নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুনিয়াটা এমনই হয়, যে অন্যায় করলো, বিচারক তার কথাই শুনলো, তার পক্ষেই রায় দিলো....
হযরত মুহাম্মদ সা: এর সম্পর্কে কটুক্তী করার ব্যাপারে সারা দেশ-ব্যাপী ব্লগারদের বিরুদ্ধে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের অন্তরে বিষ ঢেলে দিচ্ছে জামাত-শিবির। আর এতে তারা অনেকটাই সফল। তাদের এই সফলতার পক্ষে অবশ্য দু-একজন নাস্তিক ব্লগাররাই দায়ি এটা অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু দু-একজন ব্লগার এর চাইতে জামাত-শিবির এর সম্পূর্ণ গোষ্ঠিই দয়াল নবী সা: সম্পর্কে ভয়াবহ খারাপ মন্তব্য ও ধারনা পোষণ করে সেটা কি দেশবাসী জানে??
জামাত-শিবিরের উস্তাদ মাওলানা নামধারী মওদুধী এবং তার বিশ্বাসে বিশ্বাসী সাঈদী, গোলাম আজম গংদের বিশ্বাস-আক্বীদা সম্পর্কে তার লিখা বইয়ের উদ্ধৃতি দিলেই বুঝতে পারবেন।
মওদুদীর কলমকে বলা যায় হাজ্জাজী কলম। নবী রাসূল থেকে নিয়ে হকপন্থীদের উপর তার কলম ছিল খরগ স্বরূপ, সে এতটাই বেপরোয়া এবং বেয়াদব ছিল যে, নবীদের সমালোচনা করতেও দ্বিধা করেনি। সাহাবায়ে কিরামতো তার কাছে কিছুই না। আর আল্লাহ তায়ালা এবং ফেরেস্তাদের সম্পর্কেও পোষণ করতো ভ্রান্ত আক্বিদা।
প্রমাণ স্বরূপ কয়েকটি ভ্রান্ত আক্বিদার নজীর নিচে উপস্থাপিত হল
আল্লাহ পাক সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃ
“যে ক্ষেত্রে নর-নারীর অবাধ মেলামেশা, সেক্ষেত্রে যেনার কারণে (আল্লাহ পাকের আদেশকৃত) রজম শাস্তি প্রয়োগ করা নিঃসন্দেহে জুলুম।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তাফহীমাত, ২য় খণ্ড, ২৮১ পৃষ্ঠা)
ফেরেশতা সম্পর্কে ভ্রান্ত আক্বীদাঃ
“ফেরেশতা প্রায় ঐ জিনিস যাকে গ্রীক, ভারত ইত্যাদি দেশের মুশরিকরা দেবী-দেবতা স্থির করেছে।” (নাঊযুবিল্লাহ)
(তাজদীদ ও ইহইয়ায়ে দ্বীন, ১০ পৃষ্ঠা)
নবীদের ক্ষেত্রে মওদূদী সাহেবের বেয়াদবীমূলক মন্তব্য
মওদুদী সাহেব চরম ঐদ্ধতার সাথে বিভিন্ন নবীদের তার বেয়াদবী কলমে করেছেন নোংরাঘাত। নবীদের ব্যাপারে তার বেয়াদবীমূলক বক্তব্যের কয়েকটি উদাহরণ পেশ করছি।
হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সম্পর্কেঃ
“আল্লাহ তা’য়ালার নিকট কাতর কন্ঠে এই আবেদন করুন, যে কাজের দায়িত্ব আপনাকে দেওয়া হয়েছিল তা সম্পন্ন করার ব্যাপারে আপনার দ্বারা যে ভুল ত্রুটি হয়েছে কিংবা তাতে যে অসম্পূর্ণতা রয়ে গেছে তা যেন তিনি ক্ষমা করে দেন।”
(তাফহিমুল কোরআন (বাংলা) ১৯শ খণ্ড, ২৮০পৃ. মুদ্রনেঃ ওরিয়েন্টাল প্রেস, ঢাকা ১৯৮০ ইং এবং কোরআনের চারটি মৌলিক পরিভাষা (বাংলা) ১১২পৃ. ৮ম প্রকাশ, আধুনিক প্রকাশনী: জুন ২০০২)
1- “মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানবিক দূর্বলতা থেকে মুক্ত ছিলেন না। অর্থাৎ তিনি মানবিক দূর্বলতার বশীভূত হয়ে গুনাহ করেছিলেন।”
(তরজমানুল কোরআন ৮৫ তম সংখ্যা, ২৩০পৃ. ও তরজমানুস্ সুন্নাহ, ৩য় খণ্ড, ৩০৫ পৃষ্ঠা)
2- “মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে মনগড়া কথা বলেছেন এবং নিজের কথায় নিজেই সন্দেহ পোষণ করেছেন।”
(তরজমানুল কোরআন, রবিউল আউয়াল সংখ্যা, ১৩৬৫ হিজরী)
3- হযরত মুহাম্মদ (সা.) রিসালাতের দায়িত্ব পালনে ত্রুটি করেছেন, তাকে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে।
(তাফহীমুল কুরআন, সুরায়ে নসর এর তাফসীর)
4- অধ্যাপক গোলাম আজম তার সিরাতুনন্নবী পুস্তকে 9-25 পৃষ্ঠায় লিখিয়াছেন যে নবিজী (সাঃ) আমাদের মত ভুলভ্রান্তিতে ভরা সাধারণ মানুষ(নাউযুবিল্লাহ)।
****নোটঃ মুসলমানদের কালিমা,`` ( লা ইলাহা ইল্লালাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ) অর্থঃ আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নাই হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহ হতে প্রেরীত রাসূল।
এই কালেমা কে বলা হয় মুমীন হওয়ার প্রথম বিশ্বাস বা ইসলামের ভিতর প্রবেশের মূল প্রবেশদ্বার।
