নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একুশ শতকের অদৃষ্ট,সুপথের সন্ধানী তবু পথভ্রষ্ট,পূর্নতায় হৃদয় সিক্ত,রজক জয়ন্তী পূর্ন বন্দি অবশেষে মুক্ত।
উচ্চশিক্ষা নিয়ে বিদেশে পড়তে যেতে চান অনেকেই। তবে যারা ইউরোপের কোন একটি দেশে পড়তে যেতে চান, তাদের জন্য জার্মানি হতে পারে প্রথম পছন্দ। টিউশন ফি না থাকার কারনে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দেশটি। দেশটিতে দিন দিন বেড়েই চলেছে ইন্টারন্যাশনাল ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা। জার্মানিতে পড়াশোনা ও উচ্চশিক্ষার বিস্তারিত সকল তথ্য থাকছে এই আর্টিকেলে। আপনি কোন প্রকার দালাল বা এজেন্সির সাহায্য ছাড়াই নিজেনিজে আবেদন করে চলে আসতে পারবেন আশাকরি।
পরিচিতিঃ
ইউরোপের খুবই সমৃদ্ধশালী দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি অন্যতম। দেশটির রাজধানী বার্লিন এবং বৃহত্তম শহরও বটে। মধ্য ও পশ্চিম ইউরোপের দেশটির রাজ্য সংখ্যা ১৬টি। দেশটির সাথে ৯টি দেশের সীমান্ত রয়েছে। দেশটির আয়তন প্রায় ৩,৫৭,৩৮৬ বর্গ কিমি। আয়তনের দিক থেকে এটি ইউরোপের সপ্তম বৃহত্তম দেশ। দেশটির সরকারি ভাষা হচ্ছে জার্মান ভাষা। শিল্পোন্নত দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি অন্যতম। অর্থনীতি দিক থেকে এটি বিশ্বের ৩য় বৃহত্তম।
উচ্চশিক্ষার জন্য কেন জার্মানিকে বেছে নিবেন?
উচ্চশিক্ষার জন্য একটি দেশ বেছে নেওয়ার জন্য যতগুলো কারন থাকা দরকার, তার সবগুলিই খুজে পাবেন ইউরোপের এই দেশটিতে। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টদের পছন্দের তালিকায় থাকার বেশ কিছু কারন রয়েছে। দেশটিতে আপনি টিউশন ফি ছাড়াই পড়তে পারবেন। শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই। বিশ্বের সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বর্তমানে ৩টি জার্মানির দখলে। তাছাড়াও দেশটিতে বেশ কিছু স্কলারশিপের সুযোগ রয়েছে। তাদের মধ্যে ডাড স্কলারশিপ এবং ইরাস্মুস মুন্ডুস স্কলারশিপ বেশ জনপ্রিয়। আর যদি নোবেল প্রাইজের কথা বলি তাহলে ১০৯টি জার্মানদের পকেটে।
এছাড়াও যদি আপনি ঘোরাঘুরি বেশ পছন্দ করেন তবে এটি আপনার জন্য দারুণ সুযোগ নিয়ে আপেক্ষা করছে। আপনি সেনজেন এর ২৯টি দেশে অনায়াসেই ঘুরতে পারবেন। ইউরোপের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করতে বাধ্য। এই দেশটির অর্থনৈতিক, সামাজিক অবস্থান বেশ মজবুত। বর্তমানে দেশটির চ্যান্সেলর এঙ্গেলা ম্যার্কেল। পড়াশোনার পাশাপাশি খন্ড কালীন জবের বেশ সুবুধা রয়েছে। রয়েছে পড়াশোনা শেষে স্থায়ী ভাবে বসবাস করার সুযোগ। সবকিছু মিলিয়ে দেশটিকে পছন্দের তালিকায় রাখতেই পারেন।
কি কি বিষয়ে জার্মানিতে পড়তে পারবেন?
