নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উযায়র

সাধারন মুসলমান

উযায়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

তাবলীগ নিয়ে বিতর্ক উষ্কে দিচ্ছে সাইবার অভিযাত্রী, ভাল তাবলীগ জানেন এমন কেউ কি আছেন ?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৪

তাবলীগ জামাতের কাজ খুবই মোবারক এবং বর্তমান যুগে মুসলমানদের জন্য এক নজীর বিহীন আশ্রয় । অথচ ইদানিং সাইবার অভিযাত্রী আদা জল খেয়ে তাবলীগ জামাতের সমালোচনায় মেতে উঠেছেন ! দিনে বেশ কটা করে পোষ্ট দিচ্ছেন শুধু তাবলীগের সমালোচনা করে । অথচ এই ভাল কাজটি বিতর্কের উর্দ্ধে থেকে মুসলমানদের দ্বীনি খেদমত করুক এটাই শান্তিপ্রিয় মুসলমানদের আকাংখা



এর জনপ্রিয়তা শিক্ষিত অশিক্ষিত আলেম ওলামা থেকে নিয়ে সর্ব স্তরে । যার নজীর দেখা যায় প্রতি বছর টংগীর বিশ্ব এস্তেমায় । তাই এ কাজ নিয়ে সর্ব প্রকার অপপ্রচার বন্ধ হোক এটাই আমাদের চাওয়া ।



সামুর লাখ খানেক নিকের মাঝে তাবলীগ নিয়ে ভাল জানাশুনা আছে, এমন কেউ না কেঊ থাকার কথা । কমপক্ষে তাবলীগের মুরুব্বীদের চিনেন বা প্রত্যক্ষ - পরোক্ষ যোগাযোগ আছে এমন কেউ না কেউ তো অবশ্যই আছেন ।



তাবলীগি ভাইদের প্রতি অনুরোধ তারা কি তথ্য ও যুক্তি পূর্ণ জবাব দিয়ে সকল প্রকার ভুল বুঝার অবসান ঘটাবেন ?

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাইজান, আমি খারাপ কিছু বললে থাকলে, অযৌক্তিক মন গড়া কিছু বলে থাকলে আমার পোষ্টগুলোতে জবাব দেবার আমন্ত্রণ রইল :

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : ইমান বৃদ্ধির উপায় শুধু দাওয়াত
Click This Link

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের আর একটি ভুল : এইটাই কাম।
Click This Link

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : অসৎ কাজের নিষেধ দরকার নেই, সৎ কাজের আদেশ বা দাওয়াতের মাঝেই অসৎ কাজের নিষেধ আছে। Click This Link

তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : হিজরত ছাড়া, ইমান পূর্ণ হয় না, ইয়াক্কীন তৈরী হয়না। Click This Link


তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : ' তাবলীগের কাজ বর্তমানে ফরজে আইন, ফরজে কেফায়া না '
Click This Link

তবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল ' সংসার কিভাবে চলবে, বা ব্যবসা দিয়ে আমার সংসার চলে ' এজাতীয় কথা বলা ইমানের দূর্বলতা !
Click This Link

তবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভ্রান্তি : ইসলামী জেহাদ-কে অস্বীকার করা। Click This Link

তাবলীগ জামাতের কিছু কর্মীদের একটি ভুল : ' দাওয়াত থাকলে দ্বীন থাকবে, দ্বীন থাকলে দুনিয়া '
Click This Link

তবলীগ জামাতের কর্মীদের একটি ভুল : দাওয়াতের কাজ সমস্ত ফরজ কাজের মা ' উম্মুল ফরায়েজ'
Click This Link

যে ভুলটা জামাতে ইসলামী ও তাবলীগের কর্মীরা করে থাকেন : চাকরী-ব্যবসা, খাওয়া -দাওয়া সব এবাদত !
Click This Link

তাবলীগ জামাতের হুজুর- কর্মীদের প্রতি একটা পরামর্শ: ' উম্মতের ফজীলত বলতে গিয়ে সীমা অতিক্রম করবেন না'
Click This Link

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের প্রতি একটা পরামর্শ : বিতর্কিত মহিলা তাবলীগকে মূল তাবলীগ থেকে আলাদা রাখুন
Click This Link

তাবলীগী ভাইদের কাছে প্রশ্ন : দাওয়াত বড় না এবাদত ? দায়ীর মর্যাদা বেশী না আবেদের ?
Click This Link

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের প্রতি অনুরোধ : পীর-মুরীদীকে অস্বীকার করবেন না ।
Click This Link

তাবলীগ জামাতের কর্মীদের দৃষ্টি আকর্ষণ :জেনে নিন কিভাবে তবলীগের ক্ষতি হয় ? Click This Link

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৯

উযায়র বলেছেন: বাংলাদেশ এবং বিশ্বের সব হকপন্থী আলেমরা এই কাজ সমর্থন করেন । তারা তো কেউ এই কাজের সমালোচনা করছে না, আপনি কেন এত তোলপার করছেন ?

