নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
এই দুনিয়াতে মানুষের ধর্ম বা জীবন যাপনের ধারা আছে প্রায় ১০ হাজারের মত (এটা গুগল তথ্য, এআই অনুসারে প্রায় ৭ হাজার), যা এখনো চলমান, অনেক গোষ্টি সংখ্যায় খুব কমে নেমে এলেও এখনো টিকে আছে, শহরে, গ্রামে বা জঙ্গলে! এখনও এই দুনিয়াতে এমন মানব গোষ্টি আছে, যারা দুনিয়ার এই বর্তমান সভ্যতা (সভ্যতা নিয়ে আরেক দিন আলোচনা হবে) তাদের কোন কাজেই লাগে না বা তারা এর মধ্যেই নেই, পুরাই বাইরে!
আমাকে যদি কেহ জিজ্ঞেস করেন, ধর্ম কি? আমি এক লাইনেই বলবো, ধর্ম হচ্ছে জীবন বিধান, ধর্ম আপনাকে সাহায্য করে সুস্থ্য স্বাভাবিক জীবন যাপন করে এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যেতে!
যাই হোক, কথা বলি, ইসলাম ধর্ম নিয়ে, মুলত ইসলাম কি এবং কেন, কিসের জন্য ইসলাম এত মানুষের মন জয় করছে, পাশাপাশি বিরুদ্ধের মধ্যেও পড়ছে! এক কথায় যদি বলি, ইসলাম ধর্ম প্রায় ধর্ম থেকে কিছুটা আলাদা জীবনমুখী, কঠোর ভাবে পরকালে বিশ্বাসী এবং এই লোকিক দুনিয়া দারীতে খুব একটা আগ্রহ দেখায় না, সাথে এক আল্লাহর প্রতি ইমান এবং তার সামনে হাজিরের ব্যবস্থা এই ধর্মের অনুসারীদের ব্যস্ত করে রাখে এবং ইত্যাদি।
ইসলাম ধর্মের স্ট্রাগল পুরানো, যা শুরুতেও ছিল এখনো আছে। এই যে দুনিয়াতে এখনো প্রায় ইসলাম ছাড়া ৯৯৯৯ ধর্ম আছে, তাদের অভ্যন্তরে বা একে অপরের সাথে তেমন ধন্ধ নেই, তবে এরা সবাই মিলে ইসলাম ধর্মের বিরোধিতা করেই বা ইসলামের বিরুদ্ধে এরা সবাই একই ভুমিকাতেই থাকে। মানে বিষয়টা দাঁড়ায়, ইসলামের বিপক্ষ ব্যপক এবং প্রায় অন্য সব ধর্মই, ইসলাম ধর্মের টিকে থাকার লড়াই অপেক্ষাকৃত কঠিন।
এছাড়া ইসলাম আরেকটা পক্ষকে সব সময় মোকাবেলা করে, এরা হচ্ছে ঘরের মানুষ, এই ঘরের মানুষেরা নিজ ঘরে থেকেই নিজদের বিপক্ষে কথা বলে, নিজ ধর্মের ভুল (!) গুলো অন্যদের জানিয়ে দিতে বা অন্য ধর্মকে সামনে নিয়ে এসে নিজদের মধ্যে একটা বিভাজন সৃষ্টি করে, এরা নামে মুসলিম হলেও কামে ভিন্ন, যদিও এদের নাস্তিক (আসলে তা নয়, এদের মরার পরে সেই ইসলামিক কায়দাতেই মাটিতে কবরস্থ করা হয়) বলা হয়!
ইসলাম শুরু থেকে আজো এমনি প্রতিকুলতা পার করেও এখনো এগিয়েই যাচ্ছে বা গ্রহনযোগ্যতা দিন দিন বাড়ছেই, এর অনেক কারনের মধ্যে একটা হচ্ছে, ভাল জীবন বিধান, ইহকাল পরকাল দুইকালের সমাধান সুন্দর ও সবালীল।
মানুষ যেহেতু অসীম সময় বাঁচে না বা কখন মারা পড়বে জানে না, খুব চিন্তা করার কারন নেই এই জন্যই, যে যে ধর্মে থাকেন তাতেই থাকেন কিংবা খুঁজে যেটা ভাল পান সেটাতে মাইগ্রেট করেন তবে যে ধর্মে আছেন সেটা নিয়ে কটু কথা বলার অধিকার আপনার নেই, পাশাপাশি এই ধর্মে আপনি কিছুতেই সংশোধন, বিয়োজন ইত্যাদির কথা বলতে পারেন না, আপনার দাদার বাবা, দাদা, বাবা আপনাকে যেভাবে যে ধর্মের বিধি শিখিয়েছেন, সেভাবেই এগিয়ে চলুন। অহেতুক লম্ফজম্ফ করার আগে ভেবে দেখুন, এমন অনেকেই করেছিল, তাদের কেহ আর বেঁচে নেই, নেই তাদের নামটাও, আপনি নিজকে সেই তামাশা বানিয়ে শেষে পরাজিত হবেন!