ব্যাচেলর, মাস্টার্স, পিএইচডি থেকে শুরু করে ডিপ্লোমা সব বিষয়েই পড়তে পারবেন। তবে সিনিয়ররা মাস্টার্স এবং পিএইচডি পড়তে আসার জন্য উৎসাহিত করে থাকেন। ডাড এর তথ্য অনুযায়ী প্রাইয় ২০৫৮টি কোর্স রয়েছে। তার মধ্যে ১৫০৭টি রয়েছে ইংরেজিতে। ব্যাচেলরে ইংরেজিতে ১৪২ টি এবং মাস্টার্সের জন্য ১০৮৩টি কোর্স রয়েছে। যারা সময়ের সাথে বেড়েই চলেছে। আপনার পছন্দের কোর্স খুঁজতে।
ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে শুরু করে, আইন, মেডিসিন, বিজনেস, স্পোর্টস, সবকিছুই পড়তে পারবেন। সাধারণত ইংলিশ, জার্মান অথবা উভয় ভাষাতেই পড়া যায়।
কি কি যোগ্যতা থাকে লাগে?
শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়াও আপনার ভাষাগত যোগ্যতা বা দক্ষতা থাকা চাই। বিদেশে অর্থাৎ জার্মানিতে পড়াশোনা করতে গেলে আরোও কিছু ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হয়ে থাকে। সবগুলো ধারাবাহিক ভাবে বলার চেষ্টা করছি। অনেকেই মনে করেন খুব ভালো রেজাল্ট না হলে বিদেশে পড়তে যাওয়া যায়না। অথচ জার্মানির ক্ষেত্রে ধারনাটা পুরোপুরি ভুল। আপনার রেজাল্ট ৩.৫ এর উপরে হলে খুব ভাল, তবে ৩.০০ উপরে হলে আপনি মোটামুটি সেইফ। তবে অনেকেই ৩.০০ এর নিচে রেজাল্ট নিয়েও জার্মানিতে গেছেন।সেক্ষেত্রে আপনার অন্যান্য যোগ্যতা বেশ ভালো হওয়া চাই। তবে আপনাকে আপনার রেজাল্ট জার্মান গ্রেডে কনভার্ট করে নিতে হবে। জার্মান গ্রেডে ২.৫ হলে আপনি আবেদন করতে পারবেন। এর কম নিয়েও আবেদন করা যায়। এবার জেনে নেওয়া যাক, শিক্ষাগত যোগ্যতা কি কি থাকা লাগে?
শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ
ব্যাচেলরের ক্ষেত্রে ১৩ বছরের শিক্ষাগত যোগ্যতা চেয়ে থাকে। আপনি যদি এইচএসসি পাস করেন তবে আপনাকে বাংলাদেশের জার্মান স্বীকৃত যেকোন একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১ বছর তথা আপনার কোর্সের ২৫% শেষ করতে হবে। এখানে জেনে রাখা ভাল, ডিপ্লোমাদের ক্ষেত্রেও সেইম। যদিও ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীরা ১৪ বছর পড়াশোনা করে থাকেন।
মাস্টার্সের ক্ষেত্রে আপনার ব্যাচেলরের সার্টিফিকেট হলেই চলবে। আপনাকে জার্মান স্বীকৃত যেকোন একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর ডিগ্রী শেষ করতে হবে।
ভাষাগত দক্ষতাঃ
জার্মানিতে সাধারণত আপনি ইংরেজি ও জার্মান ভাষায় পড়তে যেতে পারবেন। ইংরেজি ভাষা দক্ষতার জন্য আপনাকে আইএলটিএস সহ এজাতীয় পরীক্ষার স্কোর থাকা লাগবে। আইএলটিএস টেস্ট এর ক্ষেত্রে ব্যাচেলরের জন্য ৫.৫ থেকে ৬.০০ স্কোর চেয়ে থাকে। মাস্টার্সের ক্ষেত্রে ৬.০০ থেকে ৬.৫ অথবা কোর্স এবং বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে ভিন্ন হতে পারে। তবে বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় বেশ কিছু টেস্ট এর স্কোর গ্রহণ করে থাকে।
জার্মান ভাষার ক্ষেত্রে বি-১ থেকে বি-২ পর্যন্ত স্কোর চেয়ে থাকে। আপনি গোয়েথ ইন্সটিটিউট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও অনেক কোচিং সেন্টারে জার্মান ভাষা শিখতে পারেন। তবে আপনাকে গোয়েথ ইন্সটিটিউটে পরীক্ষা দিতে হবে।
কি কি পেপার বা ডকুমেন্টস লাগবে?