আর আপনি যদি ইনসাফের উপর থাকতেন তাহলে এমন ডজন ডজন পোষ্ট দিতেন না । গঠন মুলক সমালোচনা করে দু -একটা পোষ্ট বড় জোড় দিতে পারতেন ।

২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০

ভিটামিন সি বলেছেন: ধর্মীয় উস্কানিমুলক লেখার জন্য সাইবার অভিযাত্রীর নিক ব্যান দাবী করেন। আর কোন কথা হবে না। দিনে অনেকগুলি পোষ্ট দিয়ে ব্লগে ফ্লাডিং করছেন এই লেখক। আশাকরি মডারেটর এই দুইটি বিষয়ে দৃষ্টি দিবেন।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

উযায়র বলেছেন: ভাই আমি ব্যান - ঝগড়া - মারামারি চাইছি না ।
চাচ্ছি একটা ভাল সমাধান ।
শান্তি পূর্ন ।

৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: @ ভুটামিন -সি, রাজারবাগীর গন্ধ পাচ্ছি ।


বিশ্বের সব হকপন্থী আলেমরা এই কাজ সমর্থন করেন - একমত , তবে তারা সমালোচনা করেন না তা না :

তাবলীগ জামাতের বাড়াবাড়ি ও ভুলগুলো জানতে আল্লামা জাস্টিস ত্বকী উসমানীর লেখাগুলো পড়ুন

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩

উযায়র বলেছেন: ভাই, গালাগালি বন্ধ করি ।

৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

ভিটামিন সি বলেছেন: তুমি যে চান্দু ভারতী মাল সেই গন্ধ আগেই পাইছিলাম এখন তার প্রমান পাইলাম।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

উযায়র বলেছেন: ভাই, গালাগালি বন্ধ করি ।

৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: Deoband Bid'ats

Dear readers, please think carefully! The Deobandi sect have given Fatwa of Bidat and Shirk on Muslims for every little thing and activity, but all the Bid'ats they commit are Ja'iz (permissible) for them. It seems as if the Shari'ah is their slave girl. They dictate to the Shari'ah on what should be Halaal and what should be Haraam, and Shari'ah gives the ruling according to their desire! (Allah forbid)!



In conclusion, I say, that those who themselves are Bid'atis have no right to fire the Fatwas of Bid'at upon others.

Click This Link

Tableeghi Jamaat and Wahabis in Ahadith

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

উযায়র বলেছেন: ভাই আমি তাবলীগে ৩ চিল্লা দিয়েছি, ওহাবী বিরোধী, আবার ভন্ড পীর বিরোধী । আমর মনে হয় কোথাও ভুল বুঝাবুঝি হচ্ছে ।

৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: @ ভিটামিন -সি, রাজারবাগীরে নিয়া কয়েক ডজন পোষ্ট রেডী -ই আছে, দিব নাকি পোষ্ট ? ব্লগে বান্দর নাচ শুরু হয়ে যাবে কিন্তু !

৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০

বাংলার আকাশ বলেছেন: ঐ ব্যাটা সাইবার অভিযত্রী ব্লগে ফ্লাডিং করছে এটা ট্রু , ওকে ব্যান করা হোক ।

ওর কোনো বিশেষ উদ্দেশ্য আছে অথবা ও একটা ছাগল।

৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: বিদ্রোহী ভাই, দেওবন্দীরা কথায় কথায় শিরক-বিদাতের ফতোয়া দেয়না , সেটা দেয় কিছু নব্য ইসলামিষ্ট, আহলে হাদীস নামধারীরা ।

আর তাবলীগী- দেওবন্দীদের সাথে তো আহলে ওহাবীদের অনেক তফাৎ আছে ! তাবলীগীরা ( তাদের শুরুর দিকের মুরুব্বীরা ) সুফিবাদ মানেন, চর্চা করতেন । তবে হালের কিছু তাবলীগীরা সুফিবাদকে অদরকারী মনে করেন।

এরপর মাজ হাবের বিষয়েও তাবলীগী - ওহাবী অনেক তফাৎ ।

৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

পরের তরে বলেছেন: ভাই এত কথা বলার কি আছে?? যুক্তি তর্ক ইসলামের বৈশিষ্ট নয়। তাই বাদ দেন এইগুলা। দুয়া করেন আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আর যারা বুদ্ধিমান তারা নিজের ভুল খুজতেই ব্যস্ত থাকে পরের ভুল ধরা তাদের কাজ নয়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯

উযায়র বলেছেন: আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন।

১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: @ বাংলার আকাশ, বাগী নাকি ?

১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৩

নিজাম বলেছেন: কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, সাইবার অভিযাত্রী নয়, সাইবার অভিযাত্রী কর্তৃক লিখিত লেখাগুলো বন্ধ করা হোক।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

উযায়র বলেছেন: লেখাগুলো বন্ধ না করে ভাল উত্তর দেওয়া হোক । কোন কিছু নিষিদ্ধ করলে কাটতি বেড়ে যায় !

১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

সাদা ঘোটক বলেছেন: আর আমি কিছুদিন আগ পর্যন্ত ভাবতাম "উযায়র" আর "সাইবার অভিযত্রী" দুইটাই রাতুলবিডির নিক :||

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

উযায়র বলেছেন: :||

১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭

বিডিওয়েভ বলেছেন: পরের তরে বলেছেন: ভাই এত কথা বলার কি আছে?? যুক্তি তর্ক ইসলামের বৈশিষ্ট নয়। তাই বাদ দেন এইগুলা। দুয়া করেন আল্লাহ সবাইকে হেদায়েত দান করুন। আর যারা বুদ্ধিমান তারা নিজের ভুল খুজতেই ব্যস্ত থাকে পরের ভুল ধরা তাদের কাজ নয়।

১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৪

শীতের সকাল বলেছেন: ৥ সাইবার অভিযত্রী

আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনের জন্য সবাইর খেদমতকে কবুল করেন।


আপনার পোষ্টগুলো পরে আপনার সম্পর্কে ধারণা করা দুরূহ ব্যাপার যাইহোক আপনার সম্পর্কে ধারণা না হয় নাই থাকুক।


