![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা হয়ত সবাই অ্যানাবেল মুভিটা দেখেছি। অ্যানাবেল না হউক, কঞ্জিউরিং মুভিটা অন্তত সবারই দেখা। সেই কঞ্জিউরিং মুভির প্রথমে একটি পুতুল দেখায় যেটার উপর ভিত্তি করে আরেকটি মুভি বানানো হয়, যার নাম অ্যানাবেল। সেই পুতুল অ্যানাবেলের রয়েছে কিছু সত্যিকারের ইতিহাস। তাহলে আসুন আজ জেনে নেই সেই ইতিহাসটি।
১৯৭০ সালের কথা। আমেরিকার কোন এক শহরে এ্যাঞ্জি এবং ডোনা নামের দুইজন নার্সিং ইন্সটিউটের ছাত্রী একসাথে একটি এ্যাপার্টমেন্টে থাকত। একদিন ডোনা তার ২৮ তম জন্মদিনে তার মার কাছ থেকে একটি পুতুল জন্মদিনের উপহার হিসেবে পায়। পুতুলটা দেখতে এত কিউট ছিল যে, ডোনা সেই পুতুলটাকে সবসময় তার বিছানার পাশে রাখত। কিন্তু সে কখনও ভাবে নাই যে তার মার দেওয়া এই পুতুল একসময় তাদের দুশ্চিন্তার কারন হয়ে দাঁড়াবে।
একদিন ডোনা আর এ্যান্জী বাসায় ফিরে এসে দেখে যে, ডোনার পুতুলটি অন্য একটি জায়গায় পরে আছে। প্রথমে সেটাকে স্বাভাবিকভাবেই নেয় তারা। কিন্তু যত দিন যেতে থাকে, পুতুলের স্থান পরিবর্তনের ঘটনা তত ভয়াবহ হতে থাকে। এমনকি তারা একদিন এটাও দেখতে পায় যে, সেই পুতুলটি তাদের বিছানায় পরে আছে কিন্তু তাদের স্পস্ট মনে আছে যে তারা এটাকে তাদের শেলফে রেখে গিয়েছিল।
ল্যূ নামের তাদের এক ছেলে বন্ধুর কাছে সেই পুতুলটি সন্দেহজনক মনে হতে লাগল। তার ধারনা, যা ঘটছে তার পেছনে এই অশুভ পুতুলের হাত রয়েছে। সেই জন্যে সে ডোনাকে বলেছিল যে পুতুলটাকে যেন ফেলে দেয়। আধুনিক সংস্কৃতিতে বেড়ে ওঠা ডোনার কাছে এসব অশুভ ভুত প্রেত শুধুই কুসংস্কার মনে হতে লাগল। সেই জন্যে সে ল্যু এর কথায় কোন পাত্তা দিচ্ছিল না। কিন্তু একদিন যখন ডোনা তার সেই পুতুলটাকে রক্ত মাখা অবস্থায় তার বিছানায় শোয়ে থাকতে দেখে, এরপর আর এসব সে সহ্য করতে না পেরে দ্রুত করে এক ওঝাকে ডেকে আনে।
ওঝাকে ডেকে আনার পর ওঝা তার আধ্যাত্মিক শক্তির মাধ্যমে জানতে পারল যে, ডোনা আর এ্যাঞ্জী যে বাসায় থাকে সে বাসা আগে এক বড় ময়দান ছিল আর সেই ময়দানে অ্যানাবেল হিগেন নামের এক সাত বছর বয়সী মেয়েকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই বাচ্চা এ্যানাবেলের আত্মার নাকি ডোনাকে খুব পছন্দ হয়েছে এবং সে এই পুতুলের উপর ভর করে তাদের সাথে থাকতে চায়। সেই আত্মা তাকে এটাও জানায় যে, সে তাদের কোন ক্ষতি করবে না, শুধুমাত্র সে তাদের সাথে থাকতে চায়।
দয়ালু ও নরম মনের ডোনা এ কথা শুনার পর অ্যানাবেলের আত্মার প্রতি তার সহানুভূতি জন্মায়। সে সেই আত্মাটিকে তাদের সাথে থাকতে দেয়। কিন্তু এইটা যে তাদের সবচেয়ে বড় ভুল হয়ে দাড়াবে, তা তারা কখনও ভাবেনি।
তাদের সেই ছেলে বন্ধু ল্যু একদিন স্বপ্নে দেখতে পায় যে, সেই পুতুলটি তার পায়ের কাছে বসে আছে । সে সময় সে অনুভব করে তার পা যেন অবশ হয়ে আছে। আর সেই অবশ পা বেয়ে অভিশপ্ত পুতুলটি তার বুকের উপড় উঠে এবং তার বুকে, মুখে আর মাথায় আঁচড় দিতে থাকে। এই দুঃস্বপ্ন দেখে তার ঘুম ভেঙ্গে যায়। ভাবতে থাকে, না জানি কিইবা ঘটছে সেই মেয়েদের সাথে।
