায়, পড়াবে কি করে?
শাপলা মা বাবার বড় মেয়ে তার অনেক শখ পড়ালেখা করার। বাবা তাতে রাজি নন, তিনি চান গ্রামের আর পাঁচটা মেয়ের মত তার মেয়ে ও বিয়ে করে সংসার পাতুক, গরীবের মেয়ে পড়াশুনা করে কি করবে?
মেয়ের প্রবল ইচ্ছা বুঝতে পারলেন মা, তিনি বরের অগচরে মেয়ের জন্য টাকা জমাতে শুরু করলেন। সেই টাকা দিয়ে মেয়ের পড়াশুনা চালিয়ে যেতে লাগলেন। টাকার জন্য অনেক সময় তিনি মানুষের বাড়িতে কাজ করতেন, তবে কার ও কাছে হাত পাতেন নি কখনও!
মেয়ে বৃত্তি পেল, মায়ের খুশি দেখে কে!
বাবা ও বুঝতে পারলেন মেয়ে তার আসলেই অনেক বড় হবে, তিনি ও তার মত পরিবর্তন করলেন।
মেয়ে সব পরীক্ষায় ভালো করলো, মেডিকেলে চান্স্ পেল।
শাপলা আজ একজন বড় ডাক্তার । তাদের সংসারে আর কোনো অভাব নেই। এখন দিনাজপুর শহরে তাদের বিশাল একটি বাড়ি আছে।

ছবি গুগোল
সবাই শাপলাকে সফল মেয়ে বলেন, কিন্তু আমি বলব আসলে সফলতার দাবিদার একমাত্র তার মা।
গল্পটি একটি সত্যিকারের জীবন কাহিনী থেকে নেয়া তবে মানুষ ও জায়গার নাম কাল্পনিক।

মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: শাপলার মা ভালো থাকুক

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

টিয়া রহমান বলেছেন: জি ভাইয়া, আপনি ও ভালো থাকবেন

২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৭

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: এটা সত্যি ঘটনা,

তবে আপনি আরও সুন্দর করে গুছিয়ে একটা গল্পের আকার দিতে পারতেন। এনিওয়ে আশা করি সামনে আমরা আরও ভাল কিছু পাব আপনার কাছ থেকে।
নইলে টিয়া -কে কামরাঙ্গা গাছে পাঠিয়ে দিব B-)

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৪

টিয়া রহমান বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই্য়া, পরের লিখায় খেয়াল রাখবো

৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

বাকপ্রবাস বলেছেন: ভাল লেখা, মাহবুবুল আজাদ ভাইয়ের পরামর্শটা ভাল ছিল। অনুসরণ করতে পারেন।

২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৫

টিয়া রহমান বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ, পরের লিখায় অবশ্যই অনুসরণ করবো

৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪০

আরোগ্য বলেছেন: মা ও মেয়ে দুজনেরই কৃতিত্ব আছে। ভাল হয়েছে। আরো ভাল চাই।
এগিয়ে যান দুর্বার গতিতে।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৭

টিয়া রহমান বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া, ধন্যবাদ আপনাকে

৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভালো লাগলো , শাপলা তেরে ভাবে বেড়ে ওঠার মধ্যেই আমাদের একটা পরিতৃপ্তি কাজ করে । তোরে গল্পটি আরেকটু বড় হলে ভালো হতো । লেখার চেষ্টা করে যান । বিভিন্ন ব্লগে ঘুরে ঘুরে ভালো মন্তব্য করুন । আশা করি খুব শিগগিরই সেফ হবেন ।

শুভকামনা ভালবাসা রইল ।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

টিয়া রহমান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া

৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিরল ঘটনা

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:০১

টিয়া রহমান বলেছেন: জি ভাইয়া, আমি পুরো টা সাজিয়ে লিখবো সময় করে,
পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭

লাবণ্য ২ বলেছেন: শুভ ব্লগিং !

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

টিয়া রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ আপু

৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: একটু টাইপ হয়ে গেছে ।" তবে "তাকে তোরে হয়ে গেছে সরি।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭

টিয়া রহমান বলেছেন: বুঝতে পেরেছি ভাইয়া, আমার নিজের ই তো কত ভুল হয়, ধন্যবাদ ভাইয়া

৯| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এমন সফলতার কথা জেনে ভাল লাগল।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৩০

টিয়া রহমান বলেছেন: জি ভাইয়া,
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

নীল আকাশ বলেছেন: জীবনের এই সফলতার বাস্তব সফলতার কাহিনী পড়ে খুব ভালো লাগলো , যখন মেয়েটা আমার নিজের জেলার।
শুভ কামনা রইল।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

টিয়া রহমান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে, ভাইয়া আপনার বাড়ি দিনাজপুরে! দিনাজপুরের কোথায়?

১১| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

নীল আকাশ বলেছেন: ঘোড়াঘাট উপজেলায় নানা আর দাদা বাড়ি!