আল্লাহ সার্বজনীন।।

আপনারা প্রত্যেকটি কথাই সত্য কিন্তু মতলব খারাপ।


তাবলীগিরা যেখানে গাস্থ, তালিম করে মসজিদে আপনি তাদের সমালোচনা করছেন ব্লগে।

তারা আছে উম্মতের ফিকিরে, আপনি আছেন তাদের ভুল ধরার ফিকিরে।

আপনার পোষ্টকৃত প্রত্যেকটি বিষয় আপনি নিজেই স্বীকার করছেন কিছু কিছু তাবলীগি ভাই, হয়তবা শুনেছেন ইত্যাদি অনিশ্চত কিছু মাধ্যমের মাধ্যমে যা এমন একটি ওপেন প্লেসে আলোচনার সুযোগ ছাড়া প্রোপাগান্ডাই ছড়াবে কারণ তাবলীগের হুজুররা ব্লগ কিংবা ফেসবুক নিয়া নাই , তারা আছে পুরো পৃথিবী নিয়ে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫

উযায়র বলেছেন:
আল্লাহ তায়ালা তার দ্বীনের জন্য সবাইর খেদমতকে কবুল করেন। আমীন ।

১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: আসলে বুঝলাম না সাইবার অভিযাত্রীর আসল উদ্দেশ্যটা কি????

যদি আসলেই তার উদ্দেশ্য সৎ থাকে তবে অবশ্যই তার সকল পোষ্টের প্রশ্নের জবাব সে কোন ভাল আলেম কিংবা কাকরাইল গিয়া যারা বড়রা আছেন তাদের কাছে পেশ করতে পারেন। কিন্তু ব্লগেও তার পোষ্ট গুলা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

উযায়র বলেছেন: তার সকল পোষ্টের প্রশ্নের জবাব সে কোন ভাল আলেম কিংবা কাকরাইল গিয়া যারা বড়রা আছেন তাদের কাছে পেশ করতে পারেন। পূর্ণ সহমত

১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন:
শীতের সকাল বলেছেন: আপনারা প্রত্যেকটি কথাই সত্য কিন্তু মতলব খারাপ।

যদি মেনে নেই আমার মতলব খারাপ, আমার মতলব যেন ভাল হয় তার দুয়া করুন । আল্লাহ চাইলে সব হবে ।

তবে এটা কি জেনে-শুনে স্বীকার করছেন কথাগুলো সত্য ?

ভাই আমি সমাধান চাইছি, সমাধান কি ?

আমি তাবলীগ পছন্দ করি, যদি এই সমস্যাগুলো থেকে থাকে তা থেকে উত্তরণের উপায় কি ?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

উযায়র বলেছেন: সকল পোষ্টের প্রশ্নের জবাব কোন ভাল আলেম কিংবা কাকরাইল গিয়া যারা বড়রা আছেন তাদের কাছে পেশ করতে পারেন।

১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: @ জাহিদ২০১০ ভাই, আমার পোষ্ট প্রশ্নবিদ্ধ সেটা নিয়ে আমার ডুশ্চিন্তা নেই, আমি চিন্তিত তাবলীগ নিয়ে । এত ভাল, দরকারী, উপকারী একটা কাজ বিতর্কিত হোক সেটা আমি চাই না ।

আপনি কি পারেন না আমার প্রশ্ংুলোর জাবাব কোন মুরুব্বী বা ভাল তাবলীগী আলেম থেক সংগ্রহ করতে ?

এতে সবারই উপকার হত!

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

উযায়র বলেছেন: @ Zahid Bhai, can you pls do this ?
cyber is not going to our elders,
so can we do it for him ?

১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: যদি আমার পক্ষে সম্ভব হতো তাহলে আমি আপনার সকল প্রশ্নের জবাব এনে দেওয়ার ব্যবস্থা করতাম কিন্তু বর্তমানে আমি বরিশালে অবস্থান করছি

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

উযায়র বলেছেন: হুম বুঝতে পারলাম ।
বরিশালের মুরুব্বিরা কি সাহায্য করতে পারবেন ?
ওনারা তো জোড়ে ঢাকায় আসেন, সামনেও ৩ চিল্লার সাথীদের জোড় আসছে । দেখা যাক আর কোথা থেকে সমাধান হয় কি না।

আমি চাই অপপ্রচার বন্ধ হোক, এত মোবারক কাজটা বিতর্কিত না হোক।

১৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

নুমান" বলেছেন: সুন্দর আলোচনা চাই।

২০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: এই কথাটা তো আমি সাইবার অভিযাত্রী কেই বলতে চাই বড়দের কাছে যেতে তার এতো এলার্জী কেন????

তার মনে যত প্রশ্ন যত সমস্যা সেটা নিয়া তো যারা কাজের বড় তাদের কাছে গিয়া তার মনের উৎকন্ঠা দূর করতে পারেন, তাই না??

কিন্তু তিনি সেটা না করে ব্লগে নিজেকে তাবলীগ বিরোধী হিসেবে দেখাচ্ছেন, যদিও আমি মনে প্রানে বিশ্বাস করি তিনি এর বিরোধী নন।

আমি সাইবার অভিযাত্রীর কাছে একটা অনুরোধ করব তিনি যেন তার সকল প্রশ্ন, সমস্যা নিয়ে কাকরাইল এ যারা বড়রা আছেন তাদের কাছে পেশ করেন। আপনি বলেছিলেন যে, ওলামাদের কাছে গেলে তারা সময় দিতে চান না। আশাকরি কাকরাইল গেলে বড়রা আপনাকে হতাশ করবেন না।

২১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: এক কানা কয়
আরেক কানারে
চলো এবার ভবো পাড়ে
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বারংবার
Click This Link

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

উযায়র বলেছেন: আমরা কানা ?
তুমি কিসের ছানা ?
কোথায় পেচাও তেনা ?
দুরে গিয়ে ভ্যান ভেনা ,
যাহ।

