![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নামাজে বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই, বরং নাভীর নীচে হাত বাধার কথা সহিহ হাদীস দ্বারা, সহিহ সুত্রে প্রমাণিত।
হযরত আলী রা: বলেন, দুই হাত নাভীর নীচে বাধা অবস্হায় রাখা সুন্নত। আর সাহাবী থেকে কোন বর্ণনা সুন্নত হিসেবে ( মিনাস-সুন্নাহ ) বর্ণিত হলে , তা 'মরফু' তথা নবীজী থেকে প্রাপ্ত বলে সাব্যস্ত হয় ।
সুত্র : সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৭৫৬, মুসনাদে আহমাদ খন্ড -১, পৃষ্ঠা ১১০।
এ জন্যই চার মাজ হাবের কোনটিতেই বুকের উপর হাত বাধার কথা নেই !
চার মাজ হাবের সিদ্ধান্ত অনুসারে হাত বাধার বিধান :
১। হানাফী মাজ হাবে হাত বাধা সুন্নত, এবং সেটা নাভীর নীচে ।
২। শাফেয়ীদের নিকট হাত বাধা সুন্নত, আর নাভীর উপর ও বুকের নীচে বাধা মুস্তাহাব ।
৩। মালেকিদের কাছে হাত না বেধে তা ছেড়ে দেওয়া মুস্তাহাব ।
৪। হাম্বলীদের নিকট নাভীর নীচে বা নাভীর উপর উভয় স্হানেই হাত বাধা যাবে ।
আমাদের কিছু লা-মাজ হাবী তথা আহলে হাদীস দাবীদার ভাইয়েরা মুখে মুখে হাদীস মানার কথা বললেও , এ ক্ষেত্রে তারা সহিহ হাদীস মানতে নারাজ।
বুকে হাত বাধা সর্ম্পকে তনিটি রওেয়ায়তে আছে , তবে সবগুলোতে ‘কালাম ‘ ও আপত্তি রয়েছে ।
১) হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এর হাদীস, যা সহীহ ইবনে খুযাইমা-এ র্বণতি আছে কিতাবটি সর্ম্পকে বলা হয় যে, এটি সহীহ শুধু নামে ; এর বহু হাদীসই সহীহ নয় । যেমনটি আল্লামা সাখাবী (রহ: ) 'ফতহুল মুগীস' এ এবং শাইখ গুদ্দাহ (রহ: ) ‘আল আজবিবাতুল ফাযেলা'- এর টীকায় বিস্তারিত র্বণনা করছেনে ।
এছাড়া হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এরহ হাদীস সহীহ মুসলমি -এ আছে তাতে ‘বুকরে উপর রাখা‘ এই অতিরিক্ত অংশ নইে । আল্লামা ইবনুল কাইয়িম ‘ইলামুল মুয়াককিয়ীন ‘- একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করেন যে “বুকের উপর নবীজী হাত রখেছেনে “ কথাটুকু মুয়াম্মল ইবনে ইসমাঈল নামী জনৈক রাবীর নজিস্ব বৃদ্ধি, যাকে ইমাম বুখারী (রহ: ) ‘মুনকারুল হাদীস‘ সাব্যস্ত করেছেন । তাছাড়া সুফিয়ান ছাওরী (রহ: ) এর অন্যান্য শাগরেদ তাদের বরণিত এই হাদীসে এই অংশটুকু উল্লেখ করেননি ।
২. তাউসের মুরসাল রেওয়ায়েত, যা সুনানে আবুদাউদ -এ আছে এই সনদে সুলায়মান ইবনে মুসা একজন রাবী রয়ছেনে, যিনি মুত্যুর আগে স্মৃতশিক্তি লোপজনতি র্দুবলতায় পড়ছেলিনে। তাই তার হাদীস আর সহীহ থাকে নি।
৩. হযরত হুলবের হাদীস , যার রাবী সীমাক ইবনে হারব । প্রথমত তিনি র্দুবল রাবী, দ্বতিীয়ত তার উস্তাদ ভাই ইমাম ওয়াকী ও আবুল আহওয়াস-এর রেওয়ায়েতে ‘বুকরে উপর হাত রাখা‘ এর উল্লখে নইে । তাই সীমাকের রেওয়ায়েত ‘শায‘ তথা পরত্যিাজ্য ।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
উযায়র বলেছেন: অপ্রসংগিক হওয়াতে একটি মন্তব্য মুছে দেওয়া হল । পোষ্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনার অনুরোধ রইল।
৩| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
উড়োজাহাজ বলেছেন: এইভাবে চলে? চলতে থাকুন।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
উযায়র বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: নাভীর নিচে হাত বেধে সালাত আদায় করার ব্যাপারে আপনার দুটি পোস্ট দেখলাম। বুঝা যাচ্ছে আপনি এ বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন। আপনি নাভীর নীচে হাত বেধেই সালাত আদায় করুন। আমাদের কোন আপত্তি নেই।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
উযায়র বলেছেন: আপনি কি আহলে হাদীস ?
আমাদের জানা আহলে হাদীসরা বলছে আমাদের নামাজ হয় না !
আবার কেউ কেউ বলছে আমাদের নামাজ মুশরিকদের নামাজ !
হানাফীদের সরাসরি মুশরিক বলে এমন 'আহলে হাদীস' এর সংখ্যাও কম না । পোষ্ট তাদের উদ্দেশ্যে ।
শাফেয়ী-হাম্বলী-মালেকী দের সাথে আমাডের নামাজের পদ্ধতি সব জায়গায় এক না, এর পরও গত ১২০০ বছরে কোন হানাফী কি দাবী করেছে তাদের নামাজ হয় না ?
সমস্যা তো করছে গায়েরে মুকাল্লিদ আহলে হাদীস নাম ধারীরা । তারা হাদীস মানছে না, আবার বলছে আমাদের নামাজ হয় না!
৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: দুঃখিত আমি আহলে হাদীস নই। আহলে হাদীস হলেতো বলতাম আপনার নামায হয় না। কিন্তু তাতো বলছি না। বুকে হাত বাধার সমর্থনে আমি সহীহুল বুখারী (তাওহীদ প্রকাশনী) গ্রন্থে বেশ কিছু হাদীস পেয়েছি যেখানে বিভিন্ন সাহাবা কর্তৃক বর্নিত হয়েছে বা বুঝানো হয়েছে যে, মুহাম্মদ (সাঃ) বুকে হাত বেধে সালাত আদায় করতেন। অপরদিকে, আপনি যেটা বলেছেন তা ইমাম আবু হানিফাও বলে গেছেন। কোটি কোটি মানুষ ইমাম আবু হানীফার এই হাদীসটিকে অনুসরণ করে থাকেন। তাই আপনি যদি নাভীর নীচে হাত বেধে সালাত আদায় করতে চান, করতে পারেন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
উযায়র বলেছেন: বুকে হাত বাধার সমর্থনে আমি সহীহুল বুখারী (তাওহীদ প্রকাশনী) গ্রন্থে কিছু বা ( একটি ও ) হাদীস কি দয়া করে বলবেন ?
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৬
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: খুব বেশী ভাল ধারনা নেই। তারপরও বলছি এ কারনে যে, হাদীস স্পষ্ট হলে ইজতেহাদ, ইজমা বা ক্বিয়াসের কী খুব বেশী প্রয়োজন আছে ?
অস্পষ্টকে ছাড় দেই আর স্পষ্টকে মেনে নিলে ইসলাম আমাদের মনে হয় আমাদের মত কম জানা লোকদের জন্য এটকু হলে সহজ হতো। আপনারা যারা লেখাপড়া করেন একটু সাধারনের জন্য চেষ্টা করেন যেন ইসলাম তার স্বমহিমায় প্রকাশিত হয়।
যাইহোক একটা জিনিস বুঝলাম না, মেয়েরা কী চার মাযহাবের কোনটাতেই পড়ে না ? কারন আমাদের মা-বোনেরা তো বুকের ওপর হাত রেখেই সলাত আদায় করে। তাহলে মেয়েদের এই হাদীসটা্র সুত্র কী ?
