নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উযায়র

সাধারন মুসলমান

উযায়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলবানীর ভ্রান্ত মতের ফিরিস্তই !

১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

আরব বিশ্বে ও বর্তমান দুনিয়ায় আহলে হাদিস মতবাদ বিস্তারের রুপকার শায়খ নাসিরুদ্দিন আলবানী(মৃত ১৯৯৯ইং) রাসুলের (সা) সাহিহ হাদিস বিকৃত করে মুসলিমদের বিভক্ত করার অন্যতম নায়ক তিনি। তার ব্যাপারে উম্মাতের ২ টি দল ১টি মূর্খদের[যারা আলবানী সাহেবের অন্ধভক্ত ও পক্ষে] আরেকটি বিজ্ঞ স্কলারদের[আলেমদের-যারা তার বিপক্ষে]। সাহিহ হাদিসকে যাঈফ আর যাঈফ হাদিসকে সাহি বলাই তার পেশা ছিল [আল্লাহ মাফ করুক আমিন]।তার বিরুদ্ধে উপমহাদেশ ও আরব বিশ্ব সহ বহু মুহাদ্দিস ও ওলামাগন উপযুক্ত প্রমান ও দলিল সহকারে বহু কিতাবাদি লিখেছেন তন্মদ্ধে ৫০ টি উল্লেখযোগ্য কিতাব।তার পরিচয় সম্পর্কে তার ভক্তবৃন্দ ও কথিত কিছু অনুবাদক উল্লেখ করেছে কিন্তু এটা যে,প্রমানিত শাইখ আলবানী একাডেমীক ভাবে কোন ডিগ্রী পায়নি।আল্লামা রাফিকুল ইসলাম মাদানি[দা,বা] বলেন, মদিনা ইউনিভার্সিটি পড়া কালিন তাদের এক উস্তাদ ড.আনিস তাহের ইন্দোনেশী ২ সপ্তাহ ব্যাপী আলবানী জিবনীর আলোচনা করেছেন সেখানে তিনি বলেন 'শায়খ আলবানী নিজে নিজে প্রচুর অধ্যয়ন ,গবেষণা করতেন।' এটা জানা কথা কুরান ,সাহিহ হাদিস ও সালফে সালেহিনদের আলোকে এমন উস্তাদ বিহীন নিজে নিজে অধ্যয়ন ,গবেষণা কারী ব্যক্তি নিজেও গোমরাহ হয় অপরকেও গোমরাহ করে। এর জন্যেই তার লিখা প্রতিটি কিতাবেই অসংখ্য ভুল ।



ভ্রান্তি,বাড়াবাড়ি,দুর্বলতা,স্ববিরোধিতা,আর কল্পনা প্রসূত মনগড়া মতবাদে ভরপুর।তিনি যেই হাদিস কে ও তার সনদকে ১বার সাহিহ বলত ঠিক ঐ সন্দকে অন্য হাদিসের মতনে জঈফ বা মাওযু বলত এই জন্য যে ঐ মতনটি আহলে হাদিসদের আকিদার বিপরীত।আর হাদিস সাহি জাঈফ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে তিনি মুহাদ্দিসদের কোন উসূলই মানত না।তার সিলসিলা সাহিহা ও জঈফায় অসংখ্য ভুল আছে। ''সিফাতুস সালাতিন নাবি'' [বাংলায় রাসুলাল্লাহর নামায] সহকারে বহু গ্রন্থে তিনি ভুল ও মিথ্যা রেফারেঞ্চ দিয়ে ইলমে নাববীর খিয়ানত করেছেন।আর এই বইটির দ্বারা তিনি ১৪০০ বছর পর উম্মাতকে পৃথক করতে সক্ষম হয়েছে ।আল্লাহ তাকে মাফ করুক আর আমাদেরকে তার ফিতনা হতে হিফাযাত করুক আমিন।



