নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তমাল। তমাল মানে তমাল বৃক্ষ! আমি বৃক্ষের মতোই সরল, সহজ এবং মোহনিয়। পেশায় একজন পুরঃ কৌশল প্রকৌশলী। কাজ করেছি দেশের স্বনামধন্য কোন এক দপ্তরে। বর্তমানে উচ্চশিক্ষার জন্য জার্মানীতে অবস্থান করছি। আমি ভালবাসি মানুষ,দেশ এবং পরিবেশ। ধন্যবাদ।

মুহাম্মদ তমাল

একুশ শতকের অদৃষ্ট,সুপথের সন্ধানী তবু পথভ্রষ্ট,পূর্নতায় হৃদয় সিক্ত,রজক জয়ন্তী পূর্ন বন্দি অবশেষে মুক্ত।

মুহাম্মদ তমাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতঃপর অসহায় বালক

২৫ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

অতঃপর,
বালক বুঝিতে পারিলো পৃৃথিবীতে হইতে অনেক অাগেই ভালবাসা নামক অতি মূল্যবান বস্তু সূর্যের তাপ বৃদ্ধির সাথেই বাষ্পীভূত হইয়া উড়িয়া গিয়াছে।
হিমালয় উপরি পৃষ্ঠের তুষার সমেত ভালবাসার নিচেই যে দূর্ভেদ্য কঠিন অবিশ্বাসের পাথর অবস্থান করেতেছে ইহা বালকের অজানা ছিলো না।
সাতরঙা রংধনু চোখের পলকে বির্বন মেঘে ঢাকিয়া যাইতে পারে অবশেষে বালক তাহা অাবিষ্কার করিতে পারে।
এই অবিশ্বাসের সাগরে তার বিশ্বাসী জাহাজে অতিকায় ক্ষুদ্র ইহা বালক ভাল করিয়া বুঝিয়ি গিয়াছে।

অবশেষ বালক একা হইয়া সুখময় স্মৃতি জড়িয়ে অনেকটা দিন কাটিয়া দিতে থাকে।।

এমনিকরে,
অামাদের চারিপাশে লোকচক্ষুর অড়ালে কিছু বালক বিচরণ করিয়া বেড়ায়। তাহাদের বুকের মাঝে হিমালয় সমেত জমাটবদ্ধ কালো রক্তের বেদনা নিয়া বাঁচিয়া থাকে।এই বালক গুলো অনেক বেশীই অসহায়ত্ব ভোগট করে। প্রশ্বাসের সাথে হুদয় জ্বলিয়াপুড়িয়া যাওয়ার বিশ্রী পোড়া গন্ধ বাহির হইয়া অাসে।
প্রতিনিয়ত বালক ছটফট করে ধুকে ধুকে মরতে থাকে।
বালকের অশ্রুজল শুধুই মূল্যহীন নোনাজল ছাড়া অন্যদের নিকটে কিছুই না।

বালক,ভালবাসা নামক অতিকষ্টে অর্জিত অমূল্য সম্পদহারা হইয়া ভিতরটা উন্মাদের হৃদপিন্ডে পরিনত হয়।কারন সে ভাল করিয়া জানে তাহা অার কখনোই ফিরে পাওয়া তাহার পক্ষে এ জনমে সম্ভব না।
যদিও বালিকার অশ্রুজল মুছিয়া দিতে অাপন জনের অভাব হয় না।

অবশেষে বালকের শেষ সঙ্গী অনুপম রায়ের সেই গানটি-
"একবার বল নেই, কেউ নেই,তোর কেউ নেই"

[উৎসর্গঃ কতিপয় অসহায় বালক]

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.