নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পটাশিয়াম নাইট্রেট

পটাশিয়াম নাইট্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিরিয়ার আসন্ন বহুজাতিক আক্রমণে ইতিহাস ভয়ংকর বাঁক নিতে যাচ্ছে!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭





আরব বসন্তের যে ঢেউ আফ্রিকা হয়ে মধ্যপ্রাচ্যকে বদলে দিয়েছে তা সিরিয়ায় আছড়ে পড়েছে প্রায় বছর দূয়েক হয়ে গেল। দুই বছরে প্রাণ হারালো প্রায় লক্ষাধিক মানূষ। সিরিয়া ইস্যুতে পৃথিবীর বড়-বড় শক্তি গুলো দুই ভাগ এবং কুটনীতিক শিষ্ঠাচারের মধ্যে থেকে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হচ্ছে প্রধান শক্তিগুলুর মধ্যে। সবচাইতে ভয়ংকর বিষয় হলো মুসলিম রাস্ট্র গুলু শিয়া-সূন্নীতে বিভক্ত এবং রণ হুংকার ছাড়ছে একে অন্যের বিরুদ্ধে







সিরিয়ায় আমেরিকার নেতৃত্বে সামরিক হামলা প্রায় নিশ্চিত। মুসলমানদের এতে আনন্দিত হবার কিছু আছে বলি আমি মনে করিনা যদি ও বাসার আল আসাদ একজন জঘণ্য শাষক এবং নির্বিচারে বিরুদ্ধমতের মানূষদের হত্যা করে চলেছে। বৃহৎ শক্তি গুলু চাচ্ছে প্রচন্ড ঈসরায়েল বিদ্বেষী বাশার-আল-আসাদকে সরিয়ে দিতে আর ইসলাম পন্হী গ্রুপগুলু (আল-কায়েদা, আন-নুসরাহ্‌ )চাচ্ছে স্বৈরশাষক বাশার কে সরিয়ে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করতে। যে আল-কায়েদা আফগান রণাঙ্গণে আমেরিকার শত্রু সে আল-কায়েদা সমর্থীত গ্রুপগুলু সিরিয়াতে আমেরিকার মিত্র! দু-পক্ষের চাওয়া এক হলে ও দীর্ঘমেয়াদী উদ্দেশ্য ভিন্ন। বিদ্রোহী গ্রুপগুলাকে সর্বাত্মক সহযোগীতা করে ও যখন বাশার কে সরানো যাচ্ছেনা তখন সামরিক হামলা জরুরী হয়ে পড়লো। কিন্তু অজুহাত দরকার! গত ২১ আগষ্ট চালানো হলো বিষাক্ত গ্যাস হামলা। মারা গেল ১৩০০ বেসামরিক মানূষ। আমেরিকা শুরু করলো মানবতার জন্য মায়া কান্না এবং সরারসরি দোষ চাপালো আসাদের ঘাড়ে। সিরিয় যুদ্ধের বিভিন্ন রণাঙ্গণে সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি বাহিনী একের পর এক জয় পাচ্ছিল এবং রাসায়নিক অস্ত্র তল্লাসিতে জাতিসংঘের পরিদর্ষক যখন সিরিয়া সফর করছিল ঠিক তখন আসাদ সরকার রাসায়ণিক অস্ত্র প্রয়োগে বিপুল সংখ্যক করে নারী-শিশু হত্যা করবে তা অবিশ্বাস্য এবং সুইসাইডাল। সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের হাতে যে রাসায়নিক অস্ত্র আছে তা প্রমাণিত। ল্যাবরেটরিতে সারিণ গ্যাস দিয়ে খরগোশ হত্যার টেষ্ট আমরা ইউটিউবে দেখেছি। বিদ্রোহীদের বিভিন্ন ঘাঁটিতে ও ক্লোরিণ এবং সায়ানাইডের মত ক্যামকেল এজেন্ট পাওয়া গেছে এবং সরকারি সৈন্যদের বিরুদ্ধে ব্যবহার ও হয়েছে। যাই হোক আবারো জনপ্রিয় ফলস্‌ ফ্ল্যাগ আক্রমণের বলি হচ্ছে আরেকটি মুসলিম দেশ।







