নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল পাতার কাব্য!

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো

বাঙ্গাল

আমি একজন গবেষক..চিন্তা করাই আমার কাজ...চিন্তিত ভাই ব্রাদারদের আমার পেজে স্বাগতম। [email protected] https://www.facebook.com/bangal.miya

বাঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

দবির ও ছবিরের ছাগল আজ ভি-দেখাইয়াছে

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪০

ছবিরের মুখের দিকে তাকানো যাইতেছে না। তাহার অগ্নিমূর্তিতে বিন্দুমাত্র ভ্রূক্ষেপ না করিয়া দবির তাহার ছাগলের গায়ে হাত বুলাইতে লাগিল। আরামে ছাগলের চোখ বন্ধ হইয়া আসিতেছে। কে বলিবে, এই শান্ত চতুষ্পদ প্রাণীটিই আজকের সালিশের বিষয়। ঘটনা হইলো, দবিরের ছাগল ছবিরের ফসল নষ্ট করিয়াছে। দবিরের চিরশত্রু ছবির তাই সালিশ ডাকিয়াছে দবিরের বিচার চাহিয়া। গ্রামের মুরুব্বি দবিরের বক্তব্য শুনিতে সকলকে চুপ করিতে বলিলেন। দবির অবিচল। সে তাহার ছাগলের কোন দোষ দেখে না।

-'আমার ছাগল অতি ভদ্র। ছবিরের ক্ষেত আমার ছাগল নষ্ট করিতেই পারে না। কে এইকর্মটি করিয়াছে আমার জানা নাই। তবে এইকাজে আমার 'নৈতিক সমর্থন' আছে।'

ছবির ছুটিয়া আসিয়া দবিরকে মারিতে গেল। আশেপাশের লোকে তাহাকে টানিয়া ধরিল বলিয়া রক্ষা। গ্রামের মুরুব্বিরা নানামত ভাবিয়া সিদ্ধান্ত দিলেন, রায় আগামীকাল হইবে।

দবির উচ্চস্বরে চেঁচাইতে লাগিল " আমি এই বিচার মানি না। বিচারে আন্তর্জাতিক মান রক্ষা করা হয় নাই।"

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: X( X( X( X( X( X( X( X(

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

আগা খান বলেছেন: যারা (বাংলাদেশ বিরোধী এবং ওদের দোসর) যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে ভারতে বসে হোটেলে নারী মদ নিয়া ফুর্তি করেছে যেটা সাংবাদিক জহির রায়হানের ক্যামেরায় বন্দী হয়ে যায়। রাজাকার বাহিনীতে যোগদান করে এরাই বাংলাদেশের সাধারন মানুষের সর্বনাশ করেছিল। এই একই গ্রুপের লোকেরাই ১৪ ই ডিসেম্বর আমাদের সবচেয়ে মুল্যবান সম্পদ বুদ্দ্বীজীবিদের কে হত্যা করে। সাংবাদিক জহির রায়হানের তদন্তে এই রাঘব বোয়াল গুলো যখন ধরা খেয়ে যাচ্ছিল ঠিক তখনই তারা সীদ্দ্বান্ত নেয় জহির রায়হান কে গুম করার। যার ফলশ্রুতিতে ৩০ জানুয়ারি ১৯৭২ মিরপুরে ডেকেনিয়ে গুম করে। সেই একই গ্রুপ নতুন করে খুনের নেশায় মেতে উঠেছে। তাদেরই সহযোগী যারা ৭১ সালে আকাম-কুকাম করতে গিয়া মুক্তিযোদ্দ্বা এবং সাধারন জনতার হাতে মৃত্যু হয়েছিল সেই রকম কিছু লোকের নামকে ক্ষমতার জোরে, বে-আইনি ভাবে ইসলাম পন্থি নেতাদের সাথে জুড়ে দিয়ে তাদেরকে জুডিসিয়ারী কিলিং করার সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে সহযোগীতায় রয়েছে শয়তানের কন্ঠ, শয়তানের আলো গংরা।

তাদের মুল এজেণ্ডা ১৯৭১ সালে তারা সফল করতে পারেনাই দেশপ্রেমিক কিছু মুক্তিযোদ্দাদের কারনে।

আর বর্তমানে বাধা হয়ে দাঁডিয়েছে জামায়াত নেতারা। এই জন্যে আজকের এই ট্রাইবুনাল।

যেখানে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী পিতাঃ ইউসুফ সাঈদী কে বানানো হয়েছে ৭১ সালের দেলোয়ার সিকদার পিতাঃ রসুল সিকদার।

আব্দুল কাদের মোল্লাকে বানানো হয়েছে ৭১ সালের মিরপুরের কসাই কাদের অথচ মুক্তিযুদ্দের পুরো সময় আব্দুল কাদের মোল্লা ঢ়াকাই ছিলেন না।

আরেকজন আলেম মাওলানা আবুল কালাম আজাদকে বানানো হয়েছে ৭১ সালের বাচ্চু রাজাকার।

এই রকম জালিয়াতি, জচ্চুরি এবং প্রহসন অতীতকালের জংলি রাজাদের সময়ও ঘটেছে বলে কোন ইতিহাস নেই।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

বাঙ্গাল বলেছেন: হইছে থাম। কাঠাল বাগানে যা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.