নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল পাতার কাব্য!

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো

বাঙ্গাল

আমি একজন গবেষক..চিন্তা করাই আমার কাজ...চিন্তিত ভাই ব্রাদারদের আমার পেজে স্বাগতম। [email protected] https://www.facebook.com/bangal.miya

বাঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্ষকের কোন ধর্ম নাই, কিন্তু সমাজের তো ধর্ম রহিয়াছে

২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫৮

সম্প্রতি ফেইসবুকে এই ধারণার প্রতিষ্ঠা হইয়াছে যে 'ধর্ষকের কোন ধর্ম নাই'।খুবই সুন্দর কথা, বেশ একখানা ধ্বনির ঝংকার তৈয়ার হইয়াছে ধর্ষণ আর ধর্মের একই বাক্যে অবস্থানের মাধ্যমে। এতে ধর্ষক মাত্রই ঘৃণা আহবান করা হচ্ছে আবার ধর্মের গায়েও কালিমা আসিতেছে না। বুঝিলাম যে ধর্ষকের ধর্ষণে ধর্মের কোন হাত নাই, ধর্ম তাহাকে এই কাজ করিতে প্ররোচিত করে নাই। ফলে ধর্ষণ মাত্রই সে ধর্মচ্যুত হইয়া যাইতেছে । ফলে অনায়াসে প্রমাণিত হইতেছে আমাদের থিসিস খানি মানে 'ধর্ষকের কোন ধর্ম নাই' সঠিক।



কিন্তু ধর্ষকের কি কোন সমাজ নাই? সেই সমাজের কি মূল্যবোধ নাই? সেই মূল্যবোধ কি ৯০% ইসলামিক চেতনা দ্বারা ব্যাপকভাবে প্রভাবিত নয়? নাকি ধর্ষকের সঙ্খলন শুধু ধর্ম নয় সমাজ হইতেও ঘটিয়াছে? যদি সমাজ তাহাদের ত্যাজ্য করিয়া দিত, একঘরে করিয়া ফেলিতো, তাহাতে মন্দ হইতো না। কিন্তু ৫৫দিন ধর্ষণের পরে কেহ গ্রেফতার হয় না, দেড় শো স্কুলছাত্রীর সাথে অনৈতিক সম্পর্ক গড়িয়া প্রবল স্বাধীনতাভোগী গণমাধ্যমে তাহার নাম উচ্চারিত হয় না ঘৃণায়, সমাজের কেহ গিয়া পুলিশ ডাকে না, বাড়ির চালে ঢিল দেয় না, পাড়ার মুদি তাহার দোকানের মালামাল উহার কাছে বিক্রয় করিতে কুন্ঠিত হয় না, এলাকার হুজুরে মুরুব্বিতে ফিসফাস করে কি, বর্বর পাপিষ্ঠের সহকর্মীরা তার সাথে একই টিচার রুমে বসিয়া চা খাইতে অস্বস্তি বোধ করেন না, কেহ গিয়া প্রধানের কাছে নালিশ করেন না- তাহা হইলে এই সমাজ আর তাহার মূল্যবোধ দিয়া কি করিব? ক্ষণে ক্ষণে নাস্তিকের মুন্ডু ফেলাইতে ঢাকা চিটাগাং দৌড়াদৌড়ি করিয়া বেড়াইবো?

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭

নেয়ামূল হক বলেছেন: পাথর মেরে চাবুক মেরে জনসম্মুখে এদের হত্যা করা উচিত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.