ধন্যবাদ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
উযায়র বলেছেন: পোষ্ট পড়ে আপনার মনে হল মহিলারা চার মাজ হাবে পড়ে না ? মহিলা - পুরুষে নামজের পদ্ধতিতে কিছু পার্থক্য আছে সেটা কি জানেন ? দয়া করে নীচের পোষ্ট টা পড়ে দেখবেন :
http://somewhereinblog.net/blog/uzair/29873506
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: নিশ্চয়ই। আমি রেফারেন্স দিচ্ছি। আপনি দয়া করে একটু দেখে নিন।
সহীহুল বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) ১ম খন্ড, হাদীস নং ৭৪০, পৃষ্ঠা ৩৫৭।
এছাড়া অন্যান্য প্রকাশনীর রেফারেন্সও দিচ্ছি।
বুখারীঃ আজিজুল হক ১ম খন্ড, হাদীস নং ৪৩৫।
সহীহ আল বুখারী (আধুনিক প্রকাশনী) ১ম খন্ড, হাদীস নং ৬৯৬।
বুখারী (ইসলামিক ফাউন্ডেশন) ২য় খন্ড, হাদীস নং ৭০২
আল বুখারীর হাদীস সর্বাধিক বিশুদ্ধ হাদীস। আশা করি এ ব্যাপারে আপনার দ্বিমত নেই।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬
উযায়র বলেছেন: ভুল রেফারেন্স দিলেন ভাই। বুখরীর কোন হাদীসে " বুকের উপর" হাত বাধার কথা নেই - তবে হাত বাধার হাদীস আছে । হাত বাধার কথা আমরাও বলি ।
হাত বাধার হাদীসে " বুকের উপর " যোগ করা - সুস্পষ্ট খেয়ানত । কাজটি আপনি ইচ্ছায় করলেন, না ভুলে ?
৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আপনি যদি মনে করেন, বুখারীর কোন হাদীসে "বুকের উপর" হাত বাধার কথা নেই, তাহলে নেই। রাজনীতি এবং ধর্ম এই দুই বিষয়ে আলোচনা করে কখনো একমতে পৌছানো যায় না। তাই মনে হয় যার যার মত তার তার কাছে রাখাই ভালো। মুসলিমগনের মধ্যে সলাত পাঠে পার্থক্য দেখা যায়। কেউ রাফউল ইয়াদায়েন করে, কেউ করে না, কেউ বুকের উপর হাত বাধে, কেউ নাভীর নীচে হাত বাধে, কেউ শব্দ করে আমীন বলে, কেউ আগে হাত পরে হাটু দিয়ে সিজদা করে ইত্যাদি। কে সঠিক আর কে ভুল এটা নির্ণয় করা এখন অনেক কঠিন। কারণ ইসলামের মধ্যে এখন অনেক মত, অনেক দল তৈরি হয়েছে। ৭৩টি দলের মধ্যে একটি দল আল্লাহ ও তার রাসূলের পথে থাকবে। এখন সেই দলে আমি এবং আপনার মধ্যে কেউ আছি কিনা সেটা নাহয় হাশরের ময়দানেই নির্ধারণ হোক। কিন্তু তার আগ পর্যন্ত মতের মিল না হলেই মুখের উপর আপনি ভুল তা বলা থেকে বিরত থাকি।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
উযায়র বলেছেন: আপনি যদি মনে করেন, বুখারীর কোন হাদীসে "বুকের উপর" হাত বাধার কথা নেই, তাহলে নেই। - এটা কি বললেন ?
বুখারীর হাদীসে এই কথা আছে কি না, এটা তো কোন বিশ্নষণের বিষয় না, তথ্য ও রেফারেন্সের বিষয় ।
আপনার কাছে টেক্সট থাকলে মেহেরবাণী করে দিন।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
উযায়র বলেছেন: ৭৩টি দলের মধ্যে একটি দল আল্লাহ ও তার রাসূলের পথে থাকবে। ভাইজান তো এখানেও জালিয়াতি করলেন । নিজ স্বার্থে হাদিসের শব্দ কম বেশী করা জঘন্য খেয়ানত, খুবই নোংরা জালিয়াতি ।
৭৩ দলের একটি দল রসুল ও সাহাবাদের অনুসারী হবে । কৌশলে সাহাবাদের বাদ দিয়ে দিলেন ।
জাকির নায়েক - আলবানী( লা মাজ হাবী ), মৌদুদী গোলাম আযম ( জামাত ) এরা সাহাবাদের আদর্শ মনে করে না ।
৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: আমার মত অনেকেরই আশা করি আপনার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। তাই আশা করছি আপনি সর্বোচ্চ চেষ্টা করবেন ইসলামের প্রকৃত ব্যাখ্যা বা তথ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে।
প্রথমেই জানার ইচ্ছা করছি- উসুলে হাদীসের শর্ত বা নিয়ম কী ? আমি বলতে চাচ্ছি এই দুনিয়াতে যত হাদীসের কিতাব মজুদ আছে বা সলাত শিক্ষায় লিখিত হাদীসের উদ্ধৃতি আছে তার যে কোন একটি থেকে রেফারেন্সসহ উল্লেখ করলে কী সেটা গ্রহনযোগ্য হবে আপনার কাছে ?
উত্তর দিলে আশা করি আলোচনা চালিয়ে যাবো।
আসসালামু আ'লাইকুম।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২১
উযায়র বলেছেন: প্রথমেই জানার ইচ্ছা করছি- উসুলে হাদীসের শর্ত বা নিয়ম কী ?
আপনি যদি আসলেই জানতে চান, তাহলে দয়া করে ছোট একটা বই পড়ে ফেলুন । শরহে নুখবাতুল ফিকর । লেখক ইবনে হাজর । আরবী না পড়তে পারলেও অসুবিধা নেই, বাংলাবাজারে এর বাংলা পাওয়া যায় ।
ওয়েবেও এর ইংরেজী পাওয়া যাবে আশা করি । আপনি দেশের বাইরে থাকলে তা দিয়েও কাজ চলবে।
উসুলুল হাদীসের শর্ত বা নিয়ম কি একটা কমেন্টে - দেওয়া সম্ভব ? কয়েকটা পোষ্ট -ও তো যথেষ্ট না!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
উযায়র বলেছেন: এই দুনিয়াতে যত হাদীসের কিতাব মজুদ আছে বা সলাত শিক্ষায় লিখিত হাদীসের উদ্ধৃতি আছে তার যে কোন একটি থেকে রেফারেন্সসহ উল্লেখ করলে কী সেটা গ্রহনযোগ্য হবে আপনার কাছে ?
- আপনিই বলুন আপনার কাছে কি যে কোন বই এর যে কোন রেফারেন্স গ্রহণযোগ্য হবে ? দুনিয়ার কেউ কি তা গ্রহণ করবে ? কোন আলেম ?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
উযায়র বলেছেন: ওয়া আলাইকুমুস-সালাম
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: আমার উম্মত ৭৩ দলে বিভক্ত হবে, একটি দল ব্যতীত ৭২টি দলই জাহান্নামে যাবে। তখন হযরত সাহাবা-ই-কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণ বললেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! যে একটি দল নাযাত প্রাপ্ত, সে দলটি কোন দল? হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আমি এবং আমার সাহাবা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণের মত ও পথের উপর যারা কায়েম থাকবে, (তারাই নাযাত প্রাপ্ত দল)। তিরমিযী শরীফ।
এটাই হলো মূল হাদীস। উপরে সাহাবাদের কথা উল্লেখ না করায় আপনি অবশ্য আমার ভুল ধরতে পারেন। এজন্য জালিয়াত বলায় কিছু মনে করছি না। তবে ব্যাপারটি অনিচ্ছাকৃত।
আপনি আমার নিকট টেক্সট চেয়েছেন। আমি আপনাকে একটি সাইটের লিঙ্ক দিচ্ছি। এখান থেকে আপনি সহীহ বুখারীর ১ম খন্ডটি ডাউনলোড করে ৩৫৭ পৃষ্ঠার ৭৪০ নং হাদীসটি দয়া করে পড়ুন।
Click This Link
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
উযায়র বলেছেন: ভাইসাহেব আবার জালিয়াতি করলেন, বইটা ডাউনলোড করে পড়লাম । হাদীস বা অনুবাদ কোথাও বুকের উপর কথাটা নেই ।
এইভাবে আর কত দিন ?
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: হাদীসটিতে নাভীর উপরে ও নীচে হাত বাধার ব্যাপারে একটি বিশাল আলোচনা আছে। সেটি কিভাবে আপনার চোখ এড়িয়ে গেল বুঝতে পারছি না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
উযায়র বলেছেন: হাদীসে এ বিষয়ে একটি কথাও বলা নেই, শুধু শুধু মানুষকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন কেন ?
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫২
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: অবশেষে আমি এইটাই বুঝলাম যে, আপনাকে কিছুই বুঝাতে পারিনি। তাই জানার ইচ্ছা থাকা সত্বেও কিছুই জানতে পারছি না। প্রশ্নের মধ্যেই শুধু ঘুরপাক খাচ্ছি।
তাই আর একবার প্রশ্ন করছি।
প্রশ্নটা হচ্ছে কোন বিষয় সম্পর্কে দ্বিমত থাকলে সেই মতের সঠিকটা বুঝার জন্য মানদন্ড কী হবে ?