২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কারন তো উল্লেখ করলাম।
১। ইসলাম ছাড়া বাকী সব ধর্ম একত্রীত থাকে।
২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যে কোনো ধর্ম নিয়েই গঠনমূলক আলোচনার সুযোগ থাকা উচিত।
২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: না, এটা করলেই তো ঝগড়ার শুরু, দাঙ্গা আবশ্যক।
৩| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:১১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ইসলামের বিপক্ষে কথা বলা কিংবা ইসলাম নিয়ে সমালোচনা ও কটাক্ষ করাই হলো সবচাইতে বড়ো পাণ্ডিত্য।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: নিজ ধর্মে থেকে নিজ ধর্মের বিপক্ষে কথা বলা লোক গুলোকে 'জারজ' বলা যায় বটে। আপনি ভাল করে এই লোকদের চেহারা দেখবেন, অনেকটা শুয়োরের আকার এদের মুখমণ্ডলে। কথা গুলো এক্টূ হার্ডলাইনে হয়ে যায়, তবে এই বয়সে এসে উপলব্ধি করি। ধর্ম ত্যাগ করাই যেতে পারে, অন্যধর্ম ভাল লাগলে চলে যেতেই পারে কিন্তু বিভ্রান্তি ছড়ানো উচিত না।
৪| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: যাদের সকল পন্ড হয়েছে তারাই ইসলামের সমালোচনা করে পন্ডিত্য জাহির করে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তাই তো দেখি।
৫| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বেশীরভাগই ইসলাম সম্পর্কে ভালো করে না জেনেই ইসলামের উপর হামলা করে।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই ধর্মে জন্মে যারা এই ধর্মের সমালোচনা করে তারা বেশি ভয়াবহ।
৬| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি বোধ হয় রান্নাবান্না নিয়ে লিখতেন, এখন হঠfৎ আপনার ইচ্ছা হওয়ায় "ধ্মীয় পন্ডিত" হয়ে গেছেন; ধর্ম নিয়ে আপনিও ডেফিনেশন দিয়ে দিলেন; ইহা ডিম ভাজী করার মতো সোজা হয়েছে; কারণ, আপনি ডিম ভাজী জানেন।
যেই সময়ে ধর্মগুলো প্রচারিত হয়েছিলো, সেই সময় মানুষ আপনার মতো কলেজে পড়তেন না, উনাদের ডেফিনেশনের সবকিছু মোটামুটি কমজ্ঞানের ভাবনা ছিলো; আপনি পড়ালেখা করে, ওদের লেভেলে রয়ে গেছেন; এসব পন্ডিতি বাদ দেন, ডিম ভাজিতে মন দেন।
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার উত্তর দিতে মন চাইলো না, ফলে চুপ থাকলাম।
৭| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম ধর্ম হলো আনুগত্য।জীবন বিধান ইসলামের অর্থ না।ইসলামিক জীবন বিধান,মানবিক জীবন বিধান না।বাঁক স্বাধীনতা সভ্য সমাজের প্রথম শর্ত যেটা ইসলামে নিষেধ।(আপনার বক্তব্য)
পৃথিবীর চার ভাগের তিনভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মের বাইরে।তার মানে বেশির ভাগ মানুষ ইসলাম পছন্দ করে না।বর্তমানে পৃথিবীর বেশির ভাগ মানুষ কোন ধর্মই মানে না।প্রথাগতভাবে তারা একটা ধর্মের অন্তর্ভুক্ত।যেমন আমি ইসলাম ধর্মের অন্তর্ভুক্ত।আমাদের দেশে ধর্মিয় পরিচয় বাধ্যতা মুলক।কিন্তু কানাডায় নাই।এখানে সরকার কাউকেই প্রশ্ন করে না,তোমার ধর্ম কি?আধুনিক কোন রাষ্ট্রেই করে না।
