নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
[মন্তব্য কমেন্টে লিখুন, উত্তরে আলোচনা চলতে পারে]
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনি নুতন কোন প্রযুক্তি পেলে কি গ্রহন করেন? বা কেমন ভাবে নেন।
২| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৫০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনি প্রযুক্তি বলতে কি এবং কোন বিষয়ের প্রযুক্তি বোঝাতে চাচ্ছেন তা জানাতে হবে - তা না জানতে পারলে কিভাবে আলোচনা করবো? উদাহরণ আপনি সেলফোন নিয়ে চিন্তা করছেন আর আমি চিন্তা করছি উড়োজাহাজ নিয়ে - সে ক্ষেত্রে দুজনের চিন্তা মিলবে না! অথবা আপনি চিন্তা করছেন স্যাটালাইট নিয়ে যার সম্পর্কে আমার নূন্যতম ধারণা নেই এমনকি বাংলাদেশের ৯৯’৯৮ লোকের ধারনা থাকার কথা না।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, হ্যাঁ, সঠিক। তবে সাধারন তথ্য প্রযুক্তির কথাই বলছি, এই ধরেন এখন ছাত্রদের অনলাইনে ক্লাস মানে হোয়াটস আপে হচ্ছে, এটা দেখি অনেকেই মানতে পারছেন না! এমনি আর কি? বাংলাদেশে নুতন কিছু এলেই মানুষের বিরূপ মনোভাব দেখি, কিন্তু কেন সেটা বোঝার চেষ্টা করছি।
৩| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:০২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: আপনি নিদিষ্ট করে বলেননি ভাই । গ্রাম অঞ্চলে এখনো প্রযুক্তির শিক্ষা পর্যাপ্ত নয়।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতায় দেখছি, অপেক্ষাকৃত গ্রামের মানুষ বা গরীবেরাই প্রযুক্তি গ্রহনে কোন আপত্তি করে না!
৪| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৪
কল্পদ্রুম বলেছেন: আমার মতে সরকার অনিচ্ছুক কারণ প্রযুক্তি ক্রয়ের উচ্চমূল্য।বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের বাইরে থেকে প্রযুক্তিগুলো কিনে আনতে হয়।আনার পর আবার তদারকির অভাব।
জনগণ অনাগ্রহী কারণ নিরাপত্তাহীনতা।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার পয়েন্ট নোটে রাখা হল। দেখি আর কি কি বের হয়ে আসে! তবে সরকার প্রযুক্তি ক্রয়ের ব্যাপার যা বলেছেন, কণ সরকার তো গরীব নয়, গরীব তো হচ্ছে জনগণ! তথ্য প্তযুক্তি তো মানুষের নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেয় বলেই জানি (যেমন উবার, পাঠাও), এতে তো সধারনের নিরাপত্তা বাড়েই।
৫| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৭
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মানুষের মঙ্গলের জন্য যে কোন প্রযুক্তি সবার আগে গ্রহন করে সমাজের প্রগতিশীল অংশ আর বিরোধিতা করে ধর্মীয়রা।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এখন আর ধর্মের বালাই কই, ধর্মীয় বাঁধা তো প্রযুক্তি অনেক আগেই ফেলে এসেছে!
আপনার কথার যুক্তি আছে এই দেশে কারন এখনো অনেক মানুষ আছে, যারা বলে থাকে।
প্রযুক্তির ভাল খারাপ দুই দিকের কোনটা নিবে সেটা কেন মানুষ বুঝতে পারছে না!
