নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
মি ট্রাম্পের জয়ে মি আকাশ ব্যানার্জী ১০টা পয়েন্ট বলেছেন, আমি এই পয়েন্ট গুলো সত্য বলে মনে করি। আমি বলবো বাংলাদেশে বিএনপির নেতাদের এই ১০টা পয়েন্ট মুখস্ত করা এবং হাসিনার পলায়নের আগে যে মানুষগুলো বিএনপিকে সমর্থন করতো, এখন তারা কেন করে না, তার কারন খুঁজে বের করা! বিএনপি যতদিন না দৃঢ়তা দেখাবে, ততদিন পতিত হতেই থাকবে, টাকা কড়ি দিয়ে লোক জমা করে মিছিল মিটিং করে মুলত লাভ হবে না!
আমি অবাক হই, এত হত্যা গুম খুনে নির্যাতনের পরেও বিএনপি কি করে মীন মীন করে নিচুস্বরে কথা বলে, কেন দৃঢ়তা দেখায় না, অবস্থান পরিস্কার করে না! যে কোন বিষয়ে মানুষের চেহারা চাওয়া দেখে সেই পথেই চলা উচিত। আমি আরো ভেবে অবাক হই, বিএনপি এখনো রাষ্ট্র পরিচালনার কোন দৃঢ় এজেন্ডা প্রকাশ করে নাই, তারা কি কি করবে, কি কি সুবিধা জনগনকে দিবে তা স্পষ্ট করে বলে নাই, অথচ এই সব বিষয় হাইলাইট করা দরকার। দরকার আরো অনেক কিছু করার, আজকাল মানুষ টিভি মিডিয়া, পত্রিকা মিডিয়া দেখে না, এখন অনলাইনের যুগ, বিএনপি এখনো অনলাইনে তাদের বিষয়াধি তুলে ধরার মত কোন যোগ্য ইউটিউবার কিংবা ভিডিও ব্লগার কিংবা পডকাষ্টের মত লাইন গুলোতে কাউকে তৈরী করছে না, যারা সরাসরি মানুষের কথা তুলে ধরবে এবং পাটি সেটার সমাধান দিবে।
আমি বিএনপি নিয়ে খুব একটা লিখি না বা বলি না, কারন আমার অফিস এই এলাকাতে আমি এই দলের উপর আ/লীগের অত্যাচার নির্যাতন প্রায় সরাসরি দেখেছি, গত ১৬ বছর ধরে। আমি দেখেছি বিএনপির নিবেদিত কর্মীরা কি করে মিছিল মিটিং করত। অথচ হাসিনার পলায়নের পরে দেখি এখন মিছিল মিটিং এ আসে বস্তির ভাড়া লোকেরা! আফসোস লাগে, আমি খুজি সেই সুন্দর মুখের যুবক তরুণেরা গেল কই! বিএনপিতে হাইব্রিডদের কেন এক্সেস দেয়া হচ্ছে, কেন তারা ভাড়া করে লোক আনছে!
কথা গুলো অহেতুক বটে, মনে এলো লিখে ফেললাম, কেহ রাগ করলে কিছু আসে যায় না আমার। মি আকাশ ব্যানার্জীর ভিডিওটা যদি তারা দেখে হয়ত তারা তাদের ভুল বুঝতে পারবে। মি ফকরুল সাহেব সহ বড় বড় নেতারা বুঝতে পারবেন, তারা কি হারাতে যাচ্ছেন! অবশ্য শেখ হাসিনা হারিয়েও এখনো বুঝতে পারছেন না কোথায় কোথায় গলদ ছিলো, চাটুকারদের চাটামি পেতেই উনার হয়ত এখনো ভাল লাগে, গজব কিন্তু একদিনে আসে নাই, গজবের পেক্ষাপট অনেকদিন ধরেই আস্তে আস্তে তৈরী হয়েছিল!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিএনপি অনেক আগেই ৩১ দফা ঘোষণা দিয়েছে। আমেরিকার রাজনীতি বাংলাদেশে চলে না। বাংলাদেশের মানুষ যে দল নির্যাতনের স্বীকার হয় তাদের প্রতি সহানুভূতিশীল হয়ে পড়ে। ইন্ট্রাম সরকারের জনপ্রিয়তা ৫০ ভাগ কমে গেছে, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র সংগঠনের ডাকে মানুষ আসে না।জাতীয় পার্টি বাংলাদেশের ইতিহাসে অন্যতম নিকৃষ্ট দল হলেও মাত্র দুইটা অফিসে আগুন লাগানোর পর তাদের জনপ্রিয়তা বেড়ে গেছে। বিএনপির জনপ্রিয়তা যদি কমেও যায় আওয়ামী লীগের মানুষ জন তা পুষিয়ে দিবে।বিএনপির সুস্পষ্ট লক্ষ্য নিয়ে না ভেবে এই সরকারের লক্ষ্য কি তা নিয়ে ভাবতে পারেন।ভয়ংকর সমন্বয়হীনতা দেখা যাচ্ছে।