ইসলাম ধর্মের লোক দিন দিন বাড়ছে।প্রধান কারন হলো ইসলাম ঘর্ম ত্যাগ করার কোন বিধান ইসলাম ধর্মে নাই।শরীয়া আইন হলো তার শীরচ্ছেদ করা।তাই কেউ ঘোষনা করেনা না আমি ইসলাম ত্যাগ করেছি।আফ্রিকায় প্রতিদিন হাজার হাজার লোক ইসলাম ছেড়ে খৃষ্টান হয়ে যায়।নেটে সার্চ দিলেই পাবেন।@সাচু ভাই ,আমার আপনার থেকে ইসলাম ভালো জানে একজন মুফতি।কয়েকজন মুফতি ইসলাম ত্যাগ করে নিয়মিত লাইভ করছে।একজন স্বনামে বাকিরা বেনামে।
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: @ কামাল১৮ স্যার- যার ইসলাম ত্যাগে ইসলামী রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশের সম্ভাবনা আছে তাকে হত্যা করা জায়েজ; ফরজ নয়। কারণ কোরআনে স্পষ্ট বলা আছে ধর্মে জবরদস্তি নাই। ইসলাম ত্যাগে হত্যা ফরজ হলে তা’ ধর্মে জবরদস্তি হয়ে যায়। তা’ কোরআনের সাথে সাংঘর্ষিক। সুতরাং এটা ইসলামের বিধান হতে পারে না।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন:
সেই ছেলে বেলায় যখন পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র....আমাদের এক সহপাঠী এক শিক্ষককে প্রশ্ন করেছিলো-
"স্যার ঈশ্বর, আল্লাহ, God কি এক?"
স্যার বলেছিলেন- "ধর্মের পথ হয়ত ভিন্ন কিন্তু লক্ষ এক!"
'ঠিক বুঝলাম না স্যার .......'
"এই শহরে আরও অনেক স্কুল আছে! সব ছাত্রের লক্ষ্য মানুষ হওয়া, আর সব শিক্ষকের লক্ষ্য ছাত্রদের সুশিক্ষিত করা"!
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:২৯
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @কামাল১৮ , ইসলাম একজন মুফতি বেশি জানে এটা ঠিক না সে ইসলামের আইন জানে যেটাকে বলে ফিকহ ! যাকগে কিছু মুফতি ধর্ম ত্যাগ করেছে এটা ঠিক তাতে কিন্তু ধর্ম প্রশ্নবিদ্ধ হয় না বরং এখানে তাঁদের মনোভাব ও তাঁদের বিশ্বাস জড়িত !
১১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ৯:৩৭
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম থেকে কি কি পেলেন। সেসব দিয়ে ইহকালে কি কি উপকার পেলেন?
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধর্ম থেকে যা পেয়েছি, তা হচ্ছে একটা সুস্থ্য জীবন যাপন। আমি শিখেছি অন্যের ক্ষতি না করেও সুন্দর জীওন যাপন করা যায়। ধর্ম আমার বিবেক বোধ জাগিয়েছে। বাকী থাকে পরকাল, যদি (ধরেন পরকাল বলে কিছু নাই, এটা বললে ইমান যাবে, তবুও তর্কের খাতিরে বললাম) তা হয়, আমি পার পেয়ে যাব, আপনি আটকে যাবেন, কারন আমি পরকাল মেনেছি। এই তো।
১২| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ রাত ১০:০৬
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
লেখক বলছেন - দুনিয়াতে ইসলাম ছাড়া ৯৯৯৯ ধর্ম আছে, এরা সবাই মিলে ইসলাম ধর্মের বিরোধিতা করেই বা ইসলামের বিরুদ্ধে এরা সবাই একই ভুমিকাতেই থাকে।
এটা কি বললেন? বাস্তবে তো উল্টোটা।
ভারতের একটি ছোট গোষ্ঠি বাদে পৃথিবীর ১৯৬ দেশে কোন দেশে ধর্মের ওয়াজে/ ধর্মীয় মজলিশে মুসলিম ধর্মিদের বিরুদ্ধে ঘৃনা ছড়ানো হয় শুনি?