মাস্টার্সের ক্ষেত্রেঃ
পাসপোর্ট
এইচএসসির মার্কশীট
এইচএসসির সার্টিফিকেট
ডিপ্লোমার সকল মার্কশীট (ডিপ্লোমাদের ক্ষেত্রে)
ডিপ্লোমার সার্টিফিকেট (ডিপ্লোমাদের ক্ষেত্রে)
ব্যাচেলরের মার্কশীট
ব্যাচেলরের সার্টিফিকেট
আইএলটিএস (IELTS) স্কোর (৬.০ থেকে ৬.৫)
জার্মান ভাষা B1/B2 ( জার্মান কোর্সের ক্ষেত্রে)
মোটিভেশন লেটার
রিকোমেন্ডেশন লেটার (কিছু কিছু কোর্সের ক্ষেত্রে)
রিসার্চ/কনফারেন্স পেপার (যদি থাকে)
সিভি ইত্যাদি
মনে রাখা ভাল এইখানের পেপারগুলি নোটারাইজড হতে হবে। আপনি যোকোন জায়গা থেকে নোটারি করতে পারেন। তবে জার্মান এম্বাসি বাংলাদেশ কাজটি ফ্রিতেই করে দেয়। আপনি চাইলে সেখান থেকে অথবা যেকোন জায়গা থেকেই করতে পারেন।
কোর্স খোঁজা ও আবেদন প্রক্রিয়াঃ
কোর্স খোজাঃ
আপনার যদি সকল প্রকার যোগ্যতা থেকে থাকে তবে এখন সময় হচ্ছে পছন্দের কোর্স খুজে বের করা। জার্মানিতে পড়াশোনার জন্য পছন্দের কোর্স খুঁজে বের করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় হচ্ছে ডাড ওয়েবসাইট। প্রথেমে ডাড এর ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার পছন্দ অনুযায়ী ফিল্টার করে খুব সহজেই খুঁজে পেতে পারেন আপনার পছন্দের কোর্সটি।
আবেদন প্রক্রিয়াঃ
জার্মান বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দুই ভাবে আবেদন গ্রহন করে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে ডিরেক্ট ইউনিভার্সিটি পোর্টালে অন্যটি হচ্ছে ইউনি এসিস্টের মাধ্যমে। ইউনি-এসিস্ট হচ্ছে একটি প্রতিষ্ঠান যারা আপনার রেজাল্ট যাচাই করে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফরওয়ার্ড করে। তবে ভর্তির সিদ্ধান্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিয়ে থাকে।
ইউনি-এসিস্টের মাধ্যমে আবেদনের ক্ষেত্রে ফি প্রদান করতে হয়। যা প্রথম কোর্সের ক্ষেত্রে ৭৫ ইউরো এবং অতিরিক্ত অন্যান্য একাধিক কোর্সের ক্ষেত্রে ৩৫ ইউরো করে ফি দিতে হয়। তবে ভালো খবর হচ্ছে ডিরেক্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অবেদনের ক্ষত্রে কোন প্রকার ফি প্রদান করতে হয়না।
আবেদনের সময়সীমাঃ
একটি কোর্সে আবেদনের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আবেদনের সময়সীমা জানা। বিষয়টি জানা থাকলে খুব সহজেই কাজটি করা যায়। এখানে সাধারণত ২টি সেমিস্টারে আবেদন করা যায়। পক্ষান্তরে সামার ও উইন্টার সেমিস্টার। সামার সেমিস্টারের আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয় এপ্রিল থেকে যা জুলাইয়ের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত থাকে। উইন্টার সেমিস্টারে নভেম্বর থেকে শুরু হয় যা জানুয়ারী পর্যন্ত বহাল থাকে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে সময়সীমা পরিবর্তন হয়ে থাকে। উল্লেখ্য যে প্রতিটি কোর্সেই বলা থাকে আবেদন সময়সীমা। তবে সবসময় অবেদন শুরুর দিকেই আবেদন করার চেষ্টা করবেন।