আক্রমণের ধরণ নাকি হবে নিয়ন্ত্রিত। ভূ-মধ্য সাগরে অবস্হানরত আমেরিকান ডেষ্ট্রয়ার আর ফ্রিগেট থেকে ছোঁড়া হবে ৬ লক্ষ পন্চাশ হাজার ডলার দামের টোমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র।টার্গেট বাশারের এ্যলিট ফোর্সের কৌশলগত স্হাপনা। মিশণে যোগ দেবে বৃটিশ রণতরীগুলু এবং তুরস্ক - সৌদি - জর্ডান বা কাতার থেকে বি-৫২ দুরপাল্লার বোমারু বিমান গুলু। কোন সৈন্য আপাতত সিরিয়ার মাটিতে নামবেনা , এমন কি এফ - ১৬ এর মত চতুর বিমান গুলু ও সিরিয়ার আকাশে ঢুকবেনা, যে ভাবে অবলীলায় হামলে পড়েছিল বাগদাদের উপর। সিরিয়ার রয়েছে নিজস্ব অত্যাধূনিক বিমান প্রতিরক্ষা ব্যাবস্হা। তার উপর যোগ হয়েছে রাশিয়ান এস- ৩০০। এই এস - ৩০০ যে খেল দেখাবে সন্দেহ নাই।







তার উপর সিরিয়ার রয়েছে তাৎক্ষণিক পাল্টা হামলা চালাবার মত বহু সংখ্যক মাঝারি পাল্লার ব্যালাষ্টিক ক্ষেপণাস্ত্র। ঈসরাঈল সহ মধ্যপ্রাচ্যের সব মার্কিন ঘাঁটি সিরিয় ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লার মধ্যে। ইস্কান্দর এক্ষেত্রে তুরুপের তাশ হয়ে উঠবে। রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম সলিড জ্বালানীর এ মারণাস্ত্র বিশেষ করে ঈসরাঈলের জন্য ত্রাশ হিসেবে দেখা দেবে।







সিরিয়ায় হামলা হলে সিরিয়ান বাহিনী যে ঈসরাঈলে কে টার্গেট করবে তারা এটা প্রকাশ্যেই বলেছে। কেনই বা করবেনা? এই জারজ রাষ্ট্রটির নিরপত্তা নিশ্চিত করতেই তো এত আয়োজন। ইসরাঈল ইতোমধ্যেই রিসার্ভ সেনা তলব করেছে এবং সিমান্তে প্যট্রিয়ট এবং এ্যারো ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্হা মোতায়েন করেছে। বিলিয়ন ডলার মূল্যের এ ব্যবস্হা গাজা থেকে ধেয়ে আসা হোম-মেড রকেট কাসাম, গ্রাদ বা কাতিউসার পেছনে ধাওয়া করতে গিয়ে অনেক বার নাকাল হয়েছে। দেখা যাক ইস্কান্দর এর মত ইন্টিলিজেন্ট রকেট গুলুর বিরুদ্ধে কেমন পারফর্ম করে।







আমেরিকা যুদ্ধ শুরু করতে পারবে। কিন্তু কখন শেষ হবে তা হয়তো নির্ধারণ করতে পারবেনা। কারন রাশিয়া বেকড্‌ আসাদ যখন দেখবে তার পতন নিশ্চিত তখন সে বেপোরোয়া হয়ে উঠবে এবং তার তূণে থাকা সবগুলু তীর ছুঁড়বে। তা ছাড়া এ অন্চলের প্রধাণ খেলোয়াড় ইরানের সাথে রয়েছে সিরিয়ার নিরাপত্তা চূক্তি। চূক্তি অনূযায়ী সিরিয়ার উপর যে কোন আক্রমণ ইরানের উপর আক্রমণ বলে বিবেচিত হবে। তা ছাড়া ইরান ভাল করেই জানে সিরিয়ার পতনের পর ইরান ঐ অন্চলে বন্ধুহীণ হয়ে পড়বে এবং সে ই পরবর্তী টার্গেট। তাই ইরান কি আচরণ করে বলা মুস্কিল। তবে ইরান নিয়ন্ত্রিত লেবাননের হিযবুল্লাহ্‌ এবং গাজা থেকে হামাসের মত গ্রুপ গুলু সরাসরি ইসরাঈলের উপর আক্রমণ চালাবে।







তাই সিরিয়ার উপর সামরিক আক্রমণ পিকনিক হবেনা। অলরেডি তেলে এবং স্বর্ণের দাম বাড়তে শুরু করেছে। ইরান যদি কোন কারণে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে আর সৌদিআরবের তেল ক্ষেত্র সিরিয়ার আক্রমনের টার্গেট হয় তবে ভয়ংকর বিপদের মুখিমুখি হবে গোটা পৃথিবী। সিরিয়ার তারতুশ বন্দরে রয়েছে রাশিয়ান নৌ-ঘাঁটি। রাশিয়ান সাবমেরিন আর ফ্রিগেট গুলু ভূ-মধ্যসাগরের আন্তর্জাতিক পানি-সীমায় চষে বেড়াচ্ছে। এমন অবস্হায় কোন পক্ষের সামান্য ভুল বা কোন ফলস্‌ ফ্ল্যাগ আ্যাটাকে রাশিয়া যদি জড়িয়ে পড়ে পাল্টে যাবে ইতিহাসের বাঁক।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০১

লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: আরেকটি যুদ্ধ !! আজকের মধ্যে যদি আসাদ পদত্যাগ না করে তাহলে নিশ্চিত যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে ২-৩ দিনের মধ্যে । তবে এই যুদ্ধটি অ্যামেরিকার গোলাবারুদ ছাড়া আর কিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হবেনা । অ্যামেরিকা সিরিয়া আক্রমন করবে ,ইরাক , কাতার , সৌদি , ইজরাইল , কুয়েত , আফগানিস্তান , লিভিয়া , মিশর ,দুবাই , তুরক্স , বাহরাই , ওমান এবং সমুদ্র থেকে । আর সিরিয়া কি করবে ? যখন দেখবে অ্যামেরিকা উপর থেকে বোমা হামলা চালিয়ে সব তাবা করে দিচ্ছে তখন সিরিয়া আক্রমন করবে মার্কিন ঘাটি গুলোতে , যেমন কাতার , ইরাক , কুয়েত , সৌদি , ইয়েমান , লিভিয়া , মিশর , তুরস্ক , দুবাই , ফলাফল এই সব দেশের অগণিত মানুষ মারা যাবে এবং বিশ্বে ক্ষেপে উঠবে সিরিয়ার উপর আসাদের উপর এবং ব্যাপক হামলা চলবে সিরিয়াতে । আসাদ কোন এক বোমা হামলায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে । অথবা নিজের দেশের সেনাবাহিনীর হাতে প্রান হারাবে । সেনাবাহিনী যখন দেখবে শুধু আসাদের রক্ষার জন্য পুরা দেশ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে লাখ লাখ মানুষ প্রান হারাচ্ছে তখন সেনাবাহিনী আর আসাদের পক্ষে থাকবেনা উল্টা আসাদকেই শেষ করে দিবে । যেমনটি মিশরে হুসনি মুবারকের সাথে হয়ে ছিল ।
আসলে আসাদের সময় শেষ হয়ে গেছে , সে পদত্যাগ করলেও বাচতে পারবেনা আর যুদ্ধ করলেও বাচতে পারবেনা , তবে পদত্যাগ করলেই লাখো মানুষের প্রান বাচবে এবং ব্যাপক ধ্বংসের হাত দেশে দেশ রক্ষা পাবে । তা না হলে আরবে ভয়াবহ কিছু হবে যদি নাহ সিরিয়ার সেনাবাহিনী উলটে না যায় ।
তবে ইরানের সাথে সিরিয়ার একটা সামরিক চুক্তি আছে , দুই দেশের মধ্যে যদি কোন দেশে অন্য কোন দেশের দ্বারায় আক্রান্ত হয় তাহলে অপর দেশ সামরিক সাহায্য করবে ! কিন্তু ইরান তায় করবেনা , কারণ ইরান যদি সিরিয়াকে সাহায্য করে তাহলে অ্যামেরিকা আরেকটি প্লাস পয়েন্ট পেয়ে যাবে ইরানে হামলা করার । তবে চুপে চাপে অস্ত্র দিয়ে সিরিয়াকে সাহয্য করবে ইরান !!
সিরিয়ার বিদ্রোহীদের মাঝে অ্যামেরিকা অস্ত্র দিবে এবং উপর থেকে বোমা হামলা করবে । এতে করে অ্যামেরিকার কিছু বোমা বারুদ ক্ষতি হবে , কিন্তু অ্যামেরিকার সেনাবাহিনীর তেমন ভাবে ক্ষতি হবেনা , সিরিয়া ১০০ জন আমেরিকান সেনা মারতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে । এই যুদ্ধে অ্যামেরিকার জয় হলেই আরেকটি ঘাটি হবে সিরিয়াতে এবং তখন টার্গেট হবে ইরান !! তবে ইরান মনে হয় পরমাণু পরিকল্পনা থেকে সরে দাঁড়াবে , কারণ ইরানের নতুন প্রেসিডেন্ট কোন ঝামেলাতে জড়াতে চাইবেনা ।
আরবের সব গুলা শাসক ভুল করেছ:( তাদের আসলে বাচার কোন পথ নাই , যখন মিশর , লিভিয়া , তিউনেশিয়াতে রাজতন্ত্র হাটাও আন্দোলন শুরু হয়েছিল তখনই আসাদের উচিৎ ছিল ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন দেওয়া, পরাজিত হলেও একদিন না একদিন সে আবার ক্ষমতায় আসতে পারতো বা ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যৎ বলে কিছু একটা থাকতো । কিন্তু তিনি তা না করে যেই হত্যাযজ্ঞ চালিয়েছে তার বেচে থাকার অধিকার সে হারিয়েছে , শুধু তার নয় এখন তার ছেলে মেয়ে আত্মীয় স্বজন সবই মরবে ।

