![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তাঁর অবদান তাকে অমরত্ব দান করেছে। তিনি ছিলেন প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক। বঙ্কিমচন্দ্র ছিলেন ব্রিটিশ সরকারের কর্মকর্তা, বঙ্গদর্শন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক। অনেকেই জানেন না হয়ত- তিনি কমলাকান্ত ছদ্মনামে লিখতেন।
ব্রিটিশ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগনা জেলার কাঠালপাড়া গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর ভাইয়ের ভাষ্যমতে তিনি জীবনে কখনো পাঠশালায় যান নি, তবে পাঠশালার গুরু গৃহশিক্ষক হিসেবে তাকে পড়াতেন। একদিনেই তিনি বাংলা বর্ণমালা আয়ত্ব করেছিলেন। নবম দশম শ্রেণীর পাঠ্যবই এর আলোকে তাঁর জীবনী নিয়ে তৈরি ভিডিওটি দেখে নিন-
১১ বছর বয়সে তিনি চৌধুরী সাহেবের ৫ বছর বয়সী নাবালিকা মেয়েকে বিয়ে করেন। এখন এটা হাস্যকর মনে হলেও তখন স্বাভাবিকই ছিল। সরকারী কর্মকর্তা হলেও তিনি লেখক এবং হিন্দু জাগরণের দার্শনিক হিসেবে খ্যাত ছিলেন। আনন্দমঠ, দুর্গেশনন্দিনী, রাজসিংহ প্রভৃতি তাঁর জনপ্রিয় উপন্যাস।
যশোর এবং খুলনায় তাঁর কর্মস্থল ছিল। তাঁর লেখা বন্দেমাতরম গানটি একই সাথে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে অনুপ্রেরণা এবং অনেক ধর্মীয় হানাহানি, বিভেদ ও বিদ্বেষের জন্ম দিয়েছে।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বি এ পরীক্ষায় বাংলায় ফেল করেছিলেন, তার পরীক্ষক ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০১
লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: ভালো লিখেছেন। লেখককে ধন্যবাদ জানাই।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:২৭
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ।