নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

বৃটেনের রানী এলিজাবেত এবং একজন ব্লগারের সস্তা চিন্তা!

১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৩৬

আপনারা সবাই জানেন নিশ্চয় যে, বৃটেনের বর্তমান রানী মিসেস এলিজাবেত, উনার বর্তমান বয়স ৯৫ এবং এখনো তিনি রানীর মর্যদা নিয়ে সিঙ্ঘাসনে বসে আছেন এবং কবে ছাড়বেন সেটা বিধাতা ছাড়া হয়ত আর কেহ জানেন না! এই বয়সে এমন কোন পদে থাকা এই দুনিয়ার কারো পক্ষেই উচিত নয়, কারন এই বয়সে যে কোন বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করা সহজ কাজ নয় এবং দুনিয়ার সামান্য কিছু মানুষ পারলেও বেশীরভাগ মানুষ পারবে না। এই বয়সের কোন ব্যক্তিকে এমন কোন পদে যদি দেশের মানুষকে নির্বাচন করতে বলা হয় জনগণ নিশ্চয় করবে না এবং এটাই স্বাভাবিক চিন্তা। ১৯৫২ সালের ফ্রেবুয়ারীতে তিনি যে এই পদে বসেছেন এবং এখনো সেই তালেই বসে আছেন বটে!


প্রথমেই নিজকে নিজে একটা ব্রিফিং দেই! আপনারা হয়ত আমার উপরের প্যারা এবং হেডিং পড়ে ভাবছেন যে, আমি এই বিষয়ে কেন লিখছি এবং এই বিষয়ে আমি কি লেখার যোগ্যতা রাখি কি না! হ্যাঁ, আমি দুনিয়ার যে কোন বিষয়ে লেখার অধিকার রাখি কারন আমি একজন ব্লগার এবং আমার চিন্তা সব কিছুতেই যেতে পারে। আমি আমার ব্লগীয় চিন্তায় যে কাউকে কল্পনা করতে পারি, আমি ট্রিপিকাল লেখক নয় বলেই আমার চিন্তা দুনিয়ার যে কোন বিষয়ে যেতেই পারে। আপনিও একজন এই দুনিয়ার মানুষ হিসাবে যে কোন বিষয়ে বলতে ও লিখতে পারেন, আপত্তি নেই! কাজেই আপনার মনে এই প্রশ্ন এলে এখুনি তা দুরে রেখে বাকী অংশ পড়ার জন্য নিজকে তৈরী করুন।

আপনাদের ঘটনার আগে একটা উদাহরণ জানিয়ে দেই, ইন্ডিয়ান সিনেমার অভিনেত্রী কংগনা রানাউতকে তো নিশ্চয় চিনেন, তিনিও দুনিয়ার সব বিষয়ে কথা বলেন বা মতামত দেন! বর্তমান বৃটেনের রাজপরিবার নিয়ে যে ঘটনা উঠেছে মানে রাজপরিবারের সন্তান মিঃ হ্যারি ও তার স্ত্রী মেঘান নিয়ে সেই বিষয়েও আমাদের এই অভিনেত্রী কথা বলেছেন, তিনি এখুনি হ্যারি বা মেঘানকে বিশ্বাস করতে চান না, তিনি এই সাক্ষাতকে একপেশো বলতে চান এবং এও বলেছেন যে, রাজ পরিবারের কথা তিনি জানেন না, মানে একহাতে তালি বাজে না বা একজনের কথা শুনে সব বিশ্বাস করা যায় না! বাহ কংগনা বাহ! আপনি সত্যই অনেক বিজ্ঞ! যাই হোক, এই কংগনা বিষয় এখানে তুলে আনার জন্য আমি দুঃখিত, তবে এই ঘটনা তুলে দিলাম এই জন্য যে, যে কোন মানুষ যে কোন বিষয় নিয়ে ভাবতেই পারে! আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিতেই পারে! আমিও এই বৃটেনের রাজপরিবার নিয়ে ভাবতে পারি! তাছাড়া বৃটেন ভ্রমনের সামান্য অভিজ্ঞতা আমারো আছে, আমিও বৃটেনের সামাজিক ব্যবস্থা নিজ চোখে দেখেছি, তাঁরা রানীকে কি করে সন্মান জানায়, তার কি ক্ষমতা তা নিজ চোখে দেখেছি। কাজে কাজেই লিখা যেতে পারে।