৬| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: দেশ তো সরকার ডিজিটাল বানাতেই চাচ্ছে।
২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১০:৩৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জন্মের পর এন্ট্রি, মরার পর ফ্রীজ - এমন ডাটা বেইস আমাদের বহু আগেই করে ফেলা দরকার ছিলো, এখন সরকার কিছুটা বুঝতে পারছে বলে আই ডি চেক করার অফশন খুলে দিচ্ছে, যদিও এটা অনেক দেরী হয়ে গেছে। প্রযুক্তি দিয়ে মানুষ নিয়ন্ত্রন না করলে অনেক সমস্যা থেকেই যাবে। এই দেশে যে কোন নুতন প্রযুক্তি সবার আগে আকড়ে ধরা উচিত।
৭| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৪
কল্পদ্রুম বলেছেন: তবে সরকার প্রযুক্তি ক্রয়ের ব্যাপার যা বলেছেন, কণ সরকার তো গরীব নয়,
সেক্ষেত্রে ভাই আমি বলবো,অন্তত তুলনামূলক ভাবে তো গরীব।পাশের দেশের থেকে গরীব।তবে সেটা আসল বক্তব্য নয়।সবমিলিয়ে টাকা থাকলেও কোন সেক্টরে কি প্রযুক্তি কেনা দরকার ঐ সেক্টরের জন্য সেই টাকা সরকারি বাজেটে আছে কি না সেটা বোধহয় একটা বিষয়।যেমন চিকিৎসা ব্যবস্থার কথাই দেখেন।দেশে এক্সে রে,এম আর আই মেশিনের সংকট ছিলো।বর্তমানে কিটের সংকট আছে।শিক্ষার ক্ষেত্রে এখনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক কাজ মান্ধাতার আমলের স্টাইলে করা হয়।অনলাইন ক্লাসগুলো সবাই আয়োজন করতে পারে নি।সরাসরি উচ্চমূল্য বলা হয়তো ঠিক না।তবে সংশ্লিষ্ট বাজেট হিসেবে উচ্চ মূল্য।
নিরাপত্তার অভাব বলতে এখানেও বাস্তবের নিরাপত্তার অভাব আছে কি না তার চেয়ে মানুষের ভয়টা গুরত্বপূর্ণ।উবার পাঠাওতে অপরাধের ঘটনার উদাহরণ আছে।করোনা টেস্ট করাতেও শুরুতে অনেক মানুষ অনাগ্রহী ছিলেন।
২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১২:১০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, মানে দাঁড়ালো সৎ বা সুশাসন প্রয়োজন সবার আগে, তবেই যে কোন প্রযুক্তি গ্রহনীয় হতে পারে মানে কেনা যেতে পারে।
৮| ২৫ শে জুন, ২০২০ রাত ১:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: তথ্য প্রযুক্তি যদি বিনোদনের জন্য হয় তবে আমাদের অনীহা নেই। তবে যদি প্রযুক্তি দিয়ে পড়াশোনা করতে বলা হয় তবে কিছু অনীহা আসতে পারে। কারণ পণ্ডিত ব্যক্তি ছাড়া কে পড়তে চায় বলেন। করোনা কালে ঐ ব্লগে লেখালেখি বেড়েছে। তার মানে অনীহা নাই। অনেক সরকারি অফিসে বলে সব ডিজিটাল। আসলে আংশিক ডিজিটাল। ঘুষতো আপনি তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে দিতে পারবেন না। ফলে একটা আবেদন হয়ত আপনি অনলাইনে করলেন কিন্তু ফাইল ছাড়াতে আপনাকে সশরীরে যেতে হবে কিছু মালপানি সহ।
৯| ২৫ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:২৭
মেটালক্সাইড বলেছেন: সরকার/সাধারণ - দুই ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার ভিন্ন অর্থবহ।
সরকারের ক্ষেত্রে এটি একটি পুরোটাই সিস্টেম হিসেবে ইউটিলাইজ হবে। সত্যিকার অর্থে এটি বিল্ডয়াপ বা ব্যবহৃত হলে "দূর্নীতির" দ পর্যন্ত অদৃশ্য হয়ে যাবে। মূলত আমলারাই এই সিস্টেম গড়ে তোলার কারিগর। সরকার নির্বাহী ভূমিকায় থাকে। সুতরাং সহজেই অনুমেয় সরকার প্রযুক্তি ব্যবহারে কেন অনীহা।
অনেকে আর্থিক সীমাবদ্ধতাকে মূল কারণ বলবেন সেটিও সত্য তবে আমার মতে মূল কারণ হতে পারে না। সদিচ্ছা ও দৃঢ প্রত্যয় লাগবে।
সাধারণের ক্ষেত্রে প্রযুক্তি অনেকটা জীবনসঙ্গীর মত। ভাললাগা, ব্যবহার, অভ্যস্ততা এইসবের সমাহার সাধারণ প্রযুক্তিকে আপন করে নিতে চায়। ব্যত্যয় ঘটলে অনীহা হবেই।
দূর্লভ উদাহরণ - এখনো আমাদের দেশে সামর্থ্য থাকা সত্ত্বেও কিছু মানুষ খুজে পাওয়া যায় বিদ্যুৎ ব্যবহার করেন না।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: ???