ঘটনা এখানে থেমে থাকেনি। একদিন যখন ল্যু আর এ্যাঞ্জি রোড ট্রিপের জন্য বের হচ্ছিল, তখন তারা ডোনার রুম থেকে কিছু খচখচ আওয়াজ শুনতে পায়। সে শব্দ শুনে ল্যু ডোনার রুমের দরজা খুলে দেখে যে, রুমের সবকিছু ঠিক আছে, শুধুমাত্র সেই পুতুলতি ছাড়া। পুতুলটিকে সে বিছানার এক কোনায় পড়ে থাকতে দেখে। সে যখন পুতুলটির দিকে এগিয়ে যায়, তখন হঠাৎ তার নাকে কিসের যেন পোড়া গন্ধ লাগে। সে এই পুড়া গন্ধের উৎস খুজার জন্য পিছনে তাকালে কিছুই দেখতে পেল না। কিন্তু এর মধ্যে সে হঠাৎ তার বুকে প্রচন্ড ব্যাথা অনুভব করতে শুরু করে। তার বুকের দেকে তাকাতেই সে দেখতে পেল যে, তার বুকের মাঝে নখের আঁচড়। ঠিক যেন কেউ নখ দিয়ে আঁচড় এঁকে তার উপর আগুনের ছ্যাকা দিয়ে রেখেছে । তার বুঝতে দেরী হচ্ছিল না যে এসব কিছু এই অভিশপ্ত পুতুলেরই কারসাজি।
তার এই আঁচড় এত দ্রুততার সাথে মুছতে শুরু করল যে, ২ দিনের ভেতর তা পুরোপুরি মুছে গেল। এমন পরিস্থিতিতে তারা বুঝতে পারল যে, অনেক বিপদজনক কিছুর একটার সাথে জড়িয়ে গেছে তারা। তাদের অনেক বড় কারও সাহায্য দরকার। তারা তখন শরনাপন্ন হল তখনকার বিখ্যাত এক্সরসিজম স্পেশালিষ্টের কাছে, যাদের নাম এ্যাড এবং ল্যরেন ওয়ারেন। ল্যরেন দম্পতি পরে জানতে পারলেন যে, পুতুলটি আসলে অভিশপ্ত ছিল না। পুতুলটি শুধু আত্মার একটি মাধ্যম ছিল মাত্র। আর সেই আত্মার মূল লক্ষ্য ছিল ডোনার, যেটাকে ভর করে সে আবার আমারনত্ব লাভ করবে।
পরবর্তীতে একজন পাদ্রীকে দিয়ে তাদের এ্যাপার্টমেন্টকে এক্সরসিজমের মাধ্যমে বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর ওয়ারেন সেই পুতুলটিকে তাদের সাথে নিয়ে যান। পুতুলটিকে তাদের সাথে নিয়ে যেতে রাস্তায় ওয়ারেনদের অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এরপর সেই পুতুলটি ওয়ারেন এর বাসায় আবার তার আগের কার্যকলাপ দেখাতে শুরু করে । এক রুম থেকে অন্য রুমে বিচরন করতে থাকে পুতুলটি। এ্যাড এই অবস্থার স্বাভবিক করার এক ক্যাথলিক বিশপ ডাকেন পুতুলটিকে এক্সোরসিজমের মাধ্যমে জন্য বন্ধ করে দেওয়ার জন্য। কিন্তু সেই পাদ্রি পুতুলটির বিদ্রুপ করায় সেই পাদ্রিকে এর ফল ভোগ করতে হল। সেখান থেকে পাদ্রি বাসায় ফেরার সময় তার কারের ব্রেইক ফেইল হয় এবং এক বিরাট এক্সিডেন্টের মাধ্যমে মারা যান সেই পাদ্রি। পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ায় লরেন সেই পুতুলটিকে পবিত্র পানি দিয়ে ধোয়ে একটি সুরক্ষিত শোকেইসে তালাবদ্ধ করে রাখেন। সেই সময় থেকে এখন পর্যন্তও সেই পুতুলটি লরেনদের সংগ্রহশালায় একইরকম ভাবে আবদ্ধ আছে। সেই পুতুলটিকে দেখলে এখনও এমন মনে হয় কিছু একটা এখনও তার মাঝে জীবিত আছে। সেই জিনিসটা অপেক্ষায় আছে, কখন সে এই খাঁচা ছেড়ে বের হবে, আর কখন সে নতুন কারও শরীর খুজে বের করবে তার আমরনত্ব লাভের জন্য।
উৎসঃ ১। Click This Link
২। http://www.warrens.net/Annabelle.html
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:০৮
খাঁচার পাখি বলেছেন: আমারও একই কথা.... কিন্তু লরেন দম্পতি যে বিখ্যাত এক্সরসিজম স্পেশালিষ্ট, তারা এরকম করতে চাইবেন না।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১০
জেন রসি বলেছেন: এই রকম একটা পুতুল পাইলে ভালোই হত
কিছু এক্সপেরিমেন্ট করা যেত
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৪১
খাঁচার পাখি বলেছেন: কি এক্সপ্লেরিম্যান্ট করতেন রসি ভাই ???? :/
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৪
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: এই রকম একটা পুতুল পাইলে ভালোই হত
কিছু এক্সপেরিমেন্ট করা যেত
এই রকম একটা পুতুল ধরুক জেনরসি ভাইয়াকে।
মজা বের হয়ে যাবে তখন।
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:২৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওরে কি ভয়ঙ্কর ...