এখন কেউ যদি কালেমা ভিতর মানে *মুহাম্মাদু রাসূলূল্লাহর* মধ্যে দোষ-এুটি বা ভুলের বর্ণনা দেয় তবে প্রমাণ হয়.. কালেমা বিশ্বাসে ভুল আছে এবং ইসলাম ধর্ম ও ভুলের ধর্ম।(নাউযুবিল্লাহ্)***
তথ্য সূত্র : অন লাইন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
বাধা মানিনা বলেছেন: পড়লাম। দেশ-দশ-মানুষ-রাষ্ট্র-সার্ববৌমত্ত-ধর্ম এ সবকিছুর ক্ষতি যারা করবে তারা নাস্তিক বা আস্তিক তাতে কিছুই যায়-আসে না। সবাই অপরাধী।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
রাতুল রেজা বলেছেন: মওদুদি কে সাহেব বলার কি আছে? ও তো কাফের। যে নবীজির ভুল ত্রুটি ধরে সে কি ইসলাম ধর্মের কেউ হতে পারে? দুর্ভ্যাগ্য বশত আমাদের দেশের অশিক্ষিত মানুষ রা জামায়াতের এই ভূল ইসলাম কে অনুসরন করছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
বাধা মানিনা বলেছেন: মুসকিল হলো বাংলাদেশের অনেক মানুষই অভাযবের তারণায় নৈতিকতা বিক্রি করে দেয়। তাদেরই বেশীর ভাগ আজকে জামাতের পক্ষে।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
এম হুসাইন বলেছেন: রাতুল রেজা বলেছেন: মওদুদি কে সাহেব বলার কি আছে? ও তো কাফের। যে নবীজির ভুল ত্রুটি ধরে সে কি ইসলাম ধর্মের কেউ হতে পারে? দুর্ভ্যাগ্য বশত আমাদের দেশের অশিক্ষিত মানুষ রা জামায়াতের এই ভূল ইসলাম কে অনুসরন করছে।
সহমত
আফসোস, ঘৃণা, লজ্জা যারা এখনও অন্ধকারে আছে।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
বাধা মানিনা বলেছেন: আল্লাহ পাক নিজেই কিছু মানুষের অন্তরে তালা বন্ধ করে দেবেন। তাদের সারা জীবনে্ও চোখ খুলে কিছুই বুঝবে না।
৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
রাফা বলেছেন: জামাতে ইসলামি জন্মের পর থেকেই, ইসলামের ক্ষতি সাধন করছে।আফসোস বর্তমান বিরোধীদলও তাদের কাতারেভ গিয়ে সামিল হলো।
আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
বাধা মানিনা বলেছেন: রাফা..না...আর ক্ষমা নয়...আর হেদায়েত এর প্রয়োজন নেই। এবার ধ্বংস চাই। চাই প্রতিশোধ। সে জামায়ত হোক আর তাদের পক্ষে দাড়ানো যে কোন দল-মত-গোষ্ঠিই হোক সবারই এবার ধ্বংস হোক----শিকর সহ....
৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
রাফা বলেছেন: জামাতে ইসলামি জন্মের পর থেকেই, ইসলামের ক্ষতি সাধন করছে।আফসোস বর্তমান বিরোধীদলও তাদের কাতারেভ গিয়ে সামিল হলো।
আল্লাহ তাদের হেদায়েত করুন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
বাধা মানিনা বলেছেন: আর ক্ষমা নয়...আর হেদায়েত এর প্রয়োজন নেই। এবার ধ্বংস চাই। চাই প্রতিশোধ। সে জামায়ত হোক আর তাদের পক্ষে দাড়ানো যে কোন দল-মত-গোষ্ঠিই হোক সবারই এবার ধ্বংস হোক----শিকর সহ....
৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
খইকাঁটা বলেছেন: কিছু পীরের চামচা আর ইসলাম সম্পর্কে যার ধারনা শুধু মাত্র সালাম আর নামাজ পর্যন্ত এমন কিছু ব্লগার হয়তো আপনার দলে ভীড়বে, চেষ্টা করেন।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
বাধা মানিনা বলেছেন: কামেল পীরের চামচা হতে পারাটা সৌভাগ্যে ব্যাপার এটা পবিত্র কোরআন-হাদীস অনুযায়ী প্রমানীত।
সারা জীবনে শুধু মাত্র সালাম আর নামাজটাই সঠিকভাবে পালন করতে পারাটা অনেক বিশাল ব্যাপার। এটুকুই করতে পারাটাও মহা সৌভাগ্যের বিষয়। এটাও কোরআন-হাদীস স্বীকৃত।
কারোকে ভীড়ানোর প্রয়োজন নেই। কারো সাথে তর্ক যুদ্ধও করার দরকার নেই। কারন আপোষ-মিমাংসা-হেদায়াত-ক্ষমার শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে।
৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৫
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: হযরত আলী বলেন আমার দয়াল নবী পাক সা সম্পর্কে যারা মিথ্যা
কটূক্তি করবে তাদের গর্দান ধর থেকে নামিয়ে দেওয়া অয়াজিব ।
দুব্বে সমিন
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
ডিজিটালনেতা বলেছেন: Click This Link