২২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই বড়দের কাছে যেতে আমার কোন এ্যালার্জী নেই । কিন্তু বড়রা সারা দুনিয়ার পুরা উম্মত নিয়ে ফিকির করেন, তাই আমাকে সময় দেওয়া ওনাদের সম_ভব হবে বলে মনে হয় না ।

আর আমি বেশ কয়েকবার মুরুব্বীদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছি, কাজ হয়নি । আর অনেক সময় ই ওনারা বলেন সময় লাগাতে, টাহলেই বুঝে আসবে ।

আচ্ছা যদি মেনেও নেই সময় লাগালে বুঝে আসবে, কিন্তু প্র্শ্নগুলোতো বাস্তব । সেগুলোর কি হবে ? এমন অনেক প্রশ্ন তো বড় বড় আলেমরাও করেছেন । এগুলোর ভাল জাবাব থাকলে তো আর বার বার বিতর্ক হবে না ।

হজরত জাকারিয়া রহ: তাবলীগ জামাতের সমালোচনা ও তার জবাব নামে একটা বই লিখেছেন । সেখানে তিনি অনেক সমালোচনার জবাব দিয়ে দিয়েছেন । যে কেউ চািলে সেটা দেখে নিতে পারে ।

আমি যেগুলো এনেছি, এগুলো নতুন । তাই এগুলোর ও একটা লিখিত জবাব পাওয়া গেলে ভাল হত।

ব্যক্তিগত ভাবে আমি মনে করি তাবলীগ জামাত ভাল, এই কাজও হক, তবে কর্মীদের ধ্যান ধারণা কিছু পরিবর্তন দরকার । সেগুলোই আমি পোষ্ট করেছি । আমি চাই এই কাজে চলমান কিছু বিষয় সংশোধন হোক, কর্মীরা তা চান না । তাই তারা আমার কথা গ্রহণ করতেও রাজী না । সমস্যাটা সেখানেই ।

২৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: একখান হনু ঢুকছে

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন তোমার পোষ্টের কমেন্টই অনেক গদাম ওয়ালা উত্তর আছে।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০

উযায়র বলেছেন: শাহবাগ -রাজারবাগ - ব্রাক সবখানে ধাওয়া খেয়ে
ভুলে কাকরাইলে ঢুকে পড়ছে।

দৌড়া দৌড়িতে ব্যফুক বিনোদুন পাইলাম ।

২৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: ব্যক্তিগত ভাবে আমি মনে করি তাবলীগ জামাত ভাল, এই কাজও হক, তবে কর্মীদের ধ্যান ধারণা কিছু পরিবর্তন দরকার । সেগুলোই আমি পোষ্ট করেছি । আমি চাই এই কাজে চলমান কিছু বিষয় সংশোধন হোক, কর্মীরা তা চান না । তাই তারা আমার কথা গ্রহণ করতেও রাজী না । সমস্যাটা সেখানেই ।

বুঝলাম, ধ্যান ধারণা ভুল থাকলে অবশ্যই পরিবর্তন আনতে হবে। কাজের সুবিধার্থে তাবলীগে সময়ে সময়ে অনেক কিছু পরিবর্তন পরিমার্জন করা হয়েছে। এবং প্রতিনিয়ত বড়রা সাথীদের সাথে পরামর্শ সাপেক্ষে কাজের ধরন পরিবর্তন করছেন।

আপনি বলেছেন চলমান কিছু বিষয় সংশোধন হোক, কর্মীরা তা চান না। আমার কাছে কথাটা ভুল মনে হচ্ছে।

কারন তাবলীগের প্রত্যেকটা কাজ পরামর্শ সাপেক্ষে হয়ে থাকে। যদি অবশ্যই চলমান বিষয় নিয়ে কোন সমস্যা হয়ে থাকে তবে তা পরামর্শ সাপেক্ষেই সিদ্ধান্ত নেয়া বর্তমানে যুক্তিযুক্ত। আমার আপনার একার কোন সিদ্ধান্ত তাবলীগের কোন খেদমতে কাজে আসবে না। যদি কোন সমস্যা হয় আশাকরি অবশ্যই তা পরামর্শের মাধ্যমে সমাধান করা চাই।

২৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

নিজাম বলেছেন: সাইবার যাত্রীর ৪.০৫ মিনিটের মন্তব্য অতি সুন্দর, প্রশংসনীয়। ভাই আপনার প্রশ্নের জবাব অনুগ্রহ করে একটু কষ্ট করে কাকরাইয়ে নিয়ে যান। অবশ্যই জবাব দেয়া হবে। আর আপনার শেষের মন্তব্যটি বাস্তব সত্য। কর্মীদের মধ্যে অনেক ভুল আছে। কারণ তাবলীগ জামাতের কর্মীতো সাধারণ মানুষ। তাদের ভুল আছে, গুনাহ আছে, সীমাবদ্ধতা আছে। এসবের সংশোধনী অবশ্যই দরকার। এ জন্যই তো সময় লাগানো কথা, চিল্লা লাগানোর কথা বলা হয়। তাই বলে তাদের ধর্ম বিশ্বাসে কোন ভুল নেই। আপনার মতো একজন রুচিশীল, বুদ্ধিমান, সুসমালোচক লোকের খুবই প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে এই কাজে সাহায্য করে কর্মীদের মধ্যে ভুল-ভ্রান্তি দুর করায় সহায়তা করুন।

২৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯

িটউব লাইট বলেছেন: তাব্লিগের লোকগুলো ধর্মান্ধ হয়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