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৩৮
জেন রসি বলেছেন: শায়মা বলেছেন: এই রকম একটা পুতুল ধরুক জেনরসি ভাইয়াকে।
মজা বের হয়ে যাবে তখন।
আমি কি আর কাউরে ডরাই,
ভাঙতে পারি ভাঙা কড়াই
আমারে ধরলে ভূতের খবর আছে
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
সুন্দর পোষ্ট। মজা লাগলো পড়তে। ভয়ঙ্কর কই?
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪০
খাঁচার পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ
আসলে ভয়টা হল নিজের উপর। ভয় পেলেই ভয়, না পেলে জয়।
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৩
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: শায়মা বলেছেন: এই রকম একটা পুতুল ধরুক জেনরসি ভাইয়াকে।
মজা বের হয়ে যাবে তখন।
আমি কি আর কাউরে ডরাই,
ভাঙতে পারি ভাঙা কড়াই
আমারে ধরলে ভূতের খবর আছে
এহ রে !!! দেখা যাবে তখন ভাঙ্গা করাই মাথায় দিয়ে পালাবা ভাইয়ু!!!
শতদ্রুভাইয়াও এসে গেছে পুতুল ভুতের ধরা খেতে!!
৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
শায়মা বলেছেন: Click This Link
এই ছবি আর আমার কম্পুতে ডাউনলোড করে এইখানে দিলাম না কারন যদি আবার ........
তবে এই লিন্কটা জেনরসি আর শতদ্রুভাইয়ার জন্য।
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪২
খাঁচার পাখি বলেছেন: http://www.warrens.net/Annabelle.htm
এই লিঙ্কটাও দিতে পারেন, এই লিঙ্কের ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকে যে কেউ ভয় পেতে পারেন, যদি উনি একা থাকেন এবং রাত ২ টার দিকে শুনেন।
৯| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:০৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ঘটনা তো জোশ ।
১০| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৫
জেন রসি বলেছেন: হা হা হা..........।
মজা পাইলাম
জাদুবিদ্যা মহা বিদ্যা না পরিলে ধরা
যারা জাদু ধরতে পারে না,জাদু তাদের ধরে।
আমার আর ভয় কি
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৮
খাঁচার পাখি বলেছেন: ভাই, আল্লাহ আপনার আশা পূরন করুক। আমিন।
নেন ভাই, আপনার আশা পুরনের দুয়া করলাম। কিন্তু আশা পুরন হইলে কিন্তু আবার বইলেন না যে কেন আমি আপনার আশা পূরনের জন্য দুয়া করেছিলাম ।
১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৪৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ওয়াও সাইমা আফা!! কি সুন্দর, কি অদ্ভুত সুন্দর!!
আপেলের মত গাল, স্ট্রবেরীর মত ঠোট, আঙ্গুরের মত চোখ অথবা বাঙ্গীর মত গায়ের রঙ। ওমা, এ তো দেখি পুরাই ফ্রুট সালাড।
ইন লাভ, ডিপলী ইন লাভ!! :#> :#>
১২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ভয় পাইলাম না। বাট কাহিনী ইন্টারেস্টিং।
১৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ওয়াও আরেয়ে এখানে দেখি আমি ছাড়া আর সব্বাই বীর- কাপুরুষ কেউ ভয় পায় নাই।
ব্যাপান্না সব বয়সের দোষ।ইয়ে মানে আমার বেশী বয়সের
একটা কইরা পুতুল জেন সব্বাই পায় সেই দোয়া করে দাও আপু।।
সিন্দাবাদের ভুতের মত ঘাড়ে চাপ্লে বুঝবে কত্ত ইন্টারেস্টিং ।
১৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৩
শায়মা বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ওয়াও সাইমা আফা!! কি সুন্দর, কি অদ্ভুত সুন্দর!!
