নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

উযায়র

সাধারন মুসলমান

উযায়র › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা বলেন কোরাণ শরীফ ও সহিহ হাদীস ছাড়া কিছু মানা যাবে না তাদের প্রতি প্রশ্ন , গু খাওয়া কি হালাল ?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

এই নি্যে একটি পোষ্ট দিয়েছিলাম, ঠিক কি কারণে পোষ্ট টা রিমুভ হল বুঝলাম না! যাই হোক আমার চেষ্টা আমি করি ।

মডু ভাইদের প্রতি অনুরোধ দয়া করে পোষ্টের বক্তব্য বুঝার চেষ্টা করুন । আমি কোন ধর্মীয় অবমাননা কর পোষ্ট দিচ্ছি না, দেই -ও না। বরং একটা প্রতিষ্ঠিত বিষয়কে কিছু চাছা-ছোলা উদাহরণ দিয়ে বুঝাবার চেষ্টা করছি। আশা করি সদয় হবেন।



প্রসংগত একটি আয়াতের ইংরেজী তরজমা দিচ্ছি, নেট থেকে :







1- Chapter: 6 , Verse: 145



say: i do not find in that which has been revealed to me anything forbidden for an eater to eat of except that it be what has died of itself, or blood poured forth, or flesh of swine-- for that surely is unclean-- or that which is a transgression, other than (the name of) allah having been invoked on it; but whoever is driven to necessity, not desiring nor exceeding the limit, then surely your lord is forgiving, merciful



এই আয়াত থেকে কোরান ওনলি কিছু লোক বলে কুকুর-শিয়াল, ইদুর-বাদর সব হালাল !



তাদের কাছে এবং তাদের নিকটাত্মীদের কাছে আমার বিনীত নিবেদন, গু খাইবেন নাকি ? কোরাণ শরীফ ও স হিহ হাদীসে তো কোথাও বলা নেই , তোমরা গু খাইও না!



মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০

উযায়র বলেছেন: Allama Saitan Nayek says Human Stool is part of Human body, The Holy Quran says only 4 things are Haram, so stool is Halal !

০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

উযায়র বলেছেন: উপরের আয়াতে দেখুন মাত্র চারটা জিনিষ ছাড়া সব কিছুকে হালাল বলা হচ্ছে :

১। মৃত
২।প্রবাহিত রক্ত
৩।শুকরের গোশত
৪। আল্লাহ ছাড়া আর কারো নামে জবেহ কৃত ।

আর এ থেকেই আল্লামা শয়তান নায়েক ও তার দল বলতে পারবেন,

বেশী করে গু খাও,
ভাতের উপর চাপ কমাও,
কোরাণ - হাদীসে নিষেধ নেই,
তাই গু খেতেও বাধা নেই !

২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০১

উযায়র বলেছেন: কত্ত বড় শয়তান জাকির নায়েক ! বলে কিনা অপবিত্র অবস্হায় কোরাণ তেলওয়াত করা যাবে, অযু ছাড়া কোরাণ শরীফ ধরা যাবে !

http://somewhereinblog.net/blog/uzair/29881215

৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:২৮

যান্ত্রিক বলেছেন: ভাই, আসসালামু আলাইকুম।
আপনি যে আয়াত দিয়েছেন তা থেকেই বলা যাবে যে "মল" খাওয়া যাবে না। কারণ তা অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন। এবং যতই ধুয়ে ফেলুন তা অপরিষ্কারই থাকবে।
আমার মনে হয় আপনার বক্তব্য প্রমাণের জন্য আরেকটু শক্ত যুক্তির প্রয়োজন আছে।
যাঝাকাল্লাহ।

1- Chapter: 6 , Verse: 145

say: i do not find in that which has been revealed to me anything forbidden for an eater to eat of except that it be what has died of itself, or blood poured forth, or flesh of swine-- for that surely is unclean-- or that which is a transgression, other than (the name of) allah having been invoked on it; but whoever is driven to necessity, not desiring nor exceeding the limit, then surely your lord is forgiving, merciful

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৫

উযায়র বলেছেন: তাই, ভুল করে ফেললেন না!

আয়াতে তো শুধু " flesh of swine-- for that surely is unclean "
একেই নাপাক বলা হয়েছে!

ইংরাজী বুঝে পড়তে পারেন?

৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৫

মাতব্বর বলেছেন: আপনার অবস্থা দেখে করুনাও হয় আবার দয়াও হয়। ওয়াসড ব্রেন (!!!) নিয়ে আসছেন আর একজনের ভুল ধরতে। আপনাদের Static মওলানা & গং দের দিন যে শেষ তা আপনার প্রতি পোষ্টের কমেন্টগুলো দেখলেই বোঝা যায়। মানুষ এখন আসল জিনিস বুঝতে শিখেছে(আলহামদুলিল্লাহ)। সর্বোপরি দিলের মোহর(জং) পরিষ্কার করে আসুন কোরআন হাদীস চর্চা করি। জাকির নায়েকই বলেন আর আলবানিই বলেন আপনার কাওকেই অনুসরন করার দরকার নেই, রেফারেন্স গুলো দেখেন আর নিজেই যাচাই করেন, আল্লাহ আপনার সঠিক জ্ঞান দান করুন।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৬

উযায়র বলেছেন: জনাব দয়া করে আপনিই রেফারেন্ষ দিয়ে দেন না :


- অপবিত্র অবস্হায় কিভাবে কোরাণ ধরা যায় ???

৫| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:২৭

মাতব্বর বলেছেন: 'অজু ছাড়া' আর 'অপবিত্র' কি একই জিনিস!!! অপবিত্র হলে ফরজ গোসলের প্রয়োজন হয়, অজু করলে হয়না। আপনাকে মানুষের হিতাকাঙ্খি ভেবেছিলাম, এখন দেখি পুরাই হিটাকাঙ্খি।

৬| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

যান্ত্রিক বলেছেন: "ইংরাজী বুঝে পড়তে পারেন?"

হা হা হা। মজা পেলাম।

যাই হোক, আপনাকে সালাম জানিয়েছিলাম এবং আপনি উত্তর দেননি। অসুবিধা নাই, আমার দায়িত্ব আমি পালন করেছি।

মূল কথায় আসি। কোরআন শরীফের সব কথাই যদি শুধু শাব্দিক অর্থ দিয়েই ব্যাখ্যা করা যেতো তবে ফিকহশাস্ত্রের উৎপত্তি হতো না।

flesh of swine-- for that surely is unclean

এটি দিয়ে অবশ্যই শুকরের গোস্ত খাওয়া হারাম ঘোষিত হয়েছে এবং কেন তাও বলা হয়েছে। একইভাবে কোন বস্তু যা নাপাক, অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন তা খাওয়া হারাম। "মল" যদি আপানার পোষাকে লেগে যায় তবে আপনার পোষাক অপবিত্র হয়ে যায় এবং তা পবিত্র না হওয়া পর্যন্ত আপনি পরিধান করতে পারেন না। অর্থাৎ "মল" নাপাক বস্তু। তাই এটা খাওয়া হারাম।

শুনেন ভাই, হিংসা-বিদ্বেষ দিয়ে কখনো দ্বীন প্রতিষ্ঠা হয় নি, কখনো হবেও না।
হিংসা-বিদ্বেষ ত্যাগ করে সমাধানের পথে আসুন। মুসলিমদের ঐক্যমত প্রতিষ্ঠা যেখানে আজকের জমানায় দ্বীনের প্রধান চাহিদা সেখানে হিংসা শুধুই অনৈক্য নিয়ে আসে।

তাই সমালোচনা করুন সমাধানের উদ্দেশ্যে, ঘৃণা ছড়ানোর উদ্দেশ্যে নয়।

ধন্যবাদ, আসসালামু আলাইকুম।

০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৪

উযায়র বলেছেন: শুধু শাব্দিক অর্থ দিয়েই ব্যাখ্যা করা যেতো তবে ফিকহশাস্ত্রের উৎপত্তি হতো না।

কিন্তু আলবানী - জাকির নায়েক ভক্তরা তো বলে কোরাণ হাদীস বাদ দিয়ে অন্য কিছু যারা মানে, তারা মুশরিক!

পোষ্ট তো তাদের উদ্দেশ্য !

আপনি কোন দলে ?

কোরাণ আর স হিহ হাদীস ছাড়া আর কিছু মানা যাবে না এই দলে? তাহলে ফিকার কথা বলছেন কেন ?

৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩

যান্ত্রিক বলেছেন: ভাই, আবারো আসসালামু আলাইকুম।

আমি মুসলিম- এই পরিচয়টিই কি আপনার কাছে যথেষ্ট নয়?

আপনি বললেন, "কিন্তু আলবানী - জাকির নায়েক ভক্তরা তো বলে কোরাণ হাদীস বাদ দিয়ে অন্য কিছু যারা মানে, তারা মুশরিক!"