ভিসা আবেদনঃ
আপনি যদি কোন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অফার লেটার পেয়ে যান তাহলে এখন সময় হচ্ছে ভিসার জন্য আবেদন করা। ভিসার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হচ্ছে ব্লক একাউন্ট। ব্লক একাউন্ট হচ্ছে, আপনি জার্মানি এসে থাকা খাওয়ার খরচ বহন করতে সক্ষম তার প্রমাণ স্বরূপ। আপনাকে ১০৩৩২ ইউরো ব্লক করতে হবে। যা জার্মানি যাওয়ার পর প্রতি মাসে ৮৬১ ইউরো করে তুলতে পারবেন। ভিসা না পেলেও চিন্তার কোন কারন নেই, সম্পূর্ণ টাকাটা আপনার একাউন্টে নিয়ে আসতে পারবেন।
পার্ট টাইম জবের সুবিধাঃ
একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টের জন্য পার্ট টাইম জব খুবই জরুরি। জার্মানিতে একজন ছাত্রের সপ্তাহে ২০ ঘন্টা এবং মাসে ৮০ ঘন্টা কাজ করার বৈধতা রয়েছে। যা বছরে ১২০ দিন ফুল টাইম অথবা বছরে ২৮০ দিন হাফ টাইম কাজের সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে প্রতি ঘন্টায় ন্যূনতম ৯.৩৫ ইউরো করে মজুরী পেয়ে থাকেন। যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৯৯২ টাকার মত।
তবে জব পাওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে একটি শহর। বড় শহরগুলোতে জব সহজেই পাওয়া গেলেও ছোট শহরগুলোতে পার্ট টাইম জবের সুযোগ তুলনামুলক কম। জব পেতে সবচেয়ে বেশি ভুমিকা পালন করে থাকে জার্মান ভাষা দক্ষতা। ভাষা জানা থাকলে ছোট কিংবা বড় শহর হোক না কেন আপনি জব খুঁজে পাবেন। জব পেতে ১ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে। তবে পরামর্শ থাকবে বেসিক জার্মান শিখে যাওয়ার জন্য। যা পার্ট টাইম জব পেতে আপনাকে দারুণ ভাবে সাহায্য করবে।
স্থায়ী হবার সুযোগঃ
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যারাই পড়তে যান, তাদের সবার প্রধান ও মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে স্থায়ী ভাবে থেকে যাওয়া। এই দেশটিও তার ব্যতিক্রম নয়। একজন ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট চাইলেই দেশটিতে স্থায়ী হতে পারে। ৫ বছর বৈধ ভাবে থাকলে স্থায়ী হবার জন্য আবেদন করতে পারবে। এই সুযোগটি নেওয়ার জন্য আপনাকে আপনার পড়াশোনা রিলেটেড একটি ফুল টাইম জব করতে হবে। আর এভাবেই আপনি জার্মানিতে স্থায়ী হতে পারবেন। জার্মানিতে পড়াশোনা শেষে এই সুযোগটি সবাই নিয়ে থাকেন।
এইখানে সকল প্রকার তথ্য শতভাগ ধ্রুব নয়। যা স্থান, কাল, পাত্র ভেদে পরিবর্তিত হতে পারে। সুতরাং যদি কোন তথ্য আপোডেট করার প্রয়োজন হয়, দয়া করে আমাদেরকে অবহিত করুন। আমরা আপনার মন্তব্যকে সাধরে গ্রহন করব।
Regards,
Mollah Mohammad Tamal
M.Sc in Tropical Hydrogeoloy & Environmental Engineering.