উযায়র বলেছেন: তাই, তা অন্ধরা টিউব লাইট দিয়া কি করবে ? তফাতে থাকেন ।

২৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: জাহিদ ভাই, তাবলীগের কাজ পরামর্শ সাপেক্ষে হয় , দ্বীনের কোন কাজ এভাবেই হওয়া উচিত । তবে দ্বীনের মৌলিক বিষয়গুলো এরূপ না । দ্বীনের মৌলিক বিষয়গুলোর জন্য ওলামদের ইজমা প্রয়োজন । সেটা কাকরাইল বা নিজামুদ্দীন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, তাদের কাছে এটা চাওয়াও ঠিক না ।

যেমন একটা উদাহরণ দেই : হযরত মাওলানা ইলিয়াস রহ: এর যামানায় সাথীরা পরামর্শ করেছিল গাস্তের জামাত যেটা যায় তার সাথে একটা পতাকা বা নিশানা দেবার জন্য । হযরতজী রহ: ও এটা পছন্দ করেছিলেন । কিন্তু তারপরও এই সিদ্ধান্ত স্হগিত রেখেছিলেন এই বলে যে শায়খুল হাদীস আসুক, তাকে জিগেস করে নেওয়া যাবে ।

শায়খ জাকারিয়্যা রহ: শুনে বললেন এটা ঠিক হবে না । কেননা গাস্ত সাধারণত: নামাজের দাওয়াত দিতে দিতে আসে । আর হাদীসে নামাজের জন্য ডাকার ক্ষেত্রে পতাকা ব্যব হার নিষেধ করা হয়েছে ।

ভাতিজার কথা শুনে হযরত সিদ্ধান্ত বদলান । হযরত জাকারিয়া রহ: তাবলীগ জামাতের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন, কিন্তু ওতপ্রোত ভাবে জড়িত কর্মী ছিলেন না । তিণি মাদ্রাসা - খানকা নিয়ে ব্যস্ট ছিলেন, কখনও চিল্লা দেন নি । অর্থাৎ এখানে তার সিদ্ধান্ত সুক্ষদর্শী আলেম হিসেব নেওয়া হয় , তাবলীগ ওয়ালা হিসেবে নয় ।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২১

উযায়র বলেছেন: কিন্তু আমরা তো জানি, পরামর্শ করে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় তা সঠিক । ওহী আর আসবে না, তাই এটা ওহীর বিকল্প ।

২৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @লেখক, জাহিদ ভাই এবং যারা সমর্থন করছেন-

আমি নিজে নাখালপাড়া থাকার সময় ঐ এলাকার মুরুব্বী তিনি তখন টিওন্ডটির ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরতও ছিলেন- আমাকে মসজিদে দেখৈই বারবার ডাকতেন সময় দিতে-
আমার কিছু প্রশ্নের উত্তর করলেই পিছলাইয়া যাইতেন...

শেষ একদিন সিরিয়াস ধরায় আলোচনা প্রায় ঘন্টাখানেক চলে-
আমার একটা প্রশ্ন ছিল -
এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে টেলিভিশন কে কোন চোখে দেখেন? জায়েজ না নাজায়েজ?

তখন কিন্তু টঙ্গি তাবলিগেও মাইক ব্যবহারের অনুমতি ছিলনা। একবার সেখানে একরাত থেকে তামাশা দেখে ছলে এসেছিলাম।
তামাশা মানে হল- মাইক ছাড়া একদল রুকুতে তো একদল সিজদায়- আরেক দল দাড়িয়ে!!!

পরে অবশ্য মাইক ভ্যবহারের অনুমতি দেয়।

যা বলছিলাম
আমি যখন বল্লাম টিভি দিয়েওতো তাওহিদের বানী প্রচার করা যায়, ইসলামের খেদমত করা যায়....সেই ইঞ্জিনয়ার সাহেব এর শেষ আটকানো ছিল এইরকম-
ভাল জিনিষও মন্দের মাঝখান দিয়ে আসলে সেটা প্রত্যাখান করতে হবে। বলতে বলতে আমাদের সামনে ৪ তলা দালানের সুয়ারেজ পাইপ দেখীয়ে বল্লেন- এই যে পাইপ দেখছো...
জ্বি,
এর ভিতর দিয়ে মিষ্টি ফেললে, তাকি খাবার যোগ্য থাকবে?
না। অবশ্যই না।
কিন্তু আপনি এই পাইপে মিষ্টি ফেলবেন কেন?
প্রয়োজন যদি হয়, দ্রুত কর্ম সম্পাদক এবং ান্যবিধ তবে তার আগে নিশ্চয়ই আপনি পাইপটাকে পরিচ্ছন্ন করবেন> আইসোলেটেড করবেন। তারপর যদি মনে মনে মিষ্টিও ফেলেন কোন দোষ নাই।
বিসমিল্লাহ বলে খাব;)

উনি বেশ রাগ করেই চলে গেলেন।

আরেকটা শেষ সত্য বলতে চাই-

পাইকপাড়ার মুরুব্বী। তিনি আবার ১১ নম্বর মাদ্রাসার প্রিন্সিপালও বটে..
তিনি খবুই স্নেহ করতেন। আর বারবার চিল্লার দাওয়া দিতেন। ।ৈ একই কথা। আপনি বোঝান।
কোরআন রেখে কেন- ঐ নীল কিতাব পড়ব।

তিনি বলতেন কোরআন সবাই বুঝবেনা। ঐ আমল গুলো করলেই চলবে।

বিজ্ঞান এবং চলমান বাস্তবতাকে গ্রহন বর্জন নিয়ে বাহাসে ঘন্টার পর ঘন্টা পার হত।
একদিন শেষ মেষ তিনি বল্লেন মূসার মতো , যখন নীলনদের পারে আল্লাহ বল্লেন মুসা লাটি দিয়ে পানিকে আঘাত কর, তিনি কোন যুক্তি বা প্রশ্ন করেন নাই। হুকুম তামিল করছেন, তেমনি বিনা যুক্তিতে আল্লাহর আদেশ মানতে হবে।

আমিওতো বিটল কমনা;) সাথৈ সাথে বল্লা হুজুর একখান কথা..
এর আগের কাহিনীগুলা কন..
মূসা একজনকে হথ্যা করলেন, মিশর ছেড়ে পালালেন,, ১২ বছর থেকে দু্ইবোনকে একত্রে বিয়ে করে ফেরার পথে নবুয়ত পেলেন, ষংগী হিসাবে ভাইকে পেলেন,
কথায় কথায় তুর পাহাড়ে যেতেন,
এত কিছুর পর কিন্তু ঐ আদেশ!

