নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের জয় সবসময়

আমি খুব সাধারন একজন

vorer pakhi

ami khub valo

vorer pakhi › বিস্তারিত পোস্টঃ

১৯৭১সালে হাটহাজারী মাদ্রাসা ও আল্লামা শফির ভূমিকা ।

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

১৯৭১ সালে হাটহাজারী মাদ্রাসার

ভূমিকাঃ

ফেব্রুয়ারী মাসঃ পশ্চিম পাকিস্তানের

উলামায়ে কিরাম তৎকালীন সংকটপূর্ণ

অবস্থায়

পরামর্শ চেয়ে যে চিঠি লিখেছিলেন

তার

জবাবে হাকিমুন নফস শাহ আব্দুল

ওয়াহহাব (র.)

যে উত্তর লিখেছিলেন তার কিছু অংশ

হচ্ছেঃ ‘আমি বেশ ক্যরকবার পশ্চিম

পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর উপর আমার

অনাস্থার বিষয়টি জানিয়েছি। ইসলাম



বর্তমান পাকিস্তান যে স্মার্থক নয়-এ

ব্যাপারটিও বারবার তুলে ধরেছি।

ক্ষমতাসীন্দের বিভিন্ন বৈষ ম্যের

বিরুদ্ধে লিখিত-অলিখিত প্রতিবাদ

করেছি।

মার্চ মাসঃ ২য় স প্তাহে অনুষ্ঠিত

উলামা মাশায়েখের সম্মেলনে বলেন,

যদি এদেশ

আক্রান্ত হয় তাহলে পশ্চিম

পাকিস্তানী শাসক

গোষ্ঠি ও তাদের অনুচরেরা হবে জালিম

আর এ

দেশবাসী হবে মজলুম।

এপ্রিল

মাসঃ মাঝামাঝি সময়ে পাকিস্তানী হানাদার

বাহিনী জামিয়ায় ক্যাম্প

করতে চাইলে মুহতামিমে আযম শাহ

সাহেব (র.)

তা ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেন।

এতে ক্ষিপ্ত

হয়ে হানাদার

বাহিনী গোলা ছুড়লে ছাদের গম্বুজ

ও মিনারের ব্যাপক ক্ষতি হয় এবং দু’জন

ছাত্র

আহত হয়।

জামিয়ার ‘এহাতায়ে বাগ’ নামক

স্থানে মজলুম জন

সাধারণের জন্য তিনি তাঁর পরিবারের

সদস্য-

সদস্যাগণ ও তাঁর সহকর্মীগণ

(এইখানে আল্লামা শাহ আহমদ

শফী (দঃ বাঃ)-এর

নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য

কেননা শাহ সাহেব

(র.) আহমদ শফী সাহেব

(দাঃ বাঃ)কে পরবর্তিতে জামেয়ার

অর্থাৎ

মাদ্রাসার মুহতামিম বা প্রিন্সিপাল

মনোনীত

করেন) লংগরখানা খুলেন যেথায়

উল্লেখযোগ্যসংখ্

যক হিন্দুধর্মবলম্বিরাও নিয়মিত

খাবার

খেতেন।

যুদ্ধের মাসগুলোতে ধানমন্ডির

বাড়িতে যখন

বংগবন্ধুর পরিবার অবরুদ্ধ তখন শাহ

সাহের

(র.)’র নির্দেশে ধানমন্ডির

হাজী বশীরুদ্দীন

সাহেব নিয়মিত তাদের জন্য খাবার ও

খরচাদি পাঠাতেন।

জামিয়ার উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ছাত্র

সেক্টর-১

এর অধীনে চাটগাঁয়ের বিভিন্ন

এলাকায়

সশস্ত্রযুদ্ধে নিয়মিত অংশগ্রহণ

করতো এবং তথ্য দিয়ে সাহায্য

করতো মুক্তিযোদ্ধাদের।সকলের জন্য

তাহাজ্জুদ

নামাযের পর আল্লাহ পাকের

কাছে দুয়া করা এবং ফজরের নামাজের

পরে কুনূতে নাযেলা পরা বাধ্যতামূলক

ছিল।

খতমে কোরান ও খতমে বুখারীর আমলও

চালু ছিল

নিয়মিত।

তিনি ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর

বলেছিলেন,

‘আর মাত্র দু’দিন বাকী আছে’। এজন্য

তাঁকে স্বাধীনতার কুতুব বলা হয়।

১৯৭২ সালঃ ১৯৭২ সালের

জানুয়াদী মাসে জামিয়ার

শাহী তোরণে একটি বড় ঘোষণাপত্র

টানিয়ে দেন যাতে লিখা ছিল, “কোন

রাজাকার

বা আল-বদর বা তাদের প্রত্যক্ষ ও

পরোক্ষ

সহযোগিদের এ

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া সম্পূর্ণ

নিষিদ্ধ”। সংগৃহিত

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

সরদার হারুন বলেছেন: সূত্র উল্লেখ না করলে সত্যতা নিশ্চিত হওয়া যায়না ।

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

কাজের কথা বলেছেন: সুত্র চাই। এটা খুবই জরুরী দলীল।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯

উদাসীপথিক বলেছেন: রাজাকারের লিস্টে উনার নাম নাই কেন?