ধন্যবাদ।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
উযায়র বলেছেন: কোন বিষয়ে দ্বিমত থাকলে, সাধ্যানুযায়ী গবেষণা করে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছাতে হবে, বা চেষ্টা করতে হবে । তবে এই গবেষণা শুধু তারাই করতে পারে, যাদের সে যোগ্যতা আছে ।
আর তা না থাকলে কোন নির্ভরযোগ্য গবেষকের সিড্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে ।
' না জানলে আহলে জিকিরকে জিগেস কর '
আর উসুলুল হাডীস সম্পর্কে যদি আসলেই জানতে চান,
, তাহলে দয়া করে এবিষয়ের ছোট একটা বই পড়ে ফেলুন । শরহে নুখবাতুল ফিকর । লেখক ইবনে হাজর । আরবী না পড়তে পারলেও অসুবিধা নেই, বাংলাবাজারে এর বাংলা পাওয়া যায় ।
ওয়েবেও এর ইংরেজী পাওয়া যাবে আশা করি । আপনি দেশের বাইরে থাকলে তা দিয়েও কাজ চলবে।
১৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৮
সাইকোটিক বলেছেন: 1. Halb Ataee (R.A) Reported: "I Saw the prophet (S.A.W) Placing his Right hand over his left hand over his chest." (Ahmad, Tirmizi)
2. Wail b. Hajr (R.A) said: "I prayed with Prophet Muhammad (S.A.W) and he put his right hand over his left hand over his chest." (Ibn Khuzaimah, Abu Dawud, Muslim).
3. Narrated Tawus: "The Apostle of Allah (peace_be_upon_him) used to place his right hand on his left hand, then he folded them strictly on his chest in prayer." (Dawud :: Book 3 - Prayer (Kitab Al-Salat): Details of Commencing Prayer : Hadith 758)
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
উযায়র বলেছেন: 1. Halb Ataee (R.A) Reported:
হযরত হুলবের হাদীস , যার রাবী সীমাক ইবনে হারব । প্রথমত তিনি র্দুবল রাবী, দ্বতিীয়ত তার উস্তাদ ভাই ইমাম ওয়াকী ও আবুল আহওয়াস-এর রেওয়ায়েতে ‘বুকরে উপর হাত রাখা‘ এর উল্লখে নইে । তাই সীমাকের রেওয়ায়েত ‘শায‘ তথা পরত্যিাজ্য ।
জনাব আমি স হিহ হাদীস চেয়েছি, 'শাজ' চাই নি ।
2. Wail b. Hajr (R.A) said:
হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এরহ হাদীস সহীহ মুসলমি -এ আছে তাতে ‘বুকরে উপর রাখা‘ এই অতিরিক্ত অংশ নইে । আল্লামা ইবনুল কাইয়িম ‘ইলামুল মুয়াককিয়ীন ‘- একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করেন যে “বুকের উপর নবীজী হাত রখেছেনে “ কথাটুকু মুয়াম্মল ইবনে ইসমাঈল নামী জনৈক রাবীর নজিস্ব বৃদ্ধি, যাকে ইমাম বুখারী (রহ: ) ‘মুনকারুল হাদীস‘ সাব্যস্ত করেছেন । তাছাড়া সুফিয়ান ছাওরী (রহ: ) এর অন্যান্য শাগরেদ তাদের বরণিত এই হাদীসে এই অংশটুকু উল্লেখ করেননি ।
3. Narrated Tawus:
এই সনদে সুলায়মান ইবনে মুসা একজন রাবী রয়ছেনে, যিনি মুত্যুর আগে স্মৃতশিক্তি লোপজনতি র্দুবলতায় পড়ছেলিনে। তাই তার হাদীস আর সহীহ থাকে নি।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮
উযায়র বলেছেন: আপনার দেওয়া হাদীস ৩টিই তো পোষ্টে আগে থেকেই উল্লেখ করা হয়েছে, এবং সেগুলো কেন স হিহ নয় তাও তো বলা হয়েছে, আপনি কি পোষ্ট পড়েছেন ?
১৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৮
সাইকোটিক বলেছেন:
বুঝলাম............ মসজিদ আল হারাম & মসজিদ আল নব্বীর ইমাম ও পরিতেজ্য হাদিসের উপর আমল করে
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১১
উযায়র বলেছেন: How many rakat, you pray Tarabi?
১৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৫
সাইকোটিক বলেছেন: There is no limitation for Tarahwi (Qiamul Lail). But Sunnah is 8 rakat.
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
উযায়র বলেছেন: হারামাইনের ইমাম তাহলে সুন্নাহ ফলো করেন না, তাই না ?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭
উযায়র বলেছেন: This post is tarabi, hope post will come soon.
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
উযায়র বলেছেন: তারাবীর বিষয়টি এজন্যই আনলাম যেন আপনাকেই দিয়েই প্রমান হয় আপনার আগের যুক্তিটি ঠিক না।
১৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
সাইকোটিক বলেছেন:
ভাই ভুল হৈছে। আপনি জিতছেন।
আপনার মাজহাব নিয়ে আপনি থাকেন, আমারটা নিয়া আমি থাকি।
আমাকে উত্তর দিতে হবেনা। আর তারাবী সম্পর্কে আমি যতদুর জানি তাতেই চলবে।
আল্লাহ ভাল জানেন। উত্তর আল্লাহকে দিবনে।
আর আমার কথা আল্লাহকে বলতে ভুইলেন না যে একজন বলছিল বুকের উপর হাত বাধতে হয় আর মহিলা আর পুরুষদের নামাজে কোন পার্থক্য নাই।
তিনিই ন্যায় বিচারক
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
উযায়র বলেছেন: পোষ্ট টা জিতা হারার কিছু না। নামাজের একটা সুন্ণত সম্পর্কে সহিহ হাদীস জানিয়ে দেওয়া । আপনি নিশ্চয়ই সহিহ হাদীসের বিপক্ষে না ! এখানে জিতা হারা আসছে কেন ?
বিষয়টা নিয়ে সমস্যা এজন্য মনে হচ্ছে আমাদের দেশের এবং বিদেশেরও এক শ্রেণীর লোক ব্যাপক ভাবে প্রচার করে বুখরী শরীফে বুকের উপর হাত বাধার কথা আছে । অথচ বিষয়টা একেবারেই ভুল । যারা বলে তারা হয় না জেনে বলে অথবা জেনে শুনে মিথ্যা বলে ।
আপনার জন্য দোয়া করি আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথে রাখুক, আমাকেও রাখুক । আমার জন্যও দোয়া করবেন । আর ভাই কেউ যদি সত্য খুজে তবে অবশ্যই সত্য পাবে, তবে মনকে খোলা রাখতে হবে, পূর্ব নির্ধারিত কোন বিষয়ে বদ্ধমুল হয়ে গেল সত্য পর্যন্ত পৌছান যাবে না ।
দোয়া করবেন ভাই, আর আমার কোন কথায় কষ্ট পেয়ে থাকলে মাফ করে দিয়েন ।
তথ্য যুক্তি দিয়ে আলোচনায় আমি সবসময়ই আগ্রহী । এর মাদ্যমে অনেক বিষয় -ই সামনে আসে । সত্য বুঝা সহজ হয়।
১৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫০
সাইকোটিক বলেছেন: জনাব,
একটা বিষয় জানার ছিল, যদি কিছু মনে না করেন....
চারটা মাজহাবের মদ্ধ্যে কোনটা ১০০% সঠিক?
শুধু নাম বললেই হবে
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:০৩
উযায়র বলেছেন: আপনি কি বলতে পারবেন বিশ্বের কোন ডাক্তার ১০০% সঠিক চিকিৎসা করেন ?
মাজহাব গুলো সুবিন্যস্ত হয়েছে মুজতাহিদ ইমামদের ইজতিহাদ বা গবেষণা - পরিশ্রমের মাধ্যমে। আর কোন মুজতাহিদ ভুলের ঊর্ধে নন, নবী রসুল নন । তাই কোন মাজহাবকে ১০০% নির্ভূল দাবী করা যাবে না ।
একারণে ১২০০ বছরে কোন হানাফী আলেম একথা বলে নি যে শাফেয়ীদের নামাজ হয় না, মালেকী বলে নি যে হাম্বলীর নামাজ হয় না , অথচ স হি হ রেওয়ায়েত অনুসারে নাভীর নীচে হাত বাধ হালের 'আহলে হাদীস' রা বলা শুরু করে হানাফীদের নামাজ হয় না !
এটা কি সততা? ভদ্রতা ? না খেয়ানত ? জালিয়াতি ? উম্মতের মাঝে এরূপ অনৈক্য - বিভ্রান্তি তৈরীর মানে কি ?
১৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৫
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: লেখক বলেছেন: কোন বিষয়ে দ্বিমত থাকলে, সাধ্যানুযায়ী গবেষণা করে সঠিক সিদ্ধান্তে পৌছাতে হবে, বা চেষ্টা করতে হবে । তবে এই গবেষণা শুধু তারাই করতে পারে, যাদের সে যোগ্যতা আছে ।
আর তা না থাকলে কোন নির্ভরযোগ্য গবেষকের সিড্ধান্তের উপর নির্ভর করতে হবে ।
এক্ষেত্রে কী আপনি নাম রেফার করবেন অথবা কোন বই যেটা সহজে পাওয়া যাবে ?
আপনার যতগুলো উত্তর দেখলাম বিভিন্ন পোষ্টে, আমার মনে হয়েছে বক্তব্যগুলো আপনার না,কিন্তু রেফারেন্সটা খুবই কম দিয়েছেন। উত্তরের ক্ষেত্রে রেফারেন্সটা পরিষ্কার হলে অন্যদের প্রুফ করার সুযোগ থাকে। আশা করি আপনি আমি সকলেই মনে রাখব যে, আমরা নেটে আলোচনা করছি।
এখানে এ্যানালগ পদ্ধতিতে উত্তর না দেওয়াই আমাদের জন্য ভালো হবে।
সবশেষে যে প্রশ্নটা করছি তাহল, মুসলিমকে কী চার মাজহাবের একটা অবশ্যই মানতে হবে ? নাকি চারটিই মানতে হবে ?
উত্তরটা অবশ্যই রেফারেন্সসহ দিবেন আশা করি।
ভালো হয় আপনার মাজহাবের পরিচয়টা দিলে, অন্য কোন কারনে নয় শুধুমাত্র আলোচনার সুবিধার জন্য। অবশ্য যদি আপনি চান।
ধন্যবাদ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
উযায়র বলেছেন: এক্ষেত্রে কী আপনি নাম রেফার করবেন অথবা কোন বই যেটা সহজে পাওয়া যাবে ?
যে বিষয়ে আপনি কিছু জানতে চাইলে আমি ব্যক্তিগত ভাবে রেফার করব, যে সোর্সে আপনি স হজে বেশ কিছু ারবেন তা- ই জেনে নিন ।
আপনার যতগুলো উত্তর দেখলাম বিভিন্ন পোষ্টে, আমার মনে হয়েছে বক্তব্যগুলো আপনার না,কিন্তু রেফারেন্সটা খুবই কম দিয়েছেন। উত্তরের ক্ষেত্রে রেফারেন্সটা পরিষ্কার হলে অন্যদের প্রুফ করার সুযোগ থাকে।
হাদীস-ফতোয়া এসবের রেফারেন্স তো দিচ্ছিই ! আরো রেফারেন্সের কি দরকার আছে ?
সবশেষে যে প্রশ্নটা করছি তাহল, মুসলিমকে কী চার মাজহাবের একটা অবশ্যই মানতে হবে ? নাকি চারটিই মানতে হবে ?
উত্তরটা অবশ্যই রেফারেন্সসহ দিবেন আশা করি।
ভালো হয় আপনার মাজহাবের পরিচয়টা দিলে, অন্য কোন কারনে নয় শুধুমাত্র আলোচনার সুবিধার জন্য। অবশ্য যদি আপনি চান।
মাজহাব নিয়ে একাধিক সতন্ত্র পোষ্ট আসবে আশা করি, সেখানেই এবিষয়ে যা বলার বলি?
এই পোষ্ট খুবই সীমিত বিষয় নিয়ে, নাভীর নীচে হাত বাধা সুন্নত আর বুকের উপর হাত বাঢার সহিহ হাদীস নেই। - এই দুটি বিষয়ে আপনি কি একমত ? এরকম স্পষ্ট ছোটখাট বিষয়ে একমত হতে পারলে, আশা করি বড় বড় বিষয়ে নিজেরা আলোচনা করতে পারব, অন্যথায় অযথা সময় নষ্টই হবে শুধু।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
উযায়র বলেছেন: আশা করি আপনি আমি সকলেই মনে রাখব যে, আমরা নেটে আলোচনা করছি।
এখানে এ্যানালগ পদ্ধতিতে উত্তর না দেওয়াই আমাদের জন্য ভালো হবে।
লিনক দিতে পারলে তো লিনক দিবই, লিনক জানা না থাকলে কি করব ? হাতের কাছে বই থাকলে তখন সেটার রেফারেন্সই তো দিব , এ ছাড়া আর উপায় কি !
১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
সাইকোটিক বলেছেন: বুকের উপর হাত বাধলে নামাজ হবে?
যদি না হয় তাহলে "একারণে ১২০০ বছরে কোন হানাফী আলেম একথা বলে নি যে শাফেয়ীদের নামাজ হয় না, মালেকী বলে নি যে হাম্বলীর নামাজ হয় না , অথচ স হি হ রেওয়ায়েত অনুসারে নাভীর নীচে হাত বাধ হালের 'আহলে হাদীস' রা বলা শুরু করে হানাফীদের নামাজ হয় না !
এটা কি সততা? ভদ্রতা ? না খেয়ানত ? জালিয়াতি ? উম্মতের মাঝে এরূপ অনৈক্য - বিভ্রান্তি তৈরীর মানে কি ? " এর উত্তর দেন..
আর যদি নামাজ হয় তাহলে বিভ্রান্তি তৈরীর মানে কি ?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
উযায়র বলেছেন: বুকের উপর হাত বাধলে নামাজ হবে?
হাত না বাধলেও নামাজ হবে । মানাজে নাভীর নীচে হাত বাধা সুন্নত ।
আর এই সুন্নত ইচ্ছায় অনিচ্ছায় ছাড়লে নামাজ নষ্ট হবে না । এটা নিয়ে বাড়াবাড়ির কোন কারণ নেই । আর এ নিয়ে মাঝাবগুলোর মধ্যে কোন সমস্যাও নেই ।
কথিত ' আহলে হাদীস' দের বাড়াবাড়ি থেকেই সমস্যা শুরু । তারাই দাবী শুরু করেছে হানাফীডের নামাজ হয় না!
২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
সাইকোটিক বলেছেন: আপনার তাহলে পোস্ট দেয়ার দরকার কি?
কে কি বলেছে এইটা দিয়া কি করবেন? আপনি আপনার মত নামাজ পড়েন। শুধু শুধু এইসব পোষ্ট দিয়া বিভক্ত না করাই ভাল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
উযায়র বলেছেন: ভাই বিভ্রান্তি - বিভক্তি তো আহলে হাদীস ভাইদের-ই সৃষ্টি । তারাই তো বলে বেড়াচ্ছে বুখারী শরীফে বুকের উপর হাত বাধতে বলা হয়েছে, বুকের উপর হাত বাধা ওয়াজিব, নাভীর নীচে হাত বাধা বেদাত, হানাফীদের নামাজ হয় না, আরো কত কি !
এসব মিথ্যা কথার কি প্রতিবাদ করা উচিত না ?
মিথ্যাবাদীদের মুখোশ খুলে দেওয়া-ই পোষ্টের উদ্দেশ্য।
২১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৬
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: আমাদের মা-বোনেরা বুকের ওপর হাত বাধেন তাহলে কোন দলিলের ভিত্তিতে ?
কোনো রেফারেন্স কী পাওয়া যাবে ?
আর রেফারেন্সের শুদ্ধতা পরীক্ষা করার কোন মানদন্ড কী আছে ?
ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
উযায়র বলেছেন: Shami-Badaya These books write women's salat that way . So Hanafi women follow those .
২২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: নিম্নের রেফারেন্সগুলো একটু চেক করতে পারেন-
১. নাভির নীচে হাত বাধাঁর হাদীস দুর্বল এবং ওয়ায়েল বিন হুযুরের বর্ণিত বুকে হাত বাধার হাদীসের মোকাবেলায় মরদুদ । (ফেকাহ হেদায়া ৮৬ পৃষ্ঠার হাসিয়া এবং দেরায়া ১২০ পৃষ্ঠা)
২.নাভির নীচে হাত বাধরি হাদীস যঈফ এবং যঈফ হওয়াতে সকল হাদীসের ইমামগণ একমত ।(হেদায়া ১ম খন্ড ৮৬ পৃষ্ঠা)।
৩. বুকে বা সিনার উপর হাত বাধার হাদীস সহীহ। (নুরুল হেদায়া ৯৩ পৃষ্ঠা)
ধন্যবাদ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
উযায়র বলেছেন: ভাই কি হেদায়া, কিতাবটি পড়েছেন ?
আমি তো এই কথাগুলো হেদায়াতে পাইনি ।
আপনি যখন বললেন, আমি হেদায়া-দেয়ারা-নুরুল হেদায়া দেখে নিব। তবে মজার বিষয় হচ্ছে হেদায়া-দেয়ারা এগুলো একটাও তো হাদীস বা উসুলুল হাদীসের কিতাব না !