আপেলের মত গাল, স্ট্রবেরীর মত ঠোট, আঙ্গুরের মত চোখ অথবা বাঙ্গীর মত গায়ের রঙ। ওমা, এ তো দেখি পুরাই ফ্রুট সালাড। )
)
ইন লাভ, ডিপলী ইন লাভ!! :#< :#<
বাহ একজন মনের মত আমাদের শতদ্রুভাবী খুঁজে পাওয়া গেলো।
তাকে নিয়ে ভাইয়া এইবার হেঁটে হেঁটে সোজা বান্দরবান যাবে এবং তারপর
বান্দরবানের গাছের ডালে সবুজ পাঞ্জাবী লটকে যাবে কারণ আমাদের এ্যানাবেল ভাবী তো তাকে গাছে লটকাই রাখবে আর ভাইয়া পপাৎ ধরনীতল কিন্তু সবুজ পাঞ্জাবী ছিড়ে গাছের ডালে । বাহ বাহ কি সুন্দর!!!!!!!!!!
১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
শায়মা বলেছেন: মনিরাআপু শুধু তুমি আর আমি ছাড়া ওদের সবাইকে একটা একটা করে পুতুলভুত ধরুক।
১৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
মনিরা আপা ভুত বিশ্বাস করে? জ্বীন বিশ্বাস করলেও হইতো, ভুতে বিশ্বাস করা ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপ। এইজন্য আপনারে পাথর ছুড়ে হত্যার ফতোয়া দিলাম।
আর এই সাইমা মহিলার কোন কথা গায়ে না লাগানোই বুদ্ধিমানের কাজ। অসংলগ্ন কথাবার্তায় উনি নিজেরে অন্য উচ্চতায় ঝুলাইয়া রাখতে সক্ষম হইছেন। প্রেমে পড়লেই বিয়া মাস্ট এইটা কোন কালাকানুনে বাধ্যতামুলক করা হইছে? প্রেম একটা সাময়িক ব্যাপার। বাটে পড়লেই উইড়া যাইতে বাধ্য।
১৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২২
শায়মা বলেছেন: হায় হায় প্রেম করে বিয়ে করবা না!!!!!!!
নাউজুবিল্লাহ নাউজুবিল্লাহ ওয়াস্তাগফিরুল্লা। তোমাকে দোররা মারা হোক।
৫০০০ দোররা।
আজ রাতে এ্যানাবেল ভুতকন্যা দোররা নিয়ে যাবে ইনশাল্লা.
১৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বিশিষ্ট হেপাজত চিন্তাবিদ
নুরে মাউলানা , আশেকানে জ্বীন , হিমালয় ফেরত যোগী থুক্কু
নকশবন্দী হুজুরে শতদ্রু ই নদী (কু. ছে. আ) র ফতোয়া র সাথে একমত হইলাম
ফতোয়া কার্যকর করা হোক
বাই হুরুক ওর কুরক
১৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
শায়মা বলেছেন: মনিরা আপুনি ফোতোয়াবিদকে দোররা মারা হবে ডোন্ট ওয়ারী এ্যাট অল। সব বুজরুকি ছুটায় দেবো।
২০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ক্যান্ডি ফ্লসের দোররা মাইরেন, ধইরা ধইরা খাওয়া যাবে।
এনাবেলরে আরেক লাইন লাগাইয়া দিছি, সে এখন পরকিয়ায় ব্যস্ত। আমারে হাই ফাইভ দিয়া ভাগছে।
মনিরা আপা, ব্রাকেটের ভিতরের টাইটেলটা কি? বাকিগুলা ভাল্লাগছে।
২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৯:১৫
শায়মা বলেছেন: শতদ্রুভাইয়া
তুমি শেষ মেষ এ্যানাবেলকে ভয় পেয়ে অন্য দিকে পাঠায় দিলে!!!!!!!!!!
যাইহোক মনিরা আপুর ব্রাকেট টাইটেল বুঝলেনা??
বলবো?
আমি জানি এর মানে.....