৪| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

উন্মোচক বলেছেন: সূত্র বের করার চেষ্টা করেন।

৫| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: মাসিক রহমত,ফেব্রুয়ারী ২০১৩

৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

রাইতের কইতর বলেছেন: জরুরী দলিল।

৭| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:২১

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এটাতো খুবই ভাল বিষয় ভাই।

৮| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:০২

জাতিস্বর বলেছেন: সুত্র বা প্রমান ছাড়া কিভাবে নিশ্চিত হওয়া সম্ভব??

৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৫

এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: পর্যবেক্ষনে রাখলাম।

১০| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৯

এ্যাডভোকেট ইয়াসিন বলেছেন: মাসিক রহমত,ফেব্রুয়ারী ২০১৩


সংখ্যাটি কোথায় পাব ভাই। বিষয়টি খোলাসা হওয়া জরুরী।

১১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:২৮

বাংলার হাসান বলেছেন: আপনার লেখাটা পুরোপুরি সঠিক। আমি এই বিষয় গুলো জানি, লেখার জন্য ধন্যবাদ।

১২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: তোরণে একটি বড় ঘোষণাপত্র
টানিয়ে দেন যাতে লিখা ছিল, “কোন
রাজাকার
বা আল-বদর বা তাদের প্রত্যক্ষ ও
পরোক্ষ
সহযোগিদের এ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া সম্পূর্ণ
নিষিদ্ধ”।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

জিয়া চৌধুরী বলেছেন: পার্শবর্তী জামেয়া অদুদিয়া মাদ্রাসায় যেখানে পাকিস্থানী হানাদার ও রাজাকারদের শক্ত ঘাটি ছিল সেখানে হাটহাজারী মাদ্রাসায় লঙ্গরখানা খোলার বিষয়টি অবান্তর ও অগ্রহণযোগ্য। সেখানে আসলে কোন ক্যাম্পই করতে চায়নি কারণ শুরু থেকে তাদের প্রধাণ ক্যাম্প ছিল অদুদিয়া মাদ্রাসার খোলা মাঠে। যেখানে হাটহাজারী মাদ্রাসার গঠনগত অবস্থান ক্যাম্প করার ক্ষেত্রে উপযুক্ত ছিলনা। গোলা ছোড়ার কোন ঘটনা এপ্রিলে বা কখনোই আদৌ ঘটেনি। লংগরখানায় হিন্দুদের খাওয়ানোর বিষয়টা অসত্য। বরঞ্চ মাদ্রাসার পাশ্ববর্তী হিন্দু কালী মন্দির কে বা কারা ভেংগে ফেললে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ তা দেয়াল দিয়ে ঘিরে নিজেদের আয়ত্বে বা দখলে নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে কিছু জায়গা ফিরিয়ে দেয়। মাদ্রাসার কোন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেনি বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডারগণ। মুক্তিযোদ্ধা শমসু, খালেক বা এডভোকেট মুসা যারা ক্বওমী আক্বীদার ছিলেন ওনারা স্থানীয়ভাবে যুদ্ধে অংশ নিলেও উনারও মাদ্রাসার ছাত্র বা শিক্ষকদের যুদ্ধে অংশগ্রহণ বা সহযোগীতার বিষয়টা উড়িয়ে দেন। বিশেষকরে মুক্তিযোদ্ধা শমসু জানান স্বাধীনতা যুদ্ধের পক্ষে বা বিপক্ষে হাটহাজারী মাদ্রাসার কোন ভুমিকায় ছিলনা। এরা উভয়দিক রক্ষা করতে চাইতেন।
?

১৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

মিঠাপুর বলেছেন: ইসলামের নামে কুৎসা রটনা কারী এবং তা পত্রিকায় প্রচারকারীদের বিচার চাই।

এবং

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই।

১৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

উযায়র বলেছেন: শাহাবাগের আন্দোলন হাইজাক হয়েছে ক্ষমতাশীলদের দ্বারা, হেফাজত হাইজাক করতে পারেনি বি এন পি বা জামাত

Click This Link

১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ২:৫৫

ঢাকাইয়া০০৭ বলেছেন: লেখাটি নিঃসন্দেহে বর্তমান সময়ের জন্য একটি মূল্যবান দলিল, তবে সন্দেহকারীদের সন্দেহ দূর করার জন্য বিশ্বাসযোগ্য একটি সূত্র আরো বেশি মূল্যবান।

১৭| ০৩ রা মে, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: সুত্র চাই। এটা খুবই জরুরী দলীল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.