২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত হেদায়ার চার খন্ডের ১ম, ৩য় ও ৪র্থ খন্ড আমার কাছে আছে। ২য় খন্ড অনেক কষ্ট করেও যোগাড় করতে পারিনি।
আপনার আলোচনার ক্ষেত্রটা আরেকটু পরিষ্কার হলে ভালো হতো।
আবারো বলছি- একজন মুসলিম তার জীবন কিভাবে পরিচালিত করবে ?
যেমন আল্লার রসুল বলেছেন যে, তোমরা সলাত ঐভাবে পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখো্ । এক্ষেত্রে আল্লাহর রসুলের দেখানো সলাত বুঝার জন্য কোন কোন কিতাব আমাকে পড়ার জন্য বলবেন এবং কেন ?
ধন্যবাদ
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
উযায়র বলেছেন: আপনার কাছে থাকা হেদায়া কিতাবে আপনি কি কথাগুলো পেয়েছেন ? ই ফা বা - হাশিয়া ছাপে না, কিছু টিকা থাকে, তাও কদাচিৎ !
আপনার আলোচনার ক্ষেত্রটা আরেকটু পরিষ্কার হলে ভালো হতো। - একই অনুরোধ আপনার প্রতি ।
এই পোষ্ট আমার আলোচনার ক্ষেত্রটা এখনও বুঝাতে না পরলে, সেটা আমার একটা বড় ব্যর্থতা । আমার আলোচনার বিষয় :
নামাজে নাভীর নীচে হাত বাধা সুন্নত , বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই
আপনার কাছে কোন স হিহ হাদীস থাকলে দেন, সেটাই সবচেয়ে প্রাসংগিক হবে । এর জন্য নেটেও সার্চ দিতে পারেন, বংশালের ( আহলে হাদীস) হেড অফিসেও যোগাযোগ করতে পারেন, যে ভাবেই হোক একটা হাদীস দেন, যার বিষয়ে উম্মতের ইজমা আছে - " স হি হ"
২৪| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৬
সাইকোটিক বলেছেন: 1. Halb Ataee (R.A) Reported:
হযরত হুলবের হাদীস , যার রাবী সীমাক ইবনে হারব । প্রথমত তিনি র্দুবল রাবী, দ্বতিীয়ত তার উস্তাদ ভাই ইমাম ওয়াকী ও আবুল আহওয়াস-এর রেওয়ায়েতে ‘বুকরে উপর হাত রাখা‘ এর উল্লখে নইে । তাই সীমাকের রেওয়ায়েত ‘শায‘ তথা পরত্যিাজ্য ।
জনাব আমি স হিহ হাদীস চেয়েছি, 'শাজ' চাই নি ।
Answer:
Authenticity of the Hadeeth
The chain of narration of this hadeeth is saheeh as was stated by Imaam ibn Sayyid An-Naas in Sharh Tirmidhee and Haafidh Ibn Hajr in Fathul-Baari. Allaamah Nimawee Hanafee in Aathaarus-Sunan, (1/67) has also admitted that the chain of narration is, "Saheeh."
Further, Allaamah Muhaddith Abdur-Rahmaan Mubaarakpooree in Tuhfatul-Ahwadee the explantion of Tirmidhee writes, "All the narrators in this chain of narration are reliable/respected and this chain is complete."
Analysis of the Chain of this hadeeth:
This narration is narrated with the following chain:
"Yahya bin Sa'eed al-Qattaan narrated to us, From Sufyaan ath-Thawree, (he said) Simaak bin Harb narrated to me, From Qabeesah bin Hulb, From his Father (Hulb at-Taa'ee) [radiallah anhu], From the Prophet [peace be upon him]"
Imam Ibn al-Jawzee has also narrated the same narration with the same words with his chain from Imam Ahmed. His chain is as follows:
"Ibn al-Hussain informed us, he said Ibn al-Mudhhib informed us, he said Ahmed bin Ja'far informed us, he said Abdullah bin Ahmed narrated to us, He said my father (Ahmed bin Hanbal) narrated to me, he said Yahya bin Sa'eed al-Qattaan narrated to us, From Sufyaan ath-Thawree, he said Simaak bin Harb narrated to me, From Qabeesah bin Hulb, From his Father (Hulb at-Taa'ee) [radiallah anhu], From the Prophet [peace be upon him]...The same hadeeth.." [Al-Tahqeeq by Ibn al-Jawzi: Vol 1 Pg 338]
Imam Tirmidhi has also narrated this narration with the same chain, and in ateast one Nuskha, the same text is mentioned which Imam Ahmed has narrated in his Musnad, as Muhaddith Abdul Haqq says that:
"Imam Tirmidhi narrated through the chain of Qabeesah bin Hulb From Hulb At-Taa'ee that he saw the Messenger of Allah [peace be upon him] that he was placing his hands on the chest." [Sharh Safar as-Sa'adat: Pg 44]
Inrotudction to the Narrators of this Hadeeth
Qabeesah bin Hulb:
Imam Ibn Abi Haatim said:
"Qabeesah bin Hulb is the son of Hulb Ta'ee [radiallah anhu] and the resident of Koofah. The real name of his father is Yazeed bin Qananah. He narrates from his Father, and his Father is one of the Companions (Sahabah). Simaak bin Harb narrated from him. I heard all this about him from my Father." [Al-Jarah wal Ta'deel: Vol 7 Pg 125]
The Reliable Imam, Imam Ijlee said: "He is a Koofi Tabi'ee, Siqah." [Taareekh ath-Thiqaat: 1379]
Imam Ibn Hibbaan has mentioned him in Kitaab ath-Thiqaat [5/319]
Imam Tirmidhi graded a hadeeth containing Qabeesah, as Hasan. [H. 252]
Baghwi graded one of his hadeeth to be Hasan. [Sharh us-Sunna: 3/31 H. 570]
Nawawi graded one of his hadeth by saying: "Its Isnaad is Saheeh". [Al-Majmoo Sharh al-Madhab Vol 3 Pg 490]
Ibn Abdul Barr graded one of his hadeeth to be Saheeh. [Al-Isti'yaab fi Ma'rifatil Ashaab]
2. Wail b. Hajr (R.A) said:
হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এরহ হাদীস সহীহ মুসলমি -এ আছে তাতে ‘বুকরে উপর রাখা‘ এই অতিরিক্ত অংশ নইে । আল্লামা ইবনুল কাইয়িম ‘ইলামুল মুয়াককিয়ীন ‘- একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করেন যে “বুকের উপর নবীজী হাত রখেছেনে “ কথাটুকু মুয়াম্মল ইবনে ইসমাঈল নামী জনৈক রাবীর নজিস্ব বৃদ্ধি, যাকে ইমাম বুখারী (রহ: ) ‘মুনকারুল হাদীস‘ সাব্যস্ত করেছেন । তাছাড়া সুফিয়ান ছাওরী (রহ: ) এর অন্যান্য শাগরেদ তাদের বরণিত এই হাদীসে এই অংশটুকু উল্লেখ করেননি ।
Please check provided answer point 1.
3. Narrated Tawus:
এই সনদে সুলায়মান ইবনে মুসা একজন রাবী রয়ছেনে, যিনি মুত্যুর আগে স্মৃতশিক্তি লোপজনতি র্দুবলতায় পড়ছেলিনে। তাই তার হাদীস আর সহীহ থাকে নি।
Tawoos narrated: ‘The Messenger of Allaah (SAW) used to place his right hand upon his left hand and plant them firmly upon his chest while in prayer. [Abu Dawood ma' al-Minhal a-azab al-mawrood: Vol 5 Pg 166]
Introduction to its Isnaad (Chain)
Imam Abu Dawood narrates this hadeeth from his teacher Abu Tawbah. Imam Abu Dawood has first narrated his narration in Kitaab at-Taharah, where he mentions his full name as: "Abu Tawbah bin ar-Rabee' bin Naafi", and he narrates it from "Haytham bin Al-Humayd", From "Thawr", From "Sulemaan bin Moosa", From Tawoos [rahimahullah]....
Abu Tawbah Rabee' bin Naafi':
Imam Abu Haatim said: "He is Siqah, Sudooq, Hujjah...... Al-Athram said, I heard Imam Ahmed bin Hanbal mentioned Abu Tawbah and praised him, and said: I do not think anything about him except good." [Al-Jarah wal Ta'deel: Vol 3 Pg 470]
Haafidh Ibn Hajar has authenticated him in Tahdheeb at-Tahdheeb [Vl 3 Pg 218]
Imam Ibn Hibbaan has mentioned in Kitaab ath-Thiqaat.
He is the narrator of Saheeh Bukhaari and Saheeh Muslim, and is Siqah with agreement.