Technical University of Dramstadt
Dramstadt, Germany
১১ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২৬
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: কামকাজের সুযোগ অনেক। ফুলটাইম চাকরি করলে ৩-৪ লাখ কামানো যায়। চলে আসেন।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৩৬
জগতারন বলেছেন:
এই পোষ্টটি আমার ভাল লেগেছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৭
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ২:০৮
জিকোব্লগ বলেছেন:
ভালো পোস্ট।
বিসাগ ও জার্মান প্রবাসে ওয়েবসাইটে এ আপনার দেওয়া তথ্য
গুলোর বিস্তারিত বাংলায় পাওয়া যাবে মনে হয়।
বিসাগ: http://bsaagweb.de/
জার্মান প্রবাসে: https://www.germanprobashe.com/
১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৮
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: হ্যা। আমি ওখানকার একজন নিয়মিত সদস্য।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:০৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
পড়ালেখা শেষ করে নিজ দেশে ফেরত যাবার কথা কোন কোন দেশের ছেলেমেয়েরা ভাবে?
১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩০
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: অনেক দেশের ছেলে মেয়েরা আছে। আমার ক্লাসমেট অনেকই আসছে, জাপান, দক্ষিন কোরিয়া, ফ্রান্স, নেদারল্যান্ড, আমেরিকা, আয়ারল্যান্ড থেকে। এমনকি আমাদের এক বাংলাদেশি সহপাঠী সে পড়াশোনা শেষ করেই দেশে ফিরে যাবে।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২১
রাসেল বলেছেন: মাসিক খরচ কেমন tuition fee সহ।
১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩১
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: মাসে ৪০০-৫০০ ইউরো খরচ হয়। টিউশন ফি নাই। তবে ৬ মাস অন্তর অন্তর ভার্সিটিতে রেজিষ্টেশন ফি বাদ ৩০০+- ইউরো দেয়া লাগে।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কামকাজের সুযোগ অনেক। ফুলটাইম চাকরি করলে ৩-৪ লাখ কামানো যায়। চলে আসেন।
মনে করেন, একমাসে ৩ লাখ ইনকাম করলাম। খরচ কেমন হবে। থাকা, খাওয়াসহ অন্যান্য খরচ মিলিয়ে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১১
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: আপনি সিঙ্গেল হলে থাকলে খাওয়া চলাফেরা ট্যাক্স ইন্সুরেন্স সবকিছু মিলিয়ে সর্বোচ্চ ১ লাখে হয়ে যাবে।
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯
জাহিদ হাসান বলেছেন: অনেক প্যারা। সাথে টাকাটুকাও প্রচুর লাগবে।
বাংলাদেশের খুব কম ছেলেই এই শর্তাবলিগুলো পূর্ণ করার যোগ্যতা রাখে৷
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১৩
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: অনেক প্যারা তাদের জন্য যারা প্যারা মনে করে। বাংলাদেশে পিয়ন পদে সরকারি চাকরি পাওয়া থেকে জার্মানীতে আসা সহজ। আর বিসিএস থেকে ১০০ গুন বেশী সহজ। আর কোন কিছুই ছেলের হাতের মোয়া না, গেলাম আর পেয়ে গেলাম, কোন কিছু অর্জন করতে হলে কষ্ট তো করা লাগবেই। ধন্যবাদ।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৪৯
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ সুন্দর পোস্ট। আমার সন্তানদের জন্য ভবষ্যতে কাজে আসতে পারে। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
তথ্যপূর্ণ এমন আরো পোস্ট চাই। শুভেচ্ছা।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৩:১৫
মুহাম্মদ তমাল বলেছেন: ধন্যবাদ। জার্মানীতে উচ্চশিক্ষার ব্যপারে আপনার সন্তানদের যদি কোন ধরনের তথ্যের প্রয়োজন হয়, আমাকে জানাবেন। যথাসাধ্য হেল্প করবো। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ৯:২৬
রাজীব নুর বলেছেন: শিক্ষার দরকার নেই। জীবন এবং বাংলাদেশ যে শিক্ষা দিয়েছে। এরপর আর জার্মানীর শিক্ষার প্রয়োজন নেই।
জার্মানীতে কামকাজের সুবিধা কেমন সেটা বলুন?