যাই হোক, লেখা বড় করবো না! বড় লেখা পাঠের অভ্যাস এখন আর কারো নেই, জানি! মিঃ হ্যারি ও মরগেনের প্রেম বিবাহের সব কিছু আপনারা জানেন নিশ্চয়। মিসেস মরগেন আমেরিকান একজন সাধারণ পরিবারের মেয়ে এবং অভিনেত্রী সহ প্রেজেন্টারের নানান কাজের সাথে যুক্ত ছিলেন। যতদুর মনে পড়ে কোথায় যেন পড়েছিলাম মিঃ হ্যারির আগেও উনার একবার বিবাহ হয়েছিল। যাই হোক, রাজপরিবারের বিবাহ এবং আনন্দে দিন কাটালেও সেটা এক সময়ে ফেকাসে হয়ে ধরা দেয় এবং মিঃ হ্যারিকে নিয়ে এক সময়ে আবার আমেরিকা চলে যান এবং এখন কার্লিফোনিয়াতে বসবাস করেন। মিঃ হ্যারির রাজপরিবার ত্যাগের মধ্যে দিয়ে তাঁরা দুইজনকে দেখে বিশ্ববাসীর চোখে আনন্দ এসেছিল, প্রেমের জয় দেখে মানুষ আনন্দ পেয়েছিল।


সম্প্রতি অপেরা উইনির সাথে একটা সাক্ষাতকারে মিসেস মেঘান রাজপরিবার নিয়ে বেশ কিছু কথা বলেছেন এবং রাজপরিবারের তার থাকার সময়ে কি কি ঘটেছিল সেই বিষয়ে বেশ কিছু কথা বিশ্ববাসী শুনে অবাক হয়ে পড়েছে। সারা দুনিয়ার সবচেয়ে শক্তিশালী রাজপরিবারের এই হচ্ছে ভিতরের অবস্থা। তিনি এই পরিবারের এসে খুব বিষন্নতায় ভুগছিলেন, হাতের কাছে সব থেকেও তার মনে হয়েছে কিছু নেই বা এমনই। তিনটে পয়েন্ট খুব ভাবাচ্ছে সারা দুনিয়ার মানুষকে।

১। মিসেস মেঘান এই পরিবারের থেকে আত্মহত্যা করতে চাইছিলেন বা ভাবছিলেন
২। তার আগত সন্তানের গায়ের রং কালো হবে কি না সেটা নিয়েও কটাক্ষ কর হয়েছে
৩। তিনি মোটামুটি রাজ পরিবারের কারো থেকে সামান্য সাহায্য পান নাই

উপরের পয়েন্ট গুলো নিয়ে আরো বিশদ আলোচনা চলছে এখন দুনিয়ার নানান টিভি বা লাইভ শো গুলোতে, আপনারা দেখতে পারেন। তবে এক অদ্ভুত কাজ যে, বাংলাদেশের কোন চ্যানেল এই নিয়ে এখনো কোন টকশো করে নাই! নাকি এই বিষয়ে কথা বলার সাহস নাই! অথচ এই বিষয় গুলো নিয়ে চর্চা করা দরকার, এতে সামাজিক উপকার হতে পারে বা হবে। আমাদের মানুষ্য সমাজের উন্নতি নানান জানা শোনা থেকেই হয়ে থাকে। আমাদের আচরণ ভাল হয় এই সব নানান তথ্য জেনেই। একজন ব্লগার হিসাবে আমিই মনে হয় প্রথম বাংলা ভাষায় এই বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু লিখলাম! যাই হোক, উপসংহারে চলে যাই, লেখা বড় করা যাবে না, আমি কলামিষ্ট নই বলেই!