কু. ছে. আ. = কুটনা ছেলে আইছেন আরেকজন শতদ্রু
২২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:৫৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
আমি যা নয় তা টাইপ মহিলাদের কথায় কান দেইনা।
ওইটা মনে হয় কুল ছেলে অবশ্যই হবে। ।
২৩| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:১৭
জেন রসি বলেছেন: এ্যানাবেল ভুতকন্যা দেখি সবার উপরই আছর করছে
মনিরা সুলতানা আপার হেপাজত চিন্তাবিদ
নুরে মাউলানা , আশেকানে জ্বীন , হিমালয় ফেরত যোগী থুক্কু
নকশবন্দী হুজুরে শতদ্রু ই নদী (কু. ছে. আ) বিশেষণ গুলো চরম হইছে।
তেঁতুল হুজুর জানতে পারলে শতদ্রু ভাইরে হিংসা করবে
কু. ছে. আ. = কুটনা ছেলে আইছেন আরেকজন শতদ্রু
শায়মা আপু দেখি কোড ব্রেক করতে পারে
২৪| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:২৩
শায়মা বলেছেন: জেন রসি ভাইয়া তুমি আমার লক্ষী ভাইয়া।
থাক তোমাকে ভুত কন্যা ধরবেনা দোয়া করে দিলাম।
শতদ্রুভাইয়াকে ধরুক!!!!!!!
২৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: রসি ভাই, মহিলাদের মাথায় তুইলেন না, হেডও ব্রেক করতে পারে।
এরচেয়ে আরো কত্ত বালিকা আছে, আমরা ওদের দিকেই যাই। ওরা অন্তত আমাদের নিস্পাপ স্বপ্নখেলা নিয়া হেলাফেলা করবেনা।
কিন্তু মাথায় রাখতে হবে বালিকা থাইকা তরুণী হইতে নিলেই কমপ্লিট ইউটার্ন নেয়া লাগবে। তরুণীজ আর নাথিং বাট এ বিট ইয়ংগার মহিলাজ। এন্ড মহিলাজ আর অলয়েজ ভয়ঙ্কর।
২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫২
জেন রসি বলেছেন: চিন্তা নাই শতদ্রু ভাই
আমার ফাঁকা মাথায় ব্রেক করার মত কিছু নাই
আপনার দেখি বালিকা, তরুণী, মহিলা বিষয়ক অভিজ্ঞতা ব্যাপক
এত চিন্তা নিয়েন না
ভয় বিষয়ক চিন্তারে গুল্লি মারেন
২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
একমাসেই এক জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়া নিছি।
আমার জীবনের এখন মটোই হইলো,
অনেক নস্ট করেছি রুপোলী সময়,
এবার পাহাড় ডাকলে চলে যাবো,
নদী ভাসলে ঠোট রাখবো,
কোন বালিকা দেখলে চুমু খাবো;
এবার অনর্থক নিজেকে নস্ট করবো!!
আহা বালিকা!!
২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: শায়মা আপু বসের সব বুজরুকী লুকায় আছে ঐ ব্র্যাকেটের মাঝে (কু. ছে. আ)
শতদ্রু ই নদী এইডারে কোডিং কইরা ফালাইলে ই কিন্তু আপনে গেছেন
সুতরাং ইহাতে রইহিয়াছে আপনার জন্য চিন্তার উপাদান
তাই বলেন কি করবেন স্টিল উ আর লুকিং ফর মহিলা শত্রুজ :-&
পক্ষী ভাই আইসস্যা ফীট খাইব উনার পোস্ট এর হিট দেইক্ষা
রেসী ভাই আমি আসলে নিজের কথা বলতে একদমই চাই না কিন্তু কি আর করা কথা প্রসঙ্গে চলে আসে ... আফটার অল প্রেম আর প্রতিভা লুকানো যায় না ।
যেমন দেখেন শতদ্রু ই নদীর বালিকা প্রেম
২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২২
শায়মা বলেছেন: জেন রসি বলেছেন: চিন্তা নাই শতদ্রু ভাই
আমার ফাঁকা মাথায় ব্রেক করার মত কিছু নাই
আপনার দেখি বালিকা, তরুণী, মহিলা বিষয়ক অভিজ্ঞতা ব্যাপক
এত চিন্তা নিয়েন না
ভয় বিষয়ক চিন্তারে গুল্লি মারেন
জেন ভাইয়া, শতদ্রুভাইয়া একটা বুইড়া মানুষ। এখন ভীমরতি ধরেছে তাই বালিকা বালিকা করছে।
শতদ্রু ভাইয়ার কবিতার প্যারোডি
অনেক চুল হয়েছে এখন রুপোলী সাদা,
এবার পাহাড় ডাকলে সেখানে উঠে লাফ দেবো,
নদী ভাসলে ঝাপ দেবো আর
বালিকাকে চুমু খেয়ে মাইর খাবো
কারণ অনর্থক নিজেকে নষ্ট করেছি
উফ এত কষ্ট জীবন নষ্ট>
৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৩
শায়মা বলেছেন: মনিরা আপু আমি ভয়ে আছি পক্ষীভাইয়ার পোস্টে এতসব আউল ফাউল লেকচারের জন্য আমার আমার দিকেই দোররা ছুড়ে মানে নাকি ভাইয়াটা!!!
৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:০৭
খাঁচার পাখি বলেছেন: ওমা..... দুনিয়ার তামাম জ্বীন আর ভূত দেখি আমার এই এক পোস্টের নিচে আটকে গেছে
বুঝছি, ঝাড় ফুকের জন্য এখনি ভৌতিস্টের সুমন ভাইরে আনতে হইবেক।
৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:১৮
জেন রসি বলেছেন: বুঝছি, ঝাড় ফুকের জন্য এখনি ভৌতিস্টের সুমন ভাইরে আনতে হইবেক।
হা হা হা.........
মজা পাইলাম পাখি ভাই।
ভালো থাকবেন।
আপনার জন্য শুভ কামনা।
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:২৮
খাঁচার পাখি বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভাই ঝাড় ফুকের ওঝা না খুইজ্জা শতদ্রু দ্যা বস যখন উনারে নিয়া এই প্যারডি দেখব তারপর যে সুনামি আসবে সেই চিন্তা করেন ...
আমি কিন্তু নাই আমারে আগেই পাথর ছোড়ার ফতোয়া দেয়া হইছে
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৪৪
খাঁচার পাখি বলেছেন: তো আপনি আছেন কি কইত্তে ???
একখান ফুঁ দিয়া দিবেন শতদ্রু ভাইজানরে। তাহইলে তো আর কিসের সুনামি, সব কিছুরই কেল্লা ফতেহ হয়ে যাবে।
৩৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
সাইমা একটা কুটনা বুড়ি,
ইচ্ছা হয় চুল টাইনা ধরি।
চুল টাইনা একি বিপদ??!!
চুল না!!?? ইহা লেজ!! উনি কি শ্বাপদ??!!
এই মহিলার উত্তপ্ত মাথা,
ইচ্ছা হইলেই বলে যা তা;
মাথায় দিব বারি দিয়া ভাঙ্গা ছাতি,
হুশ হারাবে, হোকনা যতই সে বিশাল হাতি।
সাইমা বুড়ি অক্কা পাক,
এনাবেলের ভুত কতবেল খাক!!
৩৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:২১
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বেশি কিছু কইত্তাম না শুধু একটা প্রশ্ন ছিল। উত্তর দিয়া কৃতার্থ করিবেন বইলা এই পোস্টে আসীন সব ভূত পেত্নী প্রেমিক পাখিদের নিকট বিনীত আর্জি রইল।
প্রশ্নঃ সবাই বালিকার প্রেমেই ক্যান পড়ে? হেতে কি মধু বেশি? ডায়াবেটিস এর এই রমরমা বৃদ্ধির কারন কি বালিকারা? বালিকা পরবর্তী জেনারেশন কি তাইলে অাঙ্গুল চুসবে?
এইডা কিন্তু একটাই কোশ্চেন। একাধিক ভাইবা ভুল কইরেন না। প্রশ্নের উত্তর বাধ্যতামূলক না। তয় শতদ্রু ভাইয়ের নিকট ব্যাকুল আবেদন রাইখা গেলাম।
৩৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯
শায়মা বলেছেন: শতদ্রু বাচ্চা ভাইজান তোর একদিন কি আমার একদিন আজকে! ্য্য
দাঁড়াও এখন সময় নাই বিউটি পারলার যাই! তার পর বিকালে সময় পেলে তোমাকে আজ বিকালের সংবাদ বানাবো !
নাইলে রাতের প্রগাম শেষ হোক আমার! পাখির বাসা চুল খোলা শেষ হলেই
রাতের সংবাদ হবে আজকে ....
নাইলে কাল সকালে ষ্কুল থেকে ফিরে নাইলে পরের দিন সোজা কথা তোর ছাড়াছাড়ি নাই,!!,!!!া,া,া,া,া,া,
দেখাচ্ছি মজা!