আরব বিশ্বের একজন নামকরা মুহাদ্দিস শায়খ মাহমুদ সাঈদ মামদুহ তার আল বানীর বিরুদ্ধে লিখিত গ্রন্থ ''আল ইত্তেজাহাতুল হাদিসিয়্যা'' কিতাবে লিখেন, ''আলবানীর বাড়ি সিরিয়ার আলবানীইয়া নামক স্থানে।তার বাবা নুহ নাজাতি একজন আদর্শ মানব। আলবানীর বাবা ছিল একজন দক্ষ হানাফি আলেম।ছেলের[আলবানীর] বিতর্কজনিত আচরনে পিতা ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে তাকে ত্যাজ্য পুত্র করে কিছুটা নাযাত পায়।আর জনগণ মুক্তি পেল আলবানীকে সিরিয়া থেকে বের করে।এরপর সে চেপে বসে সৌদি জনতার ঘাড়ে।রাজতন্ত্রের ভয়ে আতংকিত আলেম সমাজের মাঝে তার নতুন মতবাদ ছড়াতে আরো দারুন সূযোগ পেল। তবে এক পর্যায়ে তাদের[ সৌদির]ঘুম ভাঙ্গে। সবাই সোচ্চার হয় তাঁদের দীর্ঘ কালের শায়খ-আলবানীর বিরুদ্ধে। ১৯৯১ সালে সরকারী নির্দেশে শায়খ ২৪ ঘন্টার মধ্যে পবিত্র আরবভুমি ছেড়ে জর্ডানে গিয়ে আত্মরক্ষা পায়। আমরণ তিনি সেখানেই ছিলেন।

এছাড়াও তিনি তাকেই গনহারে কাফের,মুনাফিক,গোমরাহ মুশরিক,বেদাতি,মিথ্যুক ইত্যাদি বলতেন।যদি ঐ লোক তার মতবাদের বাইরে কথা বলতেন। এতে তার পাষণ্ড আত্মা একটুও কাঁপতো না। ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল[রাহ] কেও তিনি বেদাতি,আর ইমাম বুখারিকে একটি তাফসিরের জন্য তিনি তার ফাতওয়ায়ে আলবানিতে কাফের বলতে লজ্জাবোধ করে নি, বিখ্যাত মুহাদ্দিস আল্লামা আব্দুল ফাত্তাহ আবু গুদ্দাহ[রাহ]এর নামকে বিকৃতি করে তাকে বলত''গুদ্দাতুল বাইর[উটের প্লেগ রোগ]''এছাড়াও বলত''[হে গুদ্দাহ ]তোর হাত ধ্বংস হোক ''এমন করে তিনি সবাইকে অভিশাপ করতেন অথচ রাসুলুল্লাহ সাহিহ হাদিসে[খামাখা] অভিসম্পাত কারীকে ধিক জানিয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিশিষ্ট মুহাদ্দিস ও উলামা গনের রেফারেঞ্চ সহ দলিল ভিত্তিক আলোচনা ইনশাআল্লাহ দেওয়া হবে অপেক্ষা করুন। উল্লেক্ষ্য যে কথা গুলো আমরা ব্যক্তিগত স্বার্থের কারনে বলছি না উম্মাতকে তার কিছু ফিতনা হতে রক্ষার স্বার্থে ইখলাসের সাথে। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বোঝার জন্য তাওফিক দান ও হেদায়াত নাসীব করুক আমিন



[link|http://www.somewhereinblog.net/blog/acumen_2008/29753983|আলবানী সাহেবের আসল রুপ [পর্ব-২]]



[link|http://www.somewhereinblog.net/blog/acumen_2008/29753988|শায়খ আলবানী সাহেবের আসল রুপ [পর্ব-3]]







মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮

উযায়র বলেছেন: কোন হাদীস, অথবা একজনও সাহাবীর রায় বা ফতোয়া না পেলেও আলবানী আর লা-মাজহাবীদের দাবী: নারী-পুরুষের নামাজ এক!

Click This Link

২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

প্রবাসী১২ বলেছেন: Pls mention all referance to support your writting, otherwise u should be trailed under certain low.

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

উযায়র বলেছেন: মাসিক আল- আবরারে এবিষয়ে বিস্তারিত এসেছে, লেখক রফিকুল ইসলাম মাদানী, ইসলামিক বিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশ।

৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫১

কালাভীমরুল বলেছেন: ব্যক্তি নিজেও গোমরাহ,অপরকেও গোমরাহ করে। বাড়াবাড়ি আর কল্পনা প্রসূত মনগড়া মতবাদে ভরপুর।

৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪৭

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: আলবানীর ডিগ্রী যে নেই এটা তো সত্য। তেমনি এটাও সত্য রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ডিগ্রী ছাড়াও বিশ্বকবি। তার কবিতা তিনি যে ক্লাশে পাও দেননি সেই ক্লাশেই পড়ানো হয় । আর যিনি পড়ান অর্থাৎ শ্রদ্ধেয় শিক্ষকগণের তো ভুরি ভুরি ডিগ্রী।
আরও মজার তথ্য হলো এই শিক্ষাগত যোগ্যতায় তিনি বিলেত গিয়েছিলেন ব্যারিষ্টারী পড়তে ।বিলেতের সেই প্রতিষ্ঠানের লোকগুলো কী বোকা !!!! ডিগ্রী না থাকলে কী করে ব্যারিষ্টারী পড়বে ? এই ছোট্ট জ্ঞানও ওদের নেই। তার মানে আমাদের প্রচলিত ডিগ্রীকে তারা থোড়াই কেয়ার করে !!!
আরবরাও ঠিক তেমনি । আলেম বলে তারা তাকেই স্বিকৃতি দেয় যারা আল কুরআন পড়তে সহীহভাবে পড়তে পারে , বলতে পারে এবং আরবীতে বিশুদ্ধভাবে গ্রন্থ রচনা করতে পারে, হাদীস উসুল মতে বলতে পারে এবং রিজাল শাস্ত্রেযারা অভিজ্ঞ সহ এধরনের গুনাবলী সম্পন্ন লোকেদেরকে।
একারনেই ভারতীয় উপমহাদেশ ফাজায়েলে আমলে ভরে গেলেও ফাজায়েলে আমল আরবীতে অনুবাদ করে আরবে কেউ ফাজায়েলে আমল নিয়ে কেউ প্রচার করতে যায় না। তবে যারা ফাজায়েলে আমল সহ এরকম বিখ্যাত বই লিখেছেন তাদের ডিগ্রীর কিন্তু কোন অভাব নেই।
নেটের আলোচনা এ্যানালগ পদ্ধতিতে হোক এটা চাই না । রেফারেন্স দেন। আলবানী মানুষ ভুল হতেই পারে । আপনি যদি নিশ্চিত হোন তাহলে ভুলগুলো শুধরিয়ে সঠিকটা প্রচার করুন। মৃত মানুষ তার আমল নিয়ে মহান আল্লাহর ডেকে সাড়া দিয়েছেন।
ধন্যবাদ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

উযায়র বলেছেন: আলবানী সাহেব যে হাডীস আর সাহাবাদের মতের বিপরীতে মন গড়া মতবাদ চালু করেছেন সেটা কি মানেন ?

এমন লোককে কি বলবেন ? সৎ লোক ? না ভ্রান্ত ?

৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: দ্রুত লেখার জন্য কয়েকটি বানান এবং কয়েকটি বাক্য শুদ্ধ হয়নি । লেখার ত্রুটির জন্য আন্তরিকভাবে ক্ষমা চাচ্ছি।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৭

উযায়র বলেছেন: দ্রুত লেখারসময় সবারই ভুল হয়, এটা ব্লগে তেমন কোন বড় বিষয় না । ভাল থাকবেন ।

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১১

বিডিআর বলেছেন: "আলবানীর বাবা ছিল একজন দক্ষ হানাফি আলেম।ছেলের[আলবানীর] বিতর্কজনিত আচরনে পিতা ধৈর্যের বাধ ভেঙ্গে তাকে ত্যাজ্য পুত্র করে কিছুটা নাযাত পায়"

একজন দক্ষ আলেম কিভাবে তার ছেলে কে ত্যাজ্য করে? ইসলাম কি তা সমর্থন করে?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩১

উযায়র বলেছেন: হিন্দু ধর্মে ত্যাজ্য করলে উত্তরাধিকার সুত্র সম্পদ পায়না । ইসলাম ধর্মে সেরূপ কোন সুযোগ নেই । ত্যজ্ট করলেও সম্পত্তি বন্চিত হবে না । তাই এ অর্থে পিতা তাকে ত্যাজ্য করেন নি, কারণ বিষয়টাই তো অসম্ভব !

ত্যজ্য করার অর্থ ত্যাগ করা, পিতা সন্তানের সাথে সম্পর্ক ত্যাগ করেছেন, এই অর্থে নেন । অসম্ভব -অবাস্তব অর্থ করার কোন প্রয়োজন নেই ।

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫

দাম বলেছেন: @হেডমাষ্টার সাহেব
ভাই ইলমুল ফিকহ্ আর ইলমুল হাদিস এর চর্চা চেইন মেনটেইন করেই হওয়া উচিৎ। কারন এ বিষয় গুলোতে অনেক সুক্ষ বিষয় আছে যেগুলো অনুধাবন করা ছা্ড়া কোন সঠিক ডিসিসন দওয়া সম্ভব হয় না। ( আমি কথাটা ঠিক ভারে বলতে পারতেছি না)