আমি বলছি আল্লাহর কসম, যদি আল্লাহ নিজে কথা বলেন এবং এই রকম মোজাযা দেখান এর পর যদি বলেন তোমার নিজের গলায় ছুরি চালাও, আল্লার কসম এক মিনিটও দ্বিধা করবো না!!!

হুজুর চুপ। আমি চুপ।

এরপর আর কথা হয়নি। আমিও এলাকা বদলি হয়ে অন্য এলাকায় চলে আসি।

তো এই হল বাস্তবতা।

এই যে সম্প্রতি দেওবন্ধ ফতোয়া দিল ছবি তোলা হারাম।

টিভি দেখা নাজায়েজ বলা, প্রযুক্তিকে দূরে ঠেলা, এবং সমসাময়িকতাকে গ্রহন করতে না পারার মতো বোধ দিয়ে ইসলামের কতটুকু খেদমত করা যাবে তা শুধূ ভবার নয় চিন্তারও বিষয়।

আজ সুন্নতের নামে আমি যদি উঠে চড়তে চাই, তা যেমন হাস্যকর হবে, তেমনি বহু বহু ইস্যু আছে যা সমসমায়িকতায় আপগ্রেড হওয়া সময়ের দাবী।

কিন্তু আমাদের সীমবদ্ধতা আমাদের হাত-পা শুধু নয় আকলকেও যেন বেধে রেখেছে।

আজ ইরানের সমসাময়িকতাকে জয় করার পাশে- বাংলার সেই শত বছর আগে কবি নজরুলের বলা বিবি তালাকের ফতোয়া খোঁজা ইসলামের তুলনা যেমন আকাশ পাতাল-

তেমনি আকলকে বেঁধে রেখে ইসলামের খেদমতের আশাও দুরাশা বৈ নয়।

সত্য প্রকাশিত হোক। সত্য বিজয়ী হোক।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

উযায়র বলেছেন: জামাত জামাত গন্ধ আসতাছে । দূরে থাকলে ভাল হয় । এইটা জামাতিদের জন্য পোষ্ট না !

সাইবার নিজেও দেওবন্দী, আমি ৩ চিল্লা ডেওয়া তাবলীগের সাথী । সাইবার তাবলীগের কাজকে হক মনে করে, তবে শাখা গত কিছু বিষয়ে দ্বিমত করে, সেটা নিয়ে আপনার মাথা না ঘামালেও চলবে ।

২৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: @বিদ্রোহী ভাই এই পোষ্টে আপনার আসাটা অপ্রসংগিক । আমি নিজে তাবলীগ সমর্থক । মজার ব্যাপার আমাদের মসজিদে বাতেল কোন দল বা মতের লোক তাবলীগ নিয়ে কথা তুললে, তাবলীগী ভাইরা এর জবাব দিতে না পারলেও অথবা জবাব না দিলেও আমি বাতেলদের ঠান্ডা করে দেই ।

আমি তাবলীগের সমর্থক, তবে কিছু বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করি । একবার আমার এক সহকর্মী তাবলীগে যাওয়া ফরজ কি না জানতে চাইলে আমি তাকে বলি আপনার জন্য ফরজ । কারণ দ্বীন শিখার আর কোন উপায় -ই আপনার হাতে নেই । আপনি না মাদ্রাসায় ভর্তি হবেন/হতে পারবেন না খানকায় গিয়ে সংশোধন হতে পারবেন । বেচারা মানটে বাধ্য হয় । এখনও সে ঢাকাতেই আছে । এরপরও তাবলীগ ওয়ালারা যেভাবে এই কাজকে ফরজে আইন বলে আমি তার বিরোধী । যাই হোক, মূল কথা এখানে তো তাদের আলোচনাই হচ্ছে যারা তাবলীগকে হক মনে করে, দেওবন্দী আক্কিদায় বিশ্বাস করে । সুতরাং আপনাকে এতে না জড়ানোর অনুরোধ করব।

৩০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭

জাহিদ ২০১০ বলেছেন: ৃবিদ্রোহী ভৃগু আপনার মনে হয় টিভি ছাড়া ঘুম আসে না। না হলে এত কিছু থাকতে টিভি নিয়া এত মাথা ঘামান কেন???

কোনদিন দেখছেন বিশ্ব ইজতেমা জন্য টিভিতে লাখ লাখ টাকা খরচ কইরা কোন অ্যাড দেওয়া হইছে?

কোনদিন দেখছেন বিশ্ব ইজতেমা থেকে চিল্লায় বের হওয়ার জন্য লাখ লাখ টাকা খরচ কইরা কোন অ্যাড দেওয়া হইছে?

কাকরাইল থেকে তাবলীগে বের হওয়ার জন্য লাখ লাখ টাকা খরচ কইরা কোন অ্যাড দেওয়া হইছে?

যারা টিভিতে পিস টিভি দেখে তারা কি অন্য কোন চ্যানেলে ঢু মারে না, নাচানাচি দেখে না।

প্রযুক্তি ছাড়াই যদি বিশ্ব ইজতেমায় লাখ লাখ মুসুল্লী আসে তাহলে প্রযুক্তি ছাড়া কেন বাকী দ্বীনের কাজ করা যাবে না??