উপসংহার হচ্ছে, আমার মতামত বা আমার চিন্তা ভাবনা এবং সেটা আমি মনে করি 'রানীমাতার ক্ষমতার লোভ'! তিনি যদি তার বয়স ৮০ কিংবা তার আগে পরে ক্ষমতা প্রিন্স চালর্সকে ছেড়ে দিতেন তবে এই পরিবারে নুতন ডাইমেনশন আসত এবং এই পরিবার নুতন উদ্দোমে এগিয়ে যেতে পারত। রানীমাতা যেহেতু ক্ষমতা ছাড়তে চান না বা অমৃত্যু এই ক্ষমতায় থাকতে চান এবং এদিকে এই পরিবারের জুনিয়রেরাও পর্যায় ক্রমে বৃদ্ধ হয়ে পড়ছে, সাথে তরুণেরাও আর চেয়ারের সাফল্য দেখছেন না, ফলে এমন হবার কথাই! রানীমাতা সেই মাতান্ধা আমলের ভাবনা নিয়ে পড়ে আছেন বলেই আজ এমন ঘটনার বিবরন আমাদের শুনতে হল!

দুনিয়াতে সময় একটা বিরাট বিষয়, ক্ষমতা আঁকড়ে থাকতে গিয়ে অনেকে বেইজ্জতি হয়েছেন, হবেন এবং সব দেখে শুনে মনে হচ্ছে, এটা রানীমাতার জন্য সেই সময়!

(রিলেটেড বিষয় গুলোর রেফারেন্স দেখতে আপনারা নিজেরাই গুগল করতে পারেন, আজকাল সব তথ্য আঙ্গুলের আগায়, আপনাদের মতামত জানাতে পারেন, খুশি হব)

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:২৩

এমেরিকা বলেছেন: একজন রাজপুত্রকে বিয়ে করার আগে মেগানের এই বিষয়গুলো অবশ্যই ভাবা উচিত ছিল। তিনি তা না করে আরেকজন ডায়ানা হবার রস্তাতেই গেলেন। ফলাফল যা হবার তাই হয়েছে। তবে তিনি ডায়নার মত পুরোপুরি হিরো হতে পারেন নি। কেউ কেউ তাকে ভিলেন বানিয়ে দিয়েছে।

১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সামনে আরো জটিলতা আছে নিশ্চয়, দেখা যাক কি হয়! রানীমাতার দিকে সবাই চেয়ে আছে! এই শতকে মানুষ এত সিস্টেম মেনে চলতে পারে না বা হয় না!

২| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৩৪

কল্পদ্রুম বলেছেন: বাংলাদেশে টিভি টকশোতে রাজ পরিবার নিয়ে কথা বলার মতো বক্তা পাওয়া যায়নি হয়তো।তবে এটা ঠিক,ব্লগার হিসেবে যে কোন বিষয়ে আমাদের মতামত দেওয়ার দরকার আছে।আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর নিতেই পারে।:)
রাণীমাতা সুপার হিউম্যান।"এজ ইজ জাস্ট আ নাম্বার" এটা উনি মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন।

১৪ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: াই হোক, উনার এখন ক্ষমতা ছাড়া উচিত। প্রিন্স চালর্সের চেহারায় একটা কষ্টের ছাপ পড়ছে!

৩| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: বিটেনের রানীকে নিয়ে আলাপ আলোচনা করা যাবে অতি সহজেই। এবং যা খুশি তাও বলা যাবে। আমাদের দেশের ক্ষমতায় থাকা রানীকে নিয়ে কিছু বলা যাবে?

১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৪২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না, না, না!

