নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উযায়র

সাধারন মুসলমান

উযায়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

" ইমামের পিছনে মুক্তাদী কেরাত পড়বে " - এরূপ একটিও সহিহ হাদীস নেই

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

ইমামের পিছনে মুক্তদী কেরাত পড়বেনা, চুপ থাকবে স হিহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত । আর কোরাণের নির্দেশও তাই ।





এরপরও কিছু আহলে হাদীস ভাই মুসলমানদের প্রতারণা করে বলে ইমামের পিছে কেরাত না পড়লে নামাজ হয় না !





আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়েত দিন।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

সাইকোটিক বলেছেন: 1. Narrated Ubadah ibn as-Samit:

We were behind the Apostle of Allah (peace_be_upon_him) at the dawn prayer, and he recited (the passage), but the recitation became difficult for him. Then when he finished, he said: Perhaps you recite behind your imam? We replied: Yes, it is so, Apostle of Allah. He said: Do not do so except when it is Fatihat al-Kitab, for he who does not recite it is not credited with having prayed.
Dawud :: Book 3 (Prayer (Kitab Al-Salat): Details of Commencing Prayer ) : Hadith 822
And Tirmizi


2. Abu Huraira reported: The Apostle of Allah (may peace be upon him) said: If anyone observes prayer in which he does not recite Umm al-Qur'an, It is deficient [he said this three times] and not complete. It was said to Abu Huraira: At times we are behind the Imam. He said: Recite it inwardly
Muslim :: Book 4 (The Book of Prayers (Kitab Al-Salat)) : Hadith 775

3. Narrated 'Ubada bin As-Samit:

Allah's Apostle said, "Whoever does not recite Al-Fatiha in his prayer, his prayer is invalid."
Bukhari :: Book 1(Characteristics of Prayer) :: Volume 12 :: Hadith 723

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

উযায়র বলেছেন: প্রথম হাদীসটা কি সহিহ ? এই হাদীস স হিহ হওয়ার বিষয়ে তো ইজমা নেই! এটাকে আপনি স হিহ বলছেন কেন ?

২য় - ৩য় হাদীস কি 'ইমামের পিছনে মুক্তদীর কেরাত ' নিয়ে ? পোষ্ট কি বুঝেন নি ? না মানুষকে ভুল বুঝাতে চান ?

ইমামের কেরাতই মুক্তাদীর কেরাত এটা কি মানেন ?

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮

সাইকোটিক বলেছেন: It was said to Abu Huraira: At times we are behind the Imam. He said: Recite it inwardly

অনুবাদ: আবু হুরাইরা কে বলা হয়েছিল: আমরা যখন ইমামের পিছনে। সে বলল: নি:শব্দে তেলওয়াত কর।

এখন যেই হাদিস আপনার মাজাহাবের সাথে মিলে শুধু সেগুলো সহিহ বললে আলাদা কথা...

আর আহলে হাদিস কাকে বলে, মাজাহাব কি, আমি এগুলোর ধার ধারিনা। আমার কছে যে সঠিক মনে হয় সেটাই করি। কারন দিন শেষে প্রশ্নের উত্তর আমাকে দিতে হবে। এতে যদি আমি হানাফী হই বা আহলে হাদিস হই তাহলে কোন সমস্যা তো দেখিনা।

আপনাকে কনভিন্স করার কোন ইচ্ছা আমার নাই। আপনি already convinced.


আল্লাহ আমাদের হেদায়েত করুন।



১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

উযায়র বলেছেন: আবু হুরাইরা কে বলা হয়েছিল: আমরা যখন ইমামের পিছনে। সে বলল: নি:শব্দে তেলওয়াত কর

ইমাম যখন তেলওয়াত করে তখন চুপ থাক - এটা মরফু হাদীস । আপনি এটাকে গ্রহণ করবেন না ?

৩| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৩

প্রবাসী১২ বলেছেন: উযায়র আপনি বিভ্রান্ত। মহান আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথের দিশা দিন।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

উযায়র বলেছেন: মহান আল্লাহ আপনাকে সঠিক পথের দিশা দিন।

৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: আপনার সাথে আলোচনা আশা রাখি ।
কিন্ত্ আলোচনার মানদন্ড কী হবে ? কিসের সাথে তুলনা করে আমরা সত্য গ্রহন করবো ? আমি কী হানাফী মাজহাবের ফিকাহ শান্ত্র থেকে উদ্ধৃতি দিলে আপনার কোন আপত্তি থাকবে ?
ধন্যবাদ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

উযায়র বলেছেন: আমার পোষ্টগুলোতে শুধু কোরান শরীফ ও সহিহ হাদীস নিয়ে আলোচনা করছি । হানাফী মাজহাবের ফিকাহ শান্ত্র থেকে উদ্ধৃতি দিবেন কেন ?

কোন বিষয়ে সহিহ হাদীস না পাওয়া গেলে হাসান হাদীস নেওয়া যেতে পারে । আর হাদীসের ব্যাক্ষায় দ্বিমত হলে, ভিন্নমুখী হাদীস পাওয়া গেলে সাহাবাদের আমল থেকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ।

কারণ আমি আক্কীদাগত ভাবে বিশ্বাস করি সাহাবারা হাদীস বিরোধী বা বেদাতি ছিলান না , ওনাদের অনুসরণ ( বিশেষ ভাবে মুহাজির ও আনসারদের অগ্রগামী যারা ) করলে জান্নাত নসীব হবে ।

আপনার আক্কীদা কি ?

৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৭

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: আমি ইমামের পিছনে সুরা ফাতিহা পাঠ করি।
আর আপনার বক্তব্যে বুঝা যায় আপনি সুরা ফাতিহা পাঠ করার বিপক্ষে।
অন্য তিন মাজহাবের সাথে হানাফী মাজহাবের অনেকগুলো পার্থক্যের মধ্যে এই বিষয়েও পার্থক্য রয়েছে। তাহলে ধরে নেওয়া যায় আপনি হানাফী মাজহাবের অনুসারী। কিন্তু আপনি কী জানেন আপনার মাজহাব অনুযায়ী আপনি কোন স্তরের মুকাল্লিদ ? আগে এটা জানুন তারপর না হয় আল কুরআন এবং হাদীসের রেফারেন্স দিবেন । বললাম এই কারনে যে, আপনার বক্তব্য যেন আপনাদের কুরআন ও হাদীদের নির্যাস ফিকাহ শাস্ত্রের বাইরের থেকে না হয়। ধন্যবাদ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

উযায়র বলেছেন: আমার পোষ্ট সহিহ হাদীস নিয়ে, সেটা দেন । সেটা না দিয়ে হানাফি হানাফি, তাকলীদ -তাকলীদ জপ করছেন কেন ? হানাফিরা গু খেলে আপনি গু খাবেন ?

না হানাফিরা কোন হাদীস গ্রহণ করলে সেটা স হিহ ? আর বাদ দিলে সেটা মউজু ? আপনাদের উসুল কি এটা ?

আমার পোষ্টে কোন জায়গায় আমি হানাফি মাজহাবের কথা বললাম?
নাকি হানাফী মাজ হাব এতীম হয়ে গেছে যে ব্লগে এসে সাপোর্টার ভিক্ষা করতে হবে ?

কোন দিন দেখেছেন কোন মাজ হাবী আলেম তার মাজ হাবে দাখিল হতে কাউকে বলেছে? ওয়াজ করেছে ? আর তার নিজের মাজ হাবকেই স ঠিক বলেছে ? অন্য ডের গোমরাহ - মুশরিক বলেছে ?

আমার পোষ্ট তো গোমরাহ আলবানী - জাকের নায়েক ডের জন্য ।
আর যে সব শয়তানরা বলে বেড়ায় তাদের ছাড়া অন্যদের নামাজ হয় না , তাদের শয়তানীর গুমড় ফাস করার জন্য ।

আপনি কি তাদের দলে ?

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

বিলাসী বলেছেন: মাযহাবী ভাইদের একটাই কথা আর তা হলো হাদিস সহিহ হলেও তা তাদের ইমামের সমর্থন আছে কিনা বা ইমাম বলেছেন কিনা, যদি ইমাম এটা না বলে থাকেন অথবা ইমাম না করে থাকেন তাহলে তারা সেটা কোনো মতেই মেনে নিবে না। এক্ষেত্রে হাদিস সহিহ হলেও তারা হাদিস সহিহ বাদ দিয়ে ইমামের দোহাই পেড়ে মাযহাবের ত্বাকলিদ করতে থাকবে। আর গলা উচিয়ে বলতে থাকবে আমরা আশেকে রাসুল সাঃ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

উযায়র বলেছেন: মাযহাবী ভাইদের নিয়ে তো এই পোষ্ট না, পোষ্ট তো স হিহ হাদীস নিয়ে, সেটা নিয়ে কথা বলে না !

অপ্রাসংগিক কথা বললে তো লোকে বোকা মনে করবে !

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

আশমএরশাদ বলেছেন: ----১। বিহাজাল ইমাম বলার পর আর নিজের পড়ার কোন প্রয়োজনীয়তা নাই।
২ -মুফতি ইব্রাহীম থেকে শুরু করে সবাই বলেছে যে অবশ্যই ইমামে পড়বে। ৩ ,মুক্তাদি নিজে পড়লে ইমামের দরকার কি? আর কেউ তেলাওয়াত করলে অন্যের শুনাটাও কর্তব্য।
৪,সুতরাং মুক্তাদির নিজের পড়ার কোন প্রয়োজন নেই।
৫,সামষ্ঠিক নামাজ এবং ব্যক্তিগত নামাজের পার্থক্য নিশ্চয় আছে।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩০

হেডমাষ্টার সাহেব বলেছেন: হাদীস সহীহ কীনা যাচাই করবেন কোন দৃষ্টি দিয়ে ?
আর নিজের পরিচয় বা দৃষ্টি ভঙ্গি উপস্থাপন না করলে কীভাবে আলোচনা করবেন ?
ধন্যবাদ।

৯| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২২

অচেনা যাত্রী বলেছেন: বিস্তারিত- http://www.asksumon007.blogspot.com/

১০| ১১ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯

মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: আমি এই বিষয়ে একটি পোস্ট দিয়েছি একটু কষ্ট করে দেখুন নামাজে সুরা ফাতিহা পড়া আর না পড়া

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.