হা প্রযুক্তিকে কাজে লাগাবো আমরা তবে তা দ্বীনের জন্য কতটুকু উপকারী তা যাচাই করে নিতে হবে।

৩১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন: জামাত জামাত গন্ধ আসতাছে । দূরে থাকলে ভাল হয় । এইটা জামাতিদের জন্য পোষ্ট না !

সাইবার নিজেও দেওবন্দী, আমি ৩ চিল্লা ডেওয়া তাবলীগের সাথী । সাইবার তাবলীগের কাজকে হক মনে করে, তবে শাখা গত কিছু বিষয়ে দ্বিমত করে, সেটা নিয়ে আপনার মাথা না ঘামালেও চলবে

@লেখক আপনার বোঝার ক্ষমতাতো দারুন রকম!!! হাসতে হাসতে শেষ!! যাকগে আপনার বোধ আপনার....কিন্তু একটারও উত্তর বা সমাধান না দিয়ে উল্টো ভ্যক্তি আক্রমন করে নিজের দুর্বলতাই প্রমান করলেন। তাই নিয়ে থাকুন।


@সাইবার অভিযাত্রী ভাই - আপনাকে ধন্যবাদ। আপনার অনুরোধ রক্ষিত হল ;)
কিন্তু প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে আকাশ কুসুম বিভ্যান্ত কল্পনায় ব্যক্তি আক্রমন- ওই বোধ নিয়ে আল্লাহর রাষূলের প্রিয় ধর্ম ইসলাম প্রচার করবেন কি করে তারা তাই ভাবছি.....!!!
তাও প্রতিপক্ষ যখন ভয়ংকর রকম অবিশ্বাসী আর বিশ্ব মোড়ল ;)
অবশ্য মনে মনে মন কলা খেলে সেটা ভিন্ন জিনিষ :)

ভাল থাকুন।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৮

উযায়র বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ হন, ভাল থাকুন।

৩২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩

পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: লেগে গেছে ঠাপাঠাপি। সেক্ষেত্রে আবারও লালনের উক্তি স্মরণ করছি।

এক কানা কয়
আরেক কানারে
চলো এবার ভবো পাড়ে
নিজে কানা পথ চেনে না
পরকে ডাকে বারংবার

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৮

উযায়র বলেছেন: disturbing

৩৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১২

হয় বলেছেন: যদিও এ কমেন্ট আমার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হচ্ছে তবওু বলি
@সাইবার অভিযাত্রী
১।আপনি ব্লগে ফিতনা ছড়াচ্ছেন(না বুঝে বা হিট এর জন্য )
আর ফিতনা কতল থেকে খারাপ। তাবলীগে ভুল থাকলে তা ব্লগিং করে ঠিক হবে না, কাছে গিয়ে শিখাতে হবে্ । বগিং করেই বা কয়জন, আর তার মধ্যে তাবলীগ বা করে কয়জন ।
তাবলীগ সব ধরনের লোক যায় বলে
ভুল থাকা স্বাভাবিক, মাসুম হওয়া তো নবীদের সিফাত।
বাতিল্ পন্থীরা এসব পোস্ট দেখে দাত বের করে হাসছে।
আপনি দ্বীনের খেদমত করতে চাইলে আরও কত রাস্তা আছে ।

২।সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ভাই বড়দের কাছে যেতে আমার কোন এ্যালার্জী নেই । কিন্তু বড়রা সারা দুনিয়ার পুরা উম্মত নিয়ে ফিকির করেন, তাই আমাকে সময় দেওয়া ওনাদের সম_ভব হবে বলে মনে হয় না ।আর আমি বেশ কয়েকবার মুরুব্বীদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছি, কাজ হয়নি । আর অনেক সময় ই ওনারা বলেন সময় লাগাতে, টাহলেই বুঝে আসবে ।
-[sbসত্যিইএত এত পোস্ট না দিয়ে জানার আগ্রহ নিয়ে কাকরাইলে গেলে আল্লাহ হয়ত রাস্তা খুলে দিত।

৩। আপনারা, ওলায়ামে কেরামগন দাওয়াতের কাজের রাহাবার।আপনাদের কাছ থেকে আওয়াম শিখবে। আপনাদের রাহাবারি , ই্করাম এর কারনেই তাবলীগ সারা দুনিয়াতে পোঁছে গেছে। আপনাদের কাছ থেকে সেখার জন্য আমরা চাতক পাখির মত চেয়ে আছি । শুধু কিবোর্ড টিপাটিপি করে আমাদের মাহরুম করবেন না

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে হেদায়াত দান করুন

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯

উযায়র বলেছেন: তাবলীগে ভুল থাকলে তা ব্লগিং করে ঠিক হবে না, কাছে গিয়ে শিখাতে হবে্ - TRUE .

