নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধান সভা নির্বাচন ২০২১ইং

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩১

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভা নির্বাচন আমাদের বাংলাদেশের মানুষের মনে আগ্রহ তৈরী করবেই এবং এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার! দুটি দুই জায়গা এবং দুই দেশ হলেও পশ্চিমবঙ্গের সাথে আমাদের স্থানের মিল, ভাষা, জীবনযাপন ও নানান বিষয় আছে! বিজেপি এবার এই পশ্চিমবঙ্গে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলে, আমরাও কিছুটা হলে ভুক্তভোগী হতে পারি, ব্যবসা, বানিজ্য সব মিলিয়ে। এদিকে তৃণমূল ক্ষমতায় আশার পরেও আমাদের এমন মনে হয়েছিল যে, আমরা এবার আমাদের ন্যায্য হিস্যা পাবো, সেটা না হলেও আমার অভিজ্ঞতা বলে যে, তৃনমূল প্রধান মমতা দিদি তিনি তার স্বার্থ দেখলেও তিনি আমাদের তেমন জ্বালাত্বন করেন নাই, এটাও কম পাওনা নয়!

তিনি চাইলে আমাদের দেশের জন্য আরো বড় বড় সমস্যা তৈরী করতে পারতেন, তা করেন নাই বা আমাদের নিয়ে তিনি তেমন উচ্ছ্বাসও দেখান নাই, এটাও মহৎ গুন। আমাদের নিয়ে খিস্তি খেউর তুলে তিনি পশ্চিমবঙ্গে আরো জনপ্রিয় হতে পারতেন বুলে আমি মনে করি। বাংলাদেশকে নিয়ে কোন বাজে কথা তাকে বলতে শুনি নাই অথচ এই সুযোগ ইন্ডিয়ার সামান্য কোন কৌতুক অভিনেতাও ছাড়ে না! এই উপমহাদেশের নানান স্থানের শাসন কার্য্য পরিচালনায় যে কয়েকজন বিবেকবান শাসক দেখা যায়, তিনি তাদের মধ্য অন্যতম।

তবে এই পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনে আমরা এখন যা দেখতে পারছি বা যা হচ্ছে তা আমরা আমাদের দেশে ১৯৮০ থেকে ১৯৯৫ বছর গুলোর মধ্যে দেখেছি, মানে আমরা জাতি হিসাবে এগিয়ে আছি! আজ দেখলাম বিজেপি যোগদান মঞ্চ খুলে পুরানো দলের নেতা কর্মীদের নিজ দলে ভীড়িয়ে নিচ্ছে, পুরাই হাস্যকর ব্যাপার। বাংলাদেশেও এমন সব বেইমান অমানুষ আমরা পূর্বে দেখেছি, যারা ইতিহাসের আস্তাকুড়ে চলে গেছে বা আমরা তাদের মনেও রাখি নাই। রাতে একদলের মঞ্চে সকালে আর একদলে মঞ্চে, এমন ঘটনা বা বেইমান আমরা অনেক দেখেছি, যা এখন পশ্চিমবঙ্গ দেখছে! এই নীতিহীন মানুষ গুলোর জন্য বলার কিছু নেই।

তৃণমূলের প্রধান মমতা দিদির জন্য ভালবাসা থাকলো এবং এই চাই তিনি আগামীতে পুরো ভারত শাসন করবেন তার উন্নত চিন্তা এবং মেধা দিয়ে। ভারতের সাধারণ মানুষ বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের একই পর্যায়ের, অহেতুক কোন হিংসা নয়, তবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে যে বিষয় গুলো এই সাধারণ মানুষের মনে কষ্ট আনে সে গুলো অবশ্যই নিরসন করতে হবে, কেহ বঞ্চনার স্বীকার না হউক।

নির্বাচনে জয় পরাজয় সুষ্টূ ভোটের মাধ্যমেই হউক, সাধারণ মানুষ যা চায় তার প্রতিফলন হউক! আমরা দর্শক হয়ে আছি।


মন্তব্য ১০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:০৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: নির্বাচনে জয় পরাজয় সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে হোক । সাধারণ মানুষ যা চায় তাই হোক। এটা ভারতের জন্য নিজ দেশের জন্য কেমন কামনা করেন। পৌরসভা নির্বাচন এত সুষ্ঠ হচ্ছে সি সি মেড়েল পাবে

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমাদের দেশের মানুষের মুলত এখন আর নির্বাচনে অনোযোগ নেই! আমরা এখন শুধু টাকা আর টাকার পিছনে আছি! তবে জাতীয় নির্বাচন নিয়ে আগ্রহ নিশ্চয় আছে। দেখা যাক।