২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮

আমাদের ইয়াহু বলেছেন: কিছুই হবে না. আমেরিকা সিরিয়া আক্রমণ করবে আসাদকে মারবে, এবং সবকিছুই আবার আগের মত স্বভাবিক হয়ে যাবে. সিরিয়ার কোনো অস্র কোনো কাজে আসবেনা. আমেরিকা ভালো করেই জানে সিরিয়ার কাছে কি আছে এবং সিরিয়া কি করতে পারবে. আমেরিকার সিরিয়া আক্রমণ পরিকল্পনা ১৫ বছর আগেই করা আছে.

২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৯

পটাশিয়াম নাইট্রেট বলেছেন: দেখা যাক! ধণ্যবাদ

৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪

শাহরিয়ার খান রোজেন বলেছেন: মনে প্রানে চাই যুদ্ধে রাশিয়া জড়াক।

৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৬

রবিউল ৮১ বলেছেন: সিরিয়া কছুই করতে পারবে না সেটা সিরিয়াও জানে।কিছুদিন আগে ইজরায়েল সিরিয়ার বিমান হামলা চালিয়েছে কিন্তু সিরিয়া শুধু পাল্টা হুমকি ছাড়া কিছুই করতে পারেনি।সিরিয়ার সেনারা যেখানে নিজ দেশের দূর্বল বিদ্রোহী জনগণের সাথে লড়াই করে দখল হারাচ্ছে সখানে তারা আবার ভীন দেশের শক্তিশালী সেনার বিরুদ্ধে কি লড়বে?তবে রশিয়া প্রকাশ্য সিরিয়ার পক্ষে আসলে ভিন্ন কথা।তবে সেটা রাশিয়া করবে বলে মনে হয় না।

৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:২১

ভুদাই আমি বলেছেন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র খুব খেয়াল খুশি মত খেলা শুরু করেছে। বিভিন্ন দেশে তারা সামরিক ঘাটি স্থাপন করছে আর সেখান থেকে বিভিন্ন দেশে আক্রমন করছে। যাতে পাল্টা আক্রমনে ঐ সকল ঘাটি বা দেশ ক্ষতিগ্রস্থ হয়।

যদি এইবার সিরিয়া আক্রমন করে তবে আসাদের পরাজয় নিশ্চিত। বুলি আওরানো রাশিয়া কখনও যুদ্ধে লিপ্ত হবে না। আর ইরানের সাথে চুক্তি থাকলেও ইরান যুদ্ধের বিষয়ে আরেকবার ভেবে দেখবে।

যেহেতু আসাদের পরাজয় মোটামুটি নিশ্চিত যেমনটি হয়েছিল লিবিয়ার গাদ্দাফির ক্ষেত্রে সেহেতু পাল্টা জবাব হিসাবে আসাদের কিছু একটা করা উচিত এবং তা হতে হবে মার্কিনদের লক্ষ করে। অর্থাৎ কোন আক্রমন হওয়ার সাথে সাথে আসাদের উচিৎ হবে তার সর্বশক্তি দিয়ে যুক্তরাস্ট্র কে আক্রমন করা। মার্কিনদের হত্যা করা আর তাদের স্থাপনা ধ্বংস করা। তাহলে মার্কিন জনগনের শিক্ষা হবে যে ‍একটা যুদ্ধ কতটা ভয়াবহ।

যুক্তরাস্ট্র কোন ঘাটি থেকে আক্রমন করল তা ভাবা উচিৎ হবে না। আর যদি তাই যদি ভাবে তবে যুক্তরাস্ট্রের কিছু গোলাবারুদ খরচ ছাড়া কোন ক্ষতি হবে না নিশ্চিত।

তবে দেখা যাক আসাদ শেষ পর্যন্ত কী সিদ্ধান্ত নেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.