৩৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:২৬

ডাইরেক্ট টু দ্যা হার্ট বলেছেন: দেখুন এই দেশে ইসলাম নানা দলে মতে বিভক্ত হয়েছে শুধু মাত্র ফোতোয়ার কারণে,দিন দিন এই মাত্রা আরো বৃদ্ধি পাবে।সভ্যতা একটা বিষয় ধর্মের জন্য যা না থাকলে মানুষ একে অন্যকে শ্রদ্ধা করবেনা এবং এর ফলে একে অন্যের মতামতের গুরুত্ব থাকবেনা,সৃষ্টি হবে অনেক মত দল বিভাজন।আজকাল দেখা যাচ্ছে মুসলিমরা খুব সামান্য বিষয় নিয়ে বিতর্ক করছে।

নামাজে হাত বুকে বাধবে না পেটে নাকি পিঠে এই নিয়ে সৃষ্টি হচ্ছে নানা কথা,যত গুলো ধর্ম আছে দুনিয়াতে আমার স্বল্প জ্ঞানে মনে হচ্ছে ইসলাম ধর্মই হলো সব চেয়ে সহজ ধর্ম।

এই ধর্মটাই একমাত্র মানুষের সহ্য ক্ষমতার মধ্যে যা আর কোন ধর্মে নেই,দাড়িয়ে নামাজ পড়তে পারছেননা তো বসে পড়ুন,সেটাও পারছেন্না তো শুয়ে পড়ুন,শুয়েও পারছেননা হাত নাড়তে কোন সমস্যা নেই ইশারায় পড়ুন,সেটাও পারছেননা কোন সমস্য নেই সুস্থ্য হলে কাযা পড়ুন।

এইভাবে ধর্ম পালনের যত গুলো দিক আছে আল্লাহ আমদের জন্য সহজ থেকে সহজতর করে দিয়েছেন।তবুও এই ধর্মের মানুষ গুলোর আজ চরম অবস্থা।টুপি গোল হলে হবেনা,লম্বা লাগবে,লম্বাও হবেনা চুক্কা লাগবে। পাগড়ি কালো পড়তে হবে,আরেকজন এসে বলে না এটা সবুজ হতে হবে। কেউ বলে দাড়ি এক মুষ্ঠি হতে হবে,কেউ বলে গোফ থাকতে পারবেনা,কেউ বলে মেজাজ গরম দুটোর একটাও রাখবোনা।

মিলাদে কেউ দাড়ায় কেউ বসে কেউ ঘুমায়।কেউ বলে ইয়া নবী সালামুলাইকুম.............. এখানে ইয়া মানে এই,মানে নবীজি সামনে আসছে,তাই সবাইকে দাড়াতে হবে, তাদের বলে কেয়ামি।যারা দাড়ায়না তারা বেকেয়ামি, অথচ এই মিলাদটাই অযথা। মিলাদ হলো নবীজির জীবন রচনা,আগেকার জমিদারগন একটা বিশেষ দিনে মাওলানা মৌলভিদের ঢেকে সারা রাত মাহফিল করতেন,নবীজির জীবনি হাদিস কোরান সুন্নত নিয়ে আলোচনা করতেন,এখন আধুনিক হুজুররা এটাকে ছোট করতে করতে ইয়া নবী সালামলাইকাতে এনে ঠেকিয়েছেন যেন এক দিনে বেশ কয়েকটা দাওয়াত খাওয়া যায় টাকা আয় করা যায়,আরই মিলাদ নিয়ে মতভেদের শেষ নেই।

তাবলিগ নিয়ে কথা আসছে এখানে সেটা বলতে গিয়ে নানা কথা বলে ফেললাম।
ইসলাম হলো একটা পুর্নাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা,এখানে সব কিছু আছে, আছে রাষ্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে নিরাপত্তা জনিত কারণে ডিফেন্সভ পর্যন্ত রাখা হয়েছে।ধনী গরীবের সম বন্টনের জন্য রাখা হয়েছে যাকাত ব্যবস্থা,জীবিকার জন্য রাখা আছে সততায় ব্যবসা,সকাল থেকে শুরু করে রাতে শোয়া অব্দি আছে একটা রুটিন নামাজ।যা দিনের ছন্দ ঠিক রাখে,ঠিক রাখে শরীরের পরিচ্ছন্নতা,শারীরিক ব্যয়াম সর্বোপরী আল্লাহ ইবাদত।
দায়বদ্ধতা তথা সম্পর্কের দায় আছে অনেক গুলো,স্বামী বাবা ভাই হয়ে সকল সম্পর্কের দায় রক্ষা করা মানব জীবনের বড় শর্ত।
এ সকল কাজ পরিপুর্ন হবার পর আপনি বাড়তি কিছু করতে পারেন ধর্মের জন্য সেটা হলো অন্যকে দাওয়াত দেওয়া। ধর্মীয় কাজে সঙ্গ দেয়া।ধর্মের প্রচার এখন আর বাড়ি বাড়ি হেটে হেটে করতে হয়না,মুহুর্তেই পৃথিবীর এই মাথা থেকে ঐ মাথা পরযন্ত দাওয়াত দেয়া যায় প্রচার করা যায়।

শুধু যাবেনা এ্যমাজান জঙ্গলে,সেখানে যারা বাস করে তাদের শুলে দিলেও ধর্ম মানবেনা।

সে যাইহোক তারপরও তাবলীগের একটা ভালো দিক আছে,তা হলো কোন্দল এড়িয়ে চলে তারা,আমাদের দাঙ্গা হাঙ্গামা থেকে বের হয়ে আসতে হবে আগে,কোরাণ হাদিসের জন্য যুদ্ধ করা নয় বরং আমাদের কোরান হাদিস দিয়ে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে।ধর্মীয় কিছু বিতর্ক সৃষ্টি করলেও তাবলীগ একটা শান্ত পরিবেশ এখনো বজায় রেখেছে বিশ্ব ব্যপি। যারা সংসার দায় উপেক্ষা করে এখানে পড়ে থাকে তারা ভুল করছে,যাদের সংসার থেকে ৩ দিন অথবা ৩০ দিন দুরে থাকলে সমস্যা হয়না তারা এখানে সময় দিতে পারে,অন্তত নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য।এমন কিছু ভালো বিষয়ের কারণে আমি তাবলীগ কে অন্য সকল বিতর্কিত দল থেকে ভালো মনে করি।



২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১

উযায়র বলেছেন: Thanks for your nice comment, can not type Bangla currently, sorry for that.

Take care, salam.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.