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৯

টিয়া রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, আমার বাড়ি পার্বতীপুর উপজেলায়

১২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার কাছে লিখাটা ভালই লেগেছে।
শুভ কামনা জানবেন।

২৩ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৭

টিয়া রহমান বলেছেন: ভাইয়া আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

১৩| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:০৭

নীল আকাশ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, আমার বাড়ি পার্বতীপুর উপজেলায়
খুব ভালো লাগলো জেনে।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
শুভ কামনা রইল।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

টিয়া রহমান বলেছেন: আপনার জন্য ও অনেক অনেক শুভকামনা

১৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:১১

ফেনা বলেছেন: কল্পনা দিয়ে বাস্তবতা চলে না।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৫

টিয়া রহমান বলেছেন: ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে। সেই সাথে আমি খুবই দু্‌ঃখিত যে এটা আসলে কল্পনা নয় সত্যিকারের ঘটনা, কিন্তু গল্পে ব্যবহৃত নাম গুলো কাল্পনিক

১৫| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

ফেনা বলেছেন: যাদের তিন বেলা খাবার যোগাতে কষ্ট হয় তাদের এই বাংলাদেশে পড়ালেখা করারটা প্রায় অসম্ভব একটা বিষয়। তার উপর আপনি লিখছেন মেয়েটি ডাক্তারি পড়েছে!!! আপু আপনি কি জানেন বাংলাদেশের মত একটা জায়গাতে বেসরকারি বাদ দেন সরকারিতে মেডিকেল কলেজে পড়শুনা করতে কত খরচ হয়????
যে পরিবারের নুন আনতে পান্তা ফুরায় তাদের মেয়েকে আবার ডাক্তারি পড়শুনা!!!!! বিষয়টা অলিক হয়ে গেল না!!! অপনি বলছেন এইটা বাস্তব গল্প। এই সব বাস্তবতা বলার আগে বাস্তবতা রিয়ালাইজ করুন।

২৪ শে অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০৩

টিয়া রহমান বলেছেন: ভাইয়া পুরোটা আমি পরে সময় করে লিখবো

১৬| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:০৪

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাল লাগলো এই সফলতার গল্প পড়ে। তবে ব্লগে এই প্রথম কিছু লিখলেন, লেখাটা আরো গোছালো এবং কনভিন্সিং হওয়াটা কাঙ্ক্ষিত ছিল। তড়ি ঘড়ি করে কোন কিছু না লিখে একটু সময় নিয়ে হলেও, আরেকটু গুছিয়ে লিখবেন। উপস্থাপনার দোষে অনেক ভাল ভাল গল্প কবিতাও অনেক সময় মাঠে মারা যায়।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫

টিয়া রহমান বলেছেন: আপনার অণুপ্রেরণামূলক সুন্দর মন্তব্যটির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া

১৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন: সফলতার গল্প লেখার প্রচেষ্ঠাটা বেশ লাগল। অনেক মেয়েরাই এভাবে নিজ পরিবারের জন্য অাশির্বাদ বয়ে অানছে। যদিও অনেক পরিবারে মেয়েকে অাগে অভিশাপ হিসেবেই ভাবা হত।

ছবিটা মনে হচ্ছে বিদেশের। এ দেশের ছবি হলে ভালো হত।

শুভকামনা রইল ব্লগে।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

টিয়া রহমান বলেছেন: জি আসলে এখন দিন বদলের সময়, কিন্তু এখন ও কিছু কিছু জায়গায় মেয়েদের অভিশাপ বলেই মনে করা হয়।
ছবিটা আসলে ফ্রী সাইট থেকে নেয়া, পরবর্তীতে অবশ্যই দেশীয় ছবি এবং সাজিয়ে লিখার চেষ্টা করবো।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

১৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

আখেনাটেন বলেছেন: কিন্তু এখন ও কিছু কিছু জায়গায় মেয়েদের অভিশাপ বলেই মনে করা হয়। -- বিশেষ করে দরিদ্র পরিবারে এটা বেশি ঘটে। কারণ সামাজিক নানারকম ড্রব্যাক।

তবে অার্থিক উন্নতির সাথে সাথে ও সমাজের কিছু মৌলিক এবং অবশ্যই গুণগত পরিবর্তনের কারণে এই ধারণাটি ক্রমশই ফিকে হয়ে যাচ্ছে। এটা দেশের ভবিষ্যতের জন্য ভালো।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০২

টিয়া রহমান বলেছেন: জি ভাইয়া, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

১৯| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এমন ঘটনা আজকাল শুনা যায় না।

২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

টিয়া রহমান বলেছেন: জি ভাইয়া, আশে পাশে অনেকেই আছেন এমন কিন্তু নিজেদের কষ্টের কথা কাউকে জানাতে চায় না। আমার এক বন্ধুকে দেখেছি টাকার অভাবে পড়াশুনাই ছেড়ে দিয়েছে, সে এখন ছোট একটা ব্যবসা করে, নিজে পড়াশুনা না করতে পারলেও নিজের বোনদের শিক্ষত করে তুলেছে সে, তার গল্প আরেকদিন বলবো।
ধন্যবাদ ভাইয়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.