আর এর সাথে রবীন্দ্রনাথের শিক্ষা বা কোন বইয়ের এনালাইসিস এর সাথে মিলালে হবে না। কারন এগুলোর সাথে ইলমুল ফিকহ্ আর ইলমুল হাদিস চর্চার কোন তুলনা হয় না, বা হতে পারে না।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯

উযায়র বলেছেন: ভাই সুন্দর বলেছেন । সাহিত্য রচিত হয় রচয়িতার মনের ইচ্ছায় । আর বিখ্যাত হয়ে যায় পাঠক প্রিয়তায় । জনপ্রিয়তায় । ধর্মের বিষয়টা এমন নয় । মউদুদী মতবাদ, আলবানী মতবাদ যতই জন প্রিয় হোক, ধর্মের মৌলিক বিশ্বাসের সাথে সাংঘর্ষিক হলে তা পরিত্যাজ্য ।

' আহলে হাদীস' রা বলে থাকে ২০ রাকাত তারাবী বেদাত । সহিহ হাদীসে আছে প্রত্যেক বেদাত ভ্রষ্টতা, প্রত্যেক ভ্রষ্ট জাহান্নামী । তাহলে কি বলবেন ওমর সহ সব সাহাবী যারা ২০ রাকাত তারাবী পড়েছেন, পড়তে বলেছেন, ওনারা জাহান্নামী ?

আবার কেউ ২০ রাকাতকে বেদাত না বললেও ৮ রাকাতকেি সুন্ণত বলে! এত এত সাহাবা সুন্ণত ত্যাগ দেখে চুপ ছিলেন ? এটা তো তাদের ইমানের উপর তোহমত !

কে্উ যা খুশী বলে ফেলবে - এটা ধর্ম নয় । আপনি কিছু উদ্ভট মত এনে বলে দিবেন দুনিয়ার সব আলেমরা বলদ, ১২০০ বছর শুধু ঘাস খেয়েছে , তাহলে তো বলতে হবে কোরাণ ও তার শিক্ষা বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল । আল্লাহর ওয়াদা মিথ্যা ! আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।

৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: উসুলে হাদীসের নিয়মটা কী ? দয়া করে জানাবেন কী ?
তাহলে আলবানী বা যে কেউ হাদীসের জালীয়াতী করুক না কেন , চেপে যাওয়া সহজ হবেনা।আর আলবানীর তথ্য সত্য হলে আপনাদের মত কেউ কেউ অভিযোগ করলেও অভিযোগ সত্য মিথ্যা প্রমান করা সহজ হবে।
দুনিয়ার সকল কিতাবে সংগৃহীত হাদীস কী প্রকৃতই রসুল(সঃ) এর বানী ?
উত্তর পেলে আলোচনার আশা রাখি ।
ধন্যবাদ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২২

উযায়র বলেছেন: vai, " Rules of ususl ul hadith" are many,
উসুলে হাদীসের নিয়মটা কী ? - not possible to explain in one word!

For starting, please read " Nukhba tul Fikr "

৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০২

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: তাহলে আলোচনা কিভাবে এগোবে ?
একটা প্লাটফরম না হলে তো সত্য মিথ্য বোঝা যাবে না।
আলোচনা সেই প্লাটফরম আপনিই ণির্ধারণ করুন ।
ধন্যবাদ।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

উযায়র বলেছেন: আপনি কি আলোচনা করতে চান একটু পরিষ্কার করে বলবেন কি ? সত্য বলতে কি আমি এখনও বুঝতে পারছি না আপনি কি বিষয়ে আলাপ করতে চান !


আলাবনী ভ্রান্ত - এবিষয়ে কি আপনার আপত্তি আছে ? থাকলে সেটা বলেন, দয়া করে ।

১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: কাউকে ভ্রান্ত বলার ক্ষেত্রে আপনি কোনটিকে মানদন্ড ধরবেন?
এটাই আমার প্রথম প্রশ্ন ।
২য় যে বিষয়টি জানার ইচ্ছা আপনার কাছে সেটা হল ইসলামের প্রথম খলিফার নাম কী ?
আশা করি জানাবেন।
ধন্যবাদ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

উযায়র বলেছেন: নবী -সিদ্দিক-শহীদ - সলেহ দের পথ সঠিক পথ ।

ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর রা:

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫২

উযায়র বলেছেন: নবী -সিদ্দিক-শহীদ - সলেহ দের পথ সঠিক পথ ।

ইসলামের প্রথম খলিফা হজরত আবু বকর রা:

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.