কিছু ইসলাম ধর্ম কর্ম করা মানুষগুলো এতোটাই অহংকারি হয় যে অন্যদের মানুষ বলেই মনে করে না, সর্বদা মনে করে ওরাই শ্রেষ্ঠ আর বাকিরা সবাই পাপী। লেবাসধারি ধার্মিক, নামাজের টাইমে বিড়ি ফুকে, তথাকথিত ধার্মিকরা। শুধু মুখেই বলবে। নিজেই মানে না এদিকে অন্যকে গিলাতে উদগ্রীব। পারলে মাথায় বারি দিয়ে হলেও।
আর জিবিকা আর টাকার প্রশ্নে সবাই এক ধর্মাবলম্বী।
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ ভোর ৬:২৩
কামাল১৮ বলেছেন: এখানে স্পষ্ট লেখা আছে,দীন ত্যাগকারী।
@মচি, গ্রন্থঃ সুনানে ইবনে মাজাহ
অধ্যায়ঃ ১৪/ হদ্দ (দন্ড) (كتاب الحدود)
হাদিস নম্বরঃ ২৫৩৪
১৪/১. তিনটি কারণ ব্যতীত কোন মুসলমানের রক্তপাত বৈধ নয়
২/২৫৩৪। আব্দুল্লাহ ইবন মাসউদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সাক্ষ্য দেয় যে, ‘‘আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নাই এবং আমি আল্লাহর রাসূল’’ তার রক্তপাত বৈধ নয়। কিন্তু তিন শ্রেণীর লোক হত্যার যোগ্যঃ জানের (হত্যার) বদলে জান (হত্যা), বিবাহিত যেনাকারী এবং মুসলিম জামাআত থেকে পৃথক হয়ে দীন ত্যাগকারী।
সহীহুল বুখারী ৬৮৭৮, মুসলিম ১৬৭৬, তিরমিযী ১৪০২, নাসায়ী ৪০১৬, ৪৭২১, আবূ দাউদ ৪৩৫২, আহমাদ ৩৬১৪, ৪০৫৫, ৪২৩৩, ৪৪১৫, ২৪৯৪৭, দারেমী ২৪৪৭, বায়হাকী ফিস সুনান ৭/২১৩, ২৮৩, ২৮৪, ইবনু হিব্বান ৪৪০৮, ৫৯৭৭, দারাকুতনী ৩/৭২, ইরওয়া ২১৯৬, যিলালুল জান্নাহ ৬০। তাহকীক আলবানীঃ সহীহ। হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: একজন ধার্মিক মানুষ ভালো না একজন মানবিক ও হৃদয়বান মানুষ ভালো?
২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:২৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধার্মিক মানুষ এমনিতেই মানবিক ও হৃদয়বান হয়েই যায় (কিছু শয়তানতো আলাদা থাকেই), আমাদের দূর্ভাগ্য আমরা তা দেখি না, এর নানান কারন আছে। অন্যদিকে ধার্মিক না হলে মুখোশধারী মানবিক হতে হয় বা পাওয়া যায় কিন্তু এদের ভেতর আলাদা, অনেকটা দিন রাতের মত। ধর্ম না থাকেলে দিন রাত এক করা কঠিন। মানবিক যাদের বলেন তাদের কাছ থেকে দেখবেন একেক্টা বদের হাড্ডি, বাইরে সব কিছুই ছাড় দিচ্ছে, অথচ ঘরে স্ত্রী মেয়ে ছাড় পাচ্ছে না। যাকে আপনি খুব মানবিক মনে করেন, তার সাথে কয়েকদিন ঘুরে ফিরে দেখেন।
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৪:৩০
রানার ব্লগ বলেছেন: ধর্ম একটা সংবিধান। একটা সংবিধান কি মানুষের জীবন যাপন নিয়ন্ত্রন করে?!
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৫:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনার উত্তর দিতে মন চাইলো না, ফলে চুপ থাকলাম।
-আপনি এমন বিষয় নিয়ে লিখেছেন যে, ইহার সঠিক উত্তর আপনার জানা নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে মার্চ, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৫
নাহল তরকারি বলেছেন: সবাই ইসলাম নিয়ে কথা বলে। হিন্দু ধর্ম নিযে তো কেউ কিছু বলে না।