মনিরা আপু ভয় পাবেনা দেখোনা আমি এই কু ছেকে কি করি! টুকরা টুকরাকরে কেটে তারপর কুচি কুচি করে শতদ্রু নদীতে ভাসায় দেবো!হিহি
৩৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:০০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
না, যাদু আছে রাজপুত্র ভাই। মায়ার যাদু। ছলা কলা তখনো শিখে শেষ করতে পারেনা তো, তাই এরপরেই চোখ মুখ ফোটা শুরু হয়। সেই হিসেবে আগেই ব্রেইন ওয়াশ করতে পারলে পরে ফায়দাই আছে।
এইজন্যই কবি বলেছেন,
পুর্নিমার চাঁদ হাতে নিয়ে চলে গেল
প্লেথোরাযুগের নারী...
তাকে যদি বোন বলেও ডাকি;
ক্ষেপে ওঠে ম্যামথীয় শল্যবিদ,
গুহার গহন কোণ,
টিমোসনদীর পাখি...
সেই কবিই আবার বালিকাদের বেলায় উদারতা দেখিয়েছেন;
জোছনার সব আভিজাত্য গায়ে মেখে
ভেসে বেড়ায় বালিকা কোনো বুনো!!
তাকে যদি বোন ভাবি কখনো;
তবে হেসে উঠবে জীবন কাকু, বনলতা সেন;
ভেঙ্গাবে নীলপদ্ম, বেসুরো নাম নেবে সব সঙ্গীত,
ক্ষমা করবেনা আপাত নিরীহ বাবুই পাখি কোনো...
৩৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
এহারায় প্রলেপ দিয়া বদলাইয়া ফেলার জন্য বিউটি পার্লার আছে, মুখের ভাষা ঠিক করার জন্যও কিছু থাকা দরকার। এই মেজাজ আর এই শব্দসম্ভার নিয়া কোমলমতী শিশুদের কি শিক্ষা দেয়া হয় তা জানার জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা এখন সময়ের দাবী।
এই কয়দিনেই বুঝে গেছি, দুই নেত্রী একে অপরের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনের আগে কার থেকে ভাষা শিক্ষা গ্রহন করেন। এবসোলিউটলি নো ডাউট। আর যেহেতু দুই দিকেই লিঙ্ক ভালো, তাই বড় গলায় এইসব মানবাধিকার বিরোধী হুমকী দিয়া বেড়ানোর সাহস পায়।। এদের জন্যই এই দেশে বিচারের বানী নিভৃতে কাঁদে।
৩৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শায়মা বলেছেন:
কু ছে আ শয়তানের সাহস কত
ঠিক যেন এক বান্দরের মত
চুল টানে আর উকুঁন খায়
ইয়াক থু থু ছি মরে যাই
দূরে যাও ভাই ঘেন্না পাই।
কু ছে আ জাত হুনুমানের ভাই
লেজ দিয়ে সে গাছে ঝোলে
কাজের নাম শুনলেই হাই তোলে
বালিকা বালিকা করে মরে
বুইড়া কু ছে আ কে এনাবেলের ভুতে ধরে।
৪০| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩
শায়মা বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
এহারায় প্রলেপ দিয়া বদলাইয়া ফেলার জন্য বিউটি পার্লার আছে, মুখের ভাষা ঠিক করার জন্যও কিছু থাকা দরকার। এই মেজাজ আর এই শব্দসম্ভার নিয়া কোমলমতী শিশুদের কি শিক্ষা দেয়া হয় তা জানার জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করা এখন সময়ের দাবী।
এহ রে
আমি বড় মিষ্টভাষী
চাল চলনেও শিষ্ঠ আছি
বাচ্চা কাচ্চা ছানা পোনা
করছি আমি দেখা শোনা
তাদের মায়েরা আর বাবাজান
আমার জন্য দিচ্ছে জান
এই কথা জানে দেশের লোকে
কত ধানে চাল বুঝাবো তোকে।
৪১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শায়মা বলেছেন: এই কয়দিনেই বুঝে গেছি, দুই নেত্রী একে অপরের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনের আগে কার থেকে ভাষা শিক্ষা গ্রহন করেন। এবসোলিউটলি নো ডাউট। আর যেহেতু দুই দিকেই লিঙ্ক ভালো, তাই বড় গলায় এইসব মানবাধিকার বিরোধী হুমকী দিয়া বেড়ানোর সাহস পায়।। এদের জন্যই এই দেশে বিচারের বানী নিভৃতে কাঁদে।
আহালে আমার নিরীহ ভাই
তাহার কোনো তুলনা নাই
ভাজা মাছ না উল্টে খান
জ্বালায় মারলো আমার জান।
ভাব দেখান সে মানুষ ভালো
কেউ জানেনা সে দেখতে ভুতের মত কালো।
তাই তো এনাবেল ভাবী
তারেই প্রেমিক করেছেন দাবী।
আসো ভাবী এনাবেল
ভাইয়ার মাথায় ভাঙ্গো বেল......
