![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশে সবচেয়ে লাভজনক এবং প্রতারনার ব্যবসা করে মোবাইল কোম্পানী এবং ইন্টারনেট প্রদানকারী কোম্পানী গুলো।
কি পরিমাণ যে লাভ এরা করে , সেটাকে পুরোপুরি ডাকাতি বলা যায়। সরকার ব্যান্ডইউথের দাম যদি কমায় ২৫% , এরা আপনার বিল কমাবে ৫ % , অনেকে কমায় না বরং বলে স্পিড একটু বারায় দিচ্ছি। মানে আপনার পকেট থেকে ঠিকি টাকা নিচ্ছে !
কিউবি , বাংলালায়নের কথা না হয় নাই বললাম।
আর আমাদের গোলাপী তো আরো একধাপ এগিয়ে
ইন্টারনেট যুগের জন্মলগ্নে ১৯৯৩ সালে যখন বাংলাদেশকে সিমিউই-৩ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয় তখন জনগণের স্বাধীনতার চূড়ান্ত বিরোধী এই বিএপি তথ্য পাচার হয়ে যাবে ধুয়া তুলে তথ্যপ্রযুক্তির হাইওয়েতে জনগণকে যুক্ত হতে দেয়নি। যার ফলে বাংলাদেশের জনগণের সাথে ইন্টারনেটের পরিচয় ২০০৬ সাল পর্যন্ত পিছিয়ে যায়। যখন ২৫ মে, ২০০৬ বাংলাদেশ সিমিউই-৪ এ সংযুক্ত হয় এবং বাংলাদেশের জনগণ মোবাইল সীমে ব্যান্ডউইথ পাওয়া শুরু করে তখনই মূলত আমাদের সাথে নব্বুই এর দশকের ইন্টারনেটের পরিচয় ২০০৭ সালে শুরু হয়। অথচ ক্যাবলটির নাম দেখেই বোঝা যায় এই তাড় ১৯৯৩ সালেই প্রথম আসেনি
১৯৭৭ সালে তৎকালীন আন্তর্জাতিক আইএসডি কলের জন্য সিমিউই-১ এ ফ্রী সংযুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দিলে গাদ্দাফীর বন্ধু জিয়াউর উচ্চাভিলাষ অভিহিত করে প্রথম প্রত্যাখান করেছিল সাবমেরিন ক্যবলে অথচ তখন থেকে এই প্রকল্পে শ্রীলংকা, ভিয়েতনাম সহ সাউথ ইস্ট এশিয়া মিডিলইস্ট ওয়েস্টার্ন ইউরোপের (সংক্ষেপে সিমিউই) ৩৩ টি দেশ সংযুক্ত হয়। ।
©somewhere in net ltd.