২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫১

জগতারন বলেছেন:
পাঁচ বছর আগে শুন্য থেকে মমতা ব্যানারজী যখন সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে পশ্চিম বাংলায় ক্ষমতাধর হয়েছিলেন তখন আমি অত্যন্ত আশ্চর্য হয়ে আশান্বিত হয়েছিলাম। যে এই বুঝি বাংলাদেশ একজন বন্ধত্বপূর্ন প্রতিবেশী মহিলা মুখ্য মন্ত্রী পেল। কিন্তু বাস্তবতা হলো; স্বামী ছাড়া, সংসার ছাড়া, ছেলেমেয়ে ছাড়া, অবিবাহিতা অস্বাভাবিক এক মহিলা হলো পশ্চিম বাংলার মুখ্য মন্ত্রী মমতাহীন মমতা ব্যানার্জী। যিনি ক্ষমতাসম্পন্ন হয়েই বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার অভিন্ন নদী তিস্তা ও ফেনি নদীর সকল পানি বাধ দিয়ে তার দেশের দিকে ফিরায়ে নিয়া গেল। যার জন্য বাংলাদেশের জলবায়ু ও কৃষক চরমদুঃখ দশায় আপতিত হলো। এর আগে থেকেই বাংলাদেশ ফারাক্কা বাধের জন্য অবর্নীয়ভাবে চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হইতেছিল।

মমতা ব্যানার্জী এসে বললেন
"তিস্তা নদিতে জল নেই, বাংলাদেশকে জল দেওয়া যাবে না" সে আরও বললেন: "বাংলাদেশ অন্য যায়গা দিয়ে জল নেউক"
তিস্তা নদিতে পানি বেই দুই দেশের অভিন্ন নতিতে বাধ দিয়ে সেই নদির সকল তার দেশের দিকে ফিরায়ে নিবে ???
যা সম্পুর্ন আন্তর্জাতিকভাবে বেয়াইনি।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:৫৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন, তবে তিনি আরো অনেক ক্ষতি করতে পারতেন, তা করেন নাই! আপাতত এই নিয়েই আআদের চিন্তা করতে হবে।

৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



মমতা অস্বাভাবিক মানুষ, উনি ভালো কিছু করেননি, শেখ সাহবের মতো, কথার রাজা।

তবে, বিজেপি মানবতার জন্য হুমকি!

৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: দেশ প্রেম ঈমানের অংগ।মমতাকেই পানিতে মারবে বলে কেন্দ্রীয় সরকার পানি নিয়ে যায় আরো পশ্চিমে।

৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি আপনার মত করে লিখেছেন। প্রচেষ্টা করেছেন। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ তো মোদিজির দেশেরই একটা অঙ্গরাজ্য। কাজেই দেরিতে হলেও মোদিজি এই রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠের হৃদয়ে লুক্কায়িত সাম্প্রদায়িক অনুভূতিকে সুরসুরি দিতে পেরেছেন। দীর্ঘদিন বাম ঘরানায় থাকায় একটু বিলম্ব হলেও ভারতের অন্যান্য রাজ্যের মত বঙ্গের সংখ্যাগুরুরা এবার রাজ্যে পদ্মফুল ফোঁটাতে বদ্ধপরিকর। যারা শিবির বদল করছেন তাঁরা ডুবে থাকা বরফ খন্ডের এক দশমাংশ। ক্ষমতার অলিন্দে থেকে যারা অভ্যস্ত তাই তাঁরা আগাম হিসেবে নিকেশ করেই চার্চাড বিমানের যাত্রী হয়েছেন। অথচ এরাই কয়েকবছর আগে বিজেপির সাম্প্রদায়িকতাকে দুষেছিলেন। ভাবতে অবাক লাগে এক মানুষের কত বিচিত্র রং। যাইহোক আমরা দৃঢ়সংকল্প এবার পশ্চিমবঙ্গেও সাম্প্রদায়িক বিজেপি ক্ষমতায় আসতে চলেছে।মোদিজি গুজরাটের ক্ষমতায় থাকাকালীন কি সুন্দর রাজধর্ম পালন করেছিলেন। বাজপেয়ী ওনাকে রাজধর্ম পালনের কথা মনে কনে দিলে উনি এমন স্বাক্ষর রাখেন যে গুজরাট হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টে উনি সায়েন্টিফিক রাজধর্ম পালনের ক্লিনচিট পেয়ে গেছেন। দিল্লির মসনদে বসে আবার হাড় হিম করা রাজধর্ম পালন করলেন। বলা ভালো অলিখিত এজেন্ডা পূরণ করলেন। কিন্তু এখন আর বাজপেয়িজি নেই যে ওনার এই রাজধর্মে লাগাম পড়াবেন। অমর্ত্য সেনের মতে কতিপয় বুদ্ধিজীবী ওনাকে না যথাযথ চিনতে না পারলেও পশ্চিমবঙ্গের আপামর জনসাধারণ এবার মম করছেন মোদীজির পদ্মকে রাজ্যে ফোটানোর জন্য। আর সেক্ষেত্রে ধরেই নেওয়া যায় গুজরাট বা দিল্লি মডেলের মত মোদিজির রাজধর্ম পশ্চিমবঙ্গের কোথাও না কোথাও ঘটতে চলেছে... অগ্রিম ধন্যবাদ জানাই পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়কে যারা মোদিজির জন্য লালকার্পেট প্রস্তুত করেছেন।





৬| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আজ বেশ ব্লগিং করার মুডে ছিলাম। কিন্তু আপনার পোস্টে কমেন্ট করে আর ব্লগিং করতে ভালো লাগছেনা...সরি।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:২০

রাজীব নুর বলেছেন: দিদি বড় কঠিন হৃদয়ের মানুষ।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৪:১০

জগতারন বলেছেন:
মোদীজো (!)
যে বন্ধুপ্রতিম প্রতিবেশী দেশের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখে না (!!)
তাকে মোদীজী না বালজী বলাই শ্রেয় (!!!)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.