৪২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
না, যাদু আছে রাজপুত্র ভাই। মায়ার যাদু। ছলা কলা তখনো শিখে শেষ করতে পারেনা তো, তাই এরপরেই চোখ মুখ ফোটা শুরু হয়। সেই হিসেবে আগেই ব্রেইন ওয়াশ করতে পারলে পরে ফায়দাই আছে।
এ কি কইবার লাগছেন। নারী জাতিতো এই চিন্তা ভাবনায় রিতিমতো আঁতকে উঠবে। হেরা তো প্রতারিত হইবে। নিশ্চয় হইবে। ভাইয়া এ উত্তর আশা করি নাই।
ব্রেইন ওয়াশ!
৪৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৬
শায়মা বলেছেন: দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
না, যাদু আছে রাজপুত্র ভাই। মায়ার যাদু। ছলা কলা তখনো শিখে শেষ করতে পারেনা তো, তাই এরপরেই চোখ মুখ ফোটা শুরু হয়। সেই হিসেবে আগেই ব্রেইন ওয়াশ করতে পারলে পরে ফায়দাই আছে।
এ কি কইবার লাগছেন। নারী জাতিতো এই চিন্তা ভাবনায় রিতিমতো আঁতকে উঠবে। হেরা তো প্রতারিত হইবে। নিশ্চয় হইবে। ভাইয়া এ উত্তর আশা করি নাই।
ব্রেইন ওয়াশ!
রাজপুত্র ভাইয়া শতদ্রুভাইয়ার নাম চেঞ্জ হইয়াছে । উনার নাম এখন মহামান্য কু ছে আ।
উনার ব্রেইন ওয়াশ না উনার ব্রেইন ব্রোকেন হইয়াছে। উনার মাথায় এনাবেল ভাবীর কদবেল ভাঙ্গার কারণে।
৪৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:২৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: এইসব জঘন্য ভাষা ব্যবহারের প্রতিবাদে আমি এই পোস্ট থেকে ওয়াক আউট করলাম। দেশ জাতি আর বাংলাভাষার সবচেয়ে বড় এই ব্লগ সাক্ষী থাকলো এইসব হীন মানসিকতার শব্দের যথেচ্ছা ব্যবহারের। দেশের ভবিষ্যত প্রজন্মের কচি মনের আকাশে আজ এইসব রুচিহীন শিক্ষিকা নামধারী মহিলার কালো নেঘের ঘর্ষনে উতপন্ন বজ্রের ঘনঘটা, রাসায়নিক বৃস্টির পতনের অশনি সঙ্কেত।
ওরে সাইমা, ওহে গিরিঙ্গী,
বিচার হবেই, খেতে হবেই খাবি।
ভাইগ্না ভাগ্নীরা কাইত মাইরে,
দুলাভাই শিওর পালাইছে বাইরে।
কাইত হোক ওরা, পালাক বাইরে,
স্বৈরাচারের জীবনে শান্তি নাইরে।
স্বৈরাচারের সুইটহার্ট এরশাদ
এরশাদরেও দাও বিগ বিগ হাগ।
তোমার কথায় কান আর দেইনা,
তুমি হইলা মেড ইন চায়না।
যা ইচ্ছা আরো বলো,
যমুনার জল কালোই ভালো।
বালিকাদের বোকা পাইছো নাকি,
আমি আর আমার জোস বালিকা একসাথেই থাকি।
৪৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫২
শায়মা বলেছেন: ভাগুক তোমার ভাইগ্না আর ভাগ্নী
তোমার বাড়িতে জ্বালাবো তবুও অগ্নি
দুলাভাই নিয়ে লাগবেনা চিন্তা করা
এরশাদ আমার প্রতিবেশী সে তো আধমরা
তারে দিলে হাগ?
বাঁচবেনা, নিশ্চিৎ হবে কুপোকাৎ।
সে যাহাই হৌক তোমার নাই রক্ষা
বুইড়া তুমি সবাই জানি বালিকারা সব কি বোক্কা?
পালাক সবাই বাঁচাক নিজ নিজ প্রাণ
তবু তুই বাঁচবিনা আমার হাত থেকে শয়তান
এ ক্ষুদ্র ধরায় ঠায় নাই ঠায় নাই
ওহে বালক বুইড়া তুই পালাবি কোথায়???
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
শায়মা বলেছেন: ইয়া আল্লাহ!


শোকেসে রাখার কি দরকার ছিলো?
এইটাকে পুড়াই ফেলে ছাইগুলো মাটি চাপা দিয়ে রাখলেই তো ভালো হত।