Al-Haytham bin Al-Humayd:
Haafidh Ibn Hajar said: "He is turthful, and accused of Qadar." [Taqreeb at-Tahdheeb: 7362]
The Jumhoor of Muhadditheen have authenticated him, therefore he is Hasan ul-Hadeeth.
1. Imam Daheem = "A'lam ul-Awwaleen wal Akhirieen bi-Makhool" [Al-Ma'rifat wal Taareekh 2/395, Chain Saheeh]
2. Imam Ahmed bin Hanbal = "I only know good about him." [Al-Jarah wal Ta'deel: 9/82, Chain Saheeh]
3. Yahya ibn Ma'een = "There is nothing wrong in him." [Al-Jarah wal Ta'deel: 9/82, Chain Saheeh]
4. Daraqutni = Siqah. [Sunan Daraqutni: 1/319 H. 204]
5. Ibn Shaaheen = He mentioned him in Kitaab ath-Thiqaat (1549)
6. Ibn Hibbaan = He mentioned him in Kitaab ath-Thiqaat (9/235)
7. Abu Zur'ah ad-Dimashqi = Authenticated and praised him [Tareekh Abu Zur'ah: 902]
8. Adh-Dhahabi = "Al-Faqeeh al-Haafidh" [Tadhkiratul Huffaadh: 1/285]. In Mizaan ul-I'tidaal (4/321), Haafidh Dhahabi authenticated him. In Ma'rifat ur-Rawaat al-Mutakallim fihim bima yojab ar-Radd, he said: "He is Truthful" [Pg 187]
9. Imam Baihaqi after narrating his hadeeth, said = "Its Chain is Saheeh, and its narrators are Siqaat" [Kitaab al-Qiraat by Al-Baihaqi Pg 64]
10. Ibn Hajar = Sudooq, accused of Qadar. [Taqreeb at-Tahdheeb: 7362]
On the contrary to these praises, only the saying of Abu Mashar is narrated, who said: "He is Da'eed and Qadari". This saying is Da'eef due to going against the Jumhoor.
Conclusion:
Haytham bin Humayd is Thiqah and Sudooq.
Thawr bin Yazeed bin Ziyaad al-Kalaa'ee Abu Khaalid Al-Hamsi:
Imam Yahya ibn Ma'een said: I have not seen any Shaami more reliable than him, Ibn Sa'd said that he is Thiqah in Hadeeth, Ibn Adee said that when he narrates from Thiqah and sudooq narrator then accoding to my research there is nothing wrong in his narration, Imam Nasaa'ee and Imam Duhaym said that he is Thiqah, Imam Abu Haatim said that he is Sudooq and Hafidh, Imam Ibn Hibbaan has mentioned him in Kitaab ath-Thiqaat, Molvi Khaleel ur-Rahmaan Saharanpoori Hanafi said that He is Thiqah Thabat, meaning Thiqah of the highest level. [Bazal al-Majhood: Vol 1 Pg 83]
Muhammad bin Ishaaq, Ahmed bin Saalih, Muhammad bin Awf, Abu Dawood, and Al-Ijlee have also said that he is Thiqah.
Haafidh Dhahabi has narrated that he recanted from his belief of Qadar, therefore the accusation of being a Qadari on him is not valid.
And he is a narrator of Saheeh Bukhaari.
Conclusion:
Thawr is Siqah and Saheeh ul-Hadeeth
Sulemaan bin Moosa al-Umwi Ad-Dimashqi Al-Ashdaq:
Praise (Ta'deel) narrated about him:
1. Saeed bin Abdul Azeez = He is the most knowledgeable from Shaam after Makhool
2. Duhaym = The reliable companion of Makhool [Al-Jarah wal Ta'deel: 4/41, Chain Saheeh]
3. Ibn Ma'een = Thiqah [Taareekh Uthmaan bin Sa'eed ad-Daarimi: 26, 360]
4. Ibn Adee = And he is Thabat Sudooq according to me. [Al-Kaamil: 3/1119]
5. Ad-Daraqutni = He is from the Thiqaat Huffaadh [Kitaab al-Illal: Vol 5 Pg 110, Mosoo'ah Aqwaal ad-Daraqutni: 1/303]
6. 'Ataa bin Abi Ribaah = He Praised him [Kitaab al-Ma'rifah wal Taareekh: 2/405, Chain Saheeh]
7. Hishaam bin Ammaar = "Arfa' Ashaab Makhool Sulemaan bin Moosa. [Kitaab al-Ma'rifah wal Taareekh: 2/396, Chain Saheeh]
8. Ibn Sa'd = He is Thiqah, Ibn Jurayj praised him [Tabaqaat Ibn Sa'd: 7/457]
9. Az-Zuhri = He Praised him [Musnad Ahmed: 6/47 H. 24205, Chain Saheeh]
10. Ibn Hibbaan = He mentioned him in Kitaab ath-Thiqaat, and said: "He is Faqeeh and righteous". [Kitaab ath-Thiqaat: 6/379, 380]
11. Ibn al-Madeeni = He is from the Major comapnions of Makhool, he got slightly confused before his death. [This saying was not found with an authentic chain]
12. Adh-Dhahabi = "Al-Imam, Al-Kabeer, Mufti.." [Siyar A'laam al-Nabula: 5/433]
13. Ibn Hajar = In Fath ul Baari (10/8), he said, all the narrators of the hadeeth narrated by Suelmaan are trustworthy. Haafidh Ibn Hajar has also said he was truthful in Taqreeb at-Tahdheeb, and he became a little forgetful before his death.
14. Al-Haakim = He authenticated him [Al-Mustadrak: 2/168 H. 2706]
Criticism on Him
1. Al-Bukhaari = He has Munkar narrations [Ad-Du'afa by Al-Bukhaari: 148], And he said: "He is Munkir ul-Hadeeth, I do not narrate anything from him."
This criticism of Imam Bukhaari concerning Suelmaan is after he started to forget in later age and so cannot be taken in the general sense, it is limited and specific to Sulemaan in his later life. (refer to 'Tuhfatul Aqwiyaa fee Tahqeeq Kitaab ad-Du'afaa (no. 148 pg. 37), Manuscript Form, of Shaikh Zubair Alee Za'ee.
2. Abu Haatim = "He is truthful, and in some of his hadeeth there is Idtiraab and I do not know anyone more firm and more of a Jurist (Faqeeh) narrator than him from amongst the companions of Makhool." (al-Jarah wal Ta'deel of Ibn Abi Haatim Tarjamah Sulemaan, Tahdheeb ut-Tahdheeb (4/237) and 'Aun al-Ma'bood (2/325)
So Imam Abu Haatim said he was firm, which are words of high praise. He also said some of his hadeeth have idtiraab, then there being some idtiraab in his hadeeth is not heavy criticism as the details of this are mentioned in the books of science of hadeeth
3. An-Nasaa'ee = He was a Jurist and not strong in Hadeeth [Ad-Du'afa: 252]
4. Abu Zur'ah ar-Raazi = He mentioned him in Ad-Du'afaa
5. Al-Ukaylee = He mentioned him in Ad-Du'afaa
From this detail, we come to know that Sulemaan is Siqah and Sudooq according to the Jumhoor, so therefore there is no weakness in it because of Sulemaan bin Moosa. [It should also be noted that he is the narrator of Saheeh Muslim]
"Got slightly confused before his death" is not even proven, and is not hramful here either, wallahu a'lam.
Imam Abu Dawood has kept silent on this hadeeth, therefore according to the principle of Thanvi Deobandi, this hadeeth is Authentic.
Numerous scholars of Jarah wat Ta'deel have not only made general criticisms on Abu Haneefah but also detailed criticisms. The Hanafees anwer this criticism and say Abu Haneefah was a great Jurist of his time and therefore the criticisms on him are not sustainable. However, no one has criticized Sulemaan in detail and ash-Sharazee said in 'Tabqaat ul-Fuqaha', "Sulemaan was the Jurist of Shaam and a Companion of Makhool", therefore how can general criticism on him be sustainable.
Tawoos:
Imam Tawoos is the narrator of Saheeh Bukhaari, Saheeh Muslim and Sunan Arba'ah. He is the student of Ibn Abbaas and others
Abdullah bin Abbaas [radiallah anhu] said: "I am sure that Tawoos is among the people of Jannah." [Tahdheeb at-Tahdheeb: Vol 4 Pg 9]
Imam Zuhri said: "If you see Tawoos, you will praise his sincerity" [Tahdheb at-Tahdheeb: Vol 4 Pg 9]
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
উযায়র বলেছেন: ১-২-৩ দিয়ে বিরাট জবাব লেখার জন্য ধন্যবাদ । ১-২ দিয়ে একই জবাব লিখেছেন, সেখানে কি আদৌ খন্ডন করেছেন হাদীসটা 'শাজ' হবে না কেন ? শাজ হাদীস সহিহ হয় না, সেটা জানেন ?