৪| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



শুধু রাণী নয়, বৃটেনের অনেক মানুষ এই বিয়েটাকে মনের দিক থেকে এখনো মেনে নেয়নি

১৪ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটাই তো রেসিজম মন্সিকতা। বৃটেনের মানুষ এই ব্যাপারে ওস্তাদ। আমি নিজেও সাক্ষী, রাস্তায় এশিয়ানরা হেঁটে গেলেও গালি খেতে হয়! সাদারা এমন অত্যাচার করে যা নিজের না হলে বুঝা যায় না। এদিকে আমেরিকানেরা মনে হয় কিছুটা ভাল।

৫| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

বৃটেনের বর্তমান রানী নাকি পাসপোর্ট ব্যবহার করে না ।

এই কথাটা কি সঠিক?
যদি সঠিক হয় তাহলে উনি কেন পাসপোর্ট ব্যবহার করেন না?


এটা কি উনার আত্ম অহংকার নয়??

১৪ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ্যাঁ, এটা সত্য। এই রানী আসলে সব শেষ করে দিয়ে মরবে মনে হয়! ক্ষমতা ছাড়তে মন চায় না, অথচ এর দাবীদারেরা আর কতকাল অপেক্ষা করবে। তিনি সেই ১৯৫২ সাল থেকে ধরে পড়ে আছেন!

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১০

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বর্তমান বিশ্বের কোথাওই রাজতন্ত্র থাকা উচিত নয়।
রাজতন্ত্র নিপাত যাক।
গণতন্ত্র মুক্তি পাক।
সকল মানুষ শিক্ষিত হোক।
সকল মানুষ সৎ হোক।
সকল মানুষ দেশপ্রেমিক হোক ।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বিষয়টা এখন অনেক কঠিন, এদের হাটানো খুব একটা সহজ নয়! এরা মুলত সাধারণ মানুষকে প্রজা ভাবে।

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৮

জগতারন বলেছেন:
জ্বনাব মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন -এর মন্তব্যটির প্রতি আমার সমর্থন রহিল।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনেক দেশে আর পরিবর্তন সম্ভব নয়!

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৪৩

সোহানাজোহা বলেছেন: লেখক বলেছেন: এটাই তো রেসিজম মন্সিকতা। বৃটেনের মানুষ এই ব্যাপারে ওস্তাদ। আমি নিজেও সাক্ষী, রাস্তায় এশিয়ানরা হেঁটে গেলেও গালি খেতে হয়! সাদারা এমন অত্যাচার করে যা নিজের না হলে বুঝা যায় না। এদিকে আমেরিকানেরা মনে হয় কিছুটা ভাল।

- বলেন কি? আমরা তো ব্লগে পড়েছি বৃটেনে সবাই রাজা। সবাই সমান। জাত পাত ছোট বড় উঁচু নিচু ভেদাভেদ কিছুই নাই। রাজা প্রজা সবাই সমান। তেলে ঘি’য়ে একদর!



১৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটা আমি আমার নিজের অভিজ্ঞতা থেকেই বলেছি। আমি নিজেও কিছু দিনের জন্য বৃটেনে ছিলাম। এরা এশিয়ানদের মানুষ মনে করে কি না সন্দেহ, যদিও এখন অনেক এশিয়ান অনেক উপরে পৌছেছে।

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:৫৬

সোহানাজোহা বলেছেন: #মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন
সমগ্র বিশ্ব যদি রানীকে সম্মান করে পাসপোর্ট বিহীন ভ্রমণ করার অনুমতি প্রদান করে তাহলে আপনি অসম্মান করার কে? সমগ্র বিশ্বে একমাত্র রানী পাসপোর্ট বিহীন ভ্রমন করেন না। আরোও অনেকেই পাসপোর্ট বিহীন ভ্রমন করেন।

আপনার ভিসা আছে নাকি মাত্তি হয়ে গেছে।

১৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই আর কি, কত বৈষম্য নিয়ে মানুষ এখনো বেঁচে আছে। ব্যাপার না!

১০| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২১

জুল ভার্ন বলেছেন: মন খুলে বলেছেন। ভাগ্যিস উনি বৃটিশ রানী, বাংলাদেশের রানী হলে এতক্ষণে গুম হয়ে যেতেন।

১৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আমি আগেই বলেছি, আমি একজন ব্লগার! খালি দেশ নিয়া চিন্তা করতে পারি না!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.