তারা কোথায় এ ধরণের কথা বলেছেন আমি জানিনা। আপনার কাছে সেই বক্তব্যের কোন সূত্র বা লিঙ্ক থাকলে দিন।

আর ফিকহশাস্ত্র কোরআন ও হাদীসের বাইরে নয়। অতএব বাস্তবিক অর্থেই কোরআন ও হাদীস ছাড়া আর কোন কিছু মানা যাবেনা।

আর আমি যতদূর জানি জনাব আলবানী-ও অনেক ফিকহী বই লিখেছেন। এক্ষেত্রে তিনি কি করে ফিকহশাস্ত্রের বিরোধিতা করেছেন বোধগম্য হলো না।

ধন্যবাদ।

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫

উযায়র বলেছেন: কিন্তু আলবানী - জাকির নায়েক ভক্তরা তো বলে কোরাণ হাদীস বাদ দিয়ে অন্য কিছু যারা মানে, তারা মুশরিক

- এ কথা তো তারা রাস্তা ঘাটে সব জায়গায় সবসময় -ই বলছে ।

আলবানী - জাকির নায়েক ভক্তরা আমাদের দেশে ( এবং বিদেশেও ) কথিত আহলে হাদীস সম্পদায় । আমি নিজে মুশরিক অপবাদ শুনেছি, তাদের মুল দাবী - ই এটা যে যারা মাজ হাব মানে তারা মুশরিক। আমি একবার বসুন্ধরা মসজিদে নামাজ পড়েছি, সেখানেও দেখলাম আমিন জোড়ে বলা নিয়ে কিছু কথা কাটা-কাটি হল এরপর-ই এক ব্যক্তি বসুন্ধরা মজজিদের মুশরিক বলে চলে গেল !

০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

উযায়র বলেছেন: ওয়া -আলাইকুমুস সালাম । এই পোষ্ট দেওয়া হয়েছে যারা বলে কোরাণ শরীফ আর সহিহ হাদীস ছাড়া আর কিছু মানা যাবে না তাদের উদ্দেশ্য ।

আপনি কি তাদের একজন ?

তা না হলে আপনার সাথে এই পোষ্টে তর্ক করব কি নিয়ে ?

আপনি যদি সে রকম লোক হন তবে পোষ্টে করা প্রশ্নের উত্তর দেন, আর যদি বলেন কোরাণ শরীফ ও সহিহ হাদীসের বাইরেও কিছু মানেন তাহলে আরনার সাথে আমার তর্ক করার মত কিছু এই পোষ্টে আপাতত দেখছি না।


আপনি কি দয়া করে আপনার অবস্হানটা স্পষ্ট করবেন ?

৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১০

যান্ত্রিক বলেছেন: সালাম গ্রহণের জন্য ধন্যবাদ।
"কোরআন হাদীস বাদে অন্যকিছু" বলতে কি বুঝাচ্ছেন দয়া করে বলুন।
আমি এর মধ্যেই বলেছি যে আমি কোরআন-হাদীসের ভিত্তিতে ফিকহশাস্ত্রকে স্বীকার করি ও মেনে চলি।

আপনি জানালেন, "কিন্তু আলবানী - জাকির নায়েক ভক্তরা তো বলে কোরাণ হাদীস বাদ দিয়ে অন্য কিছু যারা মানে, তারা মুশরিক

- এ কথা তো তারা রাস্তা ঘাটে সব জায়গায় সবসময় -ই বলছে । "

এটা তো ভাই কোন সদুত্তর হলো না। এভাবে আম-ভাবে দোষ চাপানো যায় না। কাউকে অভিযুক্ত করতে হলে খাস-ভাবে করাই উচিত।

আর বসুন্ধরা সিটিতে আমিন জোরে বলা নিয়ে কথা কাটাকাটি কেন হলো বুঝিনি। দয়া করে পুরো ঘটনা বলুন।

আমার সাথে তর্ক করতে হবে কেন? আমার সাথে আলোচনা করুন। এতে আমার-আপনার দুজনের জ্ঞানই সমৃদ্ধ হবে।

আর পোস্টে করা প্রশ্নের উত্তর আমি ৩ ও ৬ নং কমেন্টে দিয়েছি। প্রয়োজনে আবারো দেখে নিন। ভিন্ন মত থাকলে আসুন আমরা আলোচনা করি।

আশা করি আমার অবস্থান আমি পরিষ্কার করতে পেরেছি।

মা' আসসালাম।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

উযায়র বলেছেন: Click This Link এই পোষ্টের ৩ নম্বর কমেন্টে দেখতে পারেন : কোরাণ ও স হিহ হাদীসের বাইরে কিছু মানেনা এমন কোল পাবেন ।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

উযায়র বলেছেন: " কোরআন হাদীস বাদে অন্য কিছু" বলতে কি বুঝাচ্ছেন ?

আমি কিছুই বুঝাচ্ছি না, যারা এ কথা টা বলে তাদের জন্যই পোষ্ট, তাদের কাছেই জানতে চান ।

মা'আসসালাম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.