আরেকটা প্রশ্ন করি ব্যক্তি আক্রমণ হিসেবে নিয়েন না । আপনি কি আসলেই জানেন শাজ কাকে বলে ? আপনার বিরাট উত্তরে এ বিষয়ে কিছু না পেয়ে আমি সন্দিহান হয়ে গেলাম ।
আর ৩-এ আমার অভিযোগের জবাব কোথায় দিলেন ? তাউসের শেষ বয়সে স্মৃতি হারানোকে কি আপনি অস্বীকার করছেন ?
২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: Conclusion:
Haytham bin Humayd is Thiqah and Sudooq.
সাইকোটিক ভাই থিকাহ ও সুডুক কি জিনিষ ?
২৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: Thiqah হবে, সেটা কি ?
@ লেখক উপরে একই জিনিষ দুবার এসেছে, ১টা মুছে দিয়েন ।
২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৮
শাহাদাত রুয়েট বলেছেন: আপনার মিথ্যাচারের জওয়াব এই লেখাতে সুন্দর করে উদ্বৃতি সহকারে দেয়া হয়েছে।
View this link
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
উযায়র বলেছেন: সৎ সাহষ থাকলে এখানে কিছু বলেন ।
ইমান ইসলাম - এ বিশ্বাসী হলে বলেন কোনটা মিথ্যা বললাম ?
২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
শাহাদাত রুয়েট বলেছেন:
বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম
আস-সালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ
মুফতি উযায়র লিখিত http://somewhereinblog.net/blog/uzair/29873961
বুকের উপর হাত রাখার হাদীসের প্রতি যে বিকৃত অভিযোগ করা হয়েছে তার বিস্তারিত জবাব সংযুক্ত ফাইলে দেয়া হল।
নিচে নীল কালি দ্বারা ‘সংযুক্ত ফাইলটির’ সংক্ষেপে উল্লেখ করা হল।
From: Shahin Gaffar
Sent: Wednesday, September 11, 2013 4:30 PM
To: Sk. Sadi
Cc: Kamal Ahmed
Subject: RE: নামাজে নাভীর নীচে হাত বাধা সুন্নত , বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই,
নামাজে বুকের উপর হাত বাধার কথা কোন সহিহ হাদীসে নেই, বরং নাভীর নীচে হাত বাধার কথা সহিহ হাদীস দ্বারা, সহিহ সুত্রে প্রমাণিত।
জবাব : হানাফীগণ তাদের নারীদের বুকের উপর হাত বাঁধার বিধান দিয়ে থাকে। যার বর্ণনাকারী পুরুষ সাহাবী ওয়ায়েল বিন হুজর (রা) এবং আমলকারী রসূলুল্লাহ (স)। অনেক হানাফী আলেম বুকের হাত বাঁধার হাদীসকে সহীহ হিসাবে গণ্য করেছেন এবং নারী ও পুরুষের পার্থক্য করাকে জরুরী নয় বরং মুস্তাহাব হিসাবে উল্লেখ করেছেন। [বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
হযরত আলী রা: বলেন, দুই হাত নাভীর নীচে বাধা অবস্হায় রাখা সুন্নত।আর সাহাবী থেকে কোন বর্ণনা সুন্নত হিসেবে ( মিনাস-সুন্নাহ ) বর্ণিত হলে , তা 'মরফু' তথা নবীজী থেকে প্রাপ্ত বলে সাব্যস্ত হয় ।
সুত্র : সুনানে আবু দাউদ, হাদীস ৭৫৬, মুসনাদে আহমাদ খন্ড -১, পৃষ্ঠা ১১০।
জবাব : ইমাম আবূ দাউদ ও ইমাম আহমাদ উভয়ের নিকটই হাদীসটি যঈফ। যা লেখক গোপন করেছেন।[বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
এ জন্যই চার মাজ হাবের কোনটিতেই বুকের উপর হাত বাধার কথা নেই !
চার মাজ হাবের সিদ্ধান্ত অনুসারে হাত বাধার বিধান :
১। হানাফী মাজ হাবে হাত বাধা সুন্নত, এবং সেটা নাভীর নীচে ।
জবাব : হানাফী মাযহাবে মহিলাদের বুকের উপর হাত রাখা সুন্নাত (ফাতওয়ায়ে আলমগীরি, তাক্বী উসমানীর হানাফীর দারসে তিরমিযী প্রভৃতি)। অথচ এ সম্পর্কিত হাদীসগুলো পুরুষদের সাথে জড়িত।
[বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
২। শাফেয়ীদের নিকট হাত বাধা সুন্নত, আর নাভীর উপর ও বুকের নীচে বাধা মুস্তাহাব ।
৩। মালেকিদের কাছে হাত না বেধে তা ছেড়ে দেওয়া মুস্তাহাব ।
৪। হাম্বলীদের নিকট নাভীর নীচে বা নাভীর উপর উভয় স্হানেই হাত বাধা যাবে ।
আমাদের কিছু লা-মাজ হাবী তথা আহলে হাদীস দাবীদার ভাইয়েরা মুখে মুখে হাদীস মানার কথা বললেও , এ ক্ষেত্রে তারা সহিহ হাদীস মানতে নারাজ।
জবাব : বুকের উপর বা নিকট হাত বাঁধা হানাফী (মহিলাদের ক্ষেত্রে), শাফেঈ, হাম্বলী সব আলেমদের কাছেই স্বীকৃত। [বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
বুখরীর কোন হাদীসে " বুকের উপর" হাত বাধার কথা নেই - তবে হাত বাধার হাদীস আছে । হাত বাধার কথা আমরাও বলি ।
হাত বাধার হাদীসে " বুকের উপর " যোগ করা - সুস্পষ্ট খেয়ানত ।
জবাব : একটি হাদীস অপর হাদীসের ব্যাখ্যা – এই নীতিমালার আলোকে হানাফীগণ মহিলাদের ক্ষেত্রে বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীসকে গ্রহণ করেছেন। পক্ষান্তরে হাদীসের বর্ণনাকারী ও আমলকারী উভয়েই পুরুষ হওয়াই শাফেঈ, হাম্বলী ও অন্যান্য মুহাদ্দিসগণ নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য হাদীসগুলো প্রযোজ্য করেছেন। [বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
বুকে হাত বাধা সর্ম্পকে তনিটি রওেয়ায়তে আছে , তবে সবগুলোতে ‘কালাম ‘ ও আপত্তি রয়েছে ।
জবাব : আমরা পরবর্তিতে জানব, বুকের উপর হাত বাঁধার হাদীসগুলো প্রতি আপত্তি করাটা সম্পূর্ণ বেইনসাফী।
১) হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এর হাদীস, যা সহীহ ইবনে খুযাইমা-এ র্বণতি আছে কিতাবটি সর্ম্পকে বলা হয় যে, এটি সহীহ শুধু নামে ; এর বহু হাদীসই সহীহ নয় । যেমনটি আল্লামা সাখাবী (রহ: ) 'ফতহুল মুগীস' এ এবং শাইখ গুদ্দাহ (রহ: ) ‘আল আজবিবাতুল ফাযেলা'- এর টীকায় বিস্তারিত র্বণনা করছেনে ।
জবাব : আমরা এটাও জানলাম যে, সহীহ ইবনে খুযায়মাতে সহীহ ও অসহীহ উভয় হাদীসই আছে । তবে হাদীসের সনদ বা মতন সম্পর্কে বিশ্লেষণের সুযোগ সবসময় রয়েছে। আমরা পরবর্তী বিশ্লেষণ থেকে জানতে পারব ইমাম ইবনে খুযায়মাহ বর্ণিত বুকের উপর হাত রাখার আলোচ্য হাদীসটির গ্রহণযোগ্যতা সম্পর্কে।[বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
