১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:৩৪

আহরণ বলেছেন: কোন নির্বাচন দরকার নেই। বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা হোক। ভাইয়া?

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ২:৫২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

আহরণ বলেছেন: কোন নির্বাচন দরকার নেই। বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনা হোক। ভাইয়া?

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:০৮

কু-ক-রা বলেছেন: উহা (আহরণ) একজন ফ্যাসিস্ট।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:৩৩

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কোন নির্বাচন বর্তমানে এই সরকারের পক্ষে আয়োজন সম্ভব নয়। মানুষ মনে ভয় নিয়ে ভোট দিতে যাবে না।

৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৭:১৬

কামাল১৮ বলেছেন: এই সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনই হবে না।প্রয়োজন এই সরকারকে তাড়ানো।সেই ব্যবস্থা হচ্ছে।

৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৮:২৪

অপু তানভীর বলেছেন: স্থানীয় নির্বাচন আগে হইলে সমস্যা কী আমি তো বুঝতে পারলাম না। মানুষ ভোট দিবে, যে বেশি ভোট পাবে সে জয়ী ! কোন টা আগে কোন পরে এতে কী যায় আসে !

বিএনপির স্থানীয় নির্বাচন আগে না চাওয়ার তো একটাই কারণ। জাতীয় নির্বাচনে ক্ষমতায় গিয়ে তারা নিজেদের ক্ষমতার অপব্যবহার করে স্থানীয়তা জিতবে । এছাড়া কি আর কোন কারণ আছে?

৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৫৩

রোবোট বলেছেন: সবার আগে রেসিপি নির্বাচন

৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১:৪৪

শাম্মী নূর-এ-আলম রাজু বলেছেন: স্থানীয় নির্বাচন করতে হলে সবমিলিয়ে প্রায় এক বছর সময় লাগবে। এই সময়টা জামাত এবং ছাত্র নেতারা চোচ্ছেন কারন তাতে তাদের দল গোছাতে সুবিধা হবে। অন্যদিকে বিএনপি বরাবরই একটি নির্বাচনমূখী দল। স্থানীয় নির্বাচন দিলে বেশিরভাগ মেয়র, চেয়ারম্যান বিএনপি থেকে নির্বাচিত হবে এটা ধরে নেয়া যায়। সেক্ষেত্রে যদি স্থানীয় নির্বাচনের পর জাতীয় নির্বাচন হয় এবং সরকার বা সামরিক বাহিনী মেকানিজম করে বিএনপি কে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে বাধা দেয় সেক্ষেত্রে বিএনপির সেসকল নেতা নেতৃ স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় নির্বাচিত হবে তারা ব্যক্তিগত স্বার্থে পরবর্তীতে আন্দোলন সংগ্রামে খুব একটা অংশগ্রহণ করবেনা। বর্তমানে বিএনপির নেতা কর্মিরা যে বিভিন্ন স্থানে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ করছে জাতীয় নির্বাচনের কার্যক্রম শুরু হয়ে গেলে এগুলো বন্ধ হয়ে যাবে। সবাই তখন নির্বাচনমূখী হবে। কারন রাজনৈতিক দলের জন্ম হয় রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য।

৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২২

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: যেটাই আগে হোক, স্মরণকালের সর্বোচ্চ মারামারি হবে এবার নির্বচনে।

১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

নতুন বলেছেন: এখন স্থানীয় নিবাচন হলে কত মানুষ মারা যেতে পারে বলে আপনার মনে হয়?

কারন বর্তমান সরকারের এখনো আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উপরে নিয়ন্ত্রন নাই।

তাই নিয়ন্ত্রন না আসার আগে কোন নিবাচনই ভালো ফল বয়ে আনবেনা।

দেশের মানুষ একটু বেশি স্বাধিনতা পেয়ে গেছে। এটুকু টাইট দেওয়া উচিত।

১১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৩২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যেহেতু বর্তমান সরকার
শক্তিশালী অবকাঠামো দিতে পারছেনা এবং আইন শৃঙ্খলা ও পুলিশী শাসন
আনতে পারছে না ।
তাই
জাতীয় নির্বাচন ও স্হানীয় সরকার নির্বাচন একই দিনে করতে পারে
সেনাবাহিনী ও বি.জি.বি, আনসার সদস্যর মাধ্যমে ।
তাহলে সকল মতভেদ একদিনেই সমাপ্ত হোক !!!

১২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যাজে অপছন্দ করতেন, সামু তাকে ব্লগ থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছে।

১৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৩

এইচ তালুকদার বলেছেন: বর্তমান সরকারের স্থানীয় নির্বাচন আয়োজন এর সক্ষমতা নেই। এমনকি জাতীয় নির্বাচন ও তারা সুষ্ঠভাবে করতে পারবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আগ্রহী হলে গত বছর এর আগস্ট মাসে বাংলাদেশ নিয়ে শহিদ বলসেন মিডল নেশন এর ভবিষ্যতবাণী দেখতে পারেন, যা ইতিমধ্যে অনেকাংশে সত্যি
প্রমানিত হয়েছে।