এছাড়া হযরত ওয়ায়লে ইবনে হুজর (রা) এরহ হাদীস সহীহ মুসলমি -এ আছে তাতে ‘বুকরে উপর রাখা‘ এই অতিরিক্ত অংশ নইে । আল্লামা ইবনুল কাইয়িম ‘ইলামুল মুয়াককিয়ীন ‘- একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা উল্লেখ করেন যে “বুকের উপর নবীজী হাত রখেছেনে “ কথাটুকু মুয়াম্মল ইবনে ইসমাঈল নামী জনৈক রাবীর নজিস্ব বৃদ্ধি, যাকে ইমাম বুখারী (রহ: ) ‘মুনকারুল হাদীস‘ সাব্যস্ত করেছেন । তাছাড়া সুফিয়ান ছাওরী (রহ: ) এর অন্যান্য শাগরেদ তাদের বরণিত এই হাদীসে এই অংশটুকু উল্লেখ করেননি ।
জবাব : মুয়াম্মাল সহীহ বুখারীর বর্ণনাকারী। ইমাম বুখারী (রহ) থেকে সনদহীন ভাবে তাঁকে মুনকারুল হাদীস উল্লেখ করা হয়। যা রিজালশাস্ত্রবীদদের কয়েকজনের ভুল।
ক) ইয়াহইয়া ইবনে মু‘য়ীন তাঁকে সিক্বাহ বলেছেন (জারাহ ওয়াত তা’দিল ৮/৩৭৪)। খ) ইবনে হিব্বান নিজের ‘সিক্বাতে’ বর্ণনা করেছন, বলেছেন ত্রুটিযুক্ত। গ) দারা কুতনী তাকে তাঁর সূনানে (২/১৮৬ হা/২২৬১) সহীহ বলেছেন। ঘ) হাকিম তাঁর মুস্তাদরাকে (১/৩৮৪) সহীহ বলেছেন। ঙ) যাহাবী তাঁকে বসরাবাসী সিক্বাহদের অর্ন্তভুক্ত করেছেন (العبر ١/٣٥٠)। চ) তিরমিযী তাঁর সূনানে (হা/৬৭২) সহীহ বলেছেন। ছ) ইবনে কাসির তাঁর তাফসীরে (৪/৪২৩) শক্তিশালী বলেছেন।
সুতরাং তিনি কমপক্ষে হাসানুল হাদীস বিধায় হাদীসটি গ্রহণযোগ্য [বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
২. তাউসের মুরসাল রেওয়ায়েত, যা সুনানে আবুদাউদ -এ আছে এই সনদে সুলায়মান ইবনে মুসা একজন রাবী রয়ছেনে, যিনি মুত্যুর আগে স্মৃতশিক্তি লোপজনতি র্দুবলতায় পড়ছেলিনে। তাই তার হাদীস আর সহীহ থাকে নি।
জবাব : হানাফীদের কাছে বুকের উপর হাত বাঁধা মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তাছাড়া তাদের কাছে মুরসাল বর্ণনাও গ্রহণযোগ্য। সুলায়মান ইবনে মূসা সহীহ মুসলিমের র্বণনাকারী। তাঁর সমর্থনে মুয়াম্মালের পূর্বোক্ত ও সিমাকের পরবর্তী বর্ণনা রয়েছে। এ পর্যায়ে একাধিক সাক্ষ্য থাকায় ভুল হওয়ার সন্দেহ দূর হল।
[বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
৩. হযরত হুলবের হাদীস , যার রাবী সীমাক ইবনে হারব । প্রথমত তিনি র্দুবল রাবী, দ্বতিীয়ত তার উস্তাদ ভাই ইমাম ওয়াকী ও আবুল আহওয়াস-এর রেওয়ায়েতে ‘বুকরে উপর হাত রাখা‘ এর উল্লখে নইে । তাই সীমাকের রেওয়ায়েত ‘শায‘ তথা পরত্যিাজ্য ।
জবাব : সিমাক সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিমের বর্ণনাকারী। সুতরাং তাঁর প্রতি দূবলতার আপত্তি বাতিল হল[
বুকের উপর হাত রাখা হাতের উপর হাত রাখার বিরোধী নয় বরং ব্যাখ্যা। সুতরাং শায হওয়ার শর্তও এখানে নেই। বিস্তারিত : সংযুক্ত ফাইল]
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
উযায়র বলেছেন:
আমার পোষ্ট সহিহ হাদীস নিয়ে, সেটা দেন । সেটা না দিয়ে হানাফি হানাফি জপ করছেন কেন ? হানাফিরা গু খেলে আপনি গু খাবেন ?
না হানাফিরা কোন হাদীস গ্রহণ করলে সেটা স হিহ ? আর বাদ দিলে সেটা মউজু ? আপনাদের উসুল কি এটা ?
আপনার উত্তরেই তো দেখা যাচ্ছে দাবীকৃত হাদীসগুলোর বিষয়ে কত আপত্তি ! আপনারা কথা ঘুরাছচ্ছেন কেন? জবাব নেই দেখে ? ইবনে খুজাইমার সব হাদীস স হিহ না এটা জানেন না , হাদীসের বিশ্লষণ কি করবেনন ?
আপনি কি প্রথম হাদীসকে স হিহ বলছেন ? তা-ও তো বলতে পারলেন না ! ঠেলে ঠুলে হাসান পর্যন্ত নেওয়ার চেষ্টা করলেন !
২য় টা তো মুরসাল ! মুরসাল রেওয়ায়েত আপনাদের কাছে স হিহ ?
হা অথবা না বলবেন ।
৩য় হাদীস 'শাজ, , গায়ের জোড়ে 'শাজ' না বলে দিলেন !
আমি যদি বলি হাতের উপর হাত বাধা মানে , মুখের উপর হাত বাধা, এটা বিপরীত নায় বরং ব্যক্ষা, আপনি গ্রহণ করবেন ?
সবাইকে বলদ মনে করেন নাকি ? বাংলা বুঝেন ?
২৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
ফয়সাল_খান বলেছেন: ভাই আপনার কথা বলার ইচ্চা নাই শুধু সহীহ হাদিছের দলিল গুলা দিলাম । কোরআন ও হাদিস নিয়া যখন লিখবেন নিজে মনে করবেন না যে আপনি সব জানেন । আপনার চেয়ে আরও অনেক বেশি জান্নে ওয়ালা পৃথিবীতে আছে তাই একটু সংজত হয়ে কথা বলবেন । আপনার কাছে আমার একটা ছোট্ট প্রশ্ন এই যে । মক্কা ও মদিনা তে যে আলেম রা আছেন তারা কি ইসলাম জানেন না কি জানেন না । আর আমি বলি শুনেন নামজে হাত বাধার ক্ষেত্রে শাফি মাঝহাব ই সঠিক । এটাই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত । বুক ও বুকের নিছে এটাই সহীহ হাদিস ।
বুকের উপর হাত বাধা
রাসূল (সাঃ) বাম হাতের পিঠ, কব্জি ও বাহুর উপর ডান হাত রাখতেন। ৭৭ এবিষয়ে নিজের সাহাবীগণকেও আদেশ প্রদান করেছেন। ৭৮ তিনি কখনো ডান হাত দ্বারা বাম হাত আঁকড়ে ধরতেন। ৭৯ তিনি হস্তদ্বয়কে বুকের উপর রাখতেন। ৮০ তিনি নামাযে কোমরে৮১ হাত রাখতে নিষেধ করতেন। ৮২ এটা মেরুদণ্ডে হাত রখা হিসেবে গণ্য হয় যা থেকে তিনি নিষেধ করেছেন। ৮৩
টীকাঃ ৭৭. আবুদাউদ, নাসায়ী সহীহ সনদে, আর ইবনে হিব্বান ও সহীহ আখ্যা দিয়েছেন
৭৮. মালেক , বুখারী ও আবু উওয়ানাহ।
৭৯. নাসায়ী, দারাকুতনি, সহীহ সনদ সহকারে। এ হাদিস প্রমাণ করছে যে , হাত বাধা সুন্নাত। আর প্রথম হাদিস প্রমাণ করছে যে, বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা সুন্নাত। অতএব উভয়টাই সুন্নাত। কিন্ত হাত বাখার মধ্যে সমন্ময় বিধান করতে গিয়ে পরবর্তী হানাফী আলেম গন যে পদ্ধতি পছন্দ করেছেন তা হচ্চে বিদায়াত, যার ধরন তারা এইভাবে উল্লেখ করেছেন যে, ডান হাতকে বাম হাতের উপর কনিষ্ঠা ও বৃদ্ধাঙ্গুলি দ্বারা আঁকড়ে ধরবে এবং অন্য তিন অঙ্গুলি বিছিয়ে রাখবে( ইবনে আবেদীন কর্তৃক দুররে মুখতারের টীকা)। অতএব হে পাঠক! পরবর্তীদের এই মনগড়া কথায় যেন আপনাকে ধোঁকায় না ফেলে।
৮১. এটা হচ্চে কোমরের উপর হাত রাখা যেমন কোন কোন বর্ণনাকারী বর্ণনা করেছেন।
৮২. বুখারী ও মুসলিম আর এটি (আল- ইরওয়া ) গ্রন্থেও উদ্ধৃত হয়েছে।
৮৩. আবুদাউদ, নাসায়ী, ও অন্যান্যগণ ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
উযায়র বলেছেন: সহিহ হাদীসে, সাহাবাদের ফতোয়ায়, তাবেয়ী ইমাম ও মাজ হাবের ইমামদের সিদ্ধান্ত নারী-পুরুষের নামাজ ভিন্ন ।
আলবানী আর লা-মাজহাবীদের আজব দাবী: